পৃষ্ঠাসমূহ

শুক্রবার, ২৩ ডিসেম্বর, ২০২২

ত্রাটক সাধনা

 ‌


  

আমাদের সকলের মাঝেই রয়েছে আত্ত্ব অলৌকিক সুপার ন্যচেরাল কিছু পাওয়ার যা আমরা সাধারন ভাবে বুঝতে না পারলেও জীবনের কোন না কোন সময় তা ঠিকই উপলব্ধি করতে পারি, বিশেষ করে আমরা যখন অবচেতন হৃদয়ে বা অন্যমনষ্ক ভাবে থাকি তখনি অনাকাঙ্খীত ভাবেই অনেক সময় আমাদের সাথে কিছু ঘটে যায় যা আমরা সেই মুহুর্তে তো আশ্চার্য্য জনিত হই কিন্তু পরক্ষনেই তা বেমালুম ভুলে যাই। আমাদের “ত্রাটক” সাধনার উদ্দেশ্য হচ্ছে সেটাই যা আমাদের অভ্যন্তরে লুকায়িত শক্তিকে আমাদের প্রয়োজন অনুসারে ব্যবহার করার অবস্থায় নিয়ে আসবে। আমরা যদি এটা ভুলে যাই যে আমাদের এই মানব জন্ম নেওয়া কোন সাধারন ব্যপার তবে আমরা ভুল করবো, আমাদের এই পৃথিবীর মুখ দেখতে লক্ষকোটি জিবনকে (ভ্রুন) ডিঙ্গিয়ে তারপর আমরা আজ আমরাতে পরিনত হয়েছি। আমরা যারা স্রষ্টাকে বিশ্বাষ করি তারা একটু গভির ভাবে ভাবলেই বুঝতে পারবো এই মানুষ্যরুপ যিনি দিয়েছেন যিনি আমাদের এই ব্রহ্মান্ড জয় করার মেধা দিয়েছেন তিনি কি আমাদের মাঝে কোন শক্তিই দিয়ে পাঠায়নি।। অবশ্যই দিয়েছে- অনাদি কাল হতে আমাদের যান্ত্রিক যুগের পূর্বেও আমরা আমাদের এই আধ্যাতিক শক্তির ব্যবহারে নানা বিধ অসাধ্য অকল্পনীয় কর্ম সাধনের কথা আমাদের পূর্বপুরুষদের কাছ থেকে শুনে আসছি। এটা কোন গাল গল্প নয়, কোন লোক গাথাও নয়। আমরা স্যাটেলাইট যুগে বাস করি আমরা এখন পৃথিবীর আনাচে কানাচের খবর মুর্হুতেই জানতে পাই, আজও আমরা দেখি তিব্বতের সাধুদের কথা, ভারত উপমহাদেশের বিভিন্ন জাতীর কথা আফ্রিকা ইউরোপের বিভিন্ন টাবুর প্রকৃয়া ও তার ব্যবহারের কথা। এসব কিছু তো আর মিথ্যা নয়। তবে হ্যা ম্যাজিক মানুষকে বিষ্মিত করার জন্য দেখানো হয়- সাধনা নয়। সাধনা মানুষের লুকায়িত শক্তি যা তার নিজ প্রয়োজন পূর্তির জন্য ব্যবহৃত হয়। সাধনা আর ম্যজিক এক বিষয় নয়। আপনি সাধনা দ্বারা আত্ব অলৌকিক শক্তি অর্জন করে তা জন সম্মূখ্যে শক্তি প্রদর্শনের জন্য ব্যবহার করতে পারবেন না। আপনি তা নিজ প্রয়োজনে ব্যবহার করতে পারবেন। যেমন কিছু উদাহরন দেয়া যাক- বর্তমানে ইসলামী তন্ত্রে বহুল ভাবে ব্যবহৃত “পরী সাধনা” ইহা বিশ্বের প্রায় অধিকাংশ দেশেই অত্যন্ত জনপ্রিয় একটি সাধনা কিন্তু এর দ্বারা সাধক কি প্রাপ্ত হন? পরী সাধনা করলে কি সে কোহে কাফের পরীকে বিয়ে করতে পারে ? তাকে দিয়ে অজশ্র সম্পদ হাসিল করতে পারে? তা কিন্তু নয়। পরী সাধনা দ্বারা আপনার ভৌতিক নারী চাহিদা পূর্ন হতে পারে, আপনার অনেক অজানা বিষয় জানতে পারেন, আপনি ভবিষ্যতের কিছু ইঙ্গিত পেতে পারেন এই মাত্র। নারী চাহিদা পূরনের ক্ষেত্রেও আমাদের অনেক সাধকের মাঝে কিছু ভিন্নতা রয়েছে যেমন কেউ ঘুমন্ত অবস্থায় স্বপ্নঘোরে তার সাখ্যাৎ পেয়ে থাকে, কেউ জাগ্রত অবস্থায় কোন নারীকে অনাকাঙ্খীত ভাবে পেয়ে থাকে, আবার কেউ কাঙ্খীত নারীকেও পেয়ে থাকে তবে তা সম্পূর্ন ভাবেই জগতের অন্য সকলের চোখের আড়ালেই রয়ে যায়। তবে এ বিষয় সাধক কখনো কাউকে বলতে পারে, না কেউ তা দেখতে পায়। তবে এখানে একটি বিষয় “স্বপ্ন সেটা যা আপনাকে ঘুমাতে দেয় না, স্বপ্ন সেটা নয় যা আপনি ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে দেখেন”। অনেকের ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা থেকে যানা যায় যে কেউ কেউ পরী সাধনার দ্বারা তাদের রাজ্যেই বিচরন করে এবং সে তাকে এ জগতেই নিয়ে এসে রাখে, এবং তা এতোটাই জীবন্ত যে প্রতিদিনের স্বাভাবিক সকল মানুষের মতই সে তার কাছে বাস্তব। তবে সবার ক্ষেত্রে একই নয়।