পৃষ্ঠাসমূহ

বৃহস্পতিবার, ২৪ অক্টোবর, ২০১৯

পরী সাধনা করার সহজ উপায়

.পরী সাধনা করার বিবরণঃ- যেকোন সাধনাই মানুষের দৃষ্টিতে যতটা সরল মনে হয় ততটা সরল নয়। সব সাধনার পিছনেই কিছু গোপনীয় তথ্য থাকে যার সঠিক প্রয়োগ হলে তবেই সিদ্ধি লাভ হয়। ভৌতিক সৌন্দর্য্য ও নারী উভয়ের যথেষ্ট গুরুত্ব রয়েছে পুরুষ সমাজের কাছে। এই সাধনায় সিদ্ধি লাভের দ্বারা সাধক এমন অনেক কিছুই করতে পারে যা বিস্ময়কর। এই সাধনাটি মাত্র ৯ দিনের। কোন শুভ মুহুর্তে এটি শুরু করে চলবে ৯ দিন পর্যন্তু। ৯ দিনের মাথায় পরী এসে সাধককে দেখা দেবে। পরীর আশ্চর্য্য রুপ ও যৌবন সাধককে চঞ্চল ও হতবাক করে দিতে পারে! তাই সাধককে এই ধৈর্য্য ও সাহসে ভর করে থাকতে হবে। পরী সাধককে দেখা দিয়ে তার মনকামনা জানতে চাইবে। সাধক যদি এই সময়ে সংযম না রাখতে পারে তাহলে তার এতোদিনের সাধনা নিস্ফল হবে এবং তার ভয়ানক ক্ষতি হবে। এই সময়ে সাধক পরীর গলায় গোলাপ ফুলের মালা দেবে। পরী মালা স্বীকার করলে সাধকের বশীভূত হবে এবং সাধকের আদেশ অনুযায়ী কাজ করবে। অতএব মন ঠিক রেখে, ধৈর্য্যশীল থেকে সাধনার কাজ সাধকে করতে হবে।
সাধনার নিয়মঃ
সাধক শুদ্ধ জলে স্নাস করে, জালীদার টুপি পরে কোন শুক্রবার রাত ১১ টায় নিজের কোন একান্ত ঘরে সবুজ রঙের আসনে নামাজ পড়ার মুদ্রায় বসে পুরো শরীর হিনা সুগন্ধি লাগিয়ে বসে সামনে তামার পাতে আঁকা যন্ত্রকে স্থাপন করবে। লোবানের ধূনী জ্বালিয়ে তসবী মালা দিয়ে মন্ত্র জপ করতে হবে। মন্ত্র ও যন্ত্র নিচে দেওয়া হলোঃ-
মন্ত্রঃ- “ওঁম নমো বিস্মিল্লাহি রহিমান রব্বে ইন্নী মঙ্গল ফন্তসীর”
যন্ত্রঃ-
বিঃদ্রঃ- এই সাধনাটি করতে চাইলে অবশ্যই আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন। যোগাযোগের মাধ্যপরী সাধনা করার উপায়

কালো ‌যাদু ‌কি

জন দ্য এবং এডওয়ার্ড কেল্লি একটি গির্জা কবরস্থানে একটি আত্মা আহ্বান একটি জাদু বৃত্ত অনুষ্ঠান ব্যবহার করে।
কালো জাদু বা অন্ধকার জাদু হলো এমন এক ধরনের চর্চা যা অন্যের অনিষ্ট সাধনে কিংবা নিজের স্বার্থ সিদ্ধির জন্যে করা হয়। এটি অতিমানবিক ও অশুভ শক্তির সংশ্লিষ্টতা । কালো জাদু সাধারনত অতিমানবিক শক্তি দ্বারা করা হয় । তবে অনেকে বলেন এতে ভূতপ্রেতআত্মাপ্রেতাত্মা ব্যবহার করা হয় । অর্থাৎ বলা হয়ে যে কালো জাদু দিয়ে ভুতপ্রেতপ্রেতাত্মা ইত্যাদি বশ করে তাদের দিয়ে নানা কাজ করা যায়। যারা কালো জাদু করে তাদের কালো জাদুকর বলা হয়।
কালো জাদু ঐতিহ্যগতভাবে অলৌকিক শক্তি বা মন্দ এবং স্বার্থপর উদ্দেশ্যের জন্য জাদুর ব্যবহার উল্লেখ করা হয়েছে।[১] বাম দিকের পথ এবং ডান দিকের পথ ডাইকোটোমির ক্ষেত্রে, কালো জাদুটি দয়ালু সাদা জাদুটি দূষিত, বাম দিকের অংশ। আধুনিক সময়ে, কেউ কেউ "কালো যাদু" সংজ্ঞাটিকে "কালো যাদু" হিসাবে অস্বীকার করে। এমন যাদু বা রীতিগত অনুশীলনগুলিকে সংজ্ঞায়িত করে, তাদের দ্বারা সংকুচিত করা হয়েছে।[২]

