..কালো জাদুর সাইট গুলি ভিজিট করার জন্য আপনাকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। বিস্তারিত জানার জন্য আমাদের ইমু নাম্বারে ফোন দিতে পারেন। imo/ 01757786808
পৃষ্ঠাসমূহ
শুক্রবার, ২৩ ডিসেম্বর, ২০২২
ত্রাটক সাধনা
বিবাহিত মহিলাকে বশীকরণ করার পদ্ধতি
বিবাহিত মহিলাকে বশীকরণ করার পদ্ধতি
বিবাহিত মহিলাকে বশীকরণ পদ্ধতি আজকের এই অনুচ্ছেদে আলোচনা করা হবে। আপনি যদি কোন বিবাহিত মহিলাকে বশীকরণ করতে চান তাহলে আমার এই অনুচ্ছেদে আপনার অনেক উপকার করতে পারে। তাই এই অনুচ্ছেদে বিভিন্ন মহিলাকে বশীকরণের বিভিন্ন পদ্ধতি শিখে নিয়ে সেই মহিলাকে খুব সহজেই বশীকরণ করতে পারেন। বিবাহিত মহিলাকে বশীকরণের জন্য বিভিন্ন টোটকা বা তাবিজ কবজ প্রচলিত থাকলেও আমার মনে হয় সবচেয়ে বেশি কাজ করবে সেই মহিলার কাছে নিজেকে হিরো হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করা। তাহলে সেই মহিলা অটোমেটিকলি আপনার প্রেমে পড়ে যাবে এবং আপনার প্রতি দুর্বলতা অনুভব করবে। যাই হোক বিবাহিত মহিলাকে বশীকরণের বিভিন্ন পদ্ধতি তুলে ধরা হলো।
বিবাহিত মহিলাকে বশীকরণ
বিবাহিত মহিলাকে বশীকরণের জন্য খুব বেশি পরিশ্রম করার প্রয়োজন হয় না। একটি বিবাহিত মহিলার পিছে কয়েকটা দিন সময় দিলে খুব সহজেই পটিয়ে ফেলা যায়। আমি এই অনুচ্ছেদে কিছু বিষয়ে আলোচনা করব আপনি যদি সেই বিষয়গুলো পুরোপুরি মনোযোগ দিয়ে ফলো করতে পারেন তাহলে এক সপ্তাহের মধ্যে সেই মহিলাকে আপনার বিছানার সঙ্গী করতে পারবেন। তাই আমার এই অনুচ্ছেদটি আপনাকে মনোযোগ দিয়ে অনুসরণ করতে হবে। পদ্ধতি ১: কোন বিবাহিত মহিলাকে পটানোর জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ যে বিষয়টি মাথায় রাখতে হবে তা হলো: মহিলাটির বিশ্বাস অর্জন করা। মহিলাটি যাতে করে তার সাংসারিক জীবনের সকল বিষয় আপনার সাথে শেয়ার করার সুযোগ পায়। এবং আপনি তার কথাগুলো খুব মনোযোগ দিয়ে শুনে সমাধানের চেষ্টা করবেন।
আসুন জেনে নেওয়া যাক নারীকে খুশি করার সর্বশ্রেষ্ঠ কিছু বাক্য।
তোমাকে অনেক সুন্দর লাগছে
তোমাকে অনেক সুন্দর লাগছে
তুমি অনেক আবেদনময়ী
তুমি কি আমার সাথে তোমার সারাটি জীবন কাটাবে
তুমি কি মনে করো
তুমি আমার জীবনের সবচেয়ে প্রিয় মানুষ
পদ্ধতি দুই: যে মহিলাটিকে আপনি পছন্দ করে ফেলেছেন বা যাকে আপনি পটাতে চান তার রূপের প্রশংসা করুন। মনে রাখবেন বিবাহিত মহিলাকে যত বেশি প্রশংসা করা যাবে সে তত তাড়াতাড়ি আপনার প্রেমে পড়ে যাবে এবং আপনার প্রতি দুর্বলতা অনুভব করবে। তাই তার পছন্দের জিনিসগুলো ভালো করে জানুন এবং তার রূপের প্রশংসা বার বার করুন। তাহলে খুব সহজেই মহিলাটি আপনার প্রেমে পড়ে যাবে।
এছাড়াও বিবাহিত মহিলাকে পটানোর জন্য বেশ কিছু টোটকা প্রচলিত আছে। আমার এই অনুচ্ছেদে বিবাহিত মহিলাকে পটানোর জন্য টোটকা গুলো আপনাদের সাথে শেয়ার করা হবে। একটি বিষয় মনে রাখবেন আমাদের এই অনুচ্ছেদের যেসব টিপস বা টোটকা আপনাদের সামনে শেয়ার করা হচ্ছে সেগুলো ভালো কাজে ব্যবহার করার চেষ্টা করবেন। কখনোই কোন খারাপ কিংবা অন্যায় কাজে ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকুন।
নকসা এই।
বিবাহিত মহিলাকে বশীকরণ করার পদ্ধতি
সম্মানিত পাঠক, আমাদের এতক্ষণে আলোচনা আপনি হয়তো পুরোপুরি বুঝতে পেরেছেন কিভাবে একটি বিবাহিত মহিলাকে বশীকরণ করা যায়। এ ধরনের নিত্যনতুন টিপস পেতে আমাদের এই ওয়েব সাইটটি ফলো দিয়ে রাখবেন। ধন্যবাদ
মায়াজাল মন্ত্রগুরু তান্ত্রিক সেবা ও কবিরাজি সেবা প্রতিষ্ঠান
আপনাদের যে কোন সমস্যার সমাধান পেতে আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন ধন্যবাদ। ফোন 01757786808
বৃহস্পতিবার, ৮ ডিসেম্বর, ২০২২
পরী সাধনা করার সহজ উপায়
।পরী সাধনা করার সহজ উপায়
তোরে আমি আগেও কয়ছি, এই লাইন থেইক্যা চইলা যা। আমি তরে কিছুই শিখামুনা। নিজের সর্বনাশ করিস না।
- আমার সর্বনাশ আমি নিজেই বুঝমু। আপনে শুধু আমারে মন্ত্রটা দেন। নিয়ম কানুন সব আমি আগেই শিখছি!
- তোরে শিখাইলে তুই সবাইরে কইয়া দিবি। সবার সর্বনাশ করবি রে তুই!
- গুরু, আপনারে কসম দিয়ে কইতাছি, আমি কাউরে কমু না। আপনের কথা না শুনলে তো আপনে আমারে সাথে সাথেই বান মাইরা দিতে পারবেন। আপনার কাছ থেইক্যা পালাইয়া এই দুনিয়ায় যামু কই আমি?
কথা অতিশয় সত্য। কাপালিক মোহনরাজ রক্তলাল চোখে হাশিমের দিকে তাকিয়ে হাশিমের মনের কথাগুলি পড়তে শুরু করল......
এক
নিশুতি রাত। চারদিকে নিঃস্তব্ধ অন্ধকারের হাতছানি। ঘুটঘুটে অন্ধকারে ভিতরেও হাশিম একমনে ঘন জঙ্গলের ভিতরে হেঁটে যাচ্ছে। অনেকদুর হাঁটার পর মাটির ঘরটা চোখে পড়ল হাশিমের। এই ঘরটা ওর বাসা থেকে অনেক দূরে। বহুদিন আগে এটা ব্যবহার করা হতো। প্রথম যেদিন খুঁজে পায় এই ঘরটা, সেদিন দরজা খুলে ভিতরে ঢুকে হাশিম সাথে সাথেই বুঝে যায়, ঠিক এই রকম একটা ঘরের কথাই বলেছে গুরু। অন্ধকারাচ্ছন্ন, সূর্যের আলো খুব একটা প্রবেশ করে না দিনের বেলা এখানে আর বহুদিন ধরে এই ঘরে কোন মেয়ে বা মহিলার আগমন ঘটেনি, যেটা ও মনপ্রান দিয়ে চেয়েছিল। যথেষ্ঠ সাফসুতর করে গতকালকে ঘরটা কাজে লাগানোর মতো তৈরি করলেও, আজকেই সাধনায় বসবে ও। চান্দ্রমাসের প্রথম রাত আজকে, তার উপর আবার বৃহঃস্পতিবার। ঠিক যেমন রাত ওর দরকার। সাথে আনা সব জিনিসপত্র মেঝেতে নামিয়ে রেখে হাত ঘড়ির দিকে তাকাল হাশিম। রাত প্রায় সাড়ে এগারোটা।
হাতে সময় বেশি নেই দেখে তাড়াতাড়ি কাজ শুরু করল হাশিম………..
রাত বারটা বাজার সাথে সাথেই ঘরের মাঝখানে নতুন সবুজ একটা ছোট কার্পেট বিছিয়ে দিল প্রথমে। সারাঘরে তীব্র গন্ধের একটা আতর ছিটিয়ে দিয়ে, সারা ঘরে লাল জংলি গোলাপের পাপড়ি ছিটিয়ে দিল। কাপড় পরিবর্তন করা শুরু করল হাশিম। রেশমি কাপড়ের প্রিন্স কোটটা আজকেই দর্জির কাছ থেকে নিয়ে এসেছে ও। রেশমি কাপড় দিয়ে বানানো নতুন কাপড়চোপড় পড়া শেষ হতেই, মাথায় একটা বড় টোপড় দেয়া নতুন পাগরী পড়ল ও। চারটা চার রঙ এর মোমবাতি মন্ত্রপড়া প্যাকেট থেকে বের করে সবুজ কার্পেটের চারপাশে মেঝেতে রেখে জ্বালিয়ে দিয়ে নিরাপত্তার বেষ্টনী দিল হাশিম। আতরটা সারা গায়ে ভালোভাবে মাখিয়ে নিয়ে নিয়ম মতো কার্পেটের উপর চন্দ্রাসন গেড়ে বসল হাশিম। সামনে কার্পেটের উপর ছোট একটা নতুন কাঠের পিড়ির উপর গুরুর দেয়া পিতলের থালাটা রাখল। ব্যাগ থেকে কস্তুরি, মেশক আর গোলাপ জল বের করে মন্ত্র পড়তে পড়তে পিতলের থালার উপর নিয়ম মতো নির্দিষ্ট একটা নকশা বারবার আঁকা শুরু করল হাশিম।
টানা কয়দিন যে সাধনা চলবে হাশিম নিজেও জানে না.....
দুই
টানা তিন রাত্রী সাধনার পর ক্লান্ত হয়ে হাশিম প্রায় ঘুমিয়ে পড়েছে সেই সবুজ কার্পেটের উপর। হঠাৎ ঘরের ভিতর হালকা ধুম করে একটা শব্দ হতেই ঘুমটা ভেঙ্গে গেল ওর। মাত্র কিছুক্ষন আগেই ঘুম এসেছে, তাই হঠাৎ ঘুম ভেঙ্গে যাওয়ায় হাশিম বুঝতে পারছে না কিসের শব্দ হলো! হালকা নীলাভ একটা আলোয় ডুবে আছে যেন ঘরটা। কিছুক্ষণ পর হাশিমের মনে হলো কামিনী ফুলের তীব্র ঘ্রানে পুরো ঘরটা ভরে গেছে! অবাক হয়ে গেল ও, বেশ ভালো করে সারা ঘরেই তীব্র আতর দিয়েছিল ও। কোথায় গেলে সেই আতরের ঘ্রান? দুচোখে লেগে থাকা ঘুমের রেশ চট করে কেটে গেল। ঠিক সেই সময় ঘরের ভেতর শুনতে পেল কংকনের টুংটাং আওয়াজ। হালকা করে মাথা তুলে তাকাতেই দেখল আবছা একটা ছায়া যেন আড়াল করে আছে এক নারীকে। খুব উজ্জল গৌড় বর্ণের শরীর থেকে নীলাভ সাদা আভা বিচ্ছুরিত হচ্ছে, গাঢ় সাদা রংয়ের কাপড় পড়নে, ঘন লাল লম্বা চুলের গোছা সামনে ভারী উঁচু বুকের উপর বিছানো। দুহাতে মোটা মোটা স্বর্ণের বালা, গলায় স্বর্ণের একটা বড় হার ঝুলছে। ব্যাখ্যাহীন একটা ভঙ্গিতে দাড়িয়ে ওর দিকে তাকিয়ে মিটিমিটি করে হাসছে। অসহ্য সুন্দর সেই শারীরিক গঠন! কোন নারী এতটাই রুপসী হতে পারে সেটা একে না দেখলে হাশিম জানতই না । এ যেন অপার্থিব জগতের কোন সেরা শিল্পী, নিজ হাতে আপন মনে তৈরি করেছে এই নারীকে অকল্পনীয় অসহ্য সৌন্দর্য দিয়ে। চন্দ্রাহতের মতো সেদিকে তাকিয়ে রইল হাশিম। ওর মাথা ঠিক কাজ করছে না, ভুলে গেল এর পরের কি কি কাজ করতে বলেছিল কাপালিক মোহনরাজ। চোখে চোখ রেখে এক পা দুই পা করে আস্তে আস্তে এগিয়ে আসছে সেই নারী ওর দিকে। অল্প একটু দূরে দাঁড়িয়ে কামনারত ভঙ্গিতে বুকের উপর রাখা কাপড় ফেলে দিল। অসম্ভব সুন্দর সেই পীনোন্নত বুকের দিকে তাকিয়ে হাশিম ভুলে গেল মোমবাতি দিয়ে নিরাপত্তায় ঘেরা কার্পেটের কথা। দুই হাত তুলে হাশিমকে কাছে ডাকা সেই কামনার আহবান ও কিছুতেই উপেক্ষা করতে পারল না। ছুটে যেয়ে পাগলের মতো জড়িয়ে ধরল হাশিম ওরই সাধনায় ডেকে আনা প্রেয়সীকে। ওর মাথায় কিভাবে যেন শুধুই একটা চিন্তা ঘুরছে, এর সাথে ওকে যেভাবেই হোক সংগম করতে হবে। একবার দুইটা শরীর মিলিত হতে পারলেই এই পরী সারা জীবন ওর বশীভূত হবে। প্রচন্ড শারীরিক কামনায় এর শরীর থেকে শাড়ি খুলে ফেলল হাশিম। এক পলকের মধ্যেই হাশিমের সব কাপড় ওর গা থেকে একে একে খুলে পড়ে গেল। এই অপরূপা নারীদেহের স্পর্শে হাশিমের সারা শরীরে অকল্পনীয় যৌন উত্তেজনা এসে ভর করল।
পাগলের মতো আদর করতে করতে ওর প্রেয়সীকে নিয়ে হাশিম মেঝেতে শুয়ে পড়ল......
তিন
হাশিমের ঘুম ভাঙ্গল পরের দিন প্রায় দুপুর বেলা। চোখ খুলতেই দেখতে পেল সারা ঘর ভয়ংকর তান্ডবে কে যেন প্রায় সব কিছুই তছনছ করে ফেলেছে! উঠে বসার চেস্টা করতেই টের পেল সারা শরীরে প্রচন্ড ব্যথা। ওর শরীরে কোন কাপড়ই নেই। সবুজ কার্পেটটা প্রচন্ড আক্রোসে কেউ কুচি কুচি করে কেটে ফেলেছে। কাঠের পিড়ি সহ গুরুর দেয়া পিতলের থালাটা নেই। আঁতিপাঁতি করে সারা জায়গায় খুঁজল হাশিম, কিন্তু কোথাও নেই। আর এটা বুঝার সাথে সাথেই ওর সারা শরীরে হীমশীতল ভয়ের একটা স্রোত বয়ে গেল। গুরু যেকোন মূল্যে এটাকে হাতছাড়া না করতে বলেছিল, আর পরী হাজির হবার পর সর্বপ্রথম এর নাম জিজ্ঞেস করতে বলেছিল। কোনটাই করেনি ও। তার মানে ওকে ঠিকই প্রলুব্ধ করে কার্পেট থেকে বের করে নিয়ে এসেছিল। দুইপায়ের মাঝখানে হঠাৎ ব্যথা এসে ভালো করে ওকে বুঝিয়ে দিল গতকাল রাতে কি সর্বনাশ হয়েছে ওর! অনেক কষ্ট করে উঠে দাড়িয়ে গতকালকে পড়ে আসা পুরানো লুঙ্গিটা পড়ল। মাটির ঘরটা থেকে যখন ও বের হয়ে আসল, অদ্ভুত একটা অনুভূতি হলো ওর। সমস্ত শরীরটা কেমন যেন ভারী ভারী লাগছে ওর আর মাথাটা ঝিম ঝিম করে ব্যথা করছে।
কোন রকমে বাসার দিকে রওনা দিল হাশিম.....
চার
পনের দিন পরের কথা। কাপালিক মোহনরাজের সামনে হাশিমের বাবা বসে আছে। খুব মনোযোগ দিয়ে হাশিমের বাসায় কি কি উপদ্রব শুরু হয়েছে সেটা শুনছে কাপালিক। হাশিমের বাবা বলা শুরু করল-
- বাড়ীর উপর গত এক সপ্তাহ ধরে যন্ত্রনাদায়ক আযাব শুরু হয়েছে। দিন রাতের কোন ঠিক নেই, হঠাৎ করে বাড়ীর ছাদের উপর শুরু হয় অনেক অনেক লোকের হাঁটাচলা। ভয়ে তখন কেউ ঘর থেকে আর বাইরে বের হই না। মনে হয় যেন ঘরের ছাদ এক্ষুনি ভেঙ্গে নীচে পড়বে। হঠাৎ ছাদের উপর ধাম ধাম করে একটানা পাথরের বৃষ্টি হতে থাকে অথচ বৃষ্টি শেষ হলে বাইরে যেয়ে দেখবেন একটা পাথরও নেই কোথাও! বাড়ীতে সবাই যে যার কাজে ব্যস্ত, হঠাৎ দেখা গেল বাসার চেয়ার টেবিল ঘরের ভিতরে শুন্যের উপর ভাসছে!
হাশিমের কি অবস্থা জানতে চাইল কাপালিক-
- ওকে একটা আলাদা ঘরের মধ্যে দুই হাত খাটের সাথে বেঁধে শুইয়ে রেখেছি আর দরজায় তালা মেরে রেখছি।
- কেন? কি করে ও?
- হঠাৎ করেই খাট থেকে উঠে শুন্যে ভাসতে ভাসতে ঘর থেকে বের হয়ে যায়। একবার ভুলে দরজায় তালা দেয়া ছিল না রাতে, পরের দিন উঠানের বড় আমগাছের মগডালে পাইছি। অজ্ঞান হয়ে ছিল। সারাক্ষন অদ্ভুত এক ভাষায় কথা বলে, তার আমরা কিছুই বুঝি না। কোন কিছু খায়না। কিছু খেতে বললে হাসে আর বলে কোন হুর পরী নাকি এসে বেহেস্তি খানা খাইয়ে দিয়ে গেছে, পেট ভরা। আর সারারাত ঘরের মধ্য নির্লজ্জের মতো আওয়াজ করে আকাম কুকাম করে। ওর এই বেহায়া চিল্লাচিল্লির জন্য কাউরে মুখ দেখাতে পারি না।
- কার সাথে করে? ঢুকে কি ভাবে? ঘরে তালা মারা থাকে না?
- জানি না। এই সব করার সময় তালা আর দরজা কোনটাই আমরা খুলতে পারি না। একবার জানলার ফাঁক দিয়ে উঁকি দিছিলাম, খুব সুন্দর মতন একটা মেয়েরে দেখি খাটে বসে হাশিমকে আদর করে কি জানি খাওয়াচ্ছে। হঠাৎ করে আমার দিকে ফিরে তাকাল, চোখগুলি আগুনের মতো জ্বলছে। কি যে ভয় পাইছি! আপনের দুই পা ধরি। আপনে আমার একমাত্র ছেলেরে ঠিক করে দেন। যা টাকাপয়সা লাগে সেটাই দিব। আপনে আমার সাথে এখনই আমার বাসায় চলেন।
- আমার নাম জানলি কেমনে? কে কইছে তোরে?
- হাশিম যেদিন সারা রাত না এসে দুপুরে বাসায় আসল, দেখি সারা শরীর জ্বরে পুড়ে যাচ্ছে। উঠানেই অজ্ঞান হয়ে পড়ে গেল। মাথায় পানি ঢালছি বালতির পর বালতি। জ্বর কিছুতেই কমে না। হঠাৎ চোখ খুলে কয়, বাবা, এই সবে কিছু হইব না। তুমি গুরু মোহনরাজ কাপালিকের কাছে যাও। যেয়ে আমার কথা বল।
- কথা শুইনা তো মনে হয় এর উপর খারাপ জিনিসের আছর হইছে! তোর ছেলের তো সর্বনাশ হইছে নিজের দোষে। কত কইরা বারণ করলাম। এইসব পরী সাধনায় যাইস না। এইগুলান তোর মতন বাচ্চা পোলাপানের কাম না। কে শুনে কার কথা?
হাশিমের বাবা কাপালিকের দুই পা জড়িয়ে ধরে হাউমাউ করে কেঁদে আবার যেতে বলল।
-এখন যাইতে পারুম না। প্রস্তুতি লাগব। সন্ধ্যায় যামু। অমাবস্যার তিথি আছে রাইতে। তুই এখন বাসায় যা। হাশিমরে কোনভাবেই ঘর থাইক্যা বাইর করতে দিবি না। এইবার বাইর করতে পারলে একবারে সারা জীবনের লাইগ্যা নিয়া যাইব! যা, আমি না আসা পর্যন্ত আইজকা ভাল মতন পাহারা দে। আর ঐ ঘরে কেউ ঢুকবি না, খবরদার! উঁকিঝুঁকিও মারবি না! যা, তাড়াতাড়ি নিজের ছেলের কাছে যা!
পাঁচ
হাশিমের বাবা চলে যাবার পর মোহনরাজ শরীর বন্ধক দিয়ে মন্ত্র পড়ে সৌরাসন গেড়ে বসল। হাশিমের উপর আসলে কি হয়েছে সেটা আগে জানা দরকার। এটা না জানলে কোন কিছুই করা যাবে না।
দশ মিনিট পর কাপালিক চোখ খুলে অনেকক্ষন পূর্ব দিকে তাকিয়ে রইল। সামনে বসা তিন জন শিষ্য অবাক হয়ে দেখল কাপালিক অস্থির ভঙ্গিতে মাথা নাড়ছে আর বিড়বিড় করে কি যেন পড়ছে। একটু পরে কাপালিক এই তিনজনকেই বিশেষ কয়েকটা জায়গায় গোপন কিছু জিনিসপত্র আনতে পাঠাল। এইগুলি ছাড়া হাশিমের বাসায় যেয়ে কোনই লাভ নেই!
ঠিক দুই ঘন্টা পরে শিষ্যদের আনা সাতটা পুকুরের পানি এক জায়গায় করে পুরানো একটা বটগাছের নীচে সম্পুর্ণ নগ্ন হয়ে পূর্বদিকে ফিরে গোছল করল কাপালিক। গায়ের জল না মুছে নতুন একটা অধোয়া সেলাইছাড়া সাদা ধুতি পড়ে সাত বার সূর্যের দিকে প্রনাম করে শরীর আবার বন্ধক দিয়ে মন্ত্র পড়ে সৌরাসন ভঙ্গিতে আসন গেড়ে বসল। আগামি এক ঘন্টা কোনভাবেই যেন ওকে কেউ বিরক্ত না করে সেটা বলে, পূর্ব দিকে মুখ ফিরিয়ে চোখ বন্ধ করে আবার বিড়বিড় করে মন্ত্র পড়া শুরু করল কাপালিক।
আজকে সন্ধ্যার পর অমাবস্যার রাতে হাশিমের বাসায় ওকে কঠিন এক যজ্ঞ করতে হবে.......
ছয়
কৃষ্ণপক্ষের অমাবস্যার প্রথম রাত। ঘন কালো অন্ধকারে চারপাশের সবকিছু যেন ঢেকে আছে। মোহনরাজ জঙ্গলের ভিতরে মাটির বাসাটার সামনে দাঁড়িয়ে আছে। সারাশরীর বন্ধক দেয়ার পরও কিছুটা ইতস্তত লাগছে ওর। ডান হাত দিয়ে দরজাটা ধাক্কা দিয়ে খুলে ভিতরে প্রবেশ করল ও। ভাদ্রমাসের তালপাঁকা গরমের সময়েও ঘরের ভিতর নিঃসীম শীতলতা অনুভব করল ও। কিছু একটা ঠিক নেই ভিতরে! ওর অবচেতন মন বলছে মারাত্মক কোন ভুল করেছে হাশিম। হাতের জ্বলন্ত হ্যাজাক বাতি মেঝেতে নামিয়ে স্বয়ং শিবকে স্মরন করে তান্ত্রিক মন্ত্র পড়ে সামনে জোরে ফুঁ দিল ও। তীক্ষ্ম একটা শব্দ ওর চারপাশে উঠছে আর নামছে। বাম হাতের পাত্র থেকে অসুরের যম মা কালীর নামে সদ্য বলি দেয়া পাঠার রক্ত হাশিম যেখানে আসন গেড়ে বসেছিল তার চারিদিকে ছিটিয়ে দিয়ে চন্দ্রকে স্মরণ করে মন্ত্র পড়তে পড়তে চন্দ্রাসনে বসল ও। দুই হাতের দুই কনিষ্ঠ আঙ্গুল মাথার দুই পাশে চেপে ধরে চোখ বন্ধ করল মোহনরাজ। সেদিন রাতে কি কি ঘটেছিল সব এক এক করে ভেসে উঠল ওর চোখের সামনে। সংগমের দৃশ্য চোখের সামনে শুরু হতেই আচমকা অসহনীয় ব্যথায় চিৎকার দিয়ে উঠল ও। এই দৃশ্য ওকে কিছুতেই দেখতে দেয়া হবে না, কিন্তু সেই এক মুহূর্তের লহমায় হাশিমের আহবান করা পরীকে এর আসল রূপে দেখতে পেয়েছে ও। সমস্ত শরীর কাটা দিয়ে উঠল মোহনরাজের।
- হাশিম রে, তুই কি সর্বনাশ করেছিস? কাকে ডেকে এনেছিস তুই?
২য় পর্ব কালকে প্রকাশিত হবে...........
