মহা বশিকরণ মন্ত্র এবং নিয়ম। ইদানিং আমার গুরুবিদ্যা অনলাইনে প্রকাশ করিনা তার কারণ হলো কিছু প্রতারক চক্র আমার বিদ্যা গুলো কপি করে নিজেদের নামে চালিয়ে মানুষ ঠাকাচ্ছে। জানি এই বিদ্যাও কপি করে অনেকেই নিজের নামে চালিয়ে দিবে। তবুও আজ বিদ্যাটি প্রকাশ করবো। তবে অবশ্যই মনে রাখবেন, এই মন্ত্রটি অন্যায় ভাবে কারো উপর প্রয়োগ করা যাবেনা। যদি একান্তই কোনো নারী/পুরুষকে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ করতে চান তবেই যথা রিতীতে প্রয়োগ করলে ফল পাবেন।
মন্ত্রঃ নউর নিজায়াল নিহক্কে পাক
অজ্র বৌধা তৈনাগ্য অনৌজানাত
বিভাল তিরমৈজি সোনৈহাজ
গৌর নন্ধি ফির বার মহাব্বাত
গন্ধর সৈন্দুরে বন্ধন তিলক
পঞ্চবুটে মন হরির হৌর বাক
বন্ধনের উপর চালনা করি
অমুক অমুকের পদতলে থাক
পঞ্চবুটে ধর শ্রী শঙ্খধনি
পঞ্চের চাপটে পঞ্চমণি
চন্দ্রের উপর চপসে যাক
হ্রীং ক্রীং ক্লীং বাক্য ধনি
শীতলা চন্ডী হ্রীং ক্রীং তৌসর
অমুকের হৃদয়াত্না বন্ধনা কর
অমুক আমায় ছাড়ি যদি যাস
দোহায় চান্ডাল কালিকার মস্তক খাস।
নিয়মঃ প্রয়োগ বিধিটা একটু অদ্ভুত তবে চেষ্টা করলে অসম্ভব নয়। প্রথমে কাঙ্খিত বয়ক্তির কাপড়ের কিছু টুকড়া সংগ্রহ করুন। এবার সাদা মোরগ জোগার করুন। তারপর রাত্রি ১১ টায় বাসার দক্ষিণ মুখ হয়ে উঠানে বসুন এবং লাল গামছা দিয়ে আসন সাজিয়ে নিন। সামনে মোমবাতি আগড়বাতি জ্বালাতে হবে। এবার মোরগের মাথায় সিন্দুর লাগিয়ে দিন। সিন্দুর লাগানোর পর মন্ত্রটি ২১ বার পাঠ করুন। মন্ত্র পাঠ শেষে মোরগের বাম পায়ে লাল এবং কালো সুতা বাধুন। পুনঃবার ২১ বার মন্ত্র পড়ুন। তারপর মোরগটির গলা এক টানে ছিড়ে ফেলুন। এবার গথা থেকে ২১ ফোটা রক্ত জোগারকৃত কাপড়ে ফেলতে হবে। এক ফোটা করে রক্ত ফেলবেন এবং একবার করে মন্ত্র পড়বেন। ২১ ফোটা রক্তে ২১ বার মন্ত্র পড়বেন। সব শেষে কাপড়টি আগুনে জ্বালান। জ্বালানো শেষে ছাই দিয়ে নিজ কপালে তিলক দিন। তিলক দেওয়ার ১২ থেকে ২৪ ঘন্টার মধ্যে কাঙ্খিত ব্যক্তি আপনার জন্য দেওয়ানা হয়ে যাবে। এক কথায় আপনার জন্য পাগল হয়ে যাবে। আপনি যা বলবেন উনি তাই করতে বাধ্য।
জ্বীন পরী সাধক তান্ত্রিক গুরু আজিজ রহমান। । ঠিকানা খুলনা খালিস পুর বাজার সুপার মার্কেট ফোন 01757786808
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন