মহাশক্তিশালী আলী সাধন মন্ত্রঃ
এর কাচ কাচুম বিরী কাচ কাচু
কাচুম জুমের দূত-
লোহার স্বরে কাচ কাচিলাম
মুই কালিকার পুত-
কাকে দরুম, কাকে মুছুরুম
কাকে মুছুইরা খাম!
লোহার স্বরের বরে
আমি নান্দা করিবার যাম,
মা খাকি সাক্ষী থাকিও
তুমি কাঁচ কাচুম?
কাচের করলাম ধারা
আসমানের চন্দ্র সূর্য
কোমরে করলাম জোরা!
কাটা গোচার মুখ বন্ধ
করলাম ভূট কাঁচ দিয়া,
মুদ্দুই মোকালিপের মুখ
বন্ধ করলাম-
সমুদ্রে বানলাম বীর!
লাঠির বাড়ি, তরওয়ালের চোট
বন্দুকের গুলি না লাগে আমার গায়!
বর্মার বাণে কালকে দেবীর পায়
লোহার তীরগুলি না লাগে
আমার গায় ইয়া আলী-
ইয়া আলী, ইয়া আলী!
..
(তিন দফা পড়িতে হইবে)
..
মন্ত্র শিক্ষার নিয়মঃ মন্ত্রটি পাঁচ দিনে মুখস্ত করিতে হইবে, মন্ত্র পড়ার সময় মাছ ও গরুর মাংস খাওয়া নিষেধ তাহলে মন্ত্র সিদ্ধ হবে? তবে মন্ত্র সিদ্ধ করার আগে গুরুর অনুমতি নিয়ে চন্ডিবরন করতে হবে, উক্ত মন্ত্র পড়ে কাজ করার সময় উক্ত মন্ত্রটি তিন দফা পাঠ করিয়া একটি গামছা কোমরে বাঁধিতে হইবে! ইহাতে আল্লাহর রহমতে চল্লিশ, পঞ্চাশ জন মানুষের শক্তি নিজের শরীরে পাইবে? অন্যায় কাজে মন্ত্র খাটানো নিষেধ, নতুবা নিজের মারাত্মক ক্ষতি হইবো?
বিঃদ্রঃ বিস্তারিত জানার জন্য আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেন, কাজের জন্য চন্ডীবরন অথবা গুরুদক্ষিণা দিতে হবে? #তান্ত্রিক_গুরু_আজিজ_রহমান
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন