গুপ্তধন লাভের সাধনা
অনেকে সারাটি জীবন সাধনা করেও একটি টাকার
মুখ দেখে না- আবার অনেকে টাকা খরচ করার জায়গা
পায় না- কেউ কেউ একমুঠো অন্ন জোগার করার অর্থ
জোগার করতে হিমসিম খাচ্ছে- আমি আজকে যে
সাধনার কথা বলতে যাচ্ছি তা মুসলিম তন্ত্রশাস্ত্র
থেকে নেয়া এবং এতোটাই পাওয়ারফুল যে
মোল্লাদের কথা এখানে খাটে না- কারন অনেক
মোল্লাই বলে থাকে যে কর্ম না করলে বিধাতাও
খোরাক দেয় না। আমি আপনাকে বলবো এই সাধনার
দ্বারা আপনি নিমিষেই অনেক অর্থের মালিক হতে
পারবেন। সাধনার পর নয় সাধনা চলাকালেই কোন উৎস
ছাড়াই সয়ং অর্থ (হয়তো স্রষ্টা) এসে আপনার সামনে
এসে উপস্থিত হবে। এবং এটা এতোটাই সত্য এবং
প্রমানিত যে এর কোন “%” দেওয়ার প্রয়োজন মনে
করছি না। আমি নিজে এই সাধনা করেছি এবং হাতে
নাতে তাৎক্ষনিক ফল পেয়েছি। তবে একটি কথা মনে
রাখতে হবে প্রতিটি সাধনাই হচ্ছে কষ্ট সাধ্য এই
সাধনার জন্ম হয়েছে সেই সুদুর মীশরে এবং বর্তমানে
অনেকে তবে এটা এতোটাই গোপনীয় যে কেউ এটা
প্রকাশ তেমন করে না।। তবে আপনি যদি অর্থ অভাবে
যে কোন কষ্ট সহ্য করতে প্রস্তুত হন। যদি অর্থই আপনার
সবচাইতে প্রয়োজনীয় হয়ে দারায় তবে অবশ্যই আপনি
আমার এই সাধনা করতে পারেন।
সাধনা:
আপনাকে কিছুই করতে হবে না শুধু কষ্ট করে চার
রাকাত নামাজ আদায় করতে হবে। এবং প্রতি
রাকাতে সুরা ফাতেহা (বিশেষ ভাবে সাজানো
আয়াত) পরতে হবে 1000 (এক হাজার) বার। তবে সেই
নামাজ পড়তে হবে এক পায়ে দারিয়ে। বিষয়টা বেশ
কঠিন আমি নিজেও আমার জীবনে একবার মাত্র
বিপদে পড়ে আদায় করেছি কিন্তু আজ অব্দি কষ্টের
সিমা মেপে আর পড়তে সাহস করিনি। তবে ফল
পাবেন আপনি সংগে সংগেই। আপনার দু রাকাত
নামাজ আদায় হতেই আপনার সামনে এসে হাজির হবে
কোন ব্যক্তি তাকে দেখে ভয় পাবেন না। (যদিও
বর্তমান আধুনিক যুগে বিশ্বাষ হবে না আপনার তবে
ধ্রব সত্য) আপনার পরবর্তি দু রাকাত নামাজ আদায়
হওয়ার আগেই সেই ব্যাক্তি আপনাকে আপনার
চাহিদা মত অর্থ আপনার জায়নামাযে রেখে চলে
যাবে তবে আপনাকে নামাজ পরিপূর্ণ করতে হবে।।
তবেই আপনি অর্থ নিতে পারবেন। সুরা ফাতেহার
সাজানো আয়াত পেতে আমাদের সাথে যোগা যোগ করুন
তবে তার পুরো নিয়ম ও আয়াত নিয়ে হাদিয়া প্রথান করতে হবে। আপনার যে কোন দেশ বা জেলা থেকে অনলাইনের
মাধমে তদবির করে পারেন। যে কোন কাজ ৩/৫দিনে ১০০%গ্যারান্টিতে করা হয় বিফলে মুলো ফেরত।
