..কালো জাদুর সাইট গুলি ভিজিট করার জন্য আপনাকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। বিস্তারিত জানার জন্য আমাদের ইমু নাম্বারে ফোন দিতে পারেন। imo/ 01757786808
রবিবার