পৃষ্ঠাসমূহ

বুধবার, ৮ এপ্রিল, ২০২০

প্ল্যানচেট কিংবা আত্না হাজির করার উপায়

..প্ল্যানচেট। বা আত্মা হাজির করন পদ্ধতিঃ
এই পদ্ধতিটার মাধ্যমে আত্মা হাজির হয়,যদিও বিষয়টা
অবিশ্বাষ্য বটে। অনেকে ভাবে এটা হয়তো জ্বিন
হাজির করন,আসলে এটার মাধ্যমে জ্বিন হাজির হয়
না,আপনার আশেপাশের এক বা একাধিক আত্মা হাজির
হয়,যা আপনার দৃষ্টিগোচর হবে। বলাবাহল্য কার্যের
শুরুতে ভালো একটা গুরুর কাছে এই বিষয়ে
আরো জেনে কাজটা শুরু করবেন। কারন এখানে
আমি হয়তো লেখার মাধ্যমে আমার যথেষ্ঠ
মনোভাব প্রকাশ করতে পারবো না। এটা সঠিকভাবে
প্রয়োগ না করতে পারলে বিপদের আশংখা আছে।
প্রয়োগ পদ্ধতি:::যে কোনো শনিবারে একটা
বিশেষ ঘর বা রুম নির্বাচন করবেন,যেই রুমে সেই
দিন বা রাতে যাতে করে অন্য কোনো দ্বিতীয়
ব্যক্তি প্রবেশ না করে। শনিবার সকালে নির্বাচিত
ঘরে ধূপ-দ্বীপ জ্বালিয়ে রাখবেন। ঘরের এক
কোনে এই আয়াতটা লিখে রাখবেন, ﺍﺗﻢ ﺍﻟﻦ ﻗﻦ ﻛﻔﺮ
ﻗﻦ ﻗﺜﺐ ﻫﺬﺩ ﺷﻮ ﻫﺬﺭ ﺷﻮ ﻫﺬﺭ ﺷﻮ ﺑﺤﻖ ﺷﻠﻤﻦ
ﻧﺒﻴﻚ..এবার যখন মধ্যরাত হয়ে যাবে,তখন ঐ ঘরে
প্রবেশ করবেন,এবার ঘরের মধ্যে উচ্চস্বরে
এই বাক্যগুলো উচ্চারন করবেন,"আতাইতুহু
হারওয়ালাতান,কাতামু ছানুয়ার জাসুদা বাহু,নিশ্কান ফিতরে
মাজাদ হাজির শাও প্রভুকা কুদরাত,"এই বাক্যটা কমপক্ষে
৩১বার পাঠ করবেন,এবার দেখবেন ঘরটা কিছুটা
কাপতে শুরু করেছে,এবার পড়াটা বন্ধ করতে
হবে,ঘরের কিছুদিন অপেক্ষা করার পর দেখতে
পাবেন ঘরের যে কোনে আপনি পূর্বোক্ত
আয়াতটা লিখেছিলেন সেই লেখার উপর হঠাৎ আগুন
লেগে যাবে,তখনি উদ্দেশ্যকৃত আত্মা হাজির হবে
এবং তা আপনার দৃষ্টি গোচর হবে।এইটা সম্পূর্ণ গুরু
পদ্ধতি,এযোগই পদ্ধতিটা একাধিক মানুষ দ্বারা পরীক্ষিত।।
এই আত্মাগুলো আবার আড়ানোর প্রয়োজন
হলে এইটা পাঠ করুন উচ্চস্বরে একবার"মাতলুন
হাব্রাতান জিস্রা জিবরাইলা ওয়া মিকাইল"।কিন্তু এটা খুব বিপদ
জনক। এটা করতে খোব সাহসি লোক প্রয়জন।
তবে অবিঘ লোক ছারা। এই কাজ না করাই ভালো।
মন্ত মন্ত কালো যাদু বিষয় যে কোন সমাধান
পেতে আজি যোগা যোগ করুন তান্তিক গুরু আজিজ রহমান..01757786808

মন্তগুরুএ্যাসোসিয়েশন

হ্যা
আপনি যদি আপনার বাবা মা ভাই বোন ওস্তাদ শিক্ষক বন্ধু প্রেমিক পরিচিত যে কাহারো সাথে মরোনত্তর বিশেষ কোন বিষয় জানার জন্য যোগাযোগ করতে ইচ্ছুক হয়ে থাকেন তবে অবশ্যই আমাদের সহায্য নিতে পারেন। বিশ্বে একমাত্র আমরাই কোন প্রকার ব্লাক ম্যাজিক, কুফুরী, জীবন নাষের সংঙ্কা ছারাই নিরাপদে আপনার পরলোকগত প্রিয়জনের সাথে আলোচনা করাতে সক্ষম। সর্ত প্রযোজ্য. ☆☆বশীকরন বিদ্যা☆☆
☞ প্রেমিক/প্রমিকা বশীকরন 12 ঘন্টায় ৷
☞ স্বামী/স্ত্রী বশীকরন করতে চান?
☞ পরকীয়া ঠেকাতে চান?
☞ হারানো ব্যাক্তিকে ফিরে পেতে চান?
☞ কাঙ্খিত ব্যাক্তির সাথে আপোষ করতে চান?
☞ শত্রুকে বিনাশ করতে চান!
☞ সন্তান হচ্ছেনা?
☞ বিবাহ হচ্ছেনা?
☞ কাউকে মতিভ্রম পাগল বানাতে চান?
☞ বিবাহ বিচ্ছেদ করতে চান?
সরাসরি কল করুন ☎ +88 01757786808/
সম্মানিত ভিজিটর আপনি কি দৈনন্দিন জীবনে হতাশা গ্রস্থ কিংবা চিন্তা টেনশনে মানসিক রোগা হয়ে গেছেন?
তাহলে আর দেরী না করে আজই আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন ৷
বর্তমান সময়ের সব থেকে সুপার পাওয়ার ব্ল্যাক ম্যাজিক এবং জ্বিন শক্তি পরী শক্তি অলৌকিক রুহানি শক্তি আধ্যাতিক কুন্ডলি শক্তির মাধ্যমে বান বশীকরন শতভাগ গ্যারান্টি নিশ্চয়তা সহকারে আপনাকে উপযুক্ত মর্যাদা উপযুক্ত ফলাফল প্রদান করা হবে ৷
নিবেদক, গুরুজি  আজিজ রহমান(কামরুপি অলৌকিক পান্ডে লীলা সাধক কামরুপ কামাক্ষা)
বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ বাংলাদেশের যে কোন প্রান্তে চিকিৎসা প্রদান করা হয় এবং দেশ /বিদেশি থেকে অনলাইনে তদবীর করতে পারেন জ্বীন চালানের মাধমে তদবীর করা হয় 

সরা সরি চেম্বার .খুলনা . খালিস পুর বাজার .ফোন ..01757786808/

( ছবি দিয়ে বশীকরন করার উপায় )


.
































.( ছবি দিয়ে বশীকরণ ). .ভালোবাসার মানুষটি এখন আপনার পিছনে ঘুরবে, আপনি নন। না দেখলে চরম মিস।
ইয়া আল্লাহ ইয়া মোহম্মদ।
তোমাদের নাম পড়িয়া-
করিলাম আমি বশিকরন।
অমুক ঊঠিলে বোকা শুইলে পাথা।
আমার এই বশিকরন হইতে যেই নারী নড়ে চড়ে।
৯ লক্ষ ৩৬ হাজার পীর পয়গম্বর কুরান পেরে বসে।
দোহায় আল্লাহু আকবর এর জোরে।
আল্লাহু আল্লাহু কাদের গনি।
পাক -ছুবহানি আল্লাহ তুমি।
এই মন্ত্র খুব প্রভাবশালী মন্ত্র। এই মন্ত্র দ্বারা মাত্র ৭ দিনে যেকোন মেয়ে কে বা নারী কে সহজেই বশ করা যায়।সেই নারী যতই রাগী হোক না কেন আপনার বশ হবেই।
আপনাদের সেবাই আমাদের মুল কামনা।
বশিকরন কর্ম ১০০% গ্যারান্টি।
আপনি কাউকে ভালোবাসেন, ভালোবেসে বিয়ে করতে চান তাহলে এই পোষ্ট টি আপনার জন্য। এবার ভাবা যাক সমস্যার কথা আপনি যাকে আপন করে পেতে চান সে হয়ত আপনাকে চায়না, ভালোবাসে অন্য কাউকে এমতবস্থায় আপনি কি করবেন। আবার হয়তবা কোন ছেলে/মেয়ে আপনার সাথে কিছুদিন ভালোবাসার অভিনয় করে তার পর অন্যকারো সাথে প্রেম করে। তখন কি করবেন?
এই বশিকরন উপায় দিয়ে আমি মাত্র ৩ দিন থেকে ৭ দিনের মধ্যে ছেলে/মেয়েকে আপনার সামনে হাজির করবো ইনশাআল্লাহ। এই কাজের জন্য আপনাকে শুধু দিতে হবে।
১.মেয়ের নাম,
২.মেয়ের মায়ের নাম,
৩.মেয়ের বাবার নাম।
৪.ছেলের নাম ,
৫.ছেলের বাবার নাম।
৬.ছেলের মায়ের নাম
ছবি যদি থাকে তাহলে কাজের জন্য সুবিধা হবে।
ছেলে মেয়ে উভয় এর জন্য।তান্তিক গুরু আজিজ রহমান 

তন্ত মন্ত ও কালো জাদু জ্বীন চালানের মাধমে তদবীর করা হয় আপনারা যে কোন দেশ বা জেলে থেকে অনলাইনে 100%গ্যারান্টিতে তদবীর করতে পারেন যোগা যোগ .01757786808/ 

( হিপনোটাইজ কিংবা সম্মোহন )


হিপনোটিজম করার ৪ টি উপায় | যেভাবে কাউকে সম্মোহিত করে বশীকরণ করে ফেলে



সত্যিই কি কাউকে হিপনোটাইজ করা সম্ভব?
হিপনোটিজম কিংবা সম্মোহন বিদ্যা বলে একটাব্যাপার আমরা অনেকেই শুনেছি।  আপনাকেযখন কেউ সম্মোহিত করবেআপনি তখন এমনএক জগতে চলে যাবেন যে আপনি শুধু তা-দেখবেন বা অনুভব করবেন যা আপনাকেদেখতে বলা হবে। অবচেতন মনে আপনিএতোটাই প্রভাবিত হবেন যেআপনি সম্মোহিতহয়ে একটি নির্দিষ্ট আচরণ করতে বাধ্য হবেন।

হিপনোটিজম বেশ প্রাচীন বিদ্যা। প্রাচীন মানবসভ্যতার অনেকেই এই বিদ্যাটিকে ভাবতো যাদুবিদ্যা। কেউ হিপনোটিজম করলে মানুষ মনেকরতো তার অলৌকিক ক্ষমতা রয়েছে।
 ১৮৪০ সালে স্কটল্যান্ডের ড. জেমস ব্রেড এইবিদ্যার নাম দেন “হিপনোটিজম”। 
নামের পেছনে অবশ্য কার্যকরণ আছে।হিপনোটিজম শব্দটির উতপত্তি গ্রীক শব্দহিপনোস (Hypnos) থেকে। এই হিপনোস শব্দেরঅর্থ হচ্ছে, “ঘুম যেহেতু সম্মোহিত ব্যাক্তিঅনেকটা ঘুমের ঘোরেই হিপনোটাইজড হয়েকাজ করতে থাকেনতাই এই বিদ্যাকেহিপনোটিজম নাম দেয়া হয়।


 
সম্মোহনের কয়েকটি পর্যায় আছে।
  • মারণ
  • ত্রাটন
  • স্তম্ভন
  • বশীকরণ
মারণ: মারণ হল অপছন্দের লোক কিংবাকোনো শত্রুকে সম্মোহিত করে নিকেশ করেফেলা।

ত্রাটন: ত্রাটন হল ত্রাণ। এর মানে হচ্ছেসম্মোহন করে শত্রুর দুর্বলতার সুযোগ নেওয়া।সুযোগ নিয়ে তাকে বশীভূত করা।

স্তম্ভন: স্তম্ভন মানে তোল্লাই দেওয়া বা বারখাওয়ানো। এই পদ্ধতিতে ঘোরতর অপরাধীকেসম্মোহন করে এমন অবস্থায় নিয়ে যাওয়া হয় যেসে অপরাধবোধ স্বীকার করে মহান হতে চায়।স্তম্ভনে ফেঁসে গিয়ে আসামী গড়গড় করে সবকিছু তদন্তকারী অফিসারকে বলে দেয়।

বশীকরণ: নানা কৌশলে মানুষকে সম্মোহনেরমাধ্যমে নিজের বশে এনে বিভিন্ন নির্দেশ দেয়াইবশীকরণ।

চাইলেই অবশ্য কাউকে সম্মোহন করা যায় না।কাউকে হিপনোটাইজ করতে হলে তার সাহায্যলাগবে। মানে সেই ব্যক্তি যদি ইচ্ছে না করেনতাহলে হিপনোটাইজ করা সম্ভব হয় না।সাধারণত সম্মোহিত করার ক্ষেত্রে ব্যক্তিকেপ্রথমে এক দৃষ্টিতে কোনো জিনিসের দিকে পূর্ণমনযোগ দিয়ে তাঁকে তাকিয়ে থাকতে বলা হয়।অনেকক্ষণ যাবত যখন লোকটা কোনো কিছুরদিকে এক দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকবে তখনএমনিতেই

 চোখ এবং মনও কিছুটা ক্লান্ত হয়ে যাবে। তখনতাকে বলা হবে চোখ বন্ধ করতে। চোখ বন্ধকরেই সম্মোহিত ব্যক্তি ঘুমে আচ্ছন্ন হয়ে পড়বেঅনেকটা। যদি ঠিক ঠাক সম্মোহিত হয়ে থাকেতাহলে এই পর্যায়ে হিপনোটাইজড ব্যক্তিকেসম্মোহনকারী ব্যাক্তি বিভিন্ন কথা বলবেনির্দেশদিবে। সবচেয়ে আশ্চর্যের ব্যাপার হলোহিপনোটাইজড ব্যক্তি এই নির্দেশগুলো পালনকরতে শুরু করবে!

আপাতদৃষ্টিতে মনে হচ্ছে খুব সাধারণ ব্যাপার।

হিপনোটিজমের এতটাই প্রভাব যেধরে নিনএখন গ্রীষ্মকাল। কিন্তুআপনি যাকেহিপনোটাইজ করলেন তাকে আপনি বুঝালেনএখন শীতকাল। সম্মোহিত ব্যাক্তি তখনহিপনোটাইজড থাকা অবস্থায় ঠক ঠক করেকাঁপা শুরু করবেপ্রবল শৈত্য প্রবাহে যেমন করেমানুষ কাঁপে ওমন। সম্মোহিত ব্যাক্তি  নির্দিস্টসময়টায় নিজেকে কানাখোঁড়াঅন্ধবাকশক্তিহীন সবকিছুই ভাবতে পারে। ধরেনআপনারকোনো বন্ধু চরম পর্যায়ের বাঁচাল। কিন্তুহিপনোটিজম করে আপনি তাকে বুঝালেনতুমিবোবাতুমি কথা বলতে পারবে না। মজার ব্যাপারহচ্ছে নির্দিষ্ট সময়ের জন্য সে সত্যিই বিশ্বাসকরবে সে বোবাএবং কথা বলতে পারবে নাএবং সম্মোহন ভেঙ্গে যাওয়ার পর সেই ব্যক্তি ওইনির্দিষ্ট সময়ে কী কী ঘটেছে এবং সে কী কীকরেছেতার কিছুই মনে রাখতে পারে না!

ইংল্যান্ডে একজন দাঁতের ডাক্তার ছিলেন। তারনাম ডাএস ডেল। তিনি অবশ করার কৌশলব্যবহার না করে রোগীকে হিপনোটাইজ করে দাঁততুলে নিতেন। দাঁত উঠানোর সফলতা কাজেলাগিয়ে হিপনোটিজম ব্যবহার করে তিনি এরপরফুসফুসের অস্ত্রোপচারও করেনজটিলঅপারেশনের সময় রোগীর মনে যে চাপ পড়ে,দুশ্চিন্তার তৈরি হয় সেসব দূর করা সম্ভবহিপনোটিজম করে।

এতো ভালো দিক বললাম। হিপনোটিজমেরঅপব্যবহারেরও উদাহরণ আছে অজস্র। ১৯৭০দশকের কথা। আমেরিকায় থাকতেন একভারতীয় গুরু। তার শিষ্য সংখ্যা বেশ ভালোই।একদিন তার কি মতি হলো কে জানেতিনি তারশিষ্যদেরকে হিপনোটাইজড করে নির্দেশ দিলেনবিষ পান করতে। একটা বড় ড্রামে তরল বিষভর্তি ছিলো। শিষ্যরা সম্মোহিত অবস্থায় গুরুরকথা শুনে এক গ্লাস করে বিষ পান করলো। এইঘটনায় এক সাথে প্রায় ৭০ জন মানুষ মারা যায়আমেরিকান সরকার তখনকার এইগণআত্মহত্যায় আতংকিত হয়ে এই ধরণেরগুরুকেন্দ্রিক আশ্রম গড়ে তোলার উপরনিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছিলো।

আমেরিকা  ব্রিটেনের বেশ কয়েকজন বিজ্ঞানীএকদল মানুষের ওপর হিপনোটিজমের প্রভাবকতখানি কার্যকর হয় সেটি নিয়ে পরীক্ষা নিরীক্ষাচালিয়েছেন।তারা দেখতে চেয়েছেন যেহিপনোটাইজ করে একজন নিরেট ভদ্র ভালোমানুষকে খুনি বানানো সম্ভব কি নাগবেষণারফল কি হয়েছে জানেনগবেষণার ফল হয়েছেযেএকজন সাধারণ মানুষকে হিপনোটাইজ করেসত্যি সত্যি তাকে দিয়ে মানুষ খুন করানো সম্ভবহিপনোটাইজ হয়ে সে একজন মানুষকেঅবলীলায় খুন করে আসবে এবং মজার ব্যাপারহচ্ছে সম্মোহন ভেঙ্গে গেলে এই খুনের কোনোকথাই তার মনে থাকবে না