পৃষ্ঠাসমূহ

সোমবার, ২৮ অক্টোবর, ২০১৯

এিফলা র ‌গুনা ‌গুন

 . পতিদিন এিফলা খান. . সকল রোগের মহা ওষদ

  • অনলাইন বিষ্টট প্রতিষ্টান .মন্ত গুরু .01757786808
 
প্রতিদিন ত্রিফলা খান, তারপর দেখুন কী হয়!
শরীরকে রোগ মুক্ত রাখতে ত্রিফলার বাস্তবিকই কোনও বিকল্প নেই। আয়ুর্বেদ শাস্ত্রে এর এত কদর। তিনটি ফলকে শুকিয়ে নিয়ে তারপর তা গুঁড়ো করে একসঙ্গে মিলিয়ে যে শক্তিশালী মিশ্রনটি তৈরি করা হয়, তাকেই আযুর্বেদ শাস্ত্রে ত্রিফলা নামে ডাকা হয়ে থাকে। 
কি কি ফল ব্যবহার করে ত্রিফলা বানানো হয়?  সাধারণত আমলকি, হরিতকি এবং বহেরা একসঙ্গে বানানো হয় এই ঔষধিটি, যাতে একাধিক ভিটামিন এবং মিনারেল ছোট-বড় নানা রোগকে দূরে রাখতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। সেই সঙ্গে এতে উপস্থিত গ্যালিক অ্যাসিড, ইলেগিক অ্যাসিড এবং চেবুলিনিক অ্যাসিড ত্বক এবং চুলের সৌন্দর্য বৃদ্ধিতেও কাজে আসে। 
ক্ষত সেরে যায় চোখের নিমেষে : অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটারি এবং অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল উপাদানে টাসা হওয়ার কারণে এই মিশ্রনটি খাওয়া শুরু করলে শরীরের এমন কিছু পরিবর্তন হতে শুরু করে যে ক্ষত সারতে সময় লাগে না। এই কারণেই তো চোট বাচ্চাদের নিয়মিত এই আয়ুর্বেদিক মিশ্রনটি খাওয়ানোর পরামর্শ দেওয়া হয়।
রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে চলে আসে : রক্তচাপ কি ওঠানামা করে? তাহলে নিয়মিত ত্রফলা খাওয়া শুরু করুন। দেখবেন ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণে চলে আসতে সময় লাগবে না। এই মিশ্রনটিতে লাইনোলিক অ্যাসিড, শরীরে প্রবেশ করা মাত্র এমন খেল দেখায় যে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণের বাইরে যাওয়ার আশঙ্কা কমে। 
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার উন্নতি ঘটে : নিয়মিত ত্রিফলা খাওয়া শুরু করলে দেহের পুষ্টিকর উপাদানের মাত্রা এতটা বেড়ে যায় যে তার প্রভাবে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার উন্নতি ঘটতে সময় লাগে না। ফলে ছোট-বড় রোগব্যাধির প্রকোপ কমে চোখের নিমেষে।
ক্যান্সারকে কাছেই আসতে দেয় না : নিয়মিত খালি পেটে এই আয়ুর্বেদিক চূর্ণটি খাওয়া শুরু করলে শরীরের এমন কিছু পরিবর্তন হতে শুরু করে যে ক্যান্সার সেল জন্মে নেওয়ার কোনও সুযোগই পায় না। আর একবার যদি জন্ম নিয়েও ফেলে তাহলেও তার বৃদ্ধি আটকে যায়। ফলে স্বাভাবিকভাবেই এই মারণ রোগ ধারে কাছেও ঘেঁষতে পারে না।
খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমতে শুরু করে : ত্রিফলার অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট একদিকে যেমন এল ডি এল বা খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়। তেমনি হার্টে যাতে কোনওভাবেই প্রদাহ সৃষ্টি না হয়, সেদিকেও খেয়াল রাখে। ফলে স্বাভাবিকভাবেই কোনও ধরনের করনারি আর্টারি ডিজিজে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা হ্রাস পায়।
কোষ্ঠকাঠিন্যের প্রকোপ কমায় : সকালটা যদি আপনার কাছে অভিশাপের সমান হয়, তাহলে আজ থেকেই ত্রিফলা চুর্ন খাওয়া শুরু করুন। দেখবেন উপকার মিলবে। যে বাওয়েল মুভমেন্টের উন্নতি ঘটানোর মধ্যে দিয়ে কনস্টিপেশনের মতো রোগের চিকিৎসায় এই হার্বাল মিশ্রনটি বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। কোলোনকে পরিশুদ্ধ করার মধ্যে দিয়ে আরও নানা ধরনের রোগের আশঙ্কা কমাতেও ত্রিফলার কোনও বিকল্প হয় না বললেই চলে।
ওজন বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা কমে : অতিরিক্ত ওজনরে কারণে যদি চিন্তায় থাকেন, তাহলে ডায়েট কন্ট্রোলের পাশাপাশি আপনার প্রথম পছন্দ হওয়া উচিত ত্রফলা চুর্ণ। কারণ নিয়মিত এই প্রাকৃতিক উপাদানটি গ্রহণ করলে বাওয়েল মুভমেন্টের উন্নতি ঘটে। সেই সঙ্গে হজম ক্ষমতার উন্নতি ঘটার কারণে শরীরে মেদ জমার আশঙ্কা একেবারে কমে যায়। ফলে স্বাভাবিকভাবেই ওজন কমতে শুরু করে।
দৃষ্টিশক্তির উন্নতি ঘটে : এক গ্লাস গরম পানিতে ১-২ চামচ ত্রিফলা গুঁড়ো মিশিয়ে সারা রাত রেখে দিন। পরদিন সকালে উঠে পানিটা ছেঁকে নিয়ে ভালো করে চোখ পরিষ্কার করুন। এইভাবে নিয়মিত চোখের পরিচর্যা করতে পারলে দেখবেন দৃষ্টিশক্তির উন্নতি ঘটতে সময় লাগবে না। সেই সঙ্গে চোখের সংক্রমণে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনাও যাবে কমে।
অ্যাংজাইটি এবং স্ট্রেস নিয়ন্ত্রণে চলে আসে : নিয়মিত খালি পেটে ত্রিফলা খাওয়ার অভ্যাস করলে শরীরের অন্দরে ভিটামিন সি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের মাত্রা বৃদ্ধি পেতে শুরু করে, যা ব্রেন পাওয়ার বাড়ানোর পাশাপাশি মানসিক ক্লান্তি এবং স্ট্রেস কমাতেও বিশেষ ভূমিকা নেয়। ‌ তান্তিক ও কবিরাজ . 01757786808

