পৃষ্ঠাসমূহ

বৃহস্পতিবার, ১৮ মার্চ, ২০২১

কোন রাশির মেয়েরা কেমন হয়

  

কোন রাশির মেয়েরা কেমন


  প্রকাশিত: জানুয়ারি ১, ২০১৬, ০৯:০০ এএম
কোন রাশির মেয়েরা কেমন
মেষ (২১ মার্চ - ২০ এপ্রিল)

জীবনের সব ক্ষেত্রে নেতৃত্ব দিতে পছন্দ করে মেষ রাশির নারী। সহজাত নেতৃত্ব দেবার ক্ষমতা থাকে তাদের। সকালে তাড়াতাড়ি ঘুম থেকে ওঠার প্রবণতা দেখা যায় তাদের মাঝে। প্রতিটা দিন কর্মচঞ্চল করে রাখার ব্যাপারে তাদের জুড়ি নেই। কখনও কখনও নিজের ক্ষমতার বেশি কাজের ভার নিয়ে ফেলে তারা।

অনেক সময়ে একটা কাজ শেষ না করেই আরেকটা শুরু করে দেয়। জীবনের ব্যাপারে আশাবাদী হয়ে থাকেন মেষ রাশির জাতিকা। একটা ভালো কাজ করার সুযোগ পেলে তারা সেটা করে ফেলবে, এতে তার নিজের কতখানি লাভ হলো সেটা নিয়ে চিন্তা করবে না। নিজের মতামত জানানোর ব্যাপারে একেবারেই ঠোঁটকাটা তারা। কখনও কখনও মেষ নারী এতই সফল হয়ে থাকে যে অন্যরাও তার মতো হতে চায় (যদিও পেরে ওঠে না)।

প্রেমের ক্ষেত্রে মেষ নারী কেমন হয়? মেষ রাশির প্রতীক চালিত হয় আগুনের উপাদানে। এ থেকেই বোঝা যায়, মেষ নারীর প্রেমও হয় তেমনই উষ্ণ। প্রেমের ক্ষেত্রে মেষ নারী নিজেই উদ্যগ নিয়ে থাকতে পারে কিন্তু তার সঙ্গীকেও হতে হয় শক্তিশালী ব্যক্তিত্বের অধিকারী। সঙ্গী পুরুষের ব্যক্তিত্ব দুর্বল হলে খুব দ্রুত আগ্রহ হারিয়ে ফেলেন মেষ নারী। মেষ নারীর সাথে তর্ক হলে তেমন বিচলিত হবেন না। এই তর্কের মাধ্যমেও সম্পর্ক পোক্ত হয়ে উঠতে পারে।

 

বৃষ (২১ এপ্রিল - ২১ মে)

প্রথম দেখায় বৃষ নারীকে মনে হবে খুব শান্তশিষ্ট, মিষ্টি প্রকৃতির। সাধারণত তিনি আপনার সাথে এমন মিষ্টি আচরণই করবেন, কিন্তু রেগে গেলে তবেই তার আসল রূপ দেখতে পাবেন। বৃষ নারীর চরিত্রের "সুগার কোটিং"-এর নিচে রয়েছে আগুনে মেজাজ। এর আওতায় না পড়ার চেষ্টা করুন। তবে ভালোবাসার ছোট্ট ছোট্ট উপহার পেতে পছন্দ করেন বৃষ নারী। তাকে উৎসর্গ করতে পারেন নিজের তৈরি একটি কবিতা অথবা অন্যরকম কিছু ফুল, সাথে অবশ্যই আন্তরিক অনুভুতি। রাগ গলে পানি হয়ে যাবে।

বৃষ নারীর অন্যতম একটি বৈশিষ্ট্য হলো, তারা হয়ে থাকে খুবই একগুঁয়ে। কোনো কিছু পাওয়ার জন্য কোমর বেঁধে লাগেন তারা। মানসিক শক্তির দিক দিয়েও তারা যথেষ্টই কঠোর। তবে যতই কঠোর হোক না কেন, তারা যথেষ্ট মমতাময়ী হয়ে থাকেন।

বৃষ নারী হয়ে থাকেন বিচক্ষণ এবং ধৈর্যশীল। এ কারণে তার সফলতা আসে প্রচুর। বৃষের উপাদান হলো মৃত্তিকা, আর তাই তার মাঝে মাতৃসুলভ বৈশিষ্ট্য দেখা যায়। প্রকৃতির সাথে মিলেমিশে শান্তিতে থাকতেই পছন্দ করেন বৃষ নারী। জীবনে নিরাপত্তার অনুভুতি পেতেও তিনি পছন্দ করেন। সাধারণত বৃষ নারী একই ভুল বার বার করেন না।

ভালোবাসার ক্ষেত্রে ধীরস্থির এবং মিষ্টি ভাব নিয়ে অগ্রসর হোন বৃষ নারীর দিকে। একটু সময় নিয়ে সম্পর্ক গড়ে তুলতে তারা পছন্দ করেন। প্রেমের ক্ষেত্রে তাকে তাড়া না দেওয়াই ভালো। কিছু সীমানা মেনে চলেন তারা। এবং সঙ্গীরও উচিত এই সীমানাকে শ্রদ্ধা করে চলা।

মিথুন (২২ মে – ২১ জুন)

একজন মিথুন নারীকে বুঝে ওঠা বেশ কঠিন। আকাশের মেঘ ধরে রাখা যেমন কঠিন, মিথুনের মন বোঝাও তেমনি কঠিন। কারণ একজন নয়, তার মাঝে দেখতে পাবেন বহু নারীর ছায়া। কেউ কেউ মিথুন নারীর চরিত্রে বিরক্ত হতে পারেন, কিন্তু তারা নিজেদের ব্যক্তিত্বে স্বতন্ত্র। ক্ষণে ক্ষণে তার মাঝে পরিবর্তন আসতে পারে। পৃথিবীর সব কিছু নিয়ে তার মাঝে কৌতূহলের শেষ নেই। অনেক ক্ষেত্রেই সৃজনশীলতা দেখা যায় তার মাঝে। আশাবাদী মনোভাব থাকার কারণে যে কোনো পরিস্থিতিতে তিনি মানিয়ে নিতে পারেন।

মিথুন রাশির প্রতীকে রয়েছে একটি নয়, বরং দুইটি সত্ত্বা। মিথুন রাশির জাতিকার ব্যক্তিত্বে একটি নয়, বরং দুই বা তারও বেশি স্বাতন্ত্র্য দেখা যায়। এর ফলে তার ব্যক্তিত্ব অস্থিতিশীল মনে হতে পারে।

প্রেমের ক্ষেত্রে একটু খুঁতখুঁতে হতে পারেন মিথুন নারী। তবে তিনি নিজের পছন্দের সেই ভাগ্যবান ব্যক্তিকে খুঁজে পেলে তখন আর কোনও রকমের সংকোচ করেন না নিজের অনুভূতি প্রকাশে। আর এই সম্পর্ক সাধারণত হয়ে থাকে দীর্ঘস্থায়ী।

কর্কট (২২ জুন – ২২ জুলাই)

কর্কট নারীর চরিত্রে চাঁদের প্রভাব প্রবল। চাঁদের কলা বাড়া-কমার মতই ওঠানামা করে কর্কট নারীর মেজাজ। সাধারণত তিনি যথেষ্ট সহজ সরল এবং শান্তিপ্রিয়। তবে তার অনুভুতি হতে পারে অনেক অনেক জটিল। সবগুলো রাশির মাঝে কর্কট নারীর বৈশিষ্ট্য নির্ণয় করা সবচাইতে কঠিন। এরা হয়ে থাকে খুব খুব স্পর্শকাতর। বিশেষ করে কর্কট নারীকে সমালোচনা করার ব্যাপারে খুব সাবধান থাকুন। এই সমালোচনা তারা সারা জীবন মনে রাখবে। বুদ্ধির পাশাপাশি কর্কট নারীর অনুমানশক্তিও হয় খুব প্রখর। কোনও ব্যক্তির ব্যাপারে খুব কম জেনেও সে আসলে ভালো না খারাপ তা ধারনা করে নিতে পারে কর্কট নারী এবং এই ধারনা সাধারণত ঠিক হয়ে থাকে। অন্যদের ব্যাপারে সহানুভূতি দেখাতেও কর্কট নারী সিদ্ধহস্ত। প্রেমের ব্যাপারে কর্কট নারীকে একটু সময় দিতে হবে। হুট করে তারা প্রেমে জড়িয়ে পড়তে নারাজ। সঙ্গীকে তারা বিশ্বাস করতেও সময় নেন। এছাড়া খুব সহজেই কষ্ট পান তারা। এসব কারণে সম্পর্কের প্রাথমিক পর্যায় একটু ঝড়ো হলেও পরবর্তী পর্যায়ে সম্পর্ক অনেক মিষ্টি হয়ে ওঠে।

সিংহ (২৩ জুলাই - ২৩ আগস্ট)

এই রাশির নারীর মাঝে সিংহের বৈশিষ্ট্য লক্ষ্য করা যায়। তারা আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু হয়ে থাকেন সাধারণত। তাকে না ঘাঁটানোই ভালো। নাখোশ হয়ে গেলে উপহার এবং মিষ্টি মিষ্টি কথা দিয়ে তাকে ঠাণ্ডা করে নিতে হবে আগে। তারা যেমন বুদ্ধিমতী হয়ে থাকেন, তেমনি শক্তিশালী চরিত্র এবং সৃজনশীলতা দেখা যায় তাদের মাঝে।

প্রেমের ক্ষেত্রে এই রাশির নারী কোনও রকমের ছাড় দিতে রাজী হন না। তাকে খুশি করতে পারলে আপনার সম্পর্ক হয়ে উঠতে পারে প্রেমের গল্পের মতই রোমান্টিক এবং একই সাথে ড্রামাটিক। সঙ্গীর জীবনে তিনি হয়ে থাকতে চান সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় এবং একই সাথে সঙ্গীকে তার প্রাপ্য গুরুত্ব দিতেও তিনি পিছ পা হন না।

কন্যা (২৪ আগস্ট – ২৩ সেপ্টেম্বর)

কন্যা রাশির নারী হবে একেবারেই নারীসুলভ এবং চুপচাপ, অবলা প্রকৃতির? এটা ভাবলে বিশাল ভুল করবেন। অন্যান্য রাশির চাইতে একটু চুপচাপ হলেও তারা একেবারে শান্তশিষ্ট নয়। কেউ কেউ খুব গোছালো। কেউ কেউ আবার ভয়াবহ রকমের অগোছালো। কন্যা রাশির নারীর মাঝে নিজেকে “নিখুঁত” করে গড়ে তোলার প্রবণতা দেখা যায়। নিজেকে আরও উন্নত করে তুলতে গিয়ে তারা জীবনকে জটিল করে ফেলেন অনেক সময়ে।
কন্যা রাশির প্রতীক হলো কুমারী এবং এই কারণে তার মাঝে দেখা যায় একটু লাজুক বৈশিষ্ট্য। সময়ের কাজ সময়ে করতে ভালোবাসেন তিনি। ভালোবাসেন প্রকৃতির কাছাকাছি থাকতে।

প্রেমের ক্ষেত্রে কন্যার মাঝে দেখা যায় প্রচ্ছন্ন সংকল্প এবং শক্তি। সত্যিকারের ভালবাসায় বিশ্বাসী তিনি। ভালোবাসার নামে ভুলেও তার হৃদয় নিয়ে খেলা করতে যাবেন না। তিনি প্রেমে পড়েনও না খুব সহজে। কিন্তু একবার প্রেমে পড়লে তিনি সেই সম্পর্ককে করে তোলেন দীর্ঘস্থায়ী।

তুলা (২৪ সেপ্টেম্বর – ২৩ অক্টোবর)

তুলারাশির নারী সৌন্দর্য, ন্যায় এবং ভারসাম্যের প্রতীক। দাঁড়িপাল্লার মতই তার চরিত্রেও দেখা যায় সমতা। এরা অন্যদের সাথে ভালো মিশতে পারে। শুধু তাই নয়, তুলা নারীর প্রতি অন্যদের আকর্ষণ থাকে প্রবল। এ কারণে অন্যদের মনোযোগের কেন্দ্রবিন্দু হয়ে থাকতে কোনও সমস্যাই হয় না তার।

প্রকৃতির দুই বিপরীত শক্তি (ইন ও ইয়াং) এর মিশ্রন দেখা যায় তুলা রাশির নারীর মাঝে। এ কারণে তার মাঝে দেখা যায় একই সাথে যৌক্তিক বিবেচনা এবং অযৌক্তিক আবেগ। যুক্তি দিয়ে যে কোনও কিছু তাকে বোঝাতে পারবেন আপনি। একই সাথে আপনার আবেগের মুল্য দিতেও তিনি সিদ্ধহস্ত।

বৃশ্চিক (২৪ অক্টোবর – ২২ নভেম্বর)

১২ টি রাশির মাঝে সবচাইতে “সেক্সি” হলেন বৃশ্চিক নারী। একই সাথে তিনি রহস্যময়ী। চুম্বকের মতো আকর্ষণে আপনাকে জড়িয়ে ফেলতে পারেন তিনি। তখন তাকে মনে হবে এক গভীর সাগর, যে মুহূর্তেই প্রশান্ত আবার মুহূর্তেই উত্তাল। প্রকৃতির সাথে একই সুরে বাধা তার মেজাজ। কখনও হালকাভাবে নেবেন না বৃশ্চিক নারীকে। একদম সোজাসাপটা আচরণ পছন্দ করেন তিনি। আত্মবিশ্বাসী, শক্তিশালী বৃশ্চিক নারী।

পরিস্থিতি নিজের নিয়ন্ত্রনে রাখতে পছন্দ করেন তারা। কখনও কখনও নিজের ক্ষতি করে বসেন। কিন্তু সবকিছু মিলিয়ে চাপা একটি সৌন্দর্য রয়েছে তাদের ব্যক্তিত্বে। তাদের মনের ভেতরটা অনেক জটিল। এই জটিলতার রহস্য সবাইকে জানাতেও ইচ্ছুক না তারা। তাই কোনও বৃশ্চিক নারীর মন বুঝতে পারলে নিজেকে ভাগ্যবান মনে করাই শ্রেয়।

ধনু (২৩ নভেম্বর – ২১ ডিসেম্বর)

ধনু রাশির নারীর মাঝে প্রচ্ছন্ন দার্শনিক বৈশিষ্ট্য দেখতে পাওয়া যায়। সব পরিস্থিতিতেই সত্যের খোঁজ করেন তিনি। অনেক বৈচিত্র্য দেখা যায় তার চরিত্রে এবং সব অভিজ্ঞতাকেই তিনি মুল্যবান বলে মনে করেন। নিজের জীবনের সার্থকতা খুঁজে বেড়ান তিনি। খুব স্বতঃস্ফূর্ত এবং স্বাধীনচেতা এই নারীর গভীর ব্যক্তিত্ব অনেকের কাছেই আকর্ষণীয়। কোনও বাঁধাধরা নিয়মের বেড়াজালে আটকাতে যাবেন না বৃশ্চিক নারীকে, সহসাই সেই জাল ছিঁড়ে চলে যাবেন তিনি।

মকর (২২ ডিসেম্বর – ২০ জানুয়ারি)

উচ্চাকাঙ্ক্ষী এবং নেতৃত্ব দেবার মনোভাব মকর নারীকে নিয়ে যায় সাফল্যের চূড়ায়। এই সাফল্য অর্জন করার পথে কোনও বাধাই সহ্য করেন না তিনি। সুতরাং তার ইচ্ছেপূরণের বিরোধীতা করবেন না কখনোই। আপনাকেও ধুলোয় ফেলে যেতে তিনি দ্বিধা করবেন না। মকর নারী হয়ে থাকেন একগুঁয়ে। খুব সহজে নিজের মেজাজ খারাপ করেন না তিনি। মাথা ঠাণ্ডা রেখেই নিজের প্রতিযোগীকে পিষে ফেলেন পায়ের নিচে।

 

কুম্ভ (২১ জানুয়ারি – ১৮ ফেব্রুয়ারি)

হাতের মুঠোয় বাতাস ধরে রাখতে পারবেন আপনি? পারবেন না। কুম্ভ নারীকে কোনও রকম শৃঙ্খলে আটকে রাখাটাও একই রকমের অসম্ভব। তার চরিত্র বোঝার চেষ্টা করাতাও একই রকমের অসম্ভব। কারন আপনার সব ধারনাকে ভুল প্রমাণিত করে তিনি পরিবর্তিত হয়ে যাবেন মুহূর্তের মাঝে। এই বাতাসের মতই তিনি পরিবর্তনশীল, কখনও মৃদুমন্দ আবার কখনও ঝড়ো বিধ্বংসী। কিন্তু এই ঝড়ের কেন্দ্রে রয়েছেন চমৎকার একজন নারী। জীবনের প্রতি ইতিবাচক তাদের মনোভাব। অনেক ক্ষেত্রেই সমাজসেবী হয়ে থাকেন তারা। নিজেরদের বুদ্ধি এবং সৃজনশীলতা দিয়ে চমৎকার সব আইডিয়া তৈরি করে ফেলতে পারেন তারা।

কুম্ভ নারী অন্যের অযাচিত উপদেশ শুনতে মোটেই পছন্দ করেন না। কিন্তু আপনার যে কোনও প্রয়োজনে তাদের সাহায্য পাবেন আপনি। তারা নিজেরা বেশ কার্যকরী উপদেশ দিতে পারেন। ভ্রমন করতে পছন্দ করেন তারা। ভালোবাসেন নতুন, কিন্তু একই সাথে পুরনোর প্রতি তাদের অদ্ভুত এক মায়া দেখা যায়।