বুধবার, ২৩ অক্টোবর, ২০১৯

গ্রাহক ‌সেবা. ‌বিবরন

                                                          গ্রাহক সেবা সমহু.
         .অামাদের ‌সেবা সমহূ
1. আয় রোজগার বৃদ্ধির তাবিজ।
2. অভাব দুর কারার তাবিজ।
3. ব্যবসায় উন্নতির তাবিজ।
4. দোকনের উন্নতির তাবিজ।
5. ধনী হওয়ার তাবিজ।
6. ঋন মুক্তির তাবিজ।
7. মান সম্মান বৃদ্ধির তাবিজ।
8. শত্রুর উপর জয় লাভের তাবিজ।
9. বিপদ মুক্তির তাবিজ।
10. মাল হেফাজতের তাবিজ।
11. জান-মাল হেফাজতের তাবিজ।
12. স্বামীর ভলোবাসা বৃদ্ধির তাবিজ।
13. স্ত্রীর ভলোবাসা বৃদ্ধির তাবিজ।
14. স্বামীকে বস করার তাবিজ।
15. স্ত্রীকে বস করার তাবিজ।
16. দুজনের মাঝে ভালোবাসা সৃষ্টির তাবিজ।
17. কাউকে নিজের প্রেমে পাগল করার তাবিজ।
18. প্রেমিক-প্রেমিকার মাঝে মিলন হওয়ার তাবিজ।
19. কারো বন্ধুত্ব লাভের তাবিজ।
20. কাউকে বস করার তাবিজ।
21. স্বামীর পরকিয়া বন্ধের তাবিজ।
22. স্ত্রীর পরকিয়া বন্ধের তাবিজ।
23. সন্তানের অবৈধ প্রেম বন্ধ করার তাবিজ।
24. স্বমীর বাড়ী থেকে স্ত্রী চলে গেলে তাকে ফিরিয়ে আনার তাবিজ।
25. স্ত্রীকে রেখে স্বমী চলে গেলে তাকে ফিরিয়ে আনার তাবিজ।
26. স্বামী-স্ত্রীর মাঝে মনোমালিন্য দুর করার তাবিজ।
27. স্বামী-স্ত্রীর মাঝে দাম্পত্য সম্পর্ক নিবিড় করার তাবিজ।
28. বাড়ী-ঘর বন্ধের তাবিজ।
29. শরির বন্ধের তাবিজ।
30. বাড়ী-ঘর থেকে জ্বীন-ভূত দুর করার তাবিজ।
31. জ্বীন-ভুতের আছর দুর করার তাবিজ।
32. বদনজরের আছর দুর করার তাবিজ।
33. জ্বীন ছাড়ানোর তাবিজ।
34. জ্বীন-ভূতের আক্রমর থেকে রক্ষার তাবিজ।
35. জ্বীন-ভূতের আছর নষ্ট করার তাবিজ।
36. মাথা ব্যাথা দুর করার তাবিজ।
37. কানের ব্যাথা দুর করার তাবিজ।
38. চোখের ব্যাথা দুর করার তাবিজ।
39. দাঁতের ব্যাথা দুর করার তাবিজ।
40. ঘারের ব্যাথা দুর করার তাবিজ।
41. গলার ব্যাথা দুর করার তাবিজ।
42. কন্ঠনালীর ব্যাথা দুর করার তাবিজ।
43. হাতের ব্যাথা দুর করার তাবিজ।
44. বুকের ব্যাথা দুর করার তাবিজ।
45. কলিজার ব্যাথা/হৃদকম্পন দুর করার তাবিজ।
46. পেটের ব্যাথা দুর করার তাবিজ।
47. পিঠের ব্যাথা দুর করার তাবিজ।
48. কপাল ব্যাথা দুর করার তাবিজ।
49. ক্ষুদা বৃদ্ধির তাবিজ।
50. হজম শক্তি বৃদ্ধির তাবিজ।
51. নাভি ব্যাথা দুর করার তাবিজ।
52. চোখ উঠা নিরাময়ের তাবিজ।
53. গলা ফুলা নিরাময়ের তাবিজ।
54. স্বরন শক্তি বৃদ্ধির তাবিজ।
55. পরিক্ষায় পাসের তাবিজ।
56. পলাতক ব্যক্তিকে ফিরিয়ে আনার তাবিজ।
57. হারানো ব্যক্তিকে ফিরিয়ে আনার তাবিজ।
58. নিখোজ ব্যক্তিকে ফিরিয়ে আনার তাবিজ।
59. বিদেশে অবস্থানরত ব্যক্তিকে ফিরিয়ে আনার তাবিজ।
60. পলানোর অভ্যাস দুর করার তাবিজ।
61. মামলায় খালাস পাওয়ার তাবিজ।
62. জেল থেকে মুক্তি পাওয়ার তাবিজ।
63. মামলার ফায়সালা নিজের পক্ষে আনার তাবিজ।
64. শত্রু থেকে রক্ষা পাওয়ার তাবিজ।
65. শত্রুর মুখ বন্ধ করার তাবিজ।
66. শত্রু দমন করার তাবিজ।
67. শত্রুকে নত রাখার তাবিজ।
68. দুই লোকের মাঝে ঝগড়া/শত্রুতা সৃষ্টির তাবিজ।
69. শত্রুর উপর জয়ী হওয়ার তাবিজ।
70. শত্রুর আক্রমষ থেকে রক্ষার তাবিজ।
71. শত্রুর শত্রুতা বন্ধের তাবিজ।
72. শত্রুর নিদ্রা বন্ধের তাবিজ।
73. দুই দলের মাঝে বিরোধ মিটানোর তাবিজ।
74. শত্রুকে বন্ধু বানানোর তাবিজ।
75. শত্রুর ভয় দুর করার তাবিজ।
76. জালেমের জুলুম থেকে রক্ষার তাবিজ।
77. বিপদ-আপদ থেকে নিরাপদ থাকার তাবিজ।
78. ভয় দুর করার তাবিজ।
79. বিপদ থেকে মুক্তির তাবিজ।
80. সফরে বিপদ-আপদ থেকে নিরাপদ থাকার তাবিজ।
81. মর্জাদা লাভের তাবিজ।
82. জনপ্রিয়তা লাভের তাবিজ।
83. মানুষের নিকট প্রিয় হওয়র তাবিজ।
84. কঠিন কাজ সহজ করার তাবিজ।
85. সমস্ত রোগ থেকে নিরাপদ থাকার তাবিজ।
86. সন্তান লাভের তাবিজ।
87. জ্বর ভালো হওয়ার তাবিজ।
88. বসন্ত রোগ ভালো হওয়ার তাবিজ।
89. কলেরা ভালো হওয়ার তাবিজ।
90. কলেরা থেকে নিরাপদ থাকার তাবিজ।
91. মহামারী থেকে নিরাপদ থাকার তাবিজ।
92. প্লিহা রোগ ভালো হওয়ার তাবিজ।
93. অর্শ রোগ ভালো হওয়ার তাবিজ।
94. মৃগী রোগ ভালো হওয়ার তাবিজ।
95. নাকছির ভালো হওয়ার তাবিজ।
96. রাতকানা রোগ ভালো হওয়ার তাবিজ।
97. হাঁচি রোগ ভালো করার তাবিজ।
98. প্রশ্রাব বন্ধ হলে তা নিরাময়ের তাবিজ।
99. কুষ্ঠ রোগ ভলো হওয়ার তাবিজ।
100. স্বেত রোগ ভলো হওয়ার তাবিজ।
101. কম্প রোগ ভলো হওয়ার তাবিজ।
102. দাস্ত রোগ ভালো করার তাবিজ।
103. যৌন শক্তি বৃদ্ধির তাবিজ।
104. স্ত্রীলোকের যৌন শক্তি বৃদ্ধির তাবিজ।
105. দেরিতে বির্জপাত হওয়ার তাবিজ।
106. স্বপ্নদোষ বন্ধ করার তাবিজ।
107. শস্য ক্ষেত নিরাপদ রাখার তাবিজ।
108. বাগার নিরাপদ রাখার তাবিজ।
109. ফসল নিরাপদ রাখার তাবিজ।
110. ক্ষেতে অধিক ফসল হওয়ার তাবিজ।
111. গাছে অধিক ফল লাভের তাবিজ।
112. গরু, মহিষ ও ছগলের দুধ বৃদ্ধির তাবিজ।
113. অতিরিক্ত রক্ত স্রাব বন্ধের তাবিজ।
114. গর্ভ নষ্ট না হওয়ার তাবিজ।
115. বন্ধা মেয়ের সন্তান লাভের তাবিজ।
116. ছেলে সন্তান লাভের তাবিজ।
117. মেয়েদের স্তনে দুধ বেশি হওয়ার তাবিজ।
118. শিশুর দুধ ছাড়ানোর তাবিজ।
119. শিশু দীর্ঘায়ু লাভের তাবিজ।
120. শিশুর হেফাজতের তাবিজ।
121. তারাতারি মেয়েলোকের বিবাহ হওয়ার তাবিজ।
122. যাদু নষ্ট করার তাবিজ।
123. যাদুর আছর নষ্ট করার তাবিজ।
124. বান নষ্ট করার তাবিজ।
125. বানের আছর নষ্ট করার তাবিজ।
126. বদনজরের আছর নষ্ট করার তাবিজ।
127. মুখদোষের আছর নষ্ট করার তাবিজ
‌মোবাইল.01978142102


মনের মানুষ বশীকরন .

..ছেলে ও মেয়ে বশীকরন মন্ত্র :
( ত্রিজয়ন্তী শয়তানী মন্ত্র )
সকল প্রকার মেয়েদের বশীভূত করা কালো বান, এই মন্ত্রের দ্বারা যে কোনো ছেলে মেয়েকে অনায়াসে বশীভূত করা যায় ,সঠিক ভাবে মন্ত্র প্রয়োগ করতে পারলে ১০০% কাজ হবে।
মন্ত্রঃ
সর্বা শক্তি সর্বা চান্ডালিনী" পাতাল বাসি যক্ষ নাগরানী; চৌন মুখি আঁধা চাহুনী- তার উপরে পুষ্পা রমনী- পঞ্চ পান্ডব ভীমের হংকার" রামের হাতে রাবনের ভষ্মার; ডাকি তোরে মোর বাণে- বাণের জোড়ে অমুকের মন টানে" ডানে টানে চান্ডালী- বামে পদ্মর রানী; ছার ছার ছার- তোর বাপ মার ঘর গৃহ ছার" ছার ছার ছার - তোর মাও মাসি ছার; মোর বাণ যদি লড়ে চড়ে- দোহাই কামাখ্যা মায়ের___ যুনির জল মহাদেবের মুখে পড়ে। দোহাই তেত্রিশ কোটি দেবতার।
নিয়মঃ
মন্ত্রটি আমবস্যার রাতে মুখস্ত করতে হবে। তারপর যে ছেলে বা মেয়েকে বশীভূত করার ইচ্ছে তার দিকে তাকিয়ে মন্ত্র ৩ বার পাঠ করে ফুঁক মারলেই মেয়ে বা ছেলে আপনার বশ মানবে (পরিক্ষিত)।
নোট : যথাযথ গুরুর নিকট চন্ডীবরন ও যজ্ঞ করে অনুমতি নিয়ে কাজ করবেন, যথার্থ অভিজ্ঞতা না থাকলে কখনোই কোন ধরনের মন্ত্র নিয়ে কাজ করা মানেই হলো নিজের জীবন কে বিপদে ঠেলে দেওয়া, অভিজ্ঞতা ছাড়া গুরুর অনুমতি ও চন্ডীবরন, যজ্ঞ ছাড়া কেউ যদি কাজ করে তার দ্বায় ভার আপনি নিজেই আমি বা আমার পেজ কোন দ্বায় গ্রহণ করবে না ]আরো জানতে 01978142102

অনের মনের কথা জানার জাদু বিদ্যা

অন্যের মনের খবর জানার মন্ত্র

ত্রাটক দিয়ে বশিকরন অথবা কারো মনের খবর জানাঃ
বর্তমান ত্রাটক ( সুপারভিষন) এমন একটি শক্তিশালী বিদ্যা যা অন্য সব বিদ্যাকে হার মানায়। যারা ত্রাটক সম্পর্কে কিছুটা হলেও জানে তাদের সবারই আকাঙ্খা হচ্ছে ত্রাটক শেখা। কিন্তু এটা শেখা তো সহজ বিষয় নয়।
তবে একটি সুখবরঃ
যে আমরা অনেক কষ্টে একটি ত্রাটক দিয়ে বশিকরনের উপায় বের করলাম। যেটা দিয়ে আপনি ১-৩ দিনের মধ্যে যে কাউকে বশিভূত করে ফেলতে পারবেন। এই নিয়মটির কাজ হচ্ছে আপনি যে কারো অন্তরে বা হৃদয়ে ঢুকতে পারবেন। এবং তার হৃদয়কে আপনার দিকে আকর্ষন করতে পারবেন। এটা করতে তেমন কিছুর প্রয়োজন পড়েনা, শুধু যাকে বশ করবেন তার একখানা ছবি অথবা তাকে যদি আপনি চিনেন অর্থাত দেখেছেন তাহলে আর ছবি এর প্রয়োজন হবেনা।
মনের খবর জানাঃ
এটা তো আগেই বললাম যে এই শক্তি দিয়ে আপনি যে কারো হৃদয়ে ঢুকতে পারবেন অর্থাত তার হৃদয়ে ঢুকতে পারলে তার ভেতরে কি আছে আছে যেমন অতীতের কোন স্মৃতি, বর্তমান অবস্থা, ভবিষ্যতের জন্য কি ভাবছে এগুলো সবই জানতে পারবেন ।
বি:দ্র:
এটা সর্বসাধারনের জন্য নয়। তাই নিয়ম টি প্রকাশ করলাম না। কেউ যদি নিয়মটি শিখতে চান তাহলে যোগাযোগ করতে পারেন। শর্তাবলীঃ এটা খুবই গোপনীয় একটি নিয়ম তাই শেখার পরে অতি গোপনীয় রাখতে হবে।
হাদিয়াঃ
এটা শেখার জন্য আপনাকে ৬০০০/- (ছয় হাজার) টাকা দিতে হবে। তবে এটা শেখার সময় ৫০% অর্থাত ৩০০০/- (তিন হাজার) টাকা পেমেন্ট করতে হবে।এবং কাজ শেখার পর অর্থাত সফল হওয়ার পরে বাকি ৩০০০/- (তিন হাজার) টাকা পেমেন্ট করতে হবে। তবে কাজ হবে ১০০% কারন ত্রাটকে কোন ভুল হয়না। তবে যদি কাজ না হয় তাহলে টাকা ফেরত দেওয়া হবে। 01978142102

মঙ্গলবার, ২২ অক্টোবর, ২০১৯

অদৃশ্য বাবে হাতে কিছু আনার .কালো যাদু

.অদিশ্যভাবে নিজ হাতে কিছু আনার
মন্ত্র
মন্ত্রঃ
ত্রিভুবন নিলাম হাতে। আঠার হাজার মাখলুক নিলাম আমার
সাথে। মনে যাহা চাইগো আলী। হাতের উপর
আনিয়া দাও জয়মা কালী। নজর বান্ধিয়া নিলুম হস্তের
উপর। চাই আমি (অমুক)বস্তু শীঘ্রঈ এসে পড়।
হামারা মন্ত্র আজ্ঞা দোহায়।আজ্ঞা দোহায়
আল্লাহ। দোহায় পাগলা। দোহায় কালী।দোহায়
কালী।দোহায় আলী।
এই মন্ত্র দারা হাজার মাইল দুর থেকে আপনার হাতে
অদিশ্যভাবে যে কোন জিনিস আনতে পারবে। এই
মন্ত খোব পাউয়ারফুল মন্ত যা করার সংগে সংগে
কাজ করে
বহুপরীক্ষীত মন্ত। আপনারা যারা এই মন্ত কাজে
খাটাতে চান। তার সঠিক নিয়ন যানতে জানতে ইনবক্স
সে যোগা যোগ করুন। এই কালো যাদু বিদ্যা
শিখতে। চন্ডিবরন করে হাদিয়া দিতে হবে।
অনোথায় মন্ত কাজে আসবে না
। তান্তিক গুরু আজিজ রহমান
তন্ত মন্ত কালো যাদু টোটকা ও জ্বিন চালানের
মাধমে তদবির করা হয়
আপনারা যে কোন দেশ বা জেলা থেকে
অনলাইনের মাধমে তদবির করতে পারেন বা যে
কোন বিদ্যা প্রশিক্ষন পেতে পারেন।
আরো জানতে। কল করুন

  • imo/01757786808

চোর ‌দরার ‌আয়না ‌পরা

.

তুলা রাশির দ্বারা আয়না পড়া

আইনা পড়া (চোর ধরার জন্য) বহু পরিক্ষিত। দোআ: আল্লাহর মজি পির খানজাহান আলি সাহেেবের দোয়ার বরকতে, হযরত শাহ জালাল শাহ পরান সারফিন সাহেবের দোয়ার বরকতে এই লোকের ( নাম হবে) মালামাল যে লোক নিয়ে থাকে ঐ লোকের চেহারা মোবারক পষ্ঠ করে আইনার ভিতর উঠিয়া যাও, লাইলাহা ইলা আন্তা সূবাহানাকা ইন্নি কোনতোম মিনাল যলেমিন। নিয়ম : প্রথমে গুরুর অনুমোতি প্রয়োজন, অনুমোতি নিতে চন্ডিবরন দিতে হবে। তারপর কোন খাটি তুলা রাশির লোক সংগ্রহ করে নিতে হবে, আর এমন একটি আয়না সংগ্রহ করতে হবে সে আয়নায় কোন প্রকার ছবি বা ফাটল থাকা যাবে না। এমন একটি আয়না লাগবে। দোআটি আগে মুখস্ত করে নিতে হবে যেকোন শুভ সময়ে। তাহলে সিদ্ধ হবে। দোআটি ৭ বার পড়ে আয়নায় দম করতে হবে। তারপর তুলা রাশির লোকের সামনে আয়নাটি ধরবেন আয়নার ভিতরে সেই চোরের ছবি ভেসে উঠবে, এই তদবীর টি আমার নিজ দ্বারা বহু বার পরিক্ষিত। বিদ্র: কপিবাজ দের প্রতি অনুরোধ রইল কবিরাজ, যাদু মন্ত্র কালো বল্গের এর পোষ্ট গুলো কপি করবেন না। পোষ্ট গুলো কপি করে প্রতারনা করবেন না । আজ কাল বহু সাধক বা তান্ত্রিক নামে ফেইসবুকে আইডি ও পেজ খুলে সাধারন মানুষের সাথে প্রতারনা করে চলছে। আপনাদের যে কোন প্রশ্ন পেজে এস এম এস করতে পারেন। অব্যশই উওর দিতে চেষ্টা করব। প্রয়োজনে আমার সাথে 01757786808

সোমবার, ২১ অক্টোবর, ২০১৯

সকলের জনোই এ্যাটক.

