আজ আমরা অত্যন্ত দুঃস্প্রাপ্য কার্যক্ষম একটি বশিকরণ তন্ত্র নিয়ে আপনাদের সাথে হাজির হয়েছি, সাধারন যে সকল মানুষ একট্র গ্রাম সাইটে বসবাস করে তাদের জন্য অত্যন্ত সুবিধাজনক ও সহজ এই বশিকরন পদ্ধতী। যে কেউ এই পদ্ধতী ব্যবহার করে তার হারানো প্রেমীক/প্রেমীকাকে বা ভালোবাসার মানুষটিকে কাছে পেতে পারে।
প্রয়োজনীয় সামগ্রীঃ
একটি ব্যাঙ্গ (নর/মাদি)
কিছুটা সিদুঁর
পঞ্চরস
দিনঃ শনি বা মঙ্গল বার
সময়ঃ সন্ধার একটু আগে (সুর্য ডুবার পূর্বে)
দিকঃ আকাঙ্খীত ব্যক্তির বাড়ীর দিকে মুখ।
মন্ত্রঃ নিষ্প্রয়োজন
বিধিঃ প্রথমে বর্ষাকালে একটু সাবধানে বৃষ্টিরদিনে বাড়ীর আসে পাসে খুজে দেখুন জলাশয়ে যে একটু বড় সাইজের বেঙ পাওয়া যায় সেই সাধারন বেঙ্গের কথাই বলা হচ্ছে, মূল সমস্যাটি হচ্ছে বেঙ চিনতে পারা অর্থাৎ আপনি যদি পূরুষ হয়ে থাকেন আর কোন মেয়েকে কনভেন্স করতে চান তবে অবশ্যই আপনাকে স্ত্রী বেঙ জোগার করতে হবে, তেমনি ভাবে আপনি যদি মেয়ে মানুষ হয়ে থাকেন আর কোন পুরুষকে কনভেন্স করতে চান তবে অবশ্যই কোন পুরুষ বেঙ জোগার করতে হবে। নিচে বেঙ চেনার একটি সরল নিয়ম দেওয়া হলো, সেই সাথে পঞ্চমল জোগারের সহজ পদ্ধতী। অন্যান্ন কাজের নিয়ম দু ক্ষেত্রেই একই।
যেমন প্রথমত আপনি একটি শনি বা মঙ্গলবার বেঙ জোগার করবেন, এরপর সেটিকে কোন সুরক্ষিত স্থানে জীবিত আটকে রাখতে হবে, পরবর্তী কাজের জন্য। এরপর আপনাকে নিজের শরীরের পঞ্চরস জোগার করতে হবে, যেমন ১) চোখের পানি, ২) নাকের পানি. ৩) মুখের লালা বা থুতু, ৪) বির্য নারীদের ক্ষেত্রে কামরস বা মুত্র ব্যবহার হতে পারে, ৫) নিজ শরীরের রক্ত। এই সকল কিছু অতি সামান্য পরিমানে এক সংগে একটি চামুচ বা কাচের পাত্রে নিতে হবে। যেমন সকল কিছু ১ ফোটা করে হলেই যথেষ্ট। এবার ঠিক সন্ধার সময় কোন নির্জন ঘরে বসে বেঙটিকে সামনে নিয়ে বসুন এবং আপনার আকাঙ্খীত ব্যক্তির কথা ভাবুন এবং বেঙ্গটিকে মুখের সামনে নিয়ে তাকে তিনবার বলুন আমি অমুক (নিজের নাম ও নিজের বাবার নাম), অমুকের (প্রেমিকার নাম ও তার মায়ের নাম) জন্য পাগল, তাকে আমি ভালোবাসি, আমি তাকে পেতে চাই। এবার সেই বেঙ্গের মুখ সাবধানে ফাক করে আপনার নিকট রক্ষিত পঞ্চমল ঢেলেদিন এবং তার মাথায় একটু সিদুঁর লাগিয়ে দিন। এবং তাকে নিয়ে গিয়ে আপনার প্রেয়শীর বাড়ীতে চুপিসারে ছেড়ে দিয়ে আসুন, অবশ্যই সেদিন রাত্রেই ছেড়ে দিয়ে আসবেন। কয়েকদিন অপেক্ষ করুন আপনার প্রেয়শী অবশ্যই আপনার জন্য ব্যকুল হয়ে আপনার সাথে যোগাযোগ করবেন। এর ব্যতিক্রম হবেই না।
বিঃদ্রঃ কাজের পূর্বে গুরুদক্ষিণা প্রদান করে গুরুর অনুমতি নিয়ে নিবেন, নতুবা সবকিছুই বৃথা হতে পারে।
পুরুষ ও স্ত্রী ব্যাঙ কি করে চিনবেনঃ পুরুষ ব্যাঙ চেনার উপায়: » নীচের চোয়ালের দুধারে দুটি কাল বর্ণের স্বর থলি আছে। » নীচের চোয়ালের সামনে দু’হাতের মাঝখানের জায়গা হলুদ রংয়ের থাকে। » গায়ের পর্দা সাধারনভাবে ছোট হয় এবং আঙ্গুল মোটা হয়। » গায়ের কব্জী বেশ মোটা হয়। » প্রজনন ঋতুতে উজ্জল বর্ণ ধারন করে। » সামনের পায়ের পেছন দিকে চাপ দিলে মুখ থেকে শব্দ করতে থাকে। » আকারে বড় ও ওজন বেশী হয়। স্ত্রী ব্যাঙ চেনার উপায়: » স্বর থলি নেই। » সব ঋতুতেই চোয়ালের সামনে দু’হাতের মাঝখানের জায়গার রং হালকা ধুসর থাকে। » গায়ের পর্দা বড় দেখায় এবং আঙ্গুল সরু হয়। » পায়ের কব্জী বেশ সরু হয়। » প্রজনন ঋতুতে পেট ফুলে থাকে। » সামনের পায়ের পেছন দিকে চাপ দিলে কোনরকম শব্দ করতে পারে না বরং পেট ফুলে উঠে এবং কিছু ক্ষেত্রে মলমুত্র ত্যাগ করে। » আকারে ছোট ও ওজন কম হয়।
পঞ্চমল জোগারঃ প্রথমত আপনি আপনার প্রেয়শীর কোন বিশেষ কথা ভাবুন তাহলেই হয়তো চোখে পানি আসতে পারে, নতুবা আপনি তাকে ভাবতে ভাবতে এক নাগারে আকাসের দিকে তাকিয়ে থাকুন দেখুন চোখে পানি চলে আসবে, সেখান হতে এক ফোটা সংগ্রহ করুন। চোখে পানি আসলে সাধারন ভাবে নাকেও পানি চলে আসে তবে নাকে পানি না আসলে ঝাঝালো কোন কিছুর একটু গন্ধ নিন, নাকে পানি চলে আসবে। এমনি ভাবে টক খাবার যেমন তেতুল বা কাঁচা আমের কথা ভাবতে ভাবতে জিভ বের করে নিচু মাথা হয়ে থাকুন টপটপ করে পানি পরতে থাকবে। যারা হস্তমিথুন করে থাকেন তাদের ক্ষেত্রে বির্য বা কামরস বের করা খুব কঠিন কিছু নয়, যারা করেন না তারা একদিন চেষ্টা করুন আপনার প্রিয় ব্যক্তিকে ভেবে তাহলেই কাজ হয়ে যাবে। নিজের ডান হাতের কনিষ্ঠা আঙ্গুলের ডগায় সুই বা কোন কাটা দিয়ে একটু আলতো ভাবে ফুটো করলেই রক্ত পেয়ে যাবেন।
তান্ত্রিক গুরু আজিজ রহমান । আপনারা যে কোন দেশ বা জেলা থেকে অনলাইনের মাধ্যমে তদবির করতে পারেন জ্বীন চালানোর মাধ্যমে কাজ করে দেয়া হয় যে কোন কঠিন কাজ ৩/৫ দিনের মধ্যে সমাধান ইনশাআল্লাহ ১০০%গ্যারান্টিতে কাজ করা হয় বিফলে মূল্য ফেরত আজি যোগাযোগ করুন তান্ত্রিক গুরু আজিজ রহমান জ্বিন সাধক । ঠিকানা খুলনা কালিস পুর বাজার সুপার মার্কেট ফোন imo+ 01757786808