 

মীন (১৯ ফেব্রুয়ারি – ২০ মার্চ)

মীন রাশির নারীর ভেতরে লুকিয়ে আছে অনেক অনেক রহস্য। প্রাণবন্ত এবং রোমান্টিক তিনি। বাইরে থেকে দেখে যেমনটা মনে হয়, তার থেকে একেবারেই অন্যরকম ব্যক্তিত্ব লুকিয়ে রাখেন তারা। হয়ে থাকেন স্পর্শকাতর, আবেগী, কিন্তু সেটা সহজে বুঝতে দেন না কাউকে। সত্যিকারের স্বপ্নচারী হয়ে থাকেন মীন নারী। গভীর আধ্যাত্মিক মানসিকতা রয়েছে তার মাঝে। খুব সাধারণ কোনও কিছুর মাঝেও অন্তর্নিহিত অর্থ খুঁজে বের করেন তিনি, যেটা অন্য কারও চোখে পড়বেই না।

তারা হয়ে থাকেন বেশ সৃজনশীল। পরিচিত-অপরিচিত সবার প্রতিই দয়ালু হয়ে থাকেন তারা। তার চরিত্রের অন্যতম একটা বৈশিষ্ট্য হলো, বাস্তবতা যখন কঠিন হয়ে যায়, তখন মীন নারী নিজের কল্পনার জগতে হারিয়ে যেতে পারেন সহজেই। এর মাধ্যমে নিজের দুঃখকে সবার থেকে আড়াল করে রাখতে পারেন মীন নারী

মোহা বশীকরন মন্ত্র পড়ে সবাইকে আপনার বশে আনুন

 


 মহা বশিকরণ। পৃথিবীর যে কোনো ব্যক্তিকে নিজের ভালোবাসায় আবদ্ধ করতে বিদ্যাটি অত্যান্তই ফলপ্রদ। সঠিক ভাবে প্রয়োগ করলে ফল সু-নিশ্চিত ১০০% গ্যারান্টি।

মন্ত্রঃ বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম।
পবনের পঞ্চ বায়ু মৌঙ্কার
ছত্রিশ শেকড় আট মোকাম
অমুকের বেটা/বেটির ধরে শ্রীধাম
আমার কাছে টেনে আন
বত্রিশ নাড়ি সাতশ শ্লোকে
অমুক আমায় ছেড়ে না যায় সরে
আমায় না দেখলে অমুকের
হৃদায়াত্নার আত্না ধরফর করে
পবনের পঞ্চ বায়ু মায়া ধরুক
অমুকে হৃদায়াত্না জ্বলে পুরে মরুক
আমায় না দেখিলে অমুকের
মনোসিরের জল গড়ে পড়ুক
ছাড় ছাড় ছাড়
অমুক তোর পিতা মাতা ছাড়া
ছাড়া ছাড়া ছাড়
অমুক তোর ঘর ভিটা ছাড়
শ্রীদাম আজ্ঞা গুরুর পা
কালিকা চন্ডী সিদ্দিকী করে যা
না হলে দোহায় লাগে
ভোলা মহেশ্বরের মস্তক খা।

নিয়মঃ মন্ত্রটি ভালো করে মুখস্ত করে নিবেন। তারপর যাকে বশিভুত করবেন তার সামনে গিয়ে মন্ত্রটি ২১ বার পাঠ করতে হবে। মোট ৩ দিন। অবশ্যই মন্ত্রটি সিদ্ধ করে নিতে হবে।

আপনাদের যে কোন সমস্যা সমাধানের জন্য মায়াজাল মন্ত্রগুরু আছে আপনার পাসে অনেক তান্ত্রিক কবিরাজ এর কাছে ঘুরে ‌অনেক‌ টাকা 💸

নষ্ট করেছেন কোন‌ ভালো ফলাফল পাননি 

আজি আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন তান্ত্রিক জগতে ১০০%লিখিত গ্যারান্টিতে তদবির করতে পারেন তন্ত্র মন্ত্র কালো যাদু তাবিজ টোটকাওজ্বিন

চালানের মাধ্যমে তদবির করা হয় যে কোন কঠিন কাজ ৩/৫ দিনের মধ্যেই সমাধান ইনশাআল্লাহ। আপনারা যে কোন দেশ বা জেলা থেকে অনলাইনের মাধ্যমে তদবির করতে পারেন জ্বীন চালানোর মাধ্যমে তদবির করা হয় 

তান্ত্রিক গুরু আজিজ রহমান জ্বিন সাধক

ঠিকানা খুলনা কালিস পুর বাজার সুপার মার্কেট

ফোন imo-whatsapp . 01757786808

01978142102/ www.mayajalbd.com/

বুধবার, ১৭ মার্চ, ২০২১

বশীকরন তন্ত্র

 বশীকরন তন্ত্রঃ

 
১. এটি সাধারনত স্বামী ‍বশীকরনের জন্য করা হয়। প্রক্রিয়াট একটু অদ্ভত। সত্যতা সম্পর্কে কোন ও সিদ্ধ তান্ত্রিকের সাথে কথা বলে নেবেন। এক্ষেত্রে স্ত্রী কোন ও মঙ্গলবারে, (জ্যৈষ্ঠ মাসের মঙ্গলবার হলে ভাল হয়) তার বা পায়ের জুতোর ওজনের সমান আটা নিয়ে চারটে রুটি তৈরি করবে এবং সেই রুটিতে ঐ জুতো বারি মেরে স্বামীকে খেতে দেবে। অস্বীকার করার উপায় নেই পদ্ধতিটা বড় অমানবিক।

 

২. এটি করা হয় প্রেমিকাকে প্রেমিকের দিকে আকৃষ্ট করার জন্য বা অভিমানী প্রেমিকাকে কাছে টানার জন্য। শনিবার রাতে একটি ধনুক  ও সাতটি তীর নিয়ে কোনও নদীর ধারে গিয়ে দাঁড়াতে হবে। এরপর তীর-ধনুক হাতে নিয়ে- ইনশাআল্লাহ কুল শমী কদীর’ এই মন্ত্রটি ৪০ বার আওড়াতে হবে। এবারে একবার করে মন্ত্র ও একটি করে তীর নদীতে ছুড়তে হবে, পরপর সাতটি তীর ছুড়ে সোজা বাড়ি ফিরে আসতে হবে। তান্ত্রিকেরা বলেন এতে নাকি সাত দিনে অভিমানী প্রেমিকা তার প্রেমিকের কাছে ফিরে আসে।

বশীকরন কী কেন মানুষ এর প্রয়োগ করে


 বশীকরণ কি? কেন মানুষ এর প্রয়োগ করে                      জানুন!!!

আমাদের আজকের বিষয়টি তান্ত্রিকতার সবথেকে জনপ্রিয়, অত্যাধিক ব্যবহৃত, বিশ্বের সকল স্থানের সকল সময়ের শ্রেষ্ট চাহিদা সম্পন্য তদবীর বা তন্ত্র যার নাম বাংলায় “বশীকরণ/বশিকরন”। আজ আমরা জানবো বশীকরণ কি ? কেন, কাকে, কখন, কিভাবে বশীকরণ করা যায় বা করবো। এবং এ বিষয়ের উপর সংশ্লিষ্ট সকল বিষয় পর্যায়ক্রমে আপনাদের সামনে তুলে ধরার চেষ্টা করবো।
বশীকরন-একটি তান্ত্রিক বা আধ্যাত্মিক প্রকৃয়া যা দ্বারা একজন মানুষের স্বাভাবিক বিরুপ মনকে মন্ত্র, তন্ত্র, যন্ত্র, দোওয়া, তাবিজ, টোনা, টোটকা ইত্যাদি প্রয়োগের মাধ্যমে নিজের প্রতি আকৃষ্ট বা আয়ত্বে আনা যায়। মনে রাখতে হবে- মানুষের মন কোন যন্ত্র চলিত ইঞ্জিন নয়, যে এর কোন একটি পার্টস পরিবর্তন করে দিলেন আর সাথে সাথে আপনার পিছু ধাওয়া করলো। তবে হ্যা এটিও সত্য যে বর্তমান হিপনোটাইজ, মেসমেরিজম, ত্রাটক ইত্যাদির দ্বারা সাময়ীক ভাবে একজন মানুষের সম্পূর্ণ জ্ঞান, বোধ, বুদ্ধি হরন করে তাকে দিয়ে তাৎক্ষণিক কোন কার্য সম্পাদন করানো যায়। (এ বিষয় বিস্তারিত প্রশিক্ষণ ও আলোচনা আমাদের অন্য একটি অধ্যায়ে করা হয়েছে) তবে সেটি বশীকরণ নয়। বশীকরণ করতে অবশ্যই সময়ের প্রয়োজন সময় লাগবেই, কারন এটি তো অন্য কিছু নয়, মানুষ্য মন, যে মনের জন্যই আজ সে আঠারো হাজার মাখলুখের মধ্যে শ্রেষ্ঠত্বের দাবিদার, এটিকে পরিবর্তন হতে কিছু সময় নেওয়াটাই স্বাভাবিক, না নেওয়াটা ভন্ডামী। তদবীরের প্রখরতার উপর নির্ভর করে ৭-১৮০ দিন কিংবা তার বেশি সময়ও লাগতে দেখা গেছে। একটি মানুষকে বশীকরণ করার তদবীর যদি আপনি একজন সৎ তান্ত্রিক দ্বারা করিয়ে থাকেন তবে আজ বা কাল বা একটি সময় সেই ব্যক্তি বশীকরণ হবেই হবে, এটি নিশ্চিত ধ্রব সত্য-কারন বিজ্ঞান বলে প্রতিটি কাজের একটি ফলাফল থাকতেই হবে, সেটা যেমন’ই হোক।
কেন একজনকে বশীকরণ করবো বা করা হয়, এর প্রয়োজনীয়তা কি? মানুষ সামাজিক জীব, সমাজে বাস করতে তাকে সকলের সাথে মিশতে হয়, প্রয়োজনের তাগিদেই অন্যের সাথে সখ্যতা তৈরী করতে হয়। আবার হৃদয় ঘটিত ব্যপার তো রয়েছেই। অনেক ক্ষেত্রেই দেখা যায়, মানুষের নিজ স্বার্থের প্রয়োজনে যখন একজন মানুষকে অনেক বেশি প্রয়োজন পরে আর সেই ব্যক্তিটি তার আহ্বানে সারা না দেয় তখনি বশীকরণ করার চিন্তা বা প্রয়োজনীয়তা দেখা যায়। শুধু তাই নয়, স্বামী স্ত্রীর সর্ম্পক্যের মাঝেও তৃতীয় পক্ষের অনুপ্রবেশের কারনে বা মন মালিন্যের কারনে বিভেদ সৃষ্টি হয়। আপনি বিবাহিত অথচ অন্য আরেকটি মেয়েকে বা অন্যের স্ত্রীকে হটাৎ পছন্দ হয়ে গেলো, আপনার স্বামী হয়তো আপনার শারীরিক, মানুষিক বৈষয়িক কোন চাহিদা মেটাতে অপারগ এমতাবস্থায় আপনি অন্যের প্রতি আকর্ষিত হয়ে পরলেন এমনি হাজারো পরকীয়া ঠেকাতে, পরকীয়া করতে। আপনার সন্তান আপনার অবাধ্য, আপনার পিতা/মাতা আপনার অন্য কোন ভাই/বোন/ বোন জামাইয়ের প্রতি আসক্ত আপনাকে পাত্ত্বা দেয় না। আপনার ভাই বোনের সাথে আপনার মিল হচ্ছে না। আপনি হটাৎ কোথাও বেড়াতে গিয়ে কোন রূপসী যুবতী/যুবকের প্রতি আসক্ত, হতে পারে সে নেহায়েৎ গরিব ঘরের যে কারনে আপনার সাথে সর্ম্পক্য করার সাহস পাচ্ছে না। এমনও হয় সে উচ্চ বংশের আপনাকে পাত্তা দিচ্ছে না। সে অন্য পুরুষ বা মেয়েতে আসক্ত, তবুও আপনি তাকে পেতে চাইছেন। আপনার অফিসে, ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে আপনার বস আপনার  প্রতি সহানুভুতিশীল নয়, অন্যের প্রমোশন হচ্ছে আপনার হচ্ছে না, আপনার সহকর্মী যে আপনার ফেভারে থাকলে আপনার সুবিধা হতো কিন্তু সে আপনার প্রতি বিরুপ। আপনি রাজনীতি করেন কিন্তু আপনার প্রতি আপনার উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের তেমন একটা সু নজর নেই, আপনি আপনার যোগ্য স্থান পাচ্ছেন না। আপনি কোন মেয়ে বা ছেলে কে জান প্রাণ দিয়ে চাইছেন কিন্তু তাকে কোন ভাবেই বোঝাতে বা বলতে পারছেন না। আপনি এমন একজনকে পছন্দ করেন যে কি না সর্ম্পকে আপনার সামজস্যপূর্ন নয়, যে সর্ম্পক্যটি অসামাজীক, তবুও আপনি চাইছেন, সে আপনার ধর্মের বা গোত্রের না, যা সমাজ বিরোধী যে কারনে বিপরীত ব্যক্তিটি আপনার আহ্বানে সারা দিচ্ছে না, আপনি যাকে চাইছেন সে আপনার বয়েসে অনেক বড়, ছোট, গরিব, বড়লোক, ভিন্ন ধর্মের, দেখতে সুন্দর, কুৎসিত, সামাজীক স্ট্যাটাস অনেক উঁচু, নিচু ইত্যাদি হাজারো ভিন্নতার কারনে বিপরিত ব্যক্তিটি আপনার প্রতি বিরুপ, বিতৃষ্ণ, সাড়া দিচ্ছে না সে সকল ক্ষেত্রে আমাদের প্রথম পদক্ষেপ বশীকরণ। এর মাধ্যমে নিজের ইচ্ছের সাথে তার ইচ্ছের সংমিশ্রন ঘটানো হয়, বা ঘটাতে বাধ্য করা হয়। এই বশীকরণ যে সকল সময় মঙ্গলের জন্যই করা হয়ে থাকে তা কিন্তু নয় অনেক সময় দেখা যায় নিজ স্বার্থ সিদ্ধির জন্য, অসৎ উদ্দেশ্য চারিতার্থ করার জন্য, অসামাজিক কার্যকলাপের জন্যেও কিছু অসাধু ব্যক্তি করে থাকে। যা সকল সময় সমাজের জন্য হিতকর নাও হতে পারে, আবার কোন ক্ষেত্রে একজনের জীবন বাচানোর তাগিদেও বশীকরণ জরুরী হয়ে পরে। যাই হোক এ সকল ক্ষেত্রেই আমরা বশীকরণের প্রয়োগ দেখতে পাই।
এখানে আমরা জানলাম কেন এবং কাকে বশীকরণ করার প্রয়োজন হয় এবার আলোচনা করবো কখন কি ভাবে করা হয় বা হবে। অনাদীকাল হতেই এই কাজটি সমাজের তান্ত্রিক, ফকির, বেদে, পীর, ওঝা, হুজুর, মাওলানা, আধ্যাত্মিক সিদ্ধ পুরুষ এই সকল সম্প্রদায়ের লোকেরাই করে থাকে। কারন এই কাজগুলো আমরা সাধারন মানুষ জানলেও তা করে তেমন ফল পাওয়া যায় না। এই কাজগুলোতে সাধারনত গ্রামীন সমাজ টোনা, টোটকা, জড়ি, বুটি, তাবিজ, কবজ ইত্যাদি ব্যবহার করে আসছে।
আমাদের সর্বসাধারনের আজ এটি জানা অত্যান্ত জরুরী যে কি কি দ্বারা বশীকরণ করা হয়ে থাকে- বর্তমান সময়েও দেখা গেছে তাবিজ, কবজ, যন্ত্র সাধারন ভাবে গাছের উপর টাঙ্গিয়ে, গাছের গোড়ায় পুঁতে, কিছু খাওয়ানো, শরীরে র্স্পশ্য করে, পায়ের নিচে, বিছানায় মাথার নিচে রেখে, ঘরে রেখে, বাড়ীতে কোথাও টাঙ্গিয়ে, নিজের সাথে গলায় বা হাতে ব্যবহার করে, শ্মশানে/কবরস্থানে, বহমান নদীতে, জঙ্গলে পুঁতে, বিভিন্ন প্রাণীর অংশ বিশেষ ব্যবহার করে, শরীরের ব্যবহৃত কাপড়, চুল, নখ, গাত্র ময়লা ইত্যাদি সংগ্রহ করে, ছবি, নাম, জন্ম তারিখ, পিতা মাতার নাম দিয়ে। চোখে চোখ রেখে তাকিয়ে থেকে, কথার মাধ্যমে তান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় বিপরীত লিঙ্গকে বশীকরণ করা হয়, আর সাধারন ভাবে কোনও ব্যক্তি তার রুপ, গুন, অর্থ সম্পদ ইত্যাদি দিয়েও অন্যকে প্রভাবিত করে থাকে। কিন্তু বর্তমান সময়ে একটি প্রতারক ভন্ড তান্ত্রিক সম্প্রদায় সর্বসাধারনের মাঝে একটি কথা বেশ জোড়ালো ভাবেই ছড়িয়েছে যে নানা রকম আসন, চালান দ্বারা, জ্বীন, পরী, কালী সাধনা দ্বারা অন্যকে বশীকরণ করে দেয়। মনে রাখবেন এটি সম্পূর্ণ মিথ্যা, বানোয়াট, ভুয়া একটি কথা, সাধারনের মস্তিষ্কে এটি বর্তমানে একটি ভাইরাসের মতই ছড়িয়ে দেওয়া হয়েছে যে, এ ভাবে অন্যকে বশীকরণ করা যায় বা হয়।
দেখুন এই সাধনাগুলো (জ্বীন, পরী, কালী বা এ ধরনের শক্তি সাধনা) মূলত যারা বা যেনারা করে থাকে তা একান্তই ব্যক্তি স্বার্থ হাসিলের উদ্দেশ্য নিয়ে। কখনই এ সকল শক্তি সাধক ব্যক্তি আপনাকে এই শক্তির দ্বারা আপনার আকাঙ্খীত ব্যক্তিকে বশীকরন করানো কাজ করবে না বা করানো সম্ভব নয়। কারন যে শক্তি আপনার নিয়ন্ত্রনাধিন নয়, যে শক্তি সাধন করতে আপনাকে সময় শ্রম অর্থ ব্যয় করে তার অনুগ্রহ লাভ করতে হয়, সেই শক্তিকে কোন ভাবে কি ভৃত্যের কাজ করানো সম্ভব??? হ্যা এ কথা সত্য যে আপনি যদি এমন কোন শক্তির সাধনা করেন, যদি আপনি এ শক্তির নিয়ন্ত্রক হয়ে থাকেন তবে তার মাধ্যমে আপনি আপনার প্রয়োজনানুসারে কোন স্বার্থ হাসিল, সম্পদ লাভ, কাউকে পছন্দ করলে তাকে নিয়ন্ত্রন করা ইত্যাদি করলেও করতে পারেন। কিন্তু তাকে আপনি কোন ভাবেই দাস বানাতে পারবেন না। অথচ আমাদের সমাজে এক শ্রেনীর অসাধু তান্ত্রিক নামধারী সর্বসাধারনের আবেগ অনুভুতী নিয়ে প্রতারনার ফাদ পেতে এটি বোঝায় যে তার নিকট জ্বীন, পরী, কালী ইত্যাদি রয়েছে এবং সে এই শক্তির দ্বারা নিমিশেই (কয়েক ঘন্টা বা কয়েকদিনেই আপনার আকাঙ্খীত ব্যক্তিকে আপনার বশে এনে দিবে)। একটি কথা মনে রাখবেন বর্তমান যুগে যে সকল তান্ত্রিকতা করা হয় বিশেষ করে তাবিজ, কবচ/কবজ, যন্ত্র ইত্যাদি করতেও একজন মানুষকে যতটুকু ন্যায়, নিতিবান, সৎ সিদ্ধ পুরুষ হতে হয়, আত্মিক সংগতি, আধ্যাত্মিকতার প্রয়োজন পড়ে বর্তমান সমাজে তার বড়ই অভাব। আমাদের গবেষনায় ও বিভিন্ন স্থানে ঘুরে দেখা গেছে বড় বড় সাইন বোর্ড ধারী অসংখ্য তান্ত্রিক নামধারী ব্যক্তি যারা বোম্বায়, দিল্লী, মাদ্রাজ, কলকাতা, ঢাকা, চট্টগ্রামের মত বড় বড় শহরে স্থাপনা গেড়ে বসে রয়েছে তেনাদের ৯৮% তান্ত্রিক’ই ফেইক। অনলাইন জগতে ইদানিং কালে অসংখ্য তান্ত্রিক সোস্যাল মিডিয়ায়, ওয়েব সাইড দিয়ে বসে রয়েছে যাদের মধ্যে অষ্ট্রেলিয়া, আমেরিকা, ইন্ডিয়া ও বাংলাদেশের ২-১ টি ছাড়া সকল সাইড ভুয়া ও ফেইক, যার অধিকাংশ সাইড অপ্রাপ্ত বয়ষ্ক কিছু ছেলেদের দ্বারা কপি পেষ্ট তৈরী নতুবা প্রতারনার ফাঁদ। এ বিষয় কোন সাহায্য নিতে বা তদবীর করানোর পূর্বে অবশ্যই সাইডগুলোর জন্ম হিষ্ট্রি দেখে তদবীর নেওয়ার জন্য অনুরোধ রইলো। নতুবা আপনার মূল্যবান সময়, শ্রম, অর্থ, চোখের জ্ল সকল কিছুই বৃথাই নষ্ট হবে।
সাধারন ভাবে দেখা গেছে বর্তমান যুগে পানি পড়া, মিষ্টি পড়া, ধূলা পড়া, পান পড়া, ফুল পড়া ইত্যাদি সহ যে কোন ধরনের তাবিজ, কবজ, গাছে টাঙ্গিয়ে, শ্মশানে বা কবরে পুতে, নদীতে ফেলে তার ফল পেয়েছে এমন মানুষ খুজে পাওয়া আর ডায়নোসর খুজে পাওয়া সমান। তবে এখনো যে এ সকল তদবীর হয় না সেটি বলা হচ্ছে না, বর্তমান সময়ে আমরা যদি মিডিয়ায় নজর রাখি তবে হয়তো আমরা দেখবো অনেক অনেক তান্ত্রিকতা সচল রয়েছে তবে তার প্রয়োগ বিধি পরিবর্তীত হয়েছে। ইউটিউব ভিডিওতে, এ্যন্ড্রোয়েড এ্যপে এমন হাজারো বশীকরণ তদবীরের দেখা মেলে কিন্তু বাস্তবিকে এ সকল কিছুই ভূয়া বা ফেইক, এগুলো দেখে বা এর পিছনে সময় শ্রম অর্থ নষ্ট করা সম্পূর্ণই বৃথা।
তাহলে কি ভাবে আপনি কাউকে বশীকরণ করবেন ? প্রথমত আপনাকে একটি কথাই পুনরায় বলবো আর তা হচ্ছে আপনার উর্বর মস্তিষ্ক্য ব্যবহার করুন, নিজের চিন্তার উন্নতি ঘটান, দৃষ্টি শক্তির প্রসার ঘটান তবে হয়তো এ সকলের মধ্যে সত্যিকারের তান্ত্রিকদের খোজ আপনি পেয়ে যাবেন। যার দ্বারা আপনার মনোরথ পূর্ণ হবে। যে আপনার মনের মানুষটিকে আপনার মনের সাথে মিলিয়ে দিবে। কখনই এই একটি বিষয় তারাহুড়ো করবেন না। মনে রাখা জরুরী তান্ত্রিক বিদ্যা বা কাজ গুরুমুখি, গোপন বিদ্যা। বিধায় আপনি কোন তান্ত্রিকের নিকট যাচ্ছেন আপনার বাবা, মাকে, বন্ধু বান্ধব বা আত্মিয় পরিজনকে সাথে নিয়ে তাদের বলে যাচ্ছেন তো আপনার কাজটি হবে না। হওয়ার সম্ভবনা নেই, আধ্যাত্মিক কাজ বিশেষ করে বশীকরণের ক্ষেত্রে আপনি যাকে বশীকরণ করছেন অদুর ভবিষ্যতে তাকেও আপনি এ ব্যপারে বলতে পারবেন না। এই কাজগুলো একাই করতে হয়। যদি স্রষ্টাকে বিশ্বাস করেন তবে একটি বিষয় উপলব্ধি আছে নিশ্চয়, কাউকে বলে যদি আপনি স্রষ্টার নিকট কিছু চান তবে তা কখনই পূরণ হবে না, আপনাকে তার কাছে চাইতে হবে গোপনে, সকলের অগচরে, একান্তই নিজেস্ব ভাবে অন্তরের সমস্ত আকুতি দিয়ে। তান্ত্রিক কাজ করানোর পূর্বে যার নিকট কাজটি করাচ্ছেন তার উপর আপনার পূর্ণ বিশ্বাস আস্থা থাকাটাও অত্যন্ত জরুরী। কেননা বিশ্বাসের নুণ্যতম ঘাটতিও আপনাকে সফল হওয়া হতে পিছিয়ে দেবে।
বর্তমান সময়ে কিছু আধুনিক রীতিতে তান্ত্রিক নিয়ম প্রয়োগ হচ্ছে, যার সাথে রয়েছে হিপনোটাইজম বা ত্রাটকের কিছু অংশ্য, এতে দূরে থেকে কিংবা কাছে থেকে যে কোনও ভাবেই বিপরীত লিঙ্গকে খুব সহজেই কনভেন্স করা যাচ্ছে। তবে আপনার এও যানা উচিৎ সকলের ক্ষেত্রেই সকল প্রয়োগ সমান নয়, বিশেষ করে আপনি যাকে বশীকরণ বা কনভেন্স করবেন সে কোন শ্রেনীর ব্যক্তি বা নারী সেটি অনেক গুরুত্বপূর্ণ। কারন কখনই একটি সাধারন অল্পশিক্ষিত, সকলের সাথে সমান ভাবে মেশা নারীকে বশীকরন করা আর একটি শিক্ষিত সম্ভ্রান্ত ঘরের নারীকে বশীকরণ করা এক কথা বা একই কাজ নয়, একজন সাধারন পুরুষকে বশীকরণ করতে যে শক্তি সময় শ্রম ব্যয় হয় একজন জনপ্রতিনিধিকে বশীকরণ করতে তার চাইতে অনেক বেশি সময় শ্রম শক্তির ব্যয় হবে, আর এটাই স্বাভাবিক। পূর্বের ন্যায় বর্তমান সময়ে ১০-২০ টাকা হাদিয়ায় হুজুরদের তাবিজে কাউকে বশ করা সম্ভব হয় না। কেউ করেও দিবে না। এ বিষয়গুলো মানতে হবে। আপনি যাকে আপনার জীবনের চাইতে বেশি চাইছেন তার ভালোবাসার নিকট অবশ্যই আপনার অর্থ ও শ্রম মুখ্য হওয়া উচিৎ হবে বলেও আমরা মনে করি না। একজন রাজনীতিবীদ নির্বাচনে জয়লাভ হতে জনগন ও জনপ্রতিনিধিদের কনভেন্স করার প্রয়োজন পরে এমন স্থানে যদি সে মনে করে একটি মাজারে ১০০-২০০ টাকা হাদিয়া দিয়ে একটি তেলেসমে কারামতি মিশরীয় বশীকরণ কবজ বা আজমির/ফুরফুরা শরীফের নামী কোন তাবিজ হাতে পড়লেই কুল্লু খালাসুন তবে তাকে বুদ্ধিমান বলা উচিৎ হবে না।
আমরা সর্বসাধরণের উদ্দেশ্যে বলবো বশীকরণ কখনই সকলের জন্যই একই রিতি নয়, প্রয়োজনের তাগিদে একজনকে বা একের অধিকজনকে একই সংগে বশীকরণ করার প্রয়োজন পরতে পারে, সকল ক্ষেত্রেই একই তন্ত্র বা বিধি কার্যকারি নয়, একজন পুরুষ ও একজন নারীকে বশীকরণের তদবীর কখনই একই নয়। একই সংঙ্গে ঘুরে বেরানো দুই বান্ধবিকে কনভেন্স করতে একই তদবীর কাজ হবে এমন সম্ভবনা শুন্য। বশীকরণ বিদ্যা মিথ্যা নয়, নতুবা আপনার আমার পূর্বপুরুষগণ সকলেই মিথ্যা প্রমানিত হবে। তবে পূর্বে যা যত সহজ ছিলো এখন তত সহজ নয়, পূর্বে যা যে ভাবে মিলতো এখন তা সেভাবে মিলে না, এ সকল কিছু আপনাকে মানতে হবে জানতে হবে।  আপনারা যারা আর্থিক ভাবে স্বচ্ছল নন, তেনারা আমাদের ওয়েবে প্রদত্ত স্বয়ংসিদ্ধ কিছু টোটকা রয়েছে সেগুলো সঠিক নিয়মে করে দেখতে পারেন প্রয়োজনে আমাদের সাহায্য নিয়ে করতে পারেন, কারন আপনি যখন নিজের কাজ নিজে করবেন সেখানে থাকবে আপনার গভীর ভালোবাসার বহিঃপ্রকাশ, যার জন্য করছেন তাকে পাওয়ার প্রচন্ড ইচ্ছে, বিশ্বাস, শ্রদ্ধা, বিণয় বিধায় কাজটি হলেও হতে পারে এবং হওয়ার সম্ভবনাই ৯০%, যেনারা সময়, শ্রম,  প্রয়োজনীয় ইকুইপমেন্ট কালেক্ট করতে অপারগ, ধর্মিয় আচার বিধি নিশেধ থেকে সর্বদা দুরে রয়েছেন তারা নিজেরা করে তেমন ফল পবেন না। বিধায় আমাদের স্বরনাপন্ন হতে পারেন নতুবা অবশ্যই ভালো ভাবে দেখে শুনে কোন সৎ যোগ্য তান্ত্রিকের নিকট গিয়ে মনের আকুতি জানাবেন, তার যথাযথ সন্মানী প্রদান করবেন, তাহলে সে চাহে তো আপনার কাজটি অনায়েসে করে দিবে। আমরা চাইনা কেউ সারাটি জীবন তার প্রিয় হারানো বেদনা বুকে বয়ে নিয়ে বেড়াক, বা কোনও প্রতারকের ক্ষপ্পরে পরে সর্বশান্ত হয়ে আজীবন তান্ত্রিকতা ভুয়া, ভন্ডামী এসব কাজ হয় না, সব তান্ত্রিক ফেইক এসব বলে বেরাক। আমরা এ কারনে আপনাদের সাধ্য ও আকাঙ্খার বিচারে প্রয়োজনে সম্পূর্ণ ফ্রিতেও কাজ করে দিতে প্রস্তুত তবে মনের আগ্রহ বা সন্দেহ মেটাতে কাজ করতে প্রস্তুত নই।
আপনারা আমাদের এই বশীকরণ বিষয়ক পোষ্টটিতে কিঞ্চিৎ উপকৃত হলে আমাদের শ্রম সার্থক হবে বলে মনে করছি। সকলের মঙ্গল কামনা রইলো।

বিস্তারিত জানার জন্য আমাদের টেলিফোন নাম্বারে ফোন দিতে পারেন। সবচেয়ে কম কলরেটে কথাবলুন দিন-রাত ২৪ঘন্টা।যোগাযোগ করবেন । তম্ত মন্ত কালো জাদুর তাবিজ টোটকার মাধমে 100%গ্যারান্টিতে তদবীর করা হয় ..যে কোন কঠিন কাজ 3/5 দিনে সমাধান করা হয়ে যেমন .বশীকরন বিদ্যা☆☆

☞ প্রেমিক/প্রমিকা বশীকরন 12 ঘন্টায় ৷
☞ স্বামী/স্ত্রী বশীকরন করতে চান?
☞ পরকীয়া ঠেকাতে চান?
☞ হারানো ব্যাক্তিকে ফিরে পেতে চান?
☞ কাঙ্খিত ব্যাক্তির সাথে আপোষ করতে চান?
☞ শত্রুকে বিনাশ করতে চান!
☞ সন্তান হচ্ছেনা?
☞ বিবাহ হচ্ছেনা?
☞ কাউকে মতিভ্রম পাগল বানাতে চান?
☞ বিবাহ বিচ্ছেদ করতে চান?
আপনার সমসা জতো কঠিনই হোক না কেনো 
আপনার সমসা আমাদের জানান 
ঠিকানা .খুলনা .খালিসপুর বাজার রোড .25/3
সরাসরি কল করুন ☎ +88 01757786808...

কামাখা বশীকরন মন্ত্র


 বশীকরন। কামাখা মন্ত।

মেয়ে বশ করা কামাখ্যা মন্ত্র।
এই মন্ত্রের দ্বার অনায়াসে যে কোনো নারীকে
বশিভূত করা সম্ভব। সঠিক ভাবে করতে পারলে ১০০%
কাজ হবে গ্যারান্টি।
মন্ত্রঃ বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম।
কালী কালী মহা কালী-
ভদ্র কালী শ্মশান কালী;
পাতাল কালী যক্ষিণী সাপিনী-
রক্ত কালী মহা রমনী!
তোর নামি ডাকি তারে-
অমুক আয় মোর নিরে;
সূর্যের কপাটে দিয়ে রুটে-
অমুকের বেটি আয় ছুটে!
বাক্যের দাপটে বাক্য লড়ে-
বাক্য যদি লড়ে চড়ে;
দোহাই কামাখ্যা মায়ের-
যুনির জল মহাদেবের মুখে পড়ে।
নিয়মঃ ১২০০ বার পাঠ করে সিদ্ধি। ১০৮ বার পাঠ করে
প্রয়োগ করতে হবে।
নোটঃ ছোট-খাটো বিষয়ে মন্ত্র প্রয়োগ করা নিষেধ। এর সঠিক নিয়ম যানতে ইনবক্সে যোগা যোগ করুন। তন্ত মন্ত কালো যাদু
তাবিজ টোটকা ও জ্বিন চালানের মাধমে কাজ করা হয়। যে কোন কঠিন কাজ ৩/৫দিনে ১০০%গ্যরান্টিতে করা হয়
আপনারা যে কোন দেশ বা জেলা থেকে
অনলাইনে তদবির ও সমাধান পেতে পারেন।
আজি যোগা যোগ করুন।
montrogurbd12@gail.com.
imo/ 01757786808 শুধু ইমু নাম্বর।
বা ইনবক্সে যোগা যোগ করুন