পাদটীকাঃ জ্বীনের মানুষের ওপর ভর/আশ্রয় গ্রহন করাকে সাধারনভাবে ‘আছর' বলে। এটা এই বিষয়ে প্রচলিত শব্দ। এটি এমন একটি অবস্থা যখন মানুষের নিজের ওপর কোন নিয়ন্ত্রণ থাকে না। মানসিক ভারসাম্য নষ্ট হয়ে যায় এবং সাময়িক স্মৃতি বিভ্রম ঘটে।
শুক্রবার, ১৮ নভেম্বর, ২০২২
তান্ত্রিক সেবা ও কবিরাজি সেবা প্রতিষ্ঠান
আমাদের এখানের চিকিৎসা সমূহ :
( মায়াজাল মন্ত্রগুরু)
বিশ্বের বিস্তৃত আধ্যাত্নিক ও তান্ত্রিক প্রতিষ্ঠান মায়াজাল মন্ত্র গুরু
তান্ত্রিক জগতে ১০০% লিখিত গ্যারান্টি
সরাসরি এসে লিখুন গ্যারান্টিতে তদবির করার সুযোগ। imo-whotapo . 01757786808/
সুন্দরী মেয়ে বশীকরণ
বশীকরন হিন্দুদের জন্য মুসলমান কেউ করলে পাপ হবে। সিন্দুর মোহন মন্ত্র: ওঁ নমো আদেশ গুরু কা। সিন্দুর কি মায়া। সিন্দুর নাম তেরী পওী। কামাখ্যা সির পর তেরী উওপতি। সিন্দুর পঢ়ি মৈ লগাউ বিন্দী। বশ অমুক হোকে রহে নিবুদ্ধী। মহাদেব কী শক্তি। গুরু কী ভক্তি। ন বশী হো কো কামরু কামাখ্যা কো দুহাই। আদেশ হাড়ী দাসী চন্ডী কা। অমুক (নাম হবে) কা মন লও নিকাল। নহী তো মহাদেব পিতা কা বাম পঢ় জায়ে লাগ। আদেশ! আদেশ! আদেশ! বিধি: প্রথমে মন্ত্রটি ভাল করে সিদ্ধি করতে হবে, কোন তিন রাস্তার মোড়ে বসে মুখস্ত করতে হবে। বারটি অব্যশই মঙ্গলবার হতে হবে। একটি রুপার কোটায় আসল সিন্দুর নিয়ে ছাদ বা কোন খোলা জায়গায় পূনিমার সারা রাত ফেলে রাখতে হবে। এমন ভাবে রাখতে হবে যে সারা রাত চাঁদের আলো যেন পড়ে। সূযোদয়ের আগেই উঠিয়ে নিতে হবে। সূযোদয়ের আগেই উঠিয়ে এনে নিজ শিয়রের কাছে রাখতে হবে। সোমবার রাতে দুধের মধ্য অল্প ব্যান্ডি মিশিয়ে সম্পুণ শরীরে মালিশ করতে হবে। এমন কি চুলে ও। এর পর গোসল করে, পূর্ব দিকে মুখ করে বসে ডান হাতে ঐ কোটা রেখে ১০০৮বার মন্ত্র জপ করতে হবে। এই আসন উঙ্গল হয়ে করতে হবে। আসনে রাত ১২ টার বসতে হবে। যার উদ্দেশ্য করে ঐ টিকা কপালে লাগাবে সেই আপনাকে দেখলেই বশীভূত হবে। অব্যশই গুরুর অনুমোতি নিয়ে কাজ করতে হবে। অনুমোতি নিতে চন্ডিবরন দিতে হবে।
সম্মানিত ভিজিটর আপনি কি দৈনন্দিন জীবনে হতাশা গ্রস্থ কিংবা চিন্তা টেনশনে মানসিক রোগা হয়ে গেছেন?
তাহলে আর দেরী না করে আজই আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন ৷
বর্তমান সময়ের সব থেকে সুপার পাওয়ার ব্ল্যাক ম্যাজিক এবং জ্বিন শক্তি পরী শক্তি অলৌকিক রুহানি শক্তি আধ্যাতিক কুন্ডলি শক্তির মাধ্যমে বান বশীকরন শতভাগ গ্যারান্টি নিশ্চয়তা সহকারে আপনাকে উপযুক্ত মর্যাদা উপযুক্ত ফলাফল প্রদান করা হবে ৷
নিবেদক, গুরুজি আজিজ রহমান (কামরুপি অলৌকিক পান্ডে লীলা সাধক কামরুপ কামাক্ষা)
বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ বাংলাদেশের যে কোন প্রান্তে চিকিৎসা প্রদান করা হয় এবং আপনারা যে কোন দেশ বিদেশ থেকে অনলাইনে তদবীর করতে পারেন জ্বীন চালানের মাধমে তদবীর করা হয়
যে কোন কঠিন কাজ ৩/৫ দিনের মধ্যে সমাধান করা হয় ইনশাআল্লাহ আজি যোগাযোগ করুন
সরা সরি চেম্বার .খুলনা . খালিস পুর বাজার .ফোন ..01757786808।আপনাদের যে কোন সমস্যা সমাধানের জন্য যোগাযোগ করুন ধন্যবাদ
রবিবার, ৬ নভেম্বর, ২০২২
mayajalbd.com
শুক্রবার, ৪ নভেম্বর, ২০২২
বউ/স্ত্রী বশীকরণ মন্ত্রঃ)
মঙ্গলবার, ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০২২
আলী সধনা
মহাশক্তিশালী আলী সাধন মন্ত্রঃ
এর কাচ কাচুম বিরী কাচ কাচু
কাচুম জুমের দূত-
লোহার স্বরে কাচ কাচিলাম
মুই কালিকার পুত-
কাকে দরুম, কাকে মুছুরুম
কাকে মুছুইরা খাম!
লোহার স্বরের বরে
আমি নান্দা করিবার যাম,
মা খাকি সাক্ষী থাকিও
তুমি কাঁচ কাচুম?
কাচের করলাম ধারা
আসমানের চন্দ্র সূর্য
কোমরে করলাম জোরা!
কাটা গোচার মুখ বন্ধ
করলাম ভূট কাঁচ দিয়া,
মুদ্দুই মোকালিপের মুখ
বন্ধ করলাম-
সমুদ্রে বানলাম বীর!
লাঠির বাড়ি, তরওয়ালের চোট
বন্দুকের গুলি না লাগে আমার গায়!
বর্মার বাণে কালকে দেবীর পায়
লোহার তীরগুলি না লাগে
আমার গায় ইয়া আলী-
ইয়া আলী, ইয়া আলী!
..
(তিন দফা পড়িতে হইবে)
..
মন্ত্র শিক্ষার নিয়মঃ মন্ত্রটি পাঁচ দিনে মুখস্ত করিতে হইবে, মন্ত্র পড়ার সময় মাছ ও গরুর মাংস খাওয়া নিষেধ তাহলে মন্ত্র সিদ্ধ হবে? তবে মন্ত্র সিদ্ধ করার আগে গুরুর অনুমতি নিয়ে চন্ডিবরন করতে হবে, উক্ত মন্ত্র পড়ে কাজ করার সময় উক্ত মন্ত্রটি তিন দফা পাঠ করিয়া একটি গামছা কোমরে বাঁধিতে হইবে! ইহাতে আল্লাহর রহমতে চল্লিশ, পঞ্চাশ জন মানুষের শক্তি নিজের শরীরে পাইবে? অন্যায় কাজে মন্ত্র খাটানো নিষেধ, নতুবা নিজের মারাত্মক ক্ষতি হইবো?
বিঃদ্রঃ বিস্তারিত জানার জন্য আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেন, কাজের জন্য চন্ডীবরন অথবা গুরুদক্ষিণা দিতে হবে? #তান্ত্রিক_গুরু_আজিজ_রহমান
রবিবার, ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২২
যে কোনো ব্যাক্তিকে বশিকরন মন্ত্রঃ
অচল কুয়ার ছল ছল পানি
সেটে আছে মা ঠাকুরানী বলতো তিনি
চুল ভালো করে দে এখুনি
যারে চল পাগ দিয়া
কালীনিরে আন ডাক দিয়া
হাত জ্বলে পা জ্বলে
দুই স্থন যৌবন জ্বলে
অমুকে দেখি অমুক জ্বলে ।
নিয়মঃ কোনো ব্যাক্তিকে নিজের বশে আনার জন্য এই মন্ত্র তিনবার পাঠ করে তার দিকে ফু দিতে হবে, এই মন্ত্র প্রয়োগে কাঙ্ক্ষিত ব্যাক্তি দুই মিনিটে সাধকের বশ হবে!
উল্লেখঃ মন্ত্র প্রয়োগ করার পূর্বে অবশ্যই সিদ্ধ গুরুর অনুমতি নিয়ে চন্ডিবরন করতে হবে, নতুবা মারাত্মক ক্ষতি হবে! ১০৮ বার মন্ত্র পড়ে মুখস্থ করে নিতে হবে!
আপনার সমস্যা যতই বড়ো হোক না কেন, এর সমাধান আছে তবে তার জন্য সঠিক প্রয়োগ করতে হবে!
পৃথিবীতে সমস্যা যেমন আছে তার সমাধানও আছে, আর আমি সম্রাট মালেক দিচ্ছি এখন আপনার জটিল থেকেও কঠিন সমস্যার সমাধান চ্যালেঞ্জ সহকারে ১০০% গ্যারান্টিতে সমাধান তাই আর দেরি না করে এখুনি যোগাযোগ করুন মোবাইলে অথবা ইনবক্সে!
মোবাইলঃ ☎️ 01757786808 Imo/WhatsApp
শনিবার, ২০ আগস্ট, ২০২২
মহা শক্তি শালী বশীকরণ
মহা শক্তি শালী বশীকরণ তদবির?
মহা বশিকরণ কুফুরি বিদ্যা। প্রেমিক/প্রেমিকা, স্বামী/স্ত্রী, অফিসের বস/কর্মচারী
এক কথায় যে কাউকে বশ করার জন্য বিদ্যাটি প্রয়োগ করতে পারেন। যেভাবে দিয়েছি
ঠিক একই নিয়ম মেনে কাজ করলে ফলাফল ১০০% পাবেন গ্যারান্টি।
প্রয়োজনীয় সরঞ্জামঃ__
১। ৬টি মোমবাতী, সবুজ, নীল, লাল, হলুদ, গোলাপী (দুটি)।
২। পঞ্চঁ কৌনিক তান্ত্রিকাসন।
৩। একটি দিয়া-শালাই।
৪। নির্জন গৃহ।
৫। শরীরের জন্য এক রঙ্গা বস্ত্র।
সময়ঃ__
শুক্ল পক্ষের রবি কিংবা বৃহস্পতি বার বা পূর্ণ চন্দ্রিমার রাত্রী ১০ টার পর হতে।
বিধিঃ__
তান্ত্রিক আচার পূর্বের ৫-৭ দিন মেনে চলতে হবে, গুরুর অনুমতি অবশ্যক।
করনীয়ঃ__
সর্বপ্রথম আসন পেতে আপনি দক্ষিণ কোণে বসবেন, উত্তরে সবুজ মোমবাতি, হলুদ মোমবাতি পূর্ব কোনে এবং
পশ্চিম প্রান্তে নীল মোমবাতি রাখুন, দিয়াশালাই দিয়ে সকল মোমবাতি গুলো জালিয়ে দিন, আপনার দুই হাতে
গোলাপী মোমবাতিগুলো ধরে রাখবেন আর লাল মোমবাতি আপনার সম্মুখ্যে থাকবে।
মন্ত্রঃ__
''ওম কামদেবায় কামবশম করায় অমুকস্য (প্রার্থিত ব্যক্তির নাম সহযোগে) হৃদয়ম স্তম্ভ''
সম্পূর্ণ নিয়মঃ__
প্রেমিকার নাম সহ এই মন্ত্রটি উচ্চারন করতে হবে, ততক্ষন পর্যন্ত যতক্ষণ মোমবাতি জলতে থাকবে,
মন্ত্র উচ্চারন এমন হতে হবে যেন আপনি নিজ কানে তা শুনতে পান এবং তাতে নিজের কনসালট্রেশন
ও আপনার প্রেমিকার প্রতিচ্ছবি হৃদয়ে থাকতে হবে। আলতো অবস্থায় চক্ষু বন্ধ থাকবে।
বিঃদ্রঃ__
কেউ কাজ করাতে চাইলে নিচের নাম্বারে যোগাযোগ করুন। ১০০% গ্যারান্টিসহ কাজ করে দেওয়া হয় তান্ত্রিক গুরু আজিজ রহমান জ্বীন সাধক। ঠিকানা খুলনা খালিস পুর বাজার সুপার মার্কেট।
মোবাঃ01757786808.
আপনারা যে কোন দেশ বা জেলা থেকে অনলাইনের মাধ্যমে তদবির করতে পারেন জ্বীন চালানের মাধ্যমে কাজ করে দিব। বিস্তারিত জানতে কল করুন ধন্যবাদ।
মঙ্গলবার, ২৮ জুন, ২০২২
মনের মানুষকে বাধ্য করার মন্ত্রঃ
মনের মানুষকে বাধ্য করার মন্ত্রঃ
বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম।
কুল আজমে পাক মোহাম্মাদ
বিহাক্কি পাক নিয়ামুল কুরআন-
অমুকের আত্তার আত্তাকে
আমার কাছে টেনে আন.!
হক গণি সোবাহানি পায়গম্বর
ঈশ্বান পাক হক্ক মীম সোবাহানি-
বাক্যের দাপটে অমুকের রূহু টানি
আমাকে ছাড়িয়া যদি অন্য দিকে যায়.!
দোহায় লাগে আস্তিক মনি
সোলাইমানের মস্তক খায়.!
নিয়মঃ মন্ত্রটি স্বয়ং সিদ্ধ, যাকে বশিভুত করবেন তার ছবিতে মন্ত্রটি ৩৩ বার যপ পূর্বক আহূতি দিতে হবে।
এভাবে মোট ৩ দিন, ৩ রাত প্রদিপ জ্বালিয়ে করতে পারলে তিন দিনে রেজাল্ট আসবে ১০০% গ্যারান্টি!
বিঃদ্রঃ আরো বিস্তারিত জানতে হলে আমার সঙ্গে যোগাযোগ করুন ইনবক্সে অথবা কমেন্ট বক্সে, জীবনে কোনো কাজ অনুমতি ছাড়া গ্রহণযোগ্য হবে না এটা সব সময় মনে রাখবেন। বিশ্বাসে ভক্তি, বিশ্বাসে মুক্তি!
আপনার যে কোনো জটিলতা থেকেও জটিল সমস্যার সমাধান করা হয় ১০০% গ্যারান্টিযুক্ত!!
দেশে ও বিদেশে কুরিয়ারে মাধ্যমে ঔষধ পাঠানো হয় ও
কালো জাদু ও জ্বীন চালানের মাধ্যমে তদবির করা হয়
নিবেদক, গুরুজি আজিজ রহমান (কামরুপি অলৌকিক পান্ডে লীলা সাধক কামরুপ কামাক্ষা)
বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ বাংলাদেশের যে কোন প্রান্তে চিকিৎসা প্রদান করা হয় এবং আপনারা যে কোন দেশ বিদেশ থেকে অনলাইনে তদবীর করতে পারেন জ্বীন চালানের মাধমে তদবীর করা হয়
যে কোন কঠিন কাজ ৩/৫ দিনের মধ্যে সমাধান করা হয় ইনশাআল্লাহ আজি যোগাযোগ করুন
ঠিকানা:- সরা সরি চেম্বার .খুলনা . খালিস পুর বাজার সুপার মার্কেট ফোন ..01757786808
আলী সাধনা
মহাশক্তিশালী আলী সাধন মন্ত্রঃ
এর কাচ কাচুম বিরী কাচ কাচু
কাচুম জুমের দূত-
লোহার স্বরে কাচ কাচিলাম
মুই কালিকার পুত-
লোহার স্বরের বরে
কাকে মুছুইরা খাম!
কোমরে করলাম জোরা!
আমার গায় ইয়া আলী-
কাকে দরুম, কাকে মুছুরুম
মা খাকি সাক্ষী থাকিও
আমি নান্দা করিবার যাম,
কাচের করলাম ধারা
তুমি কাঁচ কাচুম?
আসমানের চন্দ্র সূর্য
কাটা গোচার মুখ বন্ধ
করলাম ভূট কাঁচ দিয়া,
মুদ্দুই মোকালিপের মুখ
বন্ধ করলাম-।
সমুদ্রে বানলাম বীর!
লাঠির বাড়ি, তরওয়ালের চোট
বন্দুকের গুলি না লাগে আমার গায়!
বর্মার বাণে কালকে দেবীর পায়
লোহার তীরগুলি না লাগে
ইয়া আলী, ইয়া আলী!
(তিন দফা পড়িতে হইবে)
মন্ত্র শিক্ষার নিয়মঃ মন্ত্রটি পাঁচ দিনে মুখস্ত করিতে হইবে, মন্ত্র পড়ার সময় মাছ ও গরুর মাংস খাওয়া নিষেধ তাহলে মন্ত্র সিদ্ধ হবে? তবে মন্ত্র সিদ্ধ করার আগে গুরুর অনুমতি নিয়ে চন্ডিবরন করতে হবে, উক্ত মন্ত্র পড়ে কাজ করার সময় উক্ত মন্ত্রটি তিন দফা পাঠ করিয়া একটি গামছা কোমরে বাঁধিতে হইবে! ইহাতে আল্লাহর রহমতে চল্লিশ, পঞ্চাশ জন মানুষের শক্তি নিজের শরীরে পাইবে? অন্যায় কাজে মন্ত্র খাটানো নিষেধ, নতুবা নিজের মারাত্মক ক্ষতি হইবো?
বিঃদ্রঃ বিস্তারিত জানার জন্য আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেন, কাজের জন্য চন্ডীবরন অথবা গুরুদক্ষিণা দিতে হবে? তান্ত্রিক গুরু আজিজ রহমান জ্বীন সাধক।।
বিশ্বাসে বস্তু মিলে তর্কে বহুদূর, আপনার যে কোনো সমস্যার জন্য আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন মোবাইলে অথবা কমেন্ট বক্সে !!
মোবাইলঃ 01757786808 ☎️ Imo/WhatsApp
আর নয় সমস্যা, এখন শুধুই সমাধান কারণ মায়াজাল মন্ত্রগুরু এখন আপনার সহযোগিতায় ২৪ ঘন্টা নিয়োজিত তাই আর দেরি না করে এখুনি যোগাযোগ করুন । বিশ্বাসে ভক্তি, বিশ্বাসে মুক্তি !!
( মায়াজাল মন্ত্রগুরু)
বিশ্বের বিস্তৃত আধ্যাত্নিক ও তান্ত্রিক প্রতিষ্ঠান মায়াজাল মন্ত্র গুরু
তান্ত্রিক জগতে ১০০% লিখিত গ্যারান্টি
কালো জাদু ও জ্বীন চালানের মাধ্যমে তদবির করা হয় আপনারা যে কোন দেশ বা জেলা থেকে অনলাইনের মাধ্যমে তদবির করতে পারেন বা
সরাসরি এসে লিখুন গ্যারান্টিতে তদবির করার সুযোগ। imo-whotapo . 01757786808
ঠিকানা খুলনা খালিস পুর বাজার সুপার মার্কেট
বিস্তারিত জানতে কল করুন ধন্যবাদ
সোমবার, ২৭ জুন, ২০২২
নারী-পুরুষ বশিকরন এবং বান মারন। আপনি কোন ছেলে/মেয়েকে পছন্দ করেন? কোন ছেলে/মেয়েকে কাছে পেতে চান?
