পৃষ্ঠাসমূহ

বুধবার, ৬ নভেম্বর, ২০১৯

মারন প্র‌ক্রিয়া

ককালো জাদুর মারন প্রক্রিয়া

কাউকে স্বাস্তি দেওয়ার জন্য নিন্মক্ত টোনা করতে পারেন।।


প্রথমে তান্ত্রিক আচারে একটি কাগজের উপর “ইয়া বুদ্ধ” এবং যাহাকে শাস্তি দিতে চান তার নাম লিখিয়া খাটের বাম পায়ের দিকে রাখিয়া শুইয়া পড়িবে এবং মাঝ রাতের দিকে উঠিয়া “ইয়া বুদ্ধ”  পড়িতে পড়িতে জুতা দিয়ে কাগজের উপর মারিতে থাকেবে।7 বার বা 21 বার জুতা মারিবে। এরুপ তিন শনিবার পর্যন্ত করিতে থাকিলে ঐ ব্যক্তি অসুস্থ হয়ে যাবে। এবং ৭ শনিবার পর্যন্ত করিলে ঐ লোক অসুখে মারা পড়িবে।।


মারন মহাপ্রকরণ

01) “ওঁ হ্রীং নাম হন হন স্বাহা”
বিধি- তান্ত্রিক উপাচারে গ্রহনের দিন অথবা দীপান্বিতা আমাবস্যার রাত্রিতে উপরক্ত মন্ত্র 10,000 (দশ হাজার বার) জপ করলে মন্ত্র সিদ্ধি হয় নামের যায়গায় শত্রুর নাম নিতে হবে। এরপর কলকে ফুল 1000 টা নিয়ে শরষের তেলে ভিজিয়ে শত্রু ব্যক্তির নামে মন্ত্র জপ করতে করতে আগুনে ফুলগুলো পরপর ফেলতে হবে তাহলে শত্রু মৃত্যু হবে।

02) মারন দ্বীতিয় প্রকরণ

“ওঁ নমো হাথ ফাউড়ী কাঁধে মারা,
ভ্যায়রু বীর মশানে খড়া।
লোহে কী ধনী বজ্র কা বান,
বেগলা মারে তো দেবী কালকা কী আল।
গুরু কী শক্তি মেরী ভক্তি,
ফুরো মন্ত্র ঈশ্বরী বাচা,
সত্যনাম আদেশ গুরু কা।।”
বিধিঃ তান্ত্রিক উপাচারে গ্রহন বা দীপান্বিতা আমাবস্যার দিন উপরোক্ত মন্ত্র 10,000 (দশ হাজার) বার জপ করলে মন্ত্র সিদ্ধি হয়। এরপর, দীপান্বিতা রাত্রিতে চৌকী পেতে প্রদীপ জ্বালাবে, গুগুলের ধুনা দেবে, পরে কিছু মাষকালাই নিয়ে উক্ত মন্ত্রে 108 বার অভিমন্ত্রিত করে 108 বার প্রদীপের শিখায় ছুড়ে ছুড়ে মারবে। প্রথমে 108 বার মারবে পরে আবার 12 বার মারবে পরে একটি কাল কুকুরের রক্তে মাষকালাই ছড়িয়ে ছাইয়ের সঙ্গে মিশিয়ে রাখবে। তা থেকে তিনটি মাষকালাই নিয়ে তার উপর মন্ত্র পড়ে শত্রুর দেহে নিক্ষেপ করলে সেই ব্যক্তির মৃত্যু অনিবার্য।

03) মারন তিছড়া প্রকরণ

ওঁ কালী কংকালী মহাকালী কে পুত্র,
কংকার ভ্যায়রুঁ হুকম হাজির রহে,
মেরা ভেজা কাল কার‌্যায়,
মেরা ভেজা রাকছা করে,
আন বাঁধু, বান বাঁধু, দশো সুর বাঁধু,
নও নাড়ী বহত্তর কোঠা বাঁধু,
ফুল মে ভেঁজু, ফল মে জাই,
কোঠ জী পড়ে থরহর
কঁপে লহন হলে, মেরা ভেজা,
সওয়া ঘড়ী সওয়া পহর কুঁ,
বাউলা ন করে তো মাতা কালী কী
শয্যা পর পগ ধরে,
পে বাচা চুকে তো উবা সুকে বাচা,
ছোড়ি কুবাচা করে তো ধোবী নাদ,
চামার কে কুন্ডু মে পড়ে মেরা ভেজা,
বাউলা না করে তো মহাদেব কী জটা,
টুট ভুগ মে পড়ে,
মাতা পারওয়তী কে চীর প্যায় ছোট করে,
বিনা হুকুম নহী মারনা হো,
কালী কে পুত্র কংকাল ভ্যায়রু
ফুরো মন্ত্র ঈশ্বরী বাচা।।
বিধিঃ তান্ত্রিক উপাচারে দীপান্বিতা বা গ্রহনের দিন উক্ত মন্ত্র 10,000 (দশ হাজার) বার জপ করলে মন্ত্র সিদ্ধি হবে। এরপর লবঙ্গ, বাতাসা, পান-সুপারী, কলাওয়া, লোবান, ধুপ, কর্পুর, একটি সরায় রেখে তাতে ৭টি সিন্দুরের ফোটা দিয়ে, একটি ত্রিশুলের মত করে উপরোক্ত মন্ত্রে অভিমন্ত্রিত করে 22 বার মন্ত্র পড়তে পড়তে আগুনে হোম করতে হবে, এই প্রয়োগের দ্বারা, সাধ্য ব্যক্তির শিঘ্রই মৃত্যু হয়।

04) মারন 4র্থ প্রকার

“ওঁ নমো নরসিংহায় কপিস জটায়,
অমোঘ-বীচা সতত বৃত্তান্ত,
মহোগ্রহুরুপায়।
ওঁ হ্লীং হ্লীং ক্ষাং ক্ষীং ক্ষীং ফট স্বাহা।”
বিধিঃ তান্ত্রিক আচাড়ে উক্ত মন্ত্র 10,000 (দশ হাজার) বার জপ করলে মন্ত্র সিদ্ধ হবে। এরপর, উক্ত মন্ত্র 1000 (এক হাজার) রক্তবর্ন পুস্প (জবা)নিয়ে ঘৃতের সঙ্গে কোবিদার মিশিয়ে হোম করলে শত্রুর মৃত্যু হয়।

05)কাকের পালক এবং পাঞ্জা নিয়ে তার সঙ্গে কুশ হাতে নিয়ে (04) মন্ত্র জপ করতে করতে নদীতে 21 একুশ অঞ্জলী তর্পন করলে শত্রুর মৃত্যু হয়।

06) তান্ত্রিক আচারে সর্পের অস্থি চুর্ন করে শত্রুর গায়ে ছড়িয়ে দিলে তার মৃত্যু নিশ্চিত। (টোটকা)

07)যদি তান্ত্রিক উপচারে মানুষের অস্থি চুর্ন করে পানের সঙ্গে কাউকে খাওয়ানো যায়, সেই ব্যক্তির মৃত্যু হয়।

08)তান্ত্রিক উপচারে কালো ধুতরা বীজ চুর্ন করে তার সঙ্গে চিতার ভষ্ম মিশিয়ে মঙ্গলবার দিন যদি কারও গায়ে ছিটিয়ে দেয়া যায় তবে তার মৃত্যু হয়।

09)তান্ত্রিক উপচারে বিষ চুর্ন ও পেচকের বিষ্টা মিশিয়ে যার গায় ছরিয়ে দেয়া যায় তারই মৃত্যু নিশ্চিত।

10) “ ওঁ নমোঃ কালরুপায় শত্রু ভষ্মী কুরু কুরু স্বাহা” এই মন্ত্র 1,00,000 ( এক লক্ষ) বার জপে সিদ্ধ হয়। তারপর চিতার ভষ্ম নিয়ে উক্ত মন্ত্র 108 বার জপ করে অভিমন্ত্রিত করে যার গায়ে ছিটিয়ে দেবে, তার মৃত্যু হবে।

11)              “ওঁ ক্রীং ক্ষং নাম ঠং ঠঃ” এই মন্ত্র 10,000 (দশ হাজার) জপে সিদ্ধ, মন্ত্রো মধ্যে নামের স্থলে শত্রুর নাম জপ করতে হবে। পরে একটি লোহার ত্রিশুল নিয়ে তাতে বিষ মিশিয়ে ছাগল বা মোষের রক্ত লাগিয়ে 108 বার ত্রিশুল টি উক্ত মন্ত্রে অভিমন্ত্রিত করে মাটিতে প্রেথিত করলে যার নাম উচ্চারন করবে তার মৃত্যু হবে।

প্রেমিকার ‌বিবাহ ‌বন্ধ ‌করুন ‌তিন ‌দিনে

বিয়ে বন্ধ করার বিখ্যাত মন্ত্র
¶¶¶মন্ত্র যদিরাং বিধান তদতদরছরু তরীতান¶¶¶
মহা শক্তিধর নিশিদ্ধ নকশা ব্যবহার করে
যেকোন নারীর 5 বছরের জন্য বিয়ে বন্ধ
করা যায়!! আপনি যদি কোন নারীকে
ভালবাসেন তাকে এখন বিয়ে করতে
চাচ্ছেন না আরো পরে বিয়ে যাতে
অন্য কোথায় বিয়ে না হয় সে জন্য এ
তদবির ব্যবহার করতে পারেন!
বা কোন নারী আপনাকে ধুকা
দিয়েছে আপনার সাথে প্রতারনা
করছে তাদেরকে দাত ভাঙ্গা জবাব
দেওয়ার জন্য বিখ্যাত নিশিদ্ধ নকশা
ব্যবহার করতে পারেন!!
যা ব্যবহার করার সাথে সাথে বিয়ে
বন্ধ হয়ে যাবে এ নকশা পরিক্ষিত ও 100%
কার্যকর যা কখনো বিফল হবেনা!!
¶¶¶নকশা তৈরি করার নিয়ম¶¶¶
শনি মংগলবারের মৃত ব্যক্তির কাফনের
কাপড়ে নাজাম সেতারার সময় এ নকশা
ও মন্ত্রটি লিখে কালো ছাগলের
গোটা দিয়ে শনিবার রাতে কবরের
মাজখানে গেয়ে দিতে হবে!!
এবং যার বিয়ে বন্ধ করতে যায় তার
নাম ও মায়ের নাম লিখতে হবে!!
তাহলে তদবিরটি গাড়ানোর সাথে
সাথে বিয়ে বন্ধ হয়ে যাবে হাজারো
চেস্টা করেও কোন দিক দিয়ে বিয়ে
দিতে পারবে না!! চ্যালেঞ্জ করতে
পারি কোন কবিরাজ বা কোন
তান্ত্রিক কাটাতে পারবে না!!!
আমি তান্তিক গুরু আজিজ রহমান
তন্ত মন্ত কালো জাদু টোটকা ও জ্বীন চালানের মাধমে কাজ করা হয় .আপনারা যে কোন দেশ বা জেলে থেকে অনলাইনের মাধমে. যে কোন বিদ্যা প্রশিক্ষন
নিতে পরবেন .ও যে কোন সমসার তদবির করতে পারবেন .. জ্বীন চালানের মাধমে কাজ করে দিব
. সাধক ..তান্তিক গুরু আজিজ রহমান ..01757786808

মঙ্গলবার, ৫ নভেম্বর, ২০১৯

ধ্যানের ‌গভীরে ‌প্রবেশ ‌করার 6 ট

। ধ্যানের গভীরে প্রবেশ করার ৬টি সহজ উপায়

তুমি হয়তো প্রতিদিন নিয়ম করে ধ্যানে বস। কিন্তু এক এক দিন ধ্যান করতে বসলেই তোমার মন ভাবনার জগতে হারিয়ে যায়। ধ্যান করতে শেখা হল প্রথম ধাপ৷ তারপর সিঁড়ি বেয়ে আরো ওপরের স্তরে কি উঠতে চাও? তাহলে কয়েকটি সহজ উপায় এখানে দেওয়া হল – হয়তো তোমাদের কাজে লাগতে পারে।

(১) অন্যের মুখে হাসি ফোটাও:

কাউকে যখন সাহায্য কর তখন কেমন লাগে? খুব তৃপ্ত মনে হয়না? তাছাড়া তোমার ভেতরে কি একটা আনন্দের ইতিবাচক শক্তির বিস্ফোরণ ঘটছে – এরকম মনে হয় কি? মনে হয় যে ভেতরটা প্রসারিত হয়ে উঠল – ছড়িয়ে গেল? এর কারণ যখন তুমি কারো মুখে হাসি আনো তখন তার কাছ থেকে ইতিবাচক স্পন্দন আর আশীর্বাদ, শুভকামনার তরঙ্গ তোমার কাছে ভেসে আসে।

সেবা তোমার ভেতরে কিছু ভালো গুণ সঞ্চিত করে। এই গুণ তোমাকে তোমার ধ্যানের গভীরে যেতে সাহায্য করে।

শিল্পী মদনের ভাষায় – “আমি যখন সেবা করি তখন সরাসরি উপকার পাই। আমার মন তৃপ্তিতে সুখে আর শান্তিতে ভরে ওঠে। এই তৃপ্তি আর শান্তি আমাকে ধ্যানের গভীরে নিয়ে যায়।”

(২) নীরবতার ধ্বনি শোনার অভ্যাস কর:

মনে কর তুমি ভোর বেলা ছাদে উঠে সূর্যোদয়ের সময় রক্তিম আকাশকে দেখছো আর তার সৌন্দর্যে সম্পূর্ণ নিমজ্জিত হয়ে পড়েছ। তখন কি তোমার ভেতরে এক গভীর নীরবতা আর ওই সৌন্দর্যের সঙ্গে একাত্মতার অনুভব হয় না? সৌন্দর্য তোমাকে ভাষাহীন করে দেয়। মন একেবারে স্থির শান্ত হয়ে যায়। এর কারণ কি সেটা কি কখনও ভেবে দেখেছো?

মৌন থাকলে অনেক কম ভাবনা মনে আসে আর মন স্থির হয়।

বেশিরভাগ সময় যখন আমরা কথা বলি আমাদের মনও কথা বলে। আমাদের ইন্দ্রিয় তথ্য সংগ্রহ করে আর বিভিন্ন ভাবনায় মনকে ভরিয়ে তোলে। মনে অজস্র চিহ্ন এঁকে দেয়।

নীরবতা ধ্যানের পরিপূরক। মৌন থাকলে তুমি সহজে ধ্যানের গভীরে যেতে পারবে। মৌনতা ও ধ্যান একসঙ্গে পাওয়ার সহজ উপায় হল আর্ট অফ লিভিং –এর পার্ট টু প্রোগ্রাম। এই পার্ট টু প্রোগাম বেঙ্গালুরু আশ্রমে প্রত্যেক সপ্তাহের শেষে নেওয়া হয়।

হিতাংসী সচদেবের ভাষায় –“মাঝে মাঝে আমি অসংখ্য ভাবনার জালে আবদ্ধ হয়ে পড়ি। মৌন থাকলে ধীরে ধীরে সেই ভাবনা চলে যায় আর আমি ধ্যানের গভীরে যেতে পারি।”

(৩) শরীরকে যোগব্যায়ামের দ্বারা স্বাস্থ্যবান করে তোল:

লক্ষ্য করে দেখেছ কি কোন কোন দিন তোমার ধ্যান করতে বসে অস্থির লাগে। ধ্যানের গভীরে যেতে পারনা।

এর কারণ হল তোমার দীর্ঘ কর্মব্যস্ততা তোমার শরীরের মাংসপেশীকে অনমনীয় করে তুলেছে, তাই তুমি অস্থির হয়ে আছ। কিছু যোগাসন করলে এই অনমনীয় শরীর নমনীয় হয়ে উঠবে। তোমার মন স্থির হয়ে তোমাকে ধ্যানের গভীরে যেতে সাহায্য করবে।

(৪) খাবারের বিষয়ে যত্নবান হও:

তুমি আগে আমিষ খাবার খেয়ে, তৈলাক্ত, ভাজা খাবার খেয়ে ধ্যান করতে, আর এখন হাল্কা সাত্ত্বিক খাদ্য গ্রহণ করে ধ্যানে বস – এই দুই ধ্যানের মধ্যে কোনো পার্থক্য কি বুঝতে পার? এর কারণ মনের ওপর খাদ্যের সরাসরি প্রভাব আছে।

যে ধ্যান করে তার পক্ষে আদর্শ খাদ্য হল শস্য, সবুজ তাজা শব্‌জি, তাজা ফল, স্যালাড, স্যুপ ইত্যাদি। সহজপাচ্য হাল্কা খাবার প্রাণশক্তিকে উচ্চস্তরে উন্নীত করে।

(৫) নিজেকে নিজে গান শেখাও:

তোমার মনের উপর বিভিন্ন গান বিভিন্ন আবেগ সঞ্চার করে।

আমদের শরীরের ৯০ শতাংশ কিম্বা তারও বেশি অংশ খালি জায়গা দিয়ে তৈরি। তাই শব্দের বিশেষ প্রভাব আছে আমাদের উপর৷ সৎসঙ্গে গান করলে আমাদের আবেগ শুদ্ধ হয় আর আমরা আমাদের ভেতরে একটা প্রসারণ লক্ষ্য করি। ক্ষুদ্র মনের সর্বদা কথা বলার অভ্যাস সৎসঙ্গে এসে শান্ত হয় আর আমাদের মনও স্থির হয়ে ধ্যানের গভীরে যেতে সাহায্য করে।

(৬) ধ্যানের নির্ধারিত সময়:

ধ্যানের গভীরে যাওয়ার আর একটি সূত্র হল ধ্যানের জন্য একটি নির্দিষ্ট সময় রাখা ও সেই সময় রক্ষার বিষয়ে শৃঙ্খলাপরায়ণ হয়ে ওঠা।

দিব্যা সচদেব বলেন – “আগে আমি বিভিন্ন সময়ে ধ্যান করতাম। কিন্তু গত কয়েক মাস ধরে আমি দুপুরে খাদ্যগ্রহণের আগে ধ্যান করছি। দেখছি এই একই সময়ে রোজ ধ্যান করলে ধ্যান খুব ভালো হচ্ছে আর খুব গভীর হচ্ছে।”তান্তিক গুুুুরু আজিজ রহমান তন্ত মন্ত কালো যাদুু
টোটকা তাবিজ ও জ্বিন চালানের মাধমে তদবির করা হয়
যে কোন কঠিন কাজ ৩/৫দিনে ১০০%গ্যারান্টিতে করা হয়
আপনারা যে কোন দেশ বা জেলা থেকে অনলাইনের মাধমে
তদবির করতে পারেন। আরো জানতে নিচের নাম্বারে যোগা যোগ করুন।
.       ..

জাদু ‌ক্রিয়া ‌নষ্ট ‌করার ‌উপায়

জাদুর ক্রিয়া নষ্ট করার তদবির
হযরত ওয়াহাব রহমাতুল্লাহি আলাইহি বলেন, যে ব্যক্তি জাদু-টোনার শিকার হয়, তাঁকে জাদুর প্রভাব থেকে মুক্ত করতে হলে নিম্নোক্ত আমলটি করতে হবে। আর তা হলো-
কুলের সাতটি পাতা পাটায় বেটে পানিতে মিশাতে হবে। অতঃপর আয়াতুল কুরসি পড়ে ওই পাটা পাতার ওপর ফু দিতে হবে। সেগুলো পানির সঙ্গে মিশাতে হবে। তা থেকে জাদুকৃত ব্যক্তিকে তিন ঢোক পানি পান করাতে হবে।
অবশিষ্ট পানি দিয়ে গোসল করাতে হবে। ইনশাল্লাহ! এ আমলের কারো প্রতি জাদু ক্রিয়া হয়ে থাকে; তবে তা নষ্ট হয়ে যাবে।
বিশেষ করে-
এ আমল ওই ব্যক্তির জন্য বেশি মঙ্গলজনক, যে ব্যক্তিকে তার স্ত্রী থেকে দূরে সরিয়ে রাখা হয়েছে।
তাছাড়া জাদু ক্রিয়া নষ্ট করার সবচেয়ে বড় চিকিৎসা হলো- সুরা ফালাক্ব ও সুরা নাস।
হাদিসে এসেছে, ‘এ সুরাগুলোর চেয়ে বড় রক্ষাকবচ আর নেই। আর আয়াতুল কুরসিও শয়তানকে দূর করার জন্য বড়ই ফলদায়ক।
আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহকে জাদুর প্রভাব থেকে মুক্ত থাকতে উল্লেখিত কুরআনি আমল যথাযথ পালন করার তাওফিক দান করুন। আমিন।...তান্তিক গুরু আজিজ রহমান ..তন্ত মন্ত কালো জাদু ও জ্বীন চালানের মাধমে 100%গ্যারান্টিতে তদবির করা হয় 
আপনারা যে কোন দেশ বা জেলা থেকে অনলাইনের মাধমে তদবির করতে পারেন বা যে কোন বিদ্যা পশিক্ষন পেতে পারেন. আরো জানতে ..imo ..01757786808/ montrgurbd12@gmail.com...,খুলনা খালিস পুর

সোমবার, ৪ নভেম্বর, ২০১৯

ত্রাটক সাধনার A to Z জানুন

..

                           এ্যাটক ও আধ্যাত্নিক বিদ্যা
 ত্রাটক সাধনার A to Z জানুন
# চলুন শুরু করিত্রাটক সর্ম্পকে সাম্ম্যক
ধারনাঃ
আমাদের কাছে অনেকে যানতে চেয়েছে-
যে ত্রাটক টা আসলে কি এবং এটা দিয়ে কি
করা যায় ? আসলে খুব অল্প কথা এটা বলা যে
কার পক্ষে মুশকিল আমার পক্ষেও তাই। ,তবে
এতোটুকু বলবো যারা বাংলাদেশে
কোয়ান্টাম শিখেছে তাদের বুঝতে কিছুটা
শুবিধা হবে যে কোয়ান্টাম মেথডের সাথে
ত্রাটকের কিছু সাদৃশ্য রয়েছে। তবে আমাদের
দেশে সব কিছুতেই রয়েছে ভেজাল- যেমন
কোয়ান্টামের শক্তি সর্ম্পকে বলতে গেলে’ই
তা শেষ করা যাবে না। কিন ্তু আমাদের
দেশে যে এ্যঙ্গেলে কোয়ান্টাম প্রশিক্ষণ
দেওয়া হয় তা মুলত কোন ব্যক্তির শক্তি
স্বত্বাকে একটি খাচার ভিতর বন্দি করে
তাকে নির্দিষ্ট একটি গন্ডির মধ্যে পরিপূর্ণ
ভাবে আবদ্ধ রাখা হয়, যা থেকে সে আর
বের হতে পারে না, এবং তার শক্তির কোন
ব্যবহার সে করতে পারে না। তবে আমাদের
দেশের জন্য হয়তো এটাই ঠিক কারন এখানে
যদি কেউ কোয়ান্টাম করে তার নিজের
শক্তি ব্যবহার করার ক্ষমতা অর্জন করে তবে
সে হয় মহামানব হবে নতুবা হবে সাক্ষাৎ
শয়তান- তাই সমাজ ও দেশের মঙ্গলের জন্য
এটাই হয়তো ঠিক প্রশিক্ষণ কৌশল। যা হোক
ত্রাটক সর্ম্পকে আমি সাধারনত বলতে পারি
পূর্ব কালের মনি ঋষিগন যে চিন তিব্বতের
সাধক গন যে গোপন সাধনার দ্বারা সমস্ত
অলৌকিক কর্ম সম্পাদন করতেন তার
আধুনিকায়ন হচ্ছে ত্রাটক। এই বিদ্যা যদি
আপনি আয়ত্ব করতে পারেন তবে আপনি আর
সাধারন মানুষ থাকবেন না। এখানে একটি
বিষয় বলে রাখা ভালো- যে কোন সাধনায়
আপনি যদি পরিপূর্ন ভাবে সমাপ্ত করতে
না পারেন তবে তা আপনার কোনই
কাজে আসবে না। ফলাফল শুন্যের
কোঠায় কিন্তু ত্রাটক এমন একটি বিদ্যা
যা শিখলে এক সপ্তাহের ব্যবধানে
আপনি অনেক র। কিছু করতে পারবেন যা
আপনার কল্পনার বাইরে আর সর্ম্পূণ
শিখতে পারলে তো হয় আপনি মহামানব
নতুবা শয়তান হবেন এটা নিশ্চিত তবে
আমাদের এখানে আমাদের সার্কেলে
কেহই আজ অব্দি সর্ম্পূণ শেষ করতে
পারে নি- কারনটা অবশ্য প্রতি জনার
নিজেস্ব। তবে আপনি যদি প্রচন্ড
জেদি, ধর্যশীল হয়ে থাকেন তবে আপনি
হয়তো পারতে পারেন। আর এটা শিখলে
আপনি কি কি পারবেন –
আপনি আপনার স্বানির্ধে আসা যে
কোন ব্যাক্তির মনের কথা বলতে
পারবেন।
আপনি আপনার সামনে বসে/ শুয়ে
থাকা অসুস্থ্য ব্যক্তির জটিল সমস্য
যেমন তিব্র ব্যাথা বা অনিদ্রা বা
প্রচন্ড মল /মুত্রের চাপ থেকে মুক্তি
দিতে পারবেন।
আপনি যে কোন ব্যক্তির মনোদৈহিক
সকল অসুখ সারিয়ে তুলতে পারবেন।
আপনি দুরে দাড়িয়ে অন্যের অলক্ষে
কোন ব্যক্তিকে (মহিলা / মেয়ে )
ডাকতে বা তার গাঁ থেকে কাপর
ফেলে দিতে পারবেন।
আপনি স্বপ্নের মাধ্যমে যে কোন
ব্যক্তির কাছে কোন খবর/ ম্যাসেজ
পাঠাতে পারবেন।
আপনি যে কোন প্রানী বা ব্যক্তিকে
আকর্ষিত করতে পারবেন।
আপনি আপনার ঘুম নিয়ন্ত্রন করতে
পারবেন।
আপনার শরিরকে করতে পারবেন
সর্ম্পূন বায়োলজিক্যল ঘড়ি।
আপনার শরিরের যাবতিয় ব্যথা
বেদনাকে নিজেই নিয়ন্ত্রন করতে
পারবেন।
আপনি মহিলাদের গর্ভপাত বা গর্ভ
সমস্য (উল্টো প্রসব ) নিমিষেই
স্বাভাবিক করতে পারবেন।
শরিলের রক্তপাত নিজেই নিয়ন্ত্রন
করতে পারবেন।
যে কোন অবুঝ প্রানীকে বশ্যতা
স্বিকার করাতে পারবেন।
অবিরাম কোন পরিশ্রমপূর্ন কাজ করার
পরেও অ - ক্লান্ত থাকতে পারবেন।
আপনার মুখস্ত শক্তিকে 10> জন
ব্যাক্তির সমান করতে পারবেন।
আপনি ভ্রমনরত অবস্থায় আপনার
বাহনকে দুঘর্টনামুক্ত রাখতে
পারবেন।
আপনি অপর ব্যক্তিকে আপনাকে কল /
মেইল /চিঠি দিতে বাধ্য করতে
পারেন।
আপনি কোন ব্যাক্তিকে দিয়ে
ভবিষ্যতে কোনদিন কোন নির্দিষ্ট
সময় কোন নিদির্ষ্ট কাজ করাতে
পারেন।
আপনি চাইলেই কারও ক্ষতি হবে,
চাইলেই কারও ভালো হবে।
আপনার মুখ থেকে বের হওয়া প্রতিটি
কথাই (সাঠিক না হলেও ) সঠিক হবে।
আপনার সর্ম্পকে যে ব্যাক্তি খারাপ
চিন্তা করবে তার নিজরেই অমঙ্গল
হবে।
আপনি লোকের কাছে আদরনীয় হতে
পারবেন।
আপনার ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের ক্রমেই
উন্নতি এবং চরম উন্নতি করতে
পারবেন।
দুজোন ব্যাক্তির মধুর সর্ম্পক্য আপনি
নিমিষেই নষ্ট করতে পারবেন।
বাস ট্রেন বা লঞ্চ /নৌকা আপনি
চাইলে যে কোন স্থানে থামাতে
পারবেন।
আপনার শরিলের তাপমাত্রা (ঠান্ডা /
গরম লাগা) আপনি নিজেই নিয়ন্ত্রন
করতে পারবেন।
সর্বপরি আপনি এমন কিছু অনায়েসেই
করতে পারবেন যা আপনি হয়তো
স্বপ্নেও কখনো ভাবেন নাই।আপনার যদি এই
এ্যাটক শক্তি লাভ করতে চান আমাদের সাইটে
যোগা যোগ করতে পারেন। তবে এ্যাটক পশিক্ষনের জনো
খরচ তুলনায় এটু বেসি। তবে আমাদের যে কোন কাজ বা পশিক্ষন চলা কিলিন ৫০%খরচ প্রথান করতে হবে
কাজে সফল হবার পরে বাকি টা প্রথান করতে হবে
তবে আমরা  যে কোন তন্ত মন্ত সাধনা ১০০%গ্যারান্টিতে
পশিক্ষন দিয়ে থাকি। বিফলে পুরো মুলো ফেরত