মুখ দেখে না- আবার অনেকে টাকা খরচ করার জায়গা
পায় না- কেউ কেউ একমুঠো অন্ন জোগার করার অর্থ
জোগার করতে হিমসিম খাচ্ছে- আমি আজকে যে
সাধনার কথা বলতে যাচ্ছি তা মুসলিম তন্ত্রশাস্ত্র
থেকে নেয়া এবং এতোটাই পাওয়ারফুল যে
মোল্লাদের কথা এখানে খাটে না- কারন অনেক
মোল্লাই বলে থাকে যে কর্ম না করলে বিধাতাও
খোরাক দেয় না। আমি আপনাকে বলবো এই সাধনার
দ্বারা আপনি নিমিষেই অনেক অর্থের মালিক হতে
পারবেন। সাধনার পর নয় সাধনা চলাকালেই কোন উৎস
ছাড়াই সয়ং অর্থ (হয়তো স্রষ্টা) এসে আপনার সামনে
এসে উপস্থিত হবে। এবং এটা এতোটাই সত্য এবং
প্রমানিত যে এর কোন “%” দেওয়ার প্রয়োজন মনে
করছি না। আমি নিজে এই সাধনা করেছি এবং হাতে
নাতে তাৎক্ষনিক ফল পেয়েছি। তবে একটি কথা মনে
রাখতে হবে প্রতিটি সাধনাই হচ্ছে কষ্ট সাধ্য এই
সাধনার জন্ম হয়েছে সেই সুদুর মীশরে এবং বর্তমানে
অনেকে তবে এটা এতোটাই গোপনীয় যে কেউ এটা
প্রকাশ তেমন করে না।। তবে আপনি যদি অর্থ অভাবে
যে কোন কষ্ট সহ্য করতে প্রস্তুত হন। যদি অর্থই আপনার
সবচাইতে প্রয়োজনীয় হয়ে দারায় তবে অবশ্যই আপনি
আমার এই সাধনা করতে পারেন।
সাধনা:
আপনাকে কিছুই করতে হবে না শুধু কষ্ট করে চার
রাকাত নামাজ আদায় করতে হবে। এবং প্রতি
রাকাতে সুরা ফাতেহা (বিশেষ ভাবে সাজানো
আয়াত) পরতে হবে 1000 (এক হাজার) বার। তবে সেই
নামাজ পড়তে হবে এক পায়ে দারিয়ে। বিষয়টা বেশ
কঠিন আমি নিজেও আমার জীবনে একবার মাত্র
বিপদে পড়ে আদায় করেছি কিন্তু আজ অব্দি কষ্টের
সিমা মেপে আর পড়তে সাহস করিনি। তবে ফল
পাবেন আপনি সংগে সংগেই। আপনার দু রাকাত
নামাজ আদায় হতেই আপনার সামনে এসে হাজির হবে
কোন ব্যক্তি তাকে দেখে ভয় পাবেন না। (যদিও
বর্তমান আধুনিক যুগে বিশ্বাষ হবে না আপনার তবে
ধ্রব সত্য) আপনার পরবর্তি দু রাকাত নামাজ আদায়
হওয়ার আগেই সেই ব্যাক্তি আপনাকে আপনার
চাহিদা মত অর্থ আপনার জায়নামাযে রেখে চলে
যাবে তবে আপনাকে নামাজ পরিপূর্ণ করতে হবে।।
তবেই আপনি অর্থ নিতে পারবেন। সুরা ফাতেহার
সাজানো আয়াত পেতে আমাদের সাথে যোগা যোগ করুন
তবে তার পুরো নিয়ম ও আয়াত নিয়ে হাদিয়া প্রথান করতে হবে। আপনার যে কোন দেশ বা জেলা থেকে অনলাইনের
মাধমে তদবির করে পারেন। যে কোন কাজ ৩/৫দিনে ১০০%গ্যারান্টিতে করা হয় বিফলে মুলো ফেরত।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন