পৃষ্ঠাসমূহ

সোমবার, ১ মার্চ, ২০২১

তন্ত্র মন্ত্র যন্ত্র টোটকা দোয়া তাবিজ শিখার উপায় ও করণীয়ঃ


 

তন্ত্র মন্ত্র যন্ত্র টোটকা দোয়া তাবিজ শিখার উপায় ও করণীয়ঃ

***“মন্ত্র বলে, মন্ত্রের কোন শক্তি নেই আমিই মহামন্ত্র”***

আপনি যদি দোয়া তাবিজ মন্ত্র তন্ত্র টোনা টোটকা শিখতে চান, তবে আজই আমাদের সাথে যোগাযোগ পেইজে গিয়ে যোগাযোগ করুন।।
বর্তমান সময়ের উপযোগী আদি ও আসল দোয়া/তাবিজ/তন্ত্র/মন্ত্র/যন্ত্র/টোটকা/ঝাড়া সমস্ত কিছু।
অনেকের ধারনা যা নাকি এখন কাজ করে না! আমি বলছি অবশ্যই কাজ করে এবং সঠিক ভাবে ব্যবহারে 100% কাজ করে বিফলতার হার 00% আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন শিক্ষুন এবং ব্যবহারীক জীবনে কাজে লাগান আপনি বদলাবেন বদলাবে আপনার চারপাশ আপনি হবেন অন্য 1000 জনের মধ্যে একজন –
আমি আপনাদের কে 100% কর্মক্ষম মন্ত্র শিখতে সাহায্য করবো।

আজ আপনাদের কে এশিয়া মহাদেশের ঐতিহ্যবাহী কিছু তন্ত্র,মন্ত্র, দোওয়া তাবিজ সর্ম্পকে অবগত করবো, এবং যার অনেকাংশে আমার জীবনে পরীক্ষিত। পূর্বযুগে আমাদের পূর্বশুরীরা অনেক সাধনা ও পরিশ্রম সময় ব্যায় করে যে সকল কাজ সমাধান করতেন আজও আমরা সাধারনত সেগুলো গল্পের মত শুনে থাকি কিন্তু কোন দোওয়া বা মন্ত্র যানা থাকলেও তা কাজে লাগাতে পারি না । এর জন্য দোওয়া বা মন্ত্রের কোন দোষ নেই আসলে আমাদের কাজের কমতি থাকার কারনেই আমরা সফল হতে পারি না। আমি 100% নিশ্চয়তা দিতে পারি যদি আপনি সঠিক ভরে আমার একটি মন্ত্রও পরিক্ষা করেন তবে একবারও অসফল হবেন না।
নিচে আমি আমার কিছু মন্ত্র পর্যায়ক্রমে তুলে ধরলাম দেখুন চেষ্টা করে করতে পারেন কিনা। আজ আমাদের পেটের+ভাতের জন্য সময় দিতে গিয়ে আমরা এগুলোর জন্য কোন সময় ব্যায় করতে পারি না নতুবা এগুলো এক সময় কিছু লোকের অপরিরোধ্য অশ্ত্র হিসাবে কাজ করতো যা আজও সম্ভব। কারন পৃথিবীতে এমন কোন কাজের নাম নাই যা কিনা মন্ত্রের মাধ্যমে তার কিছুটা হলেও সাহায্য করা সম্ভব নয়। কিন্তু আসল দরকার সময় + শ্রম + সঠিক ভাবে পরিচালনা, আমার জানা মতে আমি দির্ঘ্য 15 বছরে দেখেছি সাধারনত সাবর তন্ত্র, উড্ডিশ তন্ত্র, উল্লক তন্ত্র, কোকা পন্ডিত, চামুন্ডা মন্ত্র, হারজে সোলাইমানী, নকশে সোলাইমানী, নকশে খিজির, তিলেশমী সোলাইমানী, মিশরীয় কারামত, লোক তন্ত্র, সাওতালী তন্ত্র, আজওয়াবে কেরামত, রুহানী আমানত, অথর্ব বেদ সহ আরও হাজারো লাক্ষ ছোট বড় নানা রকম পুস্তিকায় কোটি কোটি তন্ত্র মন্ত্রের সমাহার পাওয়া যায় এর মধ্যে আবার কতকগুলো আছে যা নিছক ব্যবসার জন্য আজগুবি বই ছাপিয়ে বিক্রি করে যা হোক আমরা লোক মুখে, বিভিন্ন কবিরাজ গুনিক, ওঝা তাদের কাছ থেকে চলমান ও কর্মক্ষম কিছু মন্ত্র আজ দেখবো এর বেশির ভাগই দেখা যায় অপভ্রংশ মন্ত্র যা আমাদের উচ্চারনে কিছুটা সামজ্জস্য হতে পারে তবুও এগুলো এভাবেই উচ্চারন করে পড়তে হবে সমস্ত তন্ত্র ও মন্ত্রের মধ্যে অপভ্রংশ মন্ত্রই একমাত্র কমপরিশ্রমে তাৎক্ষনিক ফল প্রদান করে থাকে এবং টোটকার সাথে এর অনেকাংশে মিলও রয়েছে। সাধারনত আমরা কম পরিশ্রমে অধিক ফলন পেতে আগ্রহী আর এমনিতেই আমরা আমাদের নৈতিকতা ও চরিত্রিক ত্রুটির কারনে আমরা যদি কোন সাধনা বা মন্ত্র চৈতন্য করতে যাই তবে তা অধিকাংশ ক্ষেত্রেই বিফলে যাওওয়ার সম্ভববনা থাকে তাই বর্তমানে আমাদের কাছে একটি পথেই আমার ব্যাক্তিগত ভাবে সহজ মনে হয় তা হলো টোটকা এবং কিছু অপভ্রংশ মন্ত্র, আমাদের পূর্বশুরীরা নানা রকম টোটকা করে অনেক সহজেই যেমন মানুষের অনেক উপকার করতে পারতো তেমনি ক্ষতিও করতে পারতো বর্তমানে টোটকার কোন বিকল্প আছে বলে আমার মনে হয় না- কারন আমরা দোওয়া তাবিজ লিখতে আমাদের যে সকল শর্ত পালন করতে হয় তা আমাদের খুব কম লোকের পক্ষেই সম্ভব আবার মন্ত্র পড়তে হলে দরকার তার চৈতন্য ঘটানো যেটা আরও কঠিন মনে হয় আমার কাছে আবার হিন্দু মন্ত্রগুলো কোন মুসলিম পড়তে গেলে সেটার ভাষাগত পরিবর্তন আনতে হয় আবার উচ্চারন করাটাও মুসলমানদের জন্য বেশ কঠিন ঠিক তেমনী কোন হিন্দু যদি তারই কোন মন্ত্র উচ্চারন করতে যায় তবে তাকে মানতে হবে নানা রকম বিধি নিশেধ তাকে তার জাত/শ্রেনী অনুসারে মন্ত্র উচ্চারন নির্দিস্ট করতে হবে নতুবা একটি মন্ত্র যেখানে তিন/সাত বার পাঠ করে কাজ করে সেখানে সারা জীবন তেলাওয়াত করেও কোন ফল পাওয়ার আকাঙ্খা করা বৃথা।।
আর টোটকা সর্ম্পকে বিস্তারিত জানতে বা শিখতে অবশ্যই আমাদের সাথে থাকতে হবে। আমার জানামতে টোনা টোটকার এতবড় সম্ভার আর কোন ঠিকানায় পাওয়া যাবে না আর আপনাদের কাছেও অনুরোধ যদি আপনার কালেকশনে এমন কোন মন্ত্র বা টোনা টোটকা থেকে থাকে তবে তা অবশ্যই আমাদের সাথে শেয়ার করে ভবিষ্যত প্রজন্মের জন্য জানার দরজা খুলে দিবেন।
সাধারনত প্রেম/প্রিতি-ভালোবাসা, কারও ক্ষতি সাধন, নানা রকম আজব অসুখের জন্য এগুলোর কাছে আমাদের ধরনা ধরতে হয় এবং সে সকল সমস্যা সমাধানও হয়ে যায়। কি ভাবে হয় কেন হয় এর ব্যাখ্যা আমার জানা নাই। কিন্তু হয় সেটা সত্যি।
আর বর্তমানে কোয়ান্টাম মেথড বা কোয়ান্টাম/ যোগ সাধনা এগুলোরই একটি উন্নত ভার্ষন ছাড়া আর কিছুই নয়।
আর এ সকল কিছুর মূলে রয়েছে “ত্রাটক সিদ্ধি” যা সকল তন্ত্র/মন্ত্র/দোওয়া/তাবিজের উর্দ্ধে এবং প্রবল ক্ষমতা সম্পন্ন। তবে এ বিষয়ে আর পরে আলোচনা করবো। আমি এ সর্ম্পকে বিষদ কিছু লিখে আপনাদের সামনে উপস্থাপন করতে চাই পর্যায়ক্রমে, অবশ্যই আপনারা সাথে থাকবেন।

আপনাদের সবাইকে আমার সাথে কিছুক্ষণ থাকার জন্য অশেষ ধন্যবাদ

রবিবার, ২৮ ফেব্রুয়ারী, ২০২১

সুন্দরী স্ত্রী বশীকরন মন্ত্র

 

সুন্দরী স্ত্রী বশীকরণঃ

আপনারা যাহারা বিদেশে কিংবা গ্রাম থেকে শহরে গিয়ে বিভিন্ন পেশায় লিপ্ত থাকি, জিবনে উন্নতি লাভের আশায়। এর ভিতরে অনেকেই আছি যারা বিবাহিত। অনেকেই স্ত্রী কে গ্রামের বাড়িতে রেখে দেশে বিদেশে চাকুরীর জন্যে রত। বাড়ীতে সুন্দরী স্ত্রীকে রেখে অনেকেরই দুঃষচিন্তা। গ্রামের অনেকেই ভন্ড ছেলে বা খারাপ মানুষের প্রভাবে আপনার সুন্দরী স্ত্রীর প্রতি খারাপ উদ্দেশ্য দেখা যায়। অনেকেই আপনার স্ত্রীর ক্ষতি করার চেষ্টা করে। আপনার স্ত্রীকে অনেকেই আছে অবৈধ্য প্রেমের মায়া জালের ফাঁদে ফেলে নোংরামী কাজ কর্ম করে। এসবের মধ্যে থেকে আপনার স্ত্রীকে বাঁচাতে কিংবা আপনার বাধ্যগত রাখতে এই প্রক্রিয়াটি অবলম্বন করতে পারেন।

স্ত্রী বশীকরণে প্রবল বশীকরণ প্রয়োগ এর ব্যবহার করার মন্ত্র ও নিয়ম।

মন্ত্রঃ-“ওঁ নমঃ হ্রীং ঠং ঠঃ স্বাহা।।”

প্রয়োগ বিধিঃ- এই মন্ত্র প্রয়োগের আগে একে সিদ্ধ করে নিতে হবে। দশ হাজার বার মন্ত্র জপ হলেই এটা সিদ্ধ হবে। মন্ত্র জপ যে কোন মঙ্গলবার থেকেই শুরু করতে হবে। মন্ত্র সিদ্ধ হবার পর যখন এই মন্ত্র প্রয়োগ করা হবে তখন বিনৌলা, সরিষা এবং ইঁদুরের গর্তের মাটি তিনবার অভিমন্ত্রিত করে যে সুন্দরী স্ত্রীর উপর প্রয়োগ করা হবে। অর্থাৎ তার কাপড়ের উপর ঐগুলি ফেলতে হবে। এর ফলে উক্ত সুন্দরী স্ত্রী আপনার বশীভূত হবে। চিরকালের জন্যে আপনার অবাধ্য হবে না। আপনাকে পাগলের মতো সারাজিবন ধরে ভালোবেসে যাবে। প্রয়োগটি করার পূর্বে অবশ্যই আমাদের যোগাযোগ পেইজে গিয়ে যোগাযোগ করুন। ধন্যবাদ।।।