Tratok। ত্রাটক সাধনা পশিক্ষনের জনো যোগা যোগ করুন। সাইটের নিচে নাম্বার ও ঠিকানা দেয়া আছে দেখুন

প্রেমে ‌বাথা ‌তার ‌সমাধান.

.প্রেমের পথে হাজার বাধা। কখনও পরিবার সমস্যা তৈরি করে তো কখনও সমাজ। জ্যোতিষশাস্ত্রে এর সমাধান রয়েছে। শাস্ত্রে এমন কিছু মন্ত্রের উল্লেখ আছে, যা নিয়মিত জপ করলে সমস্ত বাধা কাটিয়ে আপনি আপনার পছন্দের মানুষকে সারা জীবনের জন্য কাছে পাবেন। জেনে নিন সেই মন্ত্রগুলি--
প্রেমিক বা প্রেমিকাকে আকৃষ্ট করতে চাইলে রোজ জপ করুন-- 'ওঁ ক্লীং কৃষ্ণায় গোপীজন বল্লভায় স্বাহা।'
ভালোবাসার সঙ্গীকে সারাজীবনের জন্য নিজের করে পেতে চাইলে জপ করুন-- 'কেশবী কেশবরাধ্যা কিশোরী কেশববস্তুতা, রুদ্র রূপা রুদ্র মূর্তিঃ রুদ্রাণী রুদ্র দেবতা।' মন্ত্র জপের সময় শ্রীকৃষ্ণকে স্মরণ করতে হবে। টানা ৩ মাস প্রতি শুক্রবারে রাধা-কৃষ্ণের মূর্তির সামনে ১০৮ বার এই মন্ত্র জপ করলে প্রেমজ বিবাহের যাবতীয় বাধা কেটে যায়।
শুক্লপক্ষের বৃহস্পতিবার লক্ষ্মী-নারায়ণের মূর্তির সামনে বসে দিনে তিনবার স্ফটিকের জপমালা নিয়ে জপ করুন-- 'ওঁ লক্ষ্মী-নারায়ণ নমঃ' মন্ত্র। এই মন্ত্র টানা তিন মাস প্রতি বৃহস্পতিবার জপ করতে হবে এবং শুক্লপক্ষের বৃহস্পতিবার থেকে জপ করা শুরু করতে হবে। একই সঙ্গে, মন্দিরে দেবতার উদ্দেশ্যে ফল নিবেদন করে প্রেমজ বিবাহের সফলতার জন্য প্রার্থনা করতে হবে। এতে বাধা-বিপত্তি দূর হবে।
প্রেমের বাধা কাটাতে দেবাদিদেব মহাদেবের স্মরণ নিন। পাঁচটি নারকেল শিবমূর্তির সামনে রেখে জপ করুন-- 'ওঁ শ্রী বর প্রদায় শ্রী নমঃ' মন্ত্র। স্ফটিক বা রুদ্রাক্ষের জপমালা হাতে নিয়ে এই মন্ত্র মোট পাঁচ মালা (জপের সময় জপমালার সমস্ত রুদ্রাক্ষ গুণতে হবে। পুরোটা একবার গোণা হলে এক মালা গোণা হল।)জপ করতে হবে। জপ শেষে নারকেল দেবতার উদ্দেশ্য নিবেদন করুন।
শাস্ত্রে বলেছে, প্রতি সোমবার ভোরে স্নান সেরে 'ওঁ সোমেশ্বরায় নমঃ' মন্ত্র জপ করতে করতে শিবলিঙ্গের মাথায় দুধ মিশ্রিত জল ঢাললেও উপকার পাওয়া যাওয়া। জল ঢালার পর মন্দিরে বসে রুদ্রাক্ষের জপমালা নিয়ে এই মন্ত্র এক মালা জপ করতে হবে।
তান্তিক গুরু আজিজ রহমান..01757786808

রবিবার, ৩ নভেম্বর, ২০১৯

নিজে ‌গায়েব ‌হবার ‌মন্ত


                      নিজে গায়েব হওয়ার মন্ত
নিজে গায়েব হওয়ার মন্ত্র
মন্ত্রঃ কুহুং বিহারী। হামারা কুরদে বিহারী। হেচার
নাহি মেরা চিহারি। তো সবকো শিষ্ট্রা বৃথা
জাউংগো।। বিঃদ্রঃ এই মন্ত্র অমাবস্যা রাতে বা
যে কোন শনি বা মঙ্গলবার প্রসিদ্ধ গুরু দ্বারা
চন্ডিবরন করে নিতে হবে।তারপর গুরু এর দেয়া বিধি-
অনুযায়ী কাজ করলে ১০০% কাজ করবে। অনেক বার
পরীক্ষিত। কিন্তু এই কাজ সব সময় করা যাবে না।যখন
সিদ্ধ গুটিকা সিদ্ধিপ্রাপ্তির সাথে থাকবে তখন সে
গায়েব হতে পারবে। এই কাজ অত্যন্ত সহজ। যাদের
গায়েব হওয়ার ইচ্চা কিন্তু পারছেন না। তারা আজই
যোগাযোগ করুন।।  তবে যে কোন তন্ত মন্ত করেন না কেন
প্রথমে গুরুর অনমতি নিতে হবে ও আপনার নামে চন্ডিবরন
করতে হবে তবেই যে কোন মন্ত কাযকর হবে।

মন্ত গুরু জ্বিন সাধক।  তান্তিক গুরু আজিজ রহমান
তন্ত মন্ত কালো যাদু তাবিজ তদবির ও জ্বিন চালানের মাধমে কাজ করা হয় যে কোন কঠিক কাজ ১/৭দিনে ১০০%গ্যরান্টিতে করা হয়। আপনারা যে কোন দেশ বা জেলা থেকে অনলাইনে মাধমে তদবির ও যে কোন সমসার সমাধান পেতে পারেন।  এমন কি যে কোন তন্ত মন্ত সাধনা শিখে নিজেও তান্তিক হতে পারবেন।  আজি যোগা যোগ করুন।  রাজশাহী বাগ মারা হাসপাতাল রেড...  যোগা যোগ
montroguro7@gmail.com..call.. 01757786808