একজন সাধকের বানীতে যানা যায় যে সাধনার পর থেকে তার আহ্বান ছাড়াই জাগ্রত অবস্থায় তার রুমে প্রতিদিন একটি অপরুপ নারীর আগমন ঘটতো এবং সন্ধ্যা হতে সকাল পর্যন্ত তার যাবতীয় সংসারে সকল কর্ম করে সে বিদায় নিত। মেয়েটিকে সে চিনতো তার আসে পাসের’ই কেউ কিন্তু কোন বাড়ী বা কতদুরে থাকে সেটা সে কখনই দিনের বেলায় খুজে পাই নি। এমন অনেকের অনেক রকম অভিজ্ঞতা রয়েছে। সেই সাথে যে সকল সাধক এই বিষয় তার কোন কাছের লোকের কাছেও ব্যক্ত করেছে গুরু ছাড়া সে চিরতরে তাকে হারিয়েওছে।। এমনি ভাবে প্রতিটি সাধনার গোপনিয়তাই তার শক্তি ও সার্থকতা। বিজ্ঞানে এমন হাজারো অতিপ্রাকৃত বিষয় রয়েছে যা প্রমান সাধ্য নয়, এবং কখনই তা প্রমান করা সম্ভবপর হবেও না, যেমন অনেক সাধক গন এক স্থান থেকে অন্য স্থানে বিচরন করে, তার প্রয়োজন পূরন করতে সে পৃথিবীর এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে চোখের পলকেই ঘুরে আসে কিন্তু তা প্রমান করা না তো সাধকের পক্ষে না তো বিজ্ঞানের পক্ষে সম্ভব, হিপনোটাইজের মাধ্যমে এক ব্যক্তি অন্য আরেকজন ব্যক্তিকে সম্পূর্ণরুপে অপ্রকৃতিস্থ করতে পারে কিন্তু সেটা কোন ধরনের রেডিয়েন্স ব্যবহার হচ্ছে তা বিজ্ঞানের জ্ঞ্যানের বাইরে। ট্যলিপ্যাথির মাধ্যমে এক ব্যক্তি অন্য ব্যক্তির সাথে পৃথিবীর যে কোন প্রান্ত থেকে যোগাযোগ রক্ষা করতে পারে বিজ্ঞান এটা চর্চা করছে দির্ঘদিন যাবৎ কিন্তু সেটা কোন শক্তি বলে ঘটে থাকে এবং কোন রেডিয়েশনে তা বিজ্ঞানের জ্ঞ্যানের বাইরে রয়েছে। অটো সাজেশনের মাধ্যমে একজন ব্যক্তিকে ১ বছর পরের কমান্ড প্রদান করা সম্ভব যা নির্দিষ্ট সময় তার অবচেতন মনেই তা করে ফেলে কিন্তু সেটা কি ভাবে ঘটে তা প্রমান সম্ভব নয়। তেমনি “ত্রাটক” সাধনা দ্বারা আমরা আমাদের মাঝে লুকায়িত সেই শক্তিকে ব্যবহার করার উপযোগি করে থাকি যা একজন সাধরন মানুষকে সুপার ন্যাচেরাল হিউম্যানে রুপান্তরিত করে থাকে। তবে এর মানে এই নয় সে জন সম্মুখ্যে হাত উপরে তুলে সুপার ম্যানের মত উড়ে যাবে। তবে এমন কিছু সে করতে পারবে যা সে নিজেও কখনো স্বপ্নযোগে বা কল্পনাতে ভাবতে পারেনি। “ত্রাটক” সাধনার একজন মানুষ যে কোন ধরনের অসাধ্যকেই সাধন করতে পারবে তার প্রাকটিস ও উদ্দেশ্য প্রনোদিত চর্চায়। সে তার জীবনের প্রতিটি পদক্ষেপে তার জীবনকে উপভোগ করতে পারবে, তার সমস্ত চাওয়াকে পাওয়াতে রুপান্তরিত করতে পারবে। চলবে....
তান্ত্রিক জগতে ১০০% গ্যারান্টিতে তদবির করা হয় কথায় নয় কাজে বিশ্বাসী । তান্ত্রিক গুরু আজিজ রহমান ফোন    imo- 01757786808
* প্রেমিক/প্রেমিকা - নারী/পুরুষ বশীকরন৷ 
* অবাধ্য স্বামী/স্ত্রী বশীকরন৷
* স্বামী/স্ত্রীর পরকীয়া ঠেকাতে চান ৷
* শত্রু ধ্বংশ করতে চান ৷
* দুরের মানুষকে কাছে আনতে চান৷
* মানসিক হতাশগ্রস্থ ৷
* ভাঙ্গা প্রমে জোড়া লাগাতে চান ৷
* বিবাহ বিচ্ছেদ করতে চান৷
* ব্যাবসায় মন্দা ৷
* চাকরিতে প্রমোশন৷ 
* আর্থিক অবনতি ৷ 
* সংসারে অশান্তি ৷
* পুরাতন কোন রোগ আছে৷
* বান কাটাতে চান ৷
* কাউকে পাগল বা মতিভ্রম ঘটাতে চান ৷
* শত্রুকে বন্ধু বানাতে চান ৷
* লটারিতে বিজয় ৷
* আপনার ছেলে কিংবা মেয়ে নেশায় আসক্ত ৷
* সন্তান হচ্ছেনা ৷
* বিবাহ হচ্ছেনা ৷
* শনি রাহু গ্রাস থেকে মুক্তি ৷
উপরোক্ত যে কোন কাজের ফলাফল ১০০% গ্যারান্টি সহকারে পাবেন ৷
আজই যোগাযোগ করুন তান্ত্রিক গুরু আজিজ রহমান
যারা তান্ত্রিক কবিরাজ ঘাটতে ঘাটতে আজও কোন ফলাফল পান নাই তারা এখনি যোগাযোগ করুন আপনারা যে কোন দেশ বা জেলা থেকে অনলাইনের মাধ্যমে কাজ করতে পারবেন কালো জাদু ও জ্বীন চালানোর মাধ্যমে কাজ করে দেয়া হয় যে কোনো কঠিন কাজ ৩/৫ দিনের মধ্যে সমাধান যে‌ কোন কাজে ১০০% গ্যারান্টি বিফলে মূল্য ফেরত যোগাযোগ ঠিকানা । খুলনা কালিস পুর বাজার সুপার মার্কেট ২তালায় ফোন / imo- 01757786808)
.‌

বিবাহিত মহিলাকে বশীকরণ করার পদ্ধতি


 বিবাহিত মহিলাকে বশীকরণ করার পদ্ধতি

বিবাহিত মহিলাকে বশীকরণ পদ্ধতি আজকের এই অনুচ্ছেদে আলোচনা করা হবে। আপনি যদি কোন বিবাহিত মহিলাকে বশীকরণ করতে চান তাহলে আমার এই অনুচ্ছেদে আপনার অনেক উপকার করতে পারে। তাই এই অনুচ্ছেদে বিভিন্ন মহিলাকে বশীকরণের বিভিন্ন পদ্ধতি শিখে নিয়ে সেই মহিলাকে খুব সহজেই বশীকরণ করতে পারেন। বিবাহিত মহিলাকে বশীকরণের জন্য বিভিন্ন টোটকা বা তাবিজ কবজ প্রচলিত থাকলেও আমার মনে হয় সবচেয়ে বেশি কাজ করবে সেই মহিলার কাছে নিজেকে হিরো হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করা। তাহলে সেই মহিলা অটোমেটিকলি আপনার প্রেমে পড়ে যাবে এবং আপনার প্রতি দুর্বলতা অনুভব করবে। যাই হোক বিবাহিত মহিলাকে বশীকরণের বিভিন্ন পদ্ধতি তুলে ধরা হলো।


বিবাহিত মহিলাকে বশীকরণ

বিবাহিত মহিলাকে বশীকরণের জন্য খুব বেশি পরিশ্রম করার প্রয়োজন হয় না। একটি বিবাহিত মহিলার পিছে কয়েকটা দিন সময় দিলে খুব সহজেই পটিয়ে ফেলা যায়। আমি এই অনুচ্ছেদে কিছু বিষয়ে আলোচনা করব আপনি যদি সেই বিষয়গুলো পুরোপুরি মনোযোগ দিয়ে ফলো করতে পারেন তাহলে এক সপ্তাহের মধ্যে সেই মহিলাকে আপনার বিছানার সঙ্গী করতে পারবেন। তাই আমার এই অনুচ্ছেদটি আপনাকে মনোযোগ দিয়ে অনুসরণ করতে হবে। পদ্ধতি ১: কোন বিবাহিত মহিলাকে পটানোর জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ যে বিষয়টি মাথায় রাখতে হবে তা হলো: মহিলাটির বিশ্বাস অর্জন করা। মহিলাটি যাতে করে তার সাংসারিক জীবনের সকল বিষয় আপনার সাথে শেয়ার করার সুযোগ পায়। এবং আপনি তার কথাগুলো খুব মনোযোগ দিয়ে শুনে সমাধানের চেষ্টা করবেন।


আসুন জেনে নেওয়া যাক নারীকে খুশি করার সর্বশ্রেষ্ঠ কিছু বাক্য।


তোমাকে অনেক সুন্দর লাগছে 

তোমাকে অনেক সুন্দর লাগছে 

তুমি অনেক আবেদনময়ী

তুমি কি আমার সাথে তোমার সারাটি জীবন কাটাবে

তুমি কি মনে করো 

তুমি আমার জীবনের সবচেয়ে প্রিয় মানুষ

পদ্ধতি দুই: যে মহিলাটিকে আপনি পছন্দ করে ফেলেছেন বা যাকে আপনি পটাতে চান তার রূপের প্রশংসা করুন। মনে রাখবেন বিবাহিত মহিলাকে যত বেশি প্রশংসা করা যাবে সে তত তাড়াতাড়ি আপনার প্রেমে পড়ে যাবে এবং আপনার প্রতি দুর্বলতা অনুভব করবে। তাই তার পছন্দের জিনিসগুলো ভালো করে জানুন এবং তার রূপের প্রশংসা বার বার করুন। তাহলে খুব সহজেই মহিলাটি আপনার প্রেমে পড়ে যাবে।


এছাড়াও বিবাহিত মহিলাকে পটানোর জন্য বেশ কিছু টোটকা প্রচলিত আছে। আমার এই অনুচ্ছেদে বিবাহিত মহিলাকে পটানোর জন্য টোটকা গুলো আপনাদের সাথে শেয়ার করা হবে। একটি বিষয় মনে রাখবেন আমাদের এই অনুচ্ছেদের যেসব টিপস বা টোটকা আপনাদের সামনে শেয়ার করা হচ্ছে সেগুলো ভালো কাজে ব্যবহার করার চেষ্টা করবেন। কখনোই কোন খারাপ কিংবা অন্যায় কাজে ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকুন।


নকসা‌ এই। 

বিবাহিত মহিলাকে বশীকরণ করার পদ্ধতি

সম্মানিত পাঠক, আমাদের এতক্ষণে আলোচনা আপনি হয়তো পুরোপুরি বুঝতে পেরেছেন কিভাবে একটি বিবাহিত মহিলাকে বশীকরণ করা যায়। এ ধরনের নিত্যনতুন টিপস পেতে আমাদের এই ওয়েব সাইটটি ফলো দিয়ে রাখবেন। ধন্যবাদ


মায়াজাল মন্ত্রগুরু তান্ত্রিক সেবা ও কবিরাজি সেবা প্রতিষ্ঠান

আপনাদের যে‌ কোন সমস্যার সমাধান পেতে আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন ধন্যবাদ। ফোন 01757786808