‌..পৃথিবীর অধিকাংশ দেশেই এখন একটি
বিষয় খুব জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে আর তা
হলো মেডিটেশন বা ধ্যান, আমাদের
বাংলাদেশেও এমন বেশকিছু
প্রতিষ্ঠান আছে যেখানে মেডিটেশন
বা ধ্যান, যোগ ব্যায়াম শেখানো হয়ে
থাকে। বর্তমানে মিডিয়ার যুগে আমরা
যদি একটু খানি চোখ কান খোলা রাখি
তবে প্রায়শই চোখে পরবে বিশেষ করে
ডিস্কোভারী বা ন্যাশনাল
জিওগ্রাফীতেও কিছু কিছু দেশের
ধ্যান সাধনা বা সে দেশে যে নামেই
বলা হোক না কেন-তা এতোটাই উন্নতি
সাধন করেছে যে মানুষের পক্ষে অসম্ভব
বলে হয়তো পৃথিবীতে কিছু আর থাকবে
না। আমাদের দেশের বেশকিছু
মেডিটেশন গুরুজনেরা যে সকল ধ্যান
যোগ প্রশিক্ষণ প্রদান করে থাকেন তা
আমাদের জন্য যথেষ্ট। একজন মানুষের
তার নিজের চলমান জীবন মান উন্নয়ন
করতে যা যা প্রয়োজন, তা খুব ভালো
ভাবেই প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়ে
থাকে। কিন্তু একটি বিষয়- আর তা হলো
আমরা যতটুকু যানি বা যানছি তা কি
যথেষ্ট বা এর বাইরে কি কিছু নেই,
আসলেই কিছু নেই, এই বাংলাদেশের
মানুষের প্রবৃত্তি যে পর্যায়ের তাতে
এর বাইরে আর কিছু থাকতেও নেই। আমি
কোন লেখক নই বা সুন্দর করে লেখায়
অবস্থ্য নই তারপরেও যা মনে আসছে
লিখে যাচ্ছি, আসলে কোয়ন্টাম বা
ত্রাটক বা ধ্যান যাহাই বলেন না কেন
এটার গভিরতা এতোটাই যা আমরা
কল্পনাও করতে পারি না, প্রাচিন
গ্রন্ধগুলোতে কিছু কিছু উদ্ধৃতি পাওয়া
যায় যেমন হিন্দু শাস্ত্রে আছে যখন
কোন কারনে দেবাদি দেব মহাদেব
মহেশ্বর কোন সমস্যার সম্মুক্ষিন হতেন
তখন তিনি তপস্যায় বসতেন অর্থাৎ
ধ্যানে বসতেন। এখানে তিনি যদি
ভগবান হয়ে থাকেন তবে তিনি কার
তপস্যা বা ধ্যান করেন ? আমাদের
সকলের প্রিয় রাসুল হযরতে নূর আহম্মদে
মুস্তফা মুহাম্মদে মুস্তফা (সাঃ) তেনার
জীবনি থেকেও একি কথা শোনা যায়
তিনি হেরা গুহার পর্বতে গিয়ে ধ্যান
করছিলেন, তো তিনি যদি ধ্যান করে
সত্যের সন্ধান পান তবে কেন তার
উম্মতে মোহাম্মদীর জন্য ধ্যান করা
সুন্নত বা ফরজ করে গেলেন না সেটা
আমার ক্ষুদ্র মস্তিষ্ক্যে বোধগম্য নয়।
আবার প্রাচীন অহিংস ধর্ম বুদ্ধ ধর্মের
মুলেই রয়েছে ধ্যান যোগ, স্বয়ং বুদ্ধ
দির্ঘ্যকাল ধ্যান সাধনার দ্বারা অমৃত
সত্যের সন্ধান লাভ করেন এভাবে আমরা
পৃথিবীর যত মহামানবের ইতিহাস পাব
সেখানে কোন না কোন ভাবে এই ধ্যান
আছেই এবং তা সবকিছুর মুলেই গেথে
রয়েছে। আসলে আমরা আজ
বাংলাদেশিরা মেডিটেশন বলে যা
শিখছি সেটা ধ্যান নয় এটাকে একটি
ধ্যনের একটি কনা বলা যেতে পারে,
তবে হ্যা এই ধ্যানের মাধ্যমে
বাস্তবিকই একজন অতি সাধারন মানুষ
হয়ে উঠতে পারে অতিমানব বা
মহামানব।। আমাদের এই সাইডটি মুলত এই
ধ্যান প্রশিক্ষণ বিষয়ের উপর এবং
আমরা এটার নাম রেখেছি ত্রাটক
মহাবিদ্দ্যা বা ত্রাটক সাধনা সুতারাং
আমরা এটাকে মেডিটেশন বা ধ্যান
বলবো না ত্রাটক বলবো।
এই ত্রাটকের রয়েছে দু-মুখি
তলোয়ারের মতই কর্ম ক্ষমতা আর তাই
যদি ত্রাটক শিক্ষণ এমন কোন ব্যক্তির
হাতে গিয়ে পড়ে তবে হয় সে নিজে
ধ্বংস হবে নতুবা সে সমাজ কে ধ্বংস
করে ছেড়ে দিবে আর মূলত সেই কারনে
বাংলাদেশের মেডিটেশনের শ্রদ্ধেয়
গুরুজনেরা তাদের শিক্ষণে এমন একটি
বাউন্ডারী প্রদান করে তালিম দিয়ে
থাকেন যাতে করে সে শিষ্য কোনদিনও
সেই বাউন্ডারী ভেদ করে বের হতে না
পারে, এতে করে সবচাইতে বড় সুবিধা
হলো সে যত খারাপ বা ভালো
প্রকৃতির’ই হোক না কেন তাকে যেটা
তালিম দেওয়া হয়েছে সে তার বাইরে
শত চেষ্টাতেও যেতে পারবেনা। ফলে
সে শুধু নিজের জন্য যতটুকু করার
প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত হয়েছে ততটুকুই করতে
পারবে। ভালো না এটা কি ? অবশ্যই
ভালো !!!
কিন্তু আমরা বিশ্বের সাথে তাল
মিলিয়ে এগোতে কি কখনও পারবো,
আমরা কি তাহলে মসজিদ মন্দিরে
সেন্ডেল চুরির ভয়ে সেখানে যাওয়া
বন্ধ করবো নাকি স্যন্ডেল পায়ে
দেওয়া’ই ছেড়ে দিবো। বলুন ?
ত্রাটক এমন এক ধ্যান সাধনা যা দ্বারা
ব্যক্তি তার আত্ত্বশক্তিকে বিকাশিত
করতে পারে, People may bring out his
inner power to awaken her true ability.
একজন মানুষ ত্রাটক শক্তি বিকাসিত
করার ফলে তার জীবন যাত্রার মান
যেমন পাল্টাতে পারে তেমনি তার
অতিমানবীয় গুনাবলিও অর্জন করতে
পারে, প্রতিটি মানুষের মাঝে আছে
অবিনশ্বর অসীম ক্ষমতাধর আরও একটি
মানুষ, যে নিজের সার্বিক সুরক্ষা সে
নিজেই করতে পারে, নিজের বিচার,
নিজের অর্জন নিজেই করতে পারে। যে
স্রষ্টা বা প্রকৃতি এই অসামান্য জীব
সৃষ্টি করেছে তাকে কল্পনা করার মত
অচিন্তনীয় মেধা দিয়েছে সেই প্রকৃতি
আরও কতই না ক্ষমতা তার ভিতর
সাজিয়ে রেখেছে তা আমরা ততদিন না
বুঝতে পারবো যতদিন এই পথে চলবো।
আমরা আজ মোবাইল, রিমোট কন্ট্রোল,
উড়জাহাজ, জল জাহাজ, বিদ্যুৎ,
কতকিছুই না আবিষ্কার করেছি আর
সেগুলো দেখে অবিভুত হয়ে যাচ্ছি
কিন্তু কখনও ভেবে দেখেছি কি যে
শক্তি আমাদের সৃষ্টি করেছে সেই
মহামহিম স্রষ্টাআমাদের মাঝে কোন
শক্তি প্রের্থিত করে পাঠিয়েছে,
আমরা কি পারি না মোবাইল ছাড়া
কারও সাথে কমিউনিকেশন করতে,
রিমোট ছাড়া কোন ইলেক্ট্রিক যন্ত্র
বা বস্তুর মুভমেন্ট করাতে, জাহাজ
ছাড়া পানি বা বাতাসে ভাষতে,
আগুনের মাঝে অবলিলায় ঢুকে যেতে,
অন্ধকারের মাঝে কোন কিছু
দেখতে ???
আসলেই কি সম্ভব নয় ? আসলেই কি
আমরা পারিন না আমাদের সম্মুখ্যে
আসা কোন শত্রুর মোকাবেলা করতে
কোন প্রাকৃতিক দুর্যোগের সাথে লড়াই
করতে ? কেউ কিকখনও তা পারে নি ?
নাকি আমরাই শুধু পারি না ? ? ?
ত্রাটক সাধনার শুরুতেই আমরা এমন কিছু
করে দেখাব যা আপনি কখনও কল্পনাও
করেন নি, কখনও ভাবেন ও নি। আমরা
প্রত্যেকের মাঝেই লুকায়িত শক্তিকে
আমরা শুধু সাধনার মাধ্যমে খুজে
আনবো। আপনারা অনেকেই লক্ষ করে
থাকবেন আমাদের অবচেতন মন অনেক
সময়’ই অনেক কিছু ব্যক্ত করে ফেলে যা
আমরা কাকতালীয় ঘটনা ভেবে উড়িয়ে
দেই কিন্তু আসলে কি তা কাকতালীয় ?
যেমন অনেক সময় বাইরে থাকা কালিন
মনে হয় আজ অফিসে বা বাসায় অমুক
ব্যক্তি এসেছে বা অমুক কাজটি হয়ে
গেছে-ঘটনার স্পটে গিয়ে দেখা গেল
ঠিকই তাই। কিছু কিছু স্বপ্ন হুবহু
প্রতিফলিত হয়ে যায়। বিজ্ঞান বলে
প্রতিটি মানুষের দুর্ঘটনার কয়েক
সেকেন্ড আগে সে বুঝতে পারে এবং
কিছুটা সময়ও সে পায় সেটা থেকে
বাচার, কিন্তু হতবিহ্বল ব্যক্তিরাই
দুর্ঘটনার স্বিকার হয়।
আমরা জানবো কি ভাবে ঘটনা ঘটার
আগেই তা জানতে হবে, কি ভাবে
অন্যের অগচরে কোন প্রকার
কমিউনিকেশন ছাড়াই কোন ব্যক্তির
সাথে যোগাযোগ করা যাবে, কি ভাবে
আমার ইচ্ছেমত আমি কারও মুভমেন্ট
কন্ট্রোল করতে পারবো, কি ভাবে আমি
কারও অজান্তেই তাকে বাধ্য করতে
পারবো, কি ভাবে আমার সামনে আগত
দুর্ঘটনার পূর্বেই আমি সর্তক্য হবো।
এমনি শতশত বিষয় আমরা প্রশিক্ষণ দিব
এবং আপনাদের পরিচয় করিয়ে দিব
মানুষের মাঝে বিরাজও মান আর একজন
মানুষের সাথে। জিনি আপনার হয়ে
আপনার সমস্ত কাজগুলো সুশৃঙ্খল ভাবে
সমাপন করবে, আপনার অগোছালো
জীবনকে গুছিয়ে এক অনাবিল আনন্দময়
জীবনে পরিনত করবে। আপনার
হতাষাময় জীবনে বয়ে আনেবে সুখের
হিমেল বাতাস। আপনি হবেন মানুষের
মাঝে এক অনন্য মানুষ।। হয়তো মানুষ না
হয়ে মহামানবে পরিনত হবেন।।>> তবে আপনি যদি এই এ্যাটক সাধনা করতে চান যোগা যোগ করুন
.

বশী‌করন .‌টোটকা

বশীকরণ শক্তি শালী টোটকা

                        বশীকরণ শক্তিশালী টোটকা।
যে কাজ করিলে,, অবাধ্য নারীরা পুরুষের বাধ্য হইবো,,প্রথমে যে কোন মেয়ের,, মাথার চুল আইনা,, আপনার কাছে রাইখা দিবেন,, 

তারপর আপনি গোসল কইরা,, ও নামাজের ওযু কইরা দুই রাকয়াত নফল নামাজ পইরা,,(আল্লাহু সামাদ) এর কাছে উক্ত নারীকে বশ করে দেওয়ার জন্যে মুনাজাত করবেন,, 

এখন আপনি আগে যে নারীর মাথার চুল সংগ্রহ করেছেন উক্ত চুল গুলা ভালো ভাবে পরিস্কার কইরা সেই নারীরী বাড়ির সামনের,, যেকোন একটা গাছের,, মগ ডালে বাইন্ধা দিলে,, 

পরের দিন ঐ নারী আপনার প্রতি দুর্বল হইবো,, অর্থাত আপনার অনুকূল্য হইবো,, এই কাজটা বিশ্বপ্রেমা,, যতবার করছে,, ততবারী কৃতকার্য হয়ছে,,।  মন্ত গুরু জ্বিন সাধন।
তন্ত মন্ত কালো যাদু তাবিজ তদবির ও জ্বিন চালানের মাধমে কাজ করা হয় বিফলে মুলো ফেরত। তান্তিক গুরু সিবলী সাধক। আপনারা যে কোন দেশ বা জেলা থেকে অনলা 

কখনো আশাহত হয় নাই,, খুব সহজ,, এবং নির্ভূল একটা কাজ,, আপনিও যতবার প্রয়োগ করবেন,,নিঃসন্দেহে ততবারী সফলকাম হবেন,, কক্ষনো ব্যর্থ হবেন না,  মন্ত গুরু জ্বিন সাধন। তন্ত মন্ত কালো যাদু তাবিজ তদবির ও জ্বিন চালারর মাধমে কাজ করা হয় যে কোন কাজ ১/৫দিনে গ্যরান্টিতে করা হয় বিফলে মুলো ফেরত। আপনারা যে কোন দেশ বা জেলা থেকে অনলাইনের মাধমে তদবির ও যে কোন সমসার সমাধান পেতে পারেন। যোগা যোগ montroguro7@gmail.com...call..01757786808

দৃষ্টি ‌দিয়ে ‌বশীকরন ‌মন্ত

. .