ব‌উ/ স্ত্রী বশীকরন মন্ত্র

 


 বউ/স্ত্রী বশীকরণ মন্ত্রঃ আমাদের আজকের আলোচনা বউ বা স্ত্রী বশীকরণ। যে বউ বা স্ত্রী স্বামীর কথা শোনে না, কিংবা স্বামী কিছুতেই বউয়ের কাছে তার প্রাপ্য ভালোবাসা পাচ্ছে না ঠিক তাদের জন্যেই আমাদের এই মন্ত্রটি।

আজকের এই মন্ত্রটি খুব ছোট্ট একটি মন্ত্র যা ব্যবহার করাও খুব সহজ।মন্ত্রঃ-

“রাম একাকী কুল্লে ফালে ও কাকীকা ওমে তোর

লাগলে মোরকা সব ফেলিহ।

ও তনে তোর না লাগিলে হামি ওতনে তোর

না লাগিলে হামি ও তনে মরতেহ।

মোহাম্মদী কা থাকিলে তার

হে আঁচলেআমি নে বঞ্চি থোছো ছো ছোফোরু মন্ত্র আল্লা বাচা”প্রয়োগ বিধিঃ- এই মন্ত্রটি কোন আমাবস্যাঁর রাতে, রাত ১২ টার পরে একটানা একুশবার পড়ে মন্ত্রটি মুখস্ত করতে হবে। একুশ বারের বেশি যেন পড়তে না হয়। মন্ত্রটি সিদ্ধ করতে হবে। মন্ত্রটি সিদ্ধ হয়ে গেলে যেকোনদিন ব্যবহার করতে পারবেন। তবে শনিবার ও মঙ্গলবার হলে ভালো হয়। এই দুইদিন ব্যবহার করলে ভালো ফলাফল পাবেন। এর জন্য আপনার স্ত্রী বা বউয়ের পরনের শাড়ীর আঁচলে এক কোনায় মন্ত্রটি ২১ বার পড়ে ফুঁ দিবেন আর তিনটি গিট দিবেন। প্রতি সাত বার পড়ে একবার করে গিট দিবেন। এভাবে তিনবার দিবেন। তিনটি গিট দেওয়া হয়ে গেলেই দেখা যাবে যে, সে মাটিতে পড়ে গেছে। তবে চিন্তার কোন কারণ নাই। কারন সে এতই উতালা হবে যে, তার মনের ভারসাম্য সে হারিয়ে ফেলবে, তারপর তেনাকে মাটি থেকে তুলে তার কোমরে আসতে করে তিনটি লাথি দিবেন। তবেই সে সুস্থ হবে। এই কাজ সঠিক ভাবে প্রয়োগ করতে পারলে সে সারাজিবন আপনাকে ভালোবাসবে এবং আপনার কথার বাইরে কিছুই করার চেষ্টা করবে না।ইহা ছাড়াও আমাদের প্রতিষ্ঠান আপনাদেরকে বর্তমানে ফ্রিতেই নারী, স্ত্রী, বিবাহিত মহিলা ও মনপছন্দ রমণী বশীকরণ করার সহজ মন্ত্র ও তন্ত্র দিতেছে। এটা খুব সিমিত সময়ের জন্য। তাই আপনারা আর দেরী না করে এখনি নিচের ছবিতে ক্লিক করুন ও PDF File টি ডাউনলোড করুন। ধন্যবাদ।।www.mayajalbd.com

আপনাদের যে কোন সমস্যা সমাধানের জন্য মায়াজাল মন্ত্রগুরু আছে আপনার পাসে অনেক তান্ত্রিক কবিরাজ এর কাছে ঘুরে ‌অনেক‌ টাকা 💸নষ্ট করেছেন কোন‌ ভালো ফলাফল পাননি আজি আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন তান্ত্রিক জগতে ১০০%লিখিত গ্যারান্টিতে তদবির করতে পারেন তন্ত্র মন্ত্র কালো যাদু তাবিজ টোটকাওজ্বিনচালানের মাধ্যমে তদবির করা হয় যে কোন কঠিন কাজ ৩/৫ দিনের মধ্যেই সমাধান ইনশাআল্লাহ। আপনারা যে কোন দেশ বা জেলা থেকে অনলাইনের মাধ্যমে তদবির করতে পারেন জ্বীন চালানোর মাধ্যমে কাজ করে দিবআর হতাশা নয় সফল্যর জন্য আজি চলে আসুন মায়াজাল মন্ত গুরু ) তান্ত্রিক জগতে ১০০% লিখিত গ্যারান্টিতে তদবির করতে পারেন ☆বশীকরনবিদ্যা☆☆

☞ প্রেমিক/প্রমিকা বশীকরন 24 ঘন্টায় ৷

☞ স্বামী/স্ত্রী বশীকরন করতে চান? ☞ পরকীয়া ঠেকাতে চান?

☞ হারানো ব্যাক্তিকে ফিরে পেতে চান?


☞ কাঙ্খিত ব্যাক্তির সাথে আপোষ করতে চান?


☞ শত্রুকে বিনাশ করতে চান!


☞ সন্তান হচ্ছেনা?


 বিবাহ হচ্ছেনা?


☞ কাউকে মতিভ্রম পাগল বানাতে চান?


☞ বিবাহ বিচ্ছেদ করতে চান


** অবৌধ সম্পর্ক বিচ্ছেদ করতে চান / /*প্রেম ভালোবাসা ব্যর্থ


/★/ স্বামী,স্তীর অমিল সংসারে অশান্তি ★


/★/ মনের মানুষকে প্রমে বা বিবাহে রাজি করা 


/★/ স্বামী, স্তীর অবধ্য সম্পক নষ্ট করা ★


/★/ দুই ব্যক্তির মধে বিচ্ছেদ করা ★


/★/ যে মহিলাদের ছেলে সন্তান হয় না তদবির দেয়া


/★/ ছেলে মেয়ের লেখা পরায় মন বসে না ★


/★/ পরীখায় ও মামলায় জয় লাভ ★


★/ যাদু টোনা জ্বিন পরীর আচর থেকে চির মুক্তি/★/ যে কোন জটিল ও কঠিন রোগ থেকে মুক্তি★


/★/ শত্রুর হাত থেকে মুক্তি


★/ শত্রুকে বান মারণ ও খতি করা ★


/★/ নিখুজ বা পালাতক ব্যক্তি কে হাজির


/★/ চোর ধরাও চোরকে চিনার তদবির ★


/★/ চোরা ই মামা মাল ফিরে পাবার তদবির ★


/★/ জুয়া বা লটারী জয় লাভ করার তদবির ★/ ★মামলায় জয় লাভ করা


/★ চাকরী হয়না চাকরী লাভের তদবির


/★/ শুভ কাজে বাধা বিবাহে বাধ্যা


/★ শনীর ধশা থেকে মুক্তি


/★ দেকানে বেচা কিনা হয় না


★ প্রেমিক প্রিকার বিবাহ বন্ধ করার তদবির




/★ অবৌধ সম্পর্ক বিচ্ছেদ করা।




আরো যে কোন সমসা সমাধান পেতে




সরাসরি কল করুন  +88 01757786808/




সম্মানিত ভিজিটর আপনি কি দৈনন্দিন জীবনে হতাশা গ্রস্থ কিংবা চিন্তা টেনশনে মানসিক রোগা হয়ে গেছেন?




তাহলে আর দেরী না করে আজই আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন ৷০১৭৫৭৭৮৬৮০৮


বর্তমান সময়ের সব থেকে সুপার পাওয়ার ব্ল্যাক ম্যাজিক এবং জ্বিন শক্তি পরী শক্তি অলৌকিক রুহানি শক্তি আধ্যাতিক কুন্ডলি শক্তির মাধ্যমে বান বশীকরন শতভাগ গ্যারান্টি নিশ্চয়তা সহকারে আপনাকে উপযুক্ত মর্যাদা উপযুক্ত ফলাফল প্রদান করা হবে ৷


নিবেদক, গুরুজি আজিজ রহমান (কামরুপি অলৌকিক পান্ডে লীলা সাধক কামরুপ কামাক্ষা)


বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ বাংলাদেশের যে কোন প্রান্তে চিকিৎসা প্রদান করা হয় এবং আপনারা যে কোন দেশ বিদেশ থেকে অনলাইনে তদবীর করতে পারেন জ্বীন চালানের মাধমে তদবীর করা হয় 


সরা সরি চেম্বার .খুলনা . খালিস পুর বাজার কেন্দ্রীয় জামে মসজিদ এর পশ্চিমে ফোন 01757786808







মঙ্গলবার, ১৬ মার্চ, ২০২১

দেহ রক্ষার মন্ত্র


 ভূত-প্রেত প্রভূতি তাড়াতে গেলে, আগে নিজেকে সাবধান হয়ে তারপর রোগী দেখতে যেতে হয়।তা না হলে ভূত-প্রেতের দ্বারা নিজেরই ক্ষতি হয়।সেই জন্য এখানে একটি গুরুত্বপূর্ণ আত্নরক্ষা মন্ত্র দেওয়া হল—

মন্ত্র—“ওঁ পরামাত্ননে পরব্রহ্ম নমঃ
মম শরীরং পাহি পাহি কুরু কুরু স্বাহা।।”
মন্ত্র সিদ্ধি—শনিবার অথবা মঙ্গলবারে শুদ্ধাসনে শুদ্ধবস্ত্রে বসে, ধূপ-দীপ জ্বেলে উপরোক্ত মন্ত্র ১০,০০০(দশ হাজার) জপ করলে মন্ত্র সিদ্ধ হয়।
প্রয়োগ–যখন ভূত-প্রেতাদি তাড়াতে কাজে যাবে, সেই সময় উপরোক্ত সিদ্ধ মন্ত্র ৭ বার পাঠ করে, নিজের দেহে সাতটি ফুঁ দিয়ে যাবে।রোগীর কাছে গিয়ে বসে ৩ বার আবার উক্ত মন্ত্র পাঠ করে নিজের চারপাশে মাটিতে গণ্ডী কেটে দিয়ে বসবে, তার ফলে ভূত-প্রেত বা অন্য কেউ ক্ষতি করতে পারবে না।এছাড়া যে কোনও সাধনায় বসার আগে সাধনাস্থল সুরক্ষীত রাখার জন্য, উক্ত সিদ্ধমন্ত্র ৭ বার পাঠ করে আসনের চারপাশে গণ্ডী কেটে দিতে হবে, তার ফলে সাধনা চলাকালীন কোন বিঘ্নতা ঘটবে না।মনে রাখবেন এই মন্ত্রটি একবার সিদ্ধ হয়ে গেলে এটি বিভিন্ন বান-টোনাসহ কালোযাদুর হাত থেকেও আপনাকে রক্ষা করবে।
সতর্ক বার্তাঃ মনে রাখবেন,কোন সাধনা ভূলপথে পরিচালনা করে যদি কেউ ক্ষতিগ্রস্ত হয়, তাহলে আমাদের ফেইসবুক পেজ কতৃপক্ষ কোনও দায়ী থাকবে না।প্রয়োজনে অভিজ্ঞ তান্ত্রিক বা গুরুর পরামর্শ নিন।
আমাদের পোস্টগুলি যদি ভালো লাগে, তাহলে দয়া করে আমাদের পেজটি আপনার ফ্রেন্ডলিস্টে থাকা সকল বন্ধুদের ইনভাইট করবেন।এতে আপনি এবং আপনার বন্ধুরা সবাই উপকৃত হবেন, আর আমরা পাবো উৎসাহ, আপনাদের নতুন নতুন পোস্ট উপহার দিতে।
আপনাদের যে কোন সমস্যা সমাধানের জন্য মায়াজাল মন্ত্রগুরু আছে আপনার পাসে তান্ত্রিক জগতে ১০০% লিখিত গ্যারান্টিতে তদবির করতে পারেন। আপনারা যে কোন দেশ বা জেলা থেকে অনলাইনের মাধ্যমে তদবির করতে পারেন
কালো যাদু তাবিজ টোটকা ও জ্বীন চালানোর মাধ্যমে তদবির করা হয়।
যোগাযোগ ঠিকানা খুলনা কালিস পুর বাজার সুপার মার্কেট ২৫/৩ ফোন imo-whatsapp 01857786808/
www.mayajalbd.com

সোমবার, ১৫ মার্চ, ২০২১

A Spell to Open Your Third Eye


 

A Spell to Open Your Third Eye

I’ve received a question today from a reader, asking to share any spells to open the third eye. Well Brian, I don’t know any spells but I do actually read about a ritual that performing it opens the third eye successfully. I will be glad to share it with you and the rest of our readers.

For you who don’t know, the third eye or also called the sixth chakra or pineal gland is located right in the center of the forehead.

With the help of the third eye, one is able to gain sight into his past lives.

From ancient times, the third eye is referred as the ‘seat of the soul’. Basically, the third eye helps connect your spiritual part of the body with your physical body.

And therefore, when you get to open your third eye properlu, you can experience encounters with entities from the spiritual realm.

Last time I talked about my story of awakening the third eye and how the lack of awareness of the possible dangers made the whole experience horrible. You will find the post very helpful if you are curious about what one sees with an opened third eye.

In our early childhood, the third eye operated fine and we were able to perceive entities which we usually cannot. But with time, as we neglect it and due to ego problems it slowly closes to the extent we lose touch with the spiritual world.

How to Cast a Third Eye Spell?

With this ritual you are able to activate your third eye and harness the benefits of it.

Firstly, find your secluded place if you don’t have one. Sit quietly and relax the mind and body. Focus on your breathing and heartbeat. Slowly touch the center of your forehead with your fingertips and imagine how the third eye opens and light comes out of it.

Then repeat the words: “My thoughts are as strong as the rise of the Sun. My vision is clear and I have second sight.”

Meditation to Open Your Third Eye.

Another great way is meditation. Meditate daily for 2 months and you will get satisfying results in awakening the third eye.

It’s highly advisable that you read out all possible information about the pineal gland before you opt in to activate it. Many beginners do this type of mistake to go into opening the third eye without being aware of what might happen if you are unprepared.

Take your time and carefully study the subject and expand your consciousness. We’ve a special category dedicated for your third eye activation, where you can find many articles to shed light on what you need to know in order to become a master of your third eye.

Click here to get your free meditation audio + mini course. Relax deeply, gain balance, and flourish!

Tell us in what way this information helped you or what do you find not in right place and needs to be changed?

Contact .. imo-whatsapp 01757786808

montrogurbd12@gmail.com.

রবিবার, ১৪ মার্চ, ২০২১

আমরাই প্রথম আমরাই শ্রেষ্ঠ


          আমরাই প্রথম আমরাই শ্রেষ্ঠ

কেন আমরা বিশ্বের অন্য সকল তান্ত্রিক ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের চাইতে অন্যান্য

আপনি তান্ত্রিক রিলেটেড কোন সমস্যা নিয়ে যে কোন তান্ত্রিক বা তান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানে গিয়ে সমস্যার সমাধান নিতে চাইলে, বিভিন্ন ধাপে, বিভিন্ন অজুহাতে বারংবার আপনার নিকট হতে অর্থ হাতিয়ে নিবে, আবার যদি কাজটি না হয় তবে আপনাকে বিফল মনোরথ নিয়ে ফেরে আসতে হবে, এখানে আপনার কিছুই করার বা বলার থাকে না। যদি আপনার সমস্যাটির সমাধান জরুরী হয় তবে এভাবেই আপনাকে একের পর এক তান্ত্রিকের নিকট ঘুরতে হবে। কে সঠিক, কে ভুয়া সেটি খুজতে যাওয়া মানে খড়ের গাদায় সুঁই খোজার মতই ব্যপার, তবে হ্যা যদি আপনি অনলাইন বিষয়য়ে এক্সপার্ট হয়ে থাকেন তবে বিষয়টি ভিন্ন, নতুবা বর্তমানে তো লক্ষ লক্ষ হাইব্রিড স্যোসাল মিডিয়া তান্ত্রিক, রাস্তায় রাস্তায় সাইনবোর্ড ব্যনার, বাস স্ট্যান্ড রেল স্ট্যান্ডে লিফলেটের ছড়া ছড়ি, আবার কিছু দালাল ও রয়েছে বিভিন্ন বাবা, পাহাড়ি বাবাদের আস্থানার গুনগান করার জন্য, এমতাবস্থায় আপনি হবেন দিশেহারা।

একমাত্র আমাদের প্রতিষ্ঠানে আপনি সার্ভিস নিতে আসলে আপনাকে একবার’ই হাদিয়া প্রদান করতে হয়, প্রথমেই আমরা আপনার ডাটা এ্যনালাইসিস করে আপনার সমস্যা সমাধান যোগ্য কি না, তান্ত্রিক রিলেটেড সমস্যা না কি শারীরিক রোগ জনিত সমস্যা সে বিষয় নিশ্চিত হয়ে আপনাকে জানানো হয়, কোন অজুহাতে বা অসিলা ধরে দ্বিতীয় দফা সার্ভিস চার্য নেওয়া হয় না, প্রয়োজনে কাজের সময় বাড়ানো হলেও তার জন্য অতিরিক্ত চার্য ধরা হয় না, যতক্ষণ পর্যন্ত আপনি সম্পূর্ণ সুফল পাচ্ছেন আমাদের সেবা চলমান থাকে, প্রতিটি কাজ কমিটমেন্ট অনুসারে করা হয়।