মনের সকল ইচ্ছা পুরন হবার আমল

...সমানিতো ভিজাটার গন . আপনাদের জনো ইসলামি আমলের মাধমে সকল সৎ ইচ্ছা পুরনের আমল পোষ্ট করেছি যা 100%পরিক্ষিতো..
মনের আশা পূর্ণ হওয়ার জন্য সূরা ইয়াসিন!!
দৈনন্দিন জীবনে আমাদের অনেক সমস্যার সম্মুখীন হতে হয় | অনেক কষ্টের মাঝে আমরা মাঝে মধ্যে দিশা হারিয়ে ফেলি | কষ্টের কথা আমরা আশেপাশের মানুষকে বলে বেড়াই এবং তাদের সান্তনা নেই | কিন্তু আমরা ভুলে যাই এমন একজন আছেন যিনি আমাদের সকল কষ্ট দূর করার মালিক | যার দয়া যার রহমত সব কিছুর উর্ধে | যিনি কখনো তার বান্দার খারাপ চান না | আর তিনি আর কেউ নন আমাদের সারা জাহানের মালিক মহান আল্লাহ পাক |
আল্লাহ পাক যেমন বিপদ দেন তেমন বিপদ উত্তরণের পথ ও তিনি করে দেন | তাই কখনো নিরাশ না হয়ে একমনে আল্লাহ কে ডাকা উচিত | উনাকেই সকল কষ্টের কথা বলা উচিত |
বিপদ থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য ও মহান আল্লাহ তা আলা কোরান শরীফ এ বিভিন্ন সূরা আমাদের জন্য দিয়ে দিয়েছেন | আজ আমি এমন একটি সূরার কথা বলবো যেটি পরে আপনি আল্লাহর কাছে দুআ চাইলে আল্লাহ অবশ্যই আপনার নেক ইচ্ছা কবুল করে নিবেন ইন শা আল্লাহ যদি আপনার করা দুআ টি আল্লাহ আপনার জন্য মঙ্গলজনক মনে করেন | আর এই আমলটি করে আমিও অনেক উপকৃত হয়েছি আলহামদুলিল্লাহ |
কোরান শরীফের একটি বিশেষ দুআ হচ্ছে সূরা ইয়াসিন | যার ফজিলত কম বেশি আমরা সবাই জানি | এই সূরাটি ৪১ বার পাঠ করে আপনি আল্লাহর কাছে যদি নেক দুআ করেন ইন শা আল্লাহ আল্লাহ আপনার দুআ কবুল করে নিবেন | একবারে যে সূরাটি ৪১ বার পাঠ করতে হবে এমন কোনো কথা নেই | আপনি কতদিনে সূরাটি ৪১ বার পাঠ করতে পাঠ করতে পারবেন এটি সম্পূর্ণ আপনার উপর | তবে যেদিন থেকে আপনি সূরা ইয়াসিন পাঠ করা শুরু করবেন তার আগে অবশ্যই দুরুদে ইব্রাহিম ১১ বার পাঠ করে আল্লাহর কাছে এভাবে দুআ করে নিবেন যে আল্লাহ আমি এই উদ্দেশ্যে সূরা ইয়াসিন পাঠ করছি | আপনি এই সূরার বরকতে এবং রহমতে আমার এই নেক ইচ্ছাটি কবুল করে নিয়েন |
আবার যেদিন আপনার ৪১ বার সূরা ইয়াসিন পাঠ করা শেষ হবে সেদিন আবার ১১ বার দুরুদে ইব্রাহিম পরে আল্লাহর কাছে দুআ করবেন | অনেকেই আছেন সূরা ইয়াসিন বাংলা তা দেখে পাঠ করেন তাতেও অসুবিধা নেই তবে ভালো হয় আরবি দেখে পাঠ করলে | কারণ অনেক সময় বাংলা দেখে পাঠ করে টান গুন্নাহ ঠিক থাকে না |
অনেকেই হয়তো জানেন না দুরুদে ইব্রাহিম কোনটা | যেই দুরুদ আমরা সবসময় নামাজে পড়ি সেটাই দুরুদে ইব্রাহিম | আর মনে রাখবেন আমলটি করার পাশাপাশি ৫ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করবেন | আমলটি করার মাঝে যদি আপনার দুআ কবুল ও হয়ে যায় তাও আপনি ৪১ বার পড়া শেষ করবেন |
যেমন মনে করুন ১৮ বার পড়ার পর আপনার দুআ কবুল হয়ে গেলো তারপর আপনি ৪১ বার পড়ে শেষ করবেন | আর আমল টি করার সময় অবশ্যই মনে এই বিশ্বাস রাখবেন যে আল্লাহ আপনার দুআ অবশ্যই কবুল করবেন |
সবশেষে বলতে চাই সব কিছু দেয়ার মালিক আমাদের রাব্বুল আলামিন | তাই যে কোনো আমল করার সময় মনে রাখতে হবে আল্লাহ ভালো মনে করলেই আমরা সেই জিনিসটা আমাদের জীবনে পাবো | তাই কোনো সময় কিছু না পেলে আশাহত হওয়া যাবেনা | সবসময় মনে রাখতে হবে আল্লাহ যা করেন ভালোর জন্যই করেন | তাই যতদিন পর্যন্ত দুআ কবুল না হয় আল্লাহর কাছে দুআ করে যাবেন | ইন শা আল্লাহ একসময় না অ আপনার দুআ আল্লাহ অবশ্যই কবুল করবেন যদি সেটি আপনার জন্য আল্লাহ ভালো মনে করেন |।
[ যেকোনো প্রশ্ন ও পরামর্শে যোগাযোগ নাম্বার : 01757786808