দৃষ্টি দিয়ে বশ করার মন্ত্রঃ

অনেক সময় দেখা আপনি যাকে পছন্দ করেন, তাকে কোন ভাবেই কথা বলা বা কোন ভাবেই কোথাও ঘুরতে নিয়ে যাওয়া কিংবা তাকে কোনভাবেই কিছু খাওয়াতে পারছেন না। তাকে বশ করার মতো অন্য কোন উপায় খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না কিন্তু তাকে প্রতিনিয়তই দেখেই যাচ্ছে আর দেখেই যাচ্ছেন ঠিক সেই মুহূর্তে আপনি আপনার দৃষ্টি শক্তি দ্বারা তাকে বশ করতে পারবেন। শুধু মাত্র একটি মন্ত্র পাঠ করে। তো চলুন মন্ত্রটি ও তার প্রয়োগ বিধি সম্পর্কে জেনে নেই।
মন্ত্রঃ-
“ঐ বগ ভুগে ভগনি।। ভাগোদরি ভগমালে।।
যৌনি ভগনিপতিনি।।
সর্ব ভগ সংকরী।।
ভগরুপে নিত্য ক্লৈ।।
ভগস্বরুপে সর্ব ভগান।।
মে বশমানয়ৎবরুদেরেতে।।
সুরেতে ভগ লিংকনে।।
ক্লীং নং দ্রবে ক্লেদয়।।
দ্রাবয় অমোঘে ভগ বিধো।।
ক্ষভু ক্ষোভয় সর্ব।।
সত্বাভগেশ্বরী মে।।
হকং জরু ব্লু ভৈং।।
মৌ বলুং হে হে।।
ক্লিনে সর্বাণি।।
ভগানি তস্মৈং স্বাহাং।।”
প্রয়োগ বিধিঃ- এই মন্ত্র জপ করার পর যদি কারো সঙ্গে দৃষ্টি বা নজর মেলানো হয় তবে সে সাধকের বশীভূত হয়ে যায়। তবে যে কোন গুরু পুষ্য যোগে ১০০৮ বার এই মন্ত্র জপ করে এবং ১০৮ বার উক্ত মন্ত্র দিয়ে আহুতি দিয়ে মন্ত্রকে অবশ্যই সিদ্ধ করে নিতে হবে। তাহলে অবশ্যই কাজ হবে।
বিঃদ্রঃ-কাজটি করার পূর্বে অবশ্যই কোন সিদ্ধ গুরুর অনুমতি নিতে হবে, এবং গুরুকে খুশি রাখতে তাকে কিছু চন্ডিবরণ দিতে হবে। ধন্যবাদ।।।

রবিবার, ২০ অক্টোবর, ২০১৯

Balac magic বান বিদ্যা

বান বিদ্যা . বাণ বিদ্যা:
এই বানের দ্বার যে কাউকে মাত্র ২/৪ ঘন্টার মধ্যে মারা সম্ভব। (পরিক্ষিত)
মন্ত্রঃ
ওঁহম রক্ত চামুন্ডায় অমুকাস্য ভষ্ম কারনায় স্বাহা। ওঁহম হ্রীং ক্রীং অমঙ্গলায় ভদ্রকালীয়ায় নমোঃ
ওঁহম অমুকস্য সর্বা রক্তায় কাল চামুন্ডায় পূর্ননাম বিনাষায় কারনায় হ্রীং শ্রীং হৈ ঠঃ ঠঃ ঠঃ ফট্।
নিয়মঃ
প্রথমে একটা বাশের আঁশ দিয়ে তীর ও ধনুক তৈরী করতে হবে। তারপর শ্মশ্বান ও কবরস্থানের মাাটি দিয়ে একটা পুতুল তৈরী করতে হবে। মনে রাখবে পুতুলের থেকে তীর ধনুক অবশ্যই ২ গুণ বড় হতে হবে। এবার নির্দিষ্ট ব্যক্তির কাপড়ের কোনো অংশের দ্বারা পুতুলের জামা তৈরী করতে হবে। পুতুলকে তৈরীকৃত জামাটি পড়াতে হবে। বাজার থেকে ১.সিন্দুর ২.গোলাপজল ৩.আগড়বাতি ৪.ধুপ ৫.ধুপতী ৬.এক জোড়া কবুতর ৭.দেয়ার ৮.সরিষার তেল ক্রয় করতে হবে।( আরও বিশেষ কয়েকটি প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র সংগ্রহ করতে হবে যা আপনার গুরু বলে দিবে যা সকলের সামনে প্রকাশ করা সম্ভব নয় ) এবার পুতুলের পুরো শরীরে সিন্দুর মাখাতে হবে। ধূপ আগড়বাতি জ্বালাতে হবে। কবুতর দু'টি একটানে ছিড়ে তার রক্ত পুতুলের মাথায় ও বুকে মাখাতে হবে। সর্ব শেষে দেয়ার জ্বালাতে হবে সরিষার তেল দিয়ে। এবার মন্ত্রটি ১০০১ বার পাঠ করতে হবে। মন্ত্র পাঠ হয়ে গেলে উত্তর দক্ষিণ অবস্থায় পুতুল রাখতে হবে। এবার এক ঘট জল নিয়ে মন্ত্রটি আবার ৭ বার পাঠ করে জলে ৩ টা ফুঁক দিতে হবে। তারপর ঘটের মুখ সাল কাপড় দ্বারা বাঁধতে হবে। বাঁধা শেষে দেড় হাত দুর থেকে পুতুলের শরীরে তীর ধনুকের দ্বারা আঘাত করতে হবে। এমন করলে নির্দিষ্ট ব্যক্তি গুরুতর অবস্থায় মৃত্যু বরণ করবে!
নোট : গুরুর অনুমতি ও চন্ডীবরন করে নিবে অন্যথায় অনাকাঙ্ক্ষিত কোন ঘটনার জন্য আমি বা আমার পেজ কোন দ্বায় গ্রহণ করবে না।
[ আপনারা যে কোন দেশ বা জেলা থেকে অনলাইনের মাধমে তদবিদ করতে পারেন যে কোন সমসা 3/5দিনে 100%গ্যারান্টিতে করা হয় বিফলে মুল্য ফেরত . আজি যোগা যোগ করুন 01757786808