নারী-পুরুষ বশিকরন এবং বান মারন। আপনি কোন ছেলে/মেয়েকে পছন্দ করেন? কোন ছেলে/মেয়েকে কাছে পেতে চান? কোন ছেলে/মেয়েকে বিবাহ করতে চান? আপনি যাকে পছন্দ করেন সে আপনাকে পাত্তা দেয় না? দ্বিতীয় আপনি কি শত্রুকে শাস্তি দিতে চান? শত্রুর বিনাশ করতে চান? যে বিষয়গুলো উল্লেখ করলাম তা যদি আপনার সমস্যা হয়ে থাকে- তাহলে এটার সমাধান আজকে পাবেন 100% গ্যারান্টি। আজকে আপনাদের দিবো শয়তান চর্চা। কিছুদিন ধরে আমি অসুস্থ থাকার কারণে নতুন কোন বিদ্যা তুলে ধরতে পারিনি। শয়তানের মাধ্যমে যে কাউকে বশীকরণ করতে পারবেন। অন্যদিকে শয়তানের মাধ্যমে যে কাউকে বান মারে মৃত্যু দান দিতে পারবেন। সুবর্ণ বিদ্যা শয়তানের উপাসনার মাধ্যমে করতে হবে। আপনার সমস্যা যতই জটিল কিংবা কঠিন হোক। শয়তানের সাথে চুক্তিবদ্ধের মাধ্যমে আপনি সমাধান পাবেন। হিব্রু ভাষায় শয়তানকে আহ্বান করার জন্য কিছু জটিল ক্রিয়া আছে। কিন্তু আমি আপনাদের খুব সহজভাবে বিষয়টা বুঝিয়ে বলব। যাতে আপনারা নিজেরাই শয়তানকে আহ্বান করতে পারেন। যখন আপনি শয়তানকে আহ্ববান করবেন অবশ্যই নিজ সিদ্ধান্তে অটল থাকতে হবে।
শয়তান চর্চা যারা করে তারা বিশ্বাস করে__
হিব্রুঃ __אני רואה אותך אז אני סוגד לך. אני לא סוגד למה שאני לא רואה. שטן, אתה המדריך העברי הגדול. השטן גדול.
বাংলা উচ্চারণঃ
__আপনাকে দেখি তাই আপনার উপাসনা করি। যা আমি দেখছি না তার উপাসক আমি নয়। শয়তান তুমি মহান হিব্রু পথ পরিদর্শক। শয়তান মহান।।
বিস্তারিত নিয়মঃ
___সপ্তাহের যেকোনো একদিন নির্ণয় করুন। রাত এগারো টার পর দক্ষিণ মুখ হয়ে বসুন। এবার পাঠার রক্ত এক বাটি সামনে রাখুন। বাটির সাথে জবা ফুল রাখবেন। যে ঘরে সাধনা করবেন- উক্ত ঘরের চার কোণ নয় বরং পাঁচ কোণ হিসেবে নির্ণয় করুন। এবার ঘরের পাঁচ কোণে আগরবাতি জ্বালান। কালো মোমবাতি ১১ টা জ্বালান। আপনার আসনের সামনে পেঁচার হাড় রাখুন কিছুটা। কালো ফল রাখুন পাঁচ পদের। যদি পাঁচ পদের ফল পাওয়া দুষ্কর হশ তাহলে যে কোনো সবুজ ফলের উপর শ্মশ্বানের কয়লা ছিটিয়ে রাখতে পারেন। শয়তানকে আহবান করার আগে অবশ্যই নিজেকে যে কোনো উপায়ে নামে পবিত্র করে নিবেন। এবার আপনার সমস্থ শরীরের এনার্জি ছেড়ে দিন। আমি বলেছি আপনি শয়তান কে বিশ্বাস করুন। এবার উল্লেখিত শব্দ কয়েকবার উচ্চারণ করুন। নিচে শয়তানকে ডাকার ৩ মহা শব্দ উল্লেখ করা হলো।
শব্দঃ "সাতান, ইয়া সাহ্ই-তা-ন, ইয়ান্নাস শায়তান"
শব্দগুলো অবশ্যই নিখুঁত ভাবে উচ্চারণ করবেন। শব্দগুলো উচ্চারণ করতে করতে শূকরের রক্ত চারদিকে ছিটিয়ে দিবেন। যখন আপনার অনুভব হবে শয়তান আপনার আশেপাশে তখন আপনি এক বাটি পাঠার রক্ত পান করবেন। এবং সামনে রাখা জবা ফুল চিবাতে থাকবেন। উপরের ক্রিয়া চলাকালীন উলঙ্গ রূপে শয়তান আপনাকে দেখা দিবে। তখন আপনি নিজ আত্মা দর্পণের মাধ্যমে শয়তানের সাথে চুক্তিবদ্ধ হবেন। শয়তানকে আপনার মনের খায়েশ ভেঙে বলবেন। অবশ্যই দুই থেকে তিন দিনের মধ্যে মনোকামনা পূর্ণ হবে।
বিঃদ্রঃ সাধনা টি অনেক কঠিন অবশ্যই সঠিক গুরুর থেকে অনুমতি দিবেন। যা নিয়েই চুক্তিবদ্ধ হবেন একটু ভেবেচিন্তে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবেন। একটা ভুল আপনার পুরো জীবন নষ্ট করে দিতে পারে। সাবধানতা সাফল্যের চাবিকাঠি। শয়তানের সাথে এমন কোনো চুক্তি করবেন না যেটাতে আপনার জীবন চলে যেতে পারে। খুবই সতর্কতার সাথে শয়তানের কাছে আত্মা দর্পণ করবেন।
মঙ্গলবার, ২১ জুন, ২০২২
নাম/ছবি দিয়ে নারী বশীকরণ পদ্ধতি তান্ত্রিক পদ্ধতি
নাম/ছবি দিয়ে নারী বশীকরণ পদ্ধতি তান্ত্রিক পদ্ধতি
আমরা সাধারনত স্ত্রী বলতে নিজ স্ত্রীকেই বুঝিয়ে থাকি কিন্তু এখানে স্ত্রী বলতে নারী জাতীকেই বোঝানো হয়েছে, আপনি স্ত্রী জাতীর যে কাউকেই এই তদবীর দ্বারা নিজ আয়ত্বে নিয়ে আসতে পারবেন।
এইসকল তন্ত্র মন্ত্র প্রয়োগ ও সাধনা করার জন্য অবশ্যই একজন অভিজ্ঞ ব্যক্তির পরামর্শ নিয়ে করতে হবে।যদি শুধু আপনার স্বার্নিধ্যে একজন সদগুরু থাকে, যেহেতু এ সকল তন্ত্র/যন্ত্র সকলি গুরুমুখি তাই গুরু বিহীন তা সফলতার স্বপ্নদেখা মুর্খ্যতার সামিল।
আমার উদ্দেশ্য আপনাদের জানানো সেই সাথে আমাদের আদি পুরুষদের ঐতিহ্য বহন করে চলা যাতে সময়ের অতল গহিনে তা হারিয়ে না যায়, আমি চাইবো আপনারা ছোট্ট এই জীবনে সকলেই সুখে শান্তিতে জীবন যাপন করুন, কিন্তু কখনো যদি আপনাদের তান্ত্রিক সাহায্যের প্রয়োজন পরেই যায় তবে বর্তমান সময় উপযোগি তান্ত্রিক ক্রিয়াগুলো করবেন, যা অতিব সহজ পান্থায় সৃষ্ট সেই সাথে খুব সহজেই আমাদের মনের আকাঙ্খা পূর্ণ করতে সক্ষম। নিচে বহুল ব্যবহৃত এক সময়ের স্রেষ্ট একটি তন্ত্র ক্রিয়া উপস্থাপন করা হলোঃ
সামগ্রী- বশীকরন গুটিকা(রুদ্রমাল যা গলায় ধারণ করতে হবে)কুমকম,ঘিয়ের প্রদীপ, ধূপকাঠি, জলপাত্র, কেশর।
জপমালা- মুঁগের মালা
সময়-রাতের যে কোন সময় বা আশ্বিনী নক্ষত্রে
দিন- শুক্রবার, সোমবার
আসন- সাদা সুতির আসন, লাল শালু কাপড় দিক- উত্তর দিক
জড় সংখ্যা- ১০০০
অবধি- দশ দি
মন্ত্র-“ওঁ নমো উর্বশী তোহে মন্ত্র পঢ়ী সুনাউ, তোহী কলেজা লাবে তোহী জীবতা চাহে জো বশ্য ন হোয় তো হনুমন্ত কী আন অমুক বশ্য করে, দৌড় কর হিয়ে লগে। মেরা কহা করে, শব্দ সাচা পিন্ড কাচা, ফুরো মন্ত্র ঈশ্বরো বাচা।।
প্রয়োগ- যে কোন শুক্রবার/সোমবার রাতে উত্তর দিকে মুখ করে সাদা/লাল শালু আসনে বসতে হবে ও গলায় বশীকরন গুটিকা রাখতে হবে।প্রথমে নদী/বড় জলাশয়ের জলে স্নান করে তারপর কুমকুম বা কেশরের তিলক লাগাতে হবে এরপর আসন বদ্ধ হয়ে এবার সামনে ধূপকাঠি ও ঘিয়ের প্রদীপ জ্বালিয়ে উক্ত মন্ত্র জপ শুরু করতে হবে ও মন্ত্রে যেখানে ‘অমুক’ শব্দ লেখা আছে সে জায়গায় যাকে বশ করা দরকার তার নাম উচ্চারণ করতে হবে।”
দশ দিনে দশ হাজার দফা মন্ত্র জপ সর্ম্পুন করতে হবে। মন্ত্র জপ করা শেষ হওয়ার পর বশীকরন গুটিকা পকেটে রেখে দিতে হবে। যদি কাংখিত নারী দুরে থাকে বা তার নাম জানা না থাকে বা পিতামাতার নাম জানা না থাকে তবে তার ফটোর সাথে বশীকরন গুটিকা বেঁধে সিন্দুকে রাখতে হবে। এতে তার মন সাধকের সাথে দেখা করার জন্য উতলা হবে ও যতক্ষন না দেখা হচ্ছে শান্তি পাবে না। মনে রাখবেন এই মন্ত্রের দুরুপোযোগে সাধকের ভয়ংকর ক্ষতি হতে পারে। তাই অত্যাবশ্যক পরিস্থিতিতেই এই মন্ত্র প্রয়োগ করা দরকার।
উল্লেখ যেকোনো বশীকরণ বা বশীভূত করার জন্য নারী পুরুষ উভয়ের নাম ও পিতামাতার নাম জানা থাকতে হবে যদি কোন কারনে নাম জানা না থাকে তাহলে অবশ্যই উভয়ের ছবি প্রযোজ্য হবে
বিঃদ্রঃ- যেকোনো সাধনা নিজ দ্বায়িত্বে করবেন এতে যেকোনো অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনার জন্য আমি বা আমার ওয়েবসাইট কোন ধরনের দ্বায় গ্রহণ করবেনা।
মায়াজাল মন্ত্রগুরু তান্ত্রিক সেবা ও কবিরাজি সেবা প্রতিষ্ঠান।
নিবেদক, গুরুজি আজিজ রহমান (কামরুপি অলৌকিক পান্ডে লীলা সাধক কামরুপ কামাক্ষা)
বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ বাংলাদেশের যে কোন প্রান্তে চিকিৎসা প্রদান করা হয় এবং আপনারা যে কোন দেশ বিদেশ থেকে অনলাইনে তদবীর করতে পারেন জ্বীন চালানের মাধমে তদবীর করা হয়
যে কোন কঠিন কাজ ৩/৫ দিনের মধ্যে সমাধান করা হয় ইনশাআল্লাহ আজি যোগাযোগ করুন
ঠিকানা:- সরা সরি চেম্বার .খুলনা . খালিস পুর বাজার সুপার মার্কেট ফোন ..01757786808
শুক্রবার, ১৭ জুন, ২০২২
শয়তান চর্চা। বশিকরণ করার আসল উপায়।
শয়তান চর্চা। বশিকরণ করার আসল উপায়। লিখাটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। কথা দিতাছি আপনার কষ্ট বিফলে যাবেনা।
তন্ত্র বিদ্যা, মন্ত্র বিদ্যা বা সাধনা এমন কিছু বিষয় যা মানুষের সুপ্ত শক্তিকে যাগ্রত করে, তার ষষ্ঠ ইন্দ্রিয়কে সজাগ করে। আমাদের সমাজে এমন অনেক ব্যক্তি আছে যারা হয়তো লোক চক্ষুর আড়ালে প্রতিনিয়ত কোন না কোন কিছুর সাধনা করে আসছে, যেমন মুসলিম শাস্ত্র অনুসারে অনেক পীরের মুরিদান গন অজিফা নিয়ে থাকে এবং সেই অজিফার বদৌলতে সে জীবনে অনেক সফলতাও লাভ করে থাকে, সাধারনত তন্ত্র, মন্ত্র ইত্যাদি তান্ত্রিক গনের কাজ, এটা সাধারন মানুষের জন্য কোন ভাবেই নয়, সাধারন মানুষ যদি কোন সমস্যায় পরে তবেই তারা তান্ত্রিকের দ্বারস্থ হয়, তখন তান্ত্রিক গণ এই তন্ত্র বা মন্ত্র শক্তির প্রভাবে তার উপকার সাধনের চেষ্ঠা করে থাকে তবে বর্তমান সময়ে আমাদের সমাজে কিছু অসাধু ব্যক্তি এটিকে এক ধরনের লোক ঠকানো ব্যবসায় পরিনত করেছে, তাদের নিজেস্ব কিছু দালালের মাধ্যমে সমাজে কিছু উদ্ভট কথা ছরিয়ে তারপর সাধারন জনগনকে কাছে ভেরায় এবং তাদের কে প্রতারিত করে থাকে। কথাটা এ কারনেই বলছি যে বর্তমানে তন্ত্র, মন্ত্র ইত্যাদিতে কাজ করারমত বা ফল প্রদান করার মত শতকরা ৩ জন ব্যক্তিও খুজে পাওয়া যাবে না। অনেকেই আবার নিজেকে জীন হুজুর বলে দাবি করে থাকে জীন দ্বারা কাজ করা হয়, জীন চালান করা হয়, আমরা আমাদের কাজের স্বার্থেই এমন অনেক ভুয়ো লোকের সন্ধান যানি যারা স্রেফ মানুষকে ভেলকি বাজি দেখানোর মত কিছু কারসাজি ছাড়া কিছুই করে না। একটি কথা সকলের যানা উচিৎ প্রথমত তন্ত্র মন্ত্র বিদ্যা কাজে লাগিয়ে কিছু পেতে হলে তার অনেক নিয়মাবলি মানতে হয়, অনেক কষ্ট ও ত্যাগের বিনিময় এই বিদ্যা আয়ত্বে আসে, মন চাইলো আর কিছু চটি বই কিনে যদি তন্ত্র বিদ্যায় পারদর্শী হওয়া যেত তবে জগতে আর কিছুই করার প্রয়োজন হতো না। তেমনি জীন সাধক আমাদের সমাজে রয়েছে এটি সত্য তবে আসলে এটি একটি শক্তি সাধনা, কোন জীন সাধক তার জীনকে অন্যের কাজে ব্যবহার করতে পারবে না। তার শক্তি তার ব্যক্তিগত উদ্দেশ্য হাসিলের জন্য ব্যবহার করতে পারবে। নিজেই শুধু উপকৃত হতে পারবে। যারা এ ধারনের আজগুবি কথা সমাজে ছড়ায় তারা নিজ স্বার্থ উদ্ধার ছাড়া কিছুই করে না। জীন হুজুরের যদি জীন চালান করার ক্ষমতাই থাকতো সব কিছু জানার ক্ষমতাই থাকতো তবে সে হয় শেখ হাসিনা নতুবা বারাক ওবামার পি এ হিসেবে জব করতো। মনে রাখবেন নিজ জীবনে উন্নতী নিজ স্বার্থ উদ্ধারের জন্যই কেবল সাধনা বিধি কাজে লাগানো সম্ভব অন্যের ক্ষতি বা উপকার করা সম্ভব নয়। তবে টোটকার মাধ্যমে অনেকে মানুষের নানা বিধ ক্ষতি সাধন করে থাকে আমরা ভাবি তার পিছনে কালি লাগিয়েছে বা জীন লাগিয়েছে, এটা ভুল। সম্পূর্ণ ভুল। আমাদের মাঝে অনেকেই রয়েছি জীন সাধনা বা কালি সাধনা বা পরী সাধনা করার বাসনা নিয়ে কিছু ভন্ডদের কবলে পরে সবকিছু হারাই, অনেকে নাকি জীন বিক্রিও করে বলে আমরা শুনেছি আসলে এর শতভাগ বানোয়াট গাল গল্প। বিংশ সতাব্দিতে এই সকল বিষয় নিয়ে এখন অনেক গবেশনা চলছে এর রহস্য উদ্ধারের চেষ্টা চলছে ন্যাশনাল জিওগ্রাফির মত চ্যানেলে প্রায়শই এই বিষয় বিভিন্ন অনুষ্ঠান রাত্রি কালিন প্রচার হয়ে থাকে। আপনারা নিজেরা দেখেই হয়তো অনেক কিছু বুঝতে পারবেন। যারা সাধনা করতে আগ্রহী তাদের বলবো আপনারা বর্তমান সময় উপযোগী সাধনাগুলো করুন এতে শতভাগ ফল পাবেন কিন্তু যদি আদি সাধনাগুলো করেন তবে অবশ্যই আপনাকে সেই ধরনের প্রিপারেশন নিতে হবে, অনেকে কিছু গল্প ছরিয়েছে যে জীন সাধনা নাকি ১ কিংবা ৩ কিংবা ৭ দিনেই সম্ভভ। আমরা সারা বিশ্বের ( ইন্ডিয়া, পাকিস্থান, মায়ানমার, ভুটান, ত্রিপুরা, চায়না, ইংল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া, আফ্রিকা, ফ্রান্স, আমেরিকা ইত্যাদি) অনেক দেশের স্বনাম ধন্য তান্ত্রিকদের সাহায্যে প্রতিনিয়ত কাজ করে যাচ্ছি, কোথাও এই ধরনের আজগুবি কথা শোনা যায় নি যে জীন সাধনা এতো স্বল্প সময়ে সম্ভব, জীন সাধনার জন্য এক চিল্লা (৪১ দিন )থেকে তিন চিল্লা পর্যন্ত লাগতে পারে, আর এই সাধনা শতভাগ সফল না হওয়া পর্যন্ত কোনরুপ ফল পাওয়ার আশা পরিপূর্ণ বৃথা। তেমনি ভাবে পরী সাধনা, অপ্সরা সাধনা ৭ থেকে ২১ দিন বা আরো বেশি লাগতে পারে এ ক্ষেত্রেও সাধনা পরিপূর্ণ সফল হতে হবে। এমনি ভাবে যগতের প্রায় শহস্রাধিক প্রচলিত সাধনা রয়েছে যার সর্বনিন্ম সাধনা কাল ৭ দিন।।
আমরা নিজেরা সাধারনত সর্বসাধারনদের “ত্রাটক” সাধনা করতে উদ্বুদ্ধ করে থাকি কারন, এই একটি মাত্র কাষ্টমাইজ সাধনা যা ব্যক্তির সার্বিক মনো কামনা পূর্ণ করতে সক্ষম সেই সাথে এটি পরিপূর্ণ বিজ্ঞান ভিত্তিক এবং এটা থেকে ফল পাওয়ার জন্য সাধককে সাধনা পরিপূর্ণ সফল হওয়া অব্দি প্রতিক্ষা করতে হয় না, “ত্রাটক” সাধনা শুরু করার প্রথম সপ্তাহ হতেই সাধক তার ব্যক্তি জীবন উৎকর্ষের জন্য এই বিদ্যা তার কাজে লাগাতে পারে। একজন ব্যক্তি তার নানা বিধ সমস্যা ও তার সার্বিক জীবনের স্বপ্নকে বাস্তবায়িত করার জন্য “ত্রাটক” এর বিকল্প কিছু হতেই পারে না।।
আপনি যখন যেখানেই আপনার কাজের জন্য কোন ধারনের তান্ত্রিকের স্বরনাপন্ন্য হন না কেন অবশ্যই পূর্বে তার সর্ম্পক্যে খুব ভালো ভাবে যেনে শুনে তারপর তাকে কাজ দেওয়াটাই উত্তম। আরেক ভাবে মানুষের উপকারও নিজের উপকার করা যায় সেটা হলো শয়তান চর্চার মাধ্যমে, সৃষ্টিকর্তা যেমন আছেন শয়তান কেমন আছেন। বিভিন্ন চর্চার মাধ্যমে শয়তানকে সন্তুষ্টি করে কার্য হাসিল করা যায়। শয়তান জীন আত্মা তাদের সাথে একটা চুক্তি সম্পাদন করা লাগে । তুমি আমার এই কাজ করে দিবে তার বিনিময় আমি তোমার এই কাজ করে দিব। এই বিনিময় চুক্তির মাধ্যমে শয়তান জিন পরি আত্মা দ্বারা বিভিন্ন কাজ করা হয়। সব ধরনের কালোজাদু শয়তান চর্চার ব্যতীত হয় না। আপনি শয়তান কে সন্তুষ্ট করবেন আপনার দেহ আপনার আত্মা দিয়ে বিভিন্ন শয়তানীক রীতি নীতি মাধ্যমে। তার বিনিময় শয়তান আপনার সকল কাজ করে দিবে।
আমরা কোন ভাবেই যেন আমাদের স্বপ্ন পুরুন করার অভিপ্রায় নিয়ে অন্ধ্যের মত কোন ভন্ডের কাছে প্রতারিত না হই।। ভালো থাকবেন সকলেই।।
তান্ত্রিক সেবা ও কবিরাজি সেবা প্রতিষ্ঠান
খুলনা খালিস পুর বাজার সুপার মার্কেট ফোন imo-whoop 01757786808.
মঙ্গলবার, ১৭ মে, ২০২২
সর্ব বশীকরণ পুতলী মন্ত্র
বশীকরণ তাবিজ-কবচের দুটি বহুল পরিক্ষিত টোটকা দেওয়া হলোঃ
বিশ্বের বিস্তৃত আধ্যাত্নিক ও তান্ত্রিক প্রতিষ্ঠান মায়াজাল মন্ত্র গুরু
তান্ত্রিক জগতে ১০০% লিখিত গ্যারান্টি
সরাসরি এসে লিখুন গ্যারান্টিতে তদবির করার সুযোগ। imo-whotapo . 01757786808/
শনিবার, ৩০ এপ্রিল, ২০২২
চাকরী বিষয়ক তদবীর
বিশ্বের যে কোন সরকারী বেসরকারী চাকুরী, বিদেশ গমন, ভিসা প্রসেসিং ইত্যাদি ক্ষেত্রে আমাদের তদবীরগুলো অত্যন্ত ফলপ্রসু।
বর্তমান বাংলাদেশে বেশ কয়েকটি ডিফেন্স, পাবলীক, প্রাইভেট কম্পানী, ব্যাংক ইত্যাদি বেশ কিছু চাকুরীর নিয়গ চলছে, যেনাদের যোগ্যতা থাকা সত্বেও চাকুরীর হচ্ছেনা, প্রতিটি স্থানে প্রতারিত হচ্ছেন উর্দ্ধতন কেউ পরিচিত নেই, ঘুষ বানিজ্যে আপনার হাত নেই সেই সকল ভাগ্য বিরম্বিত ভাই বোনদের কল্যানে আমাদের এই চাকুরী তদবীর অত্যন্ত মুখ্য ভুমিকা পালন করে আসছে। আপনার বয়স থেমে নেই হবে হচ্ছে করে শতভাগ নিশ্চিত চাকুরী আপনি পাচ্ছেন না, আপনার পরিবারের একমাত্র আশার প্রদিপ আপনি সেখানে আপনি নিজেই হাজারো হতাষা ও দুশ্চিন্তায় ভরাক্রান্ত। ভেবে দেখুন জীবন আপনার, চয়েস আপনার, বাচার তাগিদ আপনার আমরা শুধু আপনাকে একটু এগিয়ে দেয়ার প্রয়াস করবো মাত্র। হয়তো এতেই আপনার জীবনের স্থবীর চাকা ঘুরতে আরাম্ভ করবে। আপনি নতুন আলোর মুখ দেখতে পাবেন। পরিবারের সকলের মুখে হাসি ফুটাতে পারবেন। এই কাজটি সম্পূন্য করতে হাদিয়া প্রয়োজ্য হবে।
শুক্রবার, ২৯ এপ্রিল, ২০২২
নামের প্রথম অক্ষর দিয়ে জানুন আপনিকোন রাশির জাতক
মঙ্গলবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২২
শিশুকে বাধ্যকরন
শিশুকে বাধ্যকরন তুর তুর তুরণী
সোমবার, ২৫ এপ্রিল, ২০২২
সকল প্রকার জীন পরিকে বশ করা মন্ত্র
সকল প্রকার জীন পরিকে বশ করা মন্ত্র।মন্ত্রঃ ইয়া ক্বাফ ওয়া সীন,ওয়া তা ইয়া মীম-মহাম্মাদুর রসূল"বিহাক্কি ফা মমীন-আলিফ লাম শিন"মাকলুকত ইয়া জ্বীন;সামতু লাকা তামিম-ইয়াসীন লাম ক্বাফ;ইয়া আযাজিল হাকিম"নাউরিকা আলালতু সামিম;বুযরুক্কা ফাসালি জমিন।নিয়মঃ মন্ত্র ৭৮৬ বার পাঠ করে সিদ্ধি করতে হবে। প্রয়োগ ৩০৮ বার।আরো বিস্তারিত জানতে হলে আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করবেন কোন কাজ অনুমতি ছাড়া গ্রহণযোগ্য হবে না এটা সব সময় মনে রাখবেন।
সোমবার, ১৮ এপ্রিল, ২০২২
ছবি দিয়ে বশীকরণ
বুধবার, ১৩ এপ্রিল, ২০২২
তাবিজ লেখার সঠিক নিয়ম।
সুন্দরী নারী বশীকরণ তদবীর
শূন্যে ভাসার মন্ত্র
বশীকরন তদবির মায়াজাল মন্ত্রগুরু
সোমবার, ১১ এপ্রিল, ২০২২
আমাদের এখানের চিকিৎসা সমূহ :
( মায়াজাল মন্ত্রগুরু)
বিশ্বের বিস্তৃত আধ্যাত্নিক ও তান্ত্রিক প্রতিষ্ঠান মায়াজাল মন্ত্র গুরু
তান্ত্রিক জগতে ১০০% লিখিত গ্যারান্টি
সরাসরি এসে লিখুন গ্যারান্টিতে তদবির করার সুযোগ। imo-whotapo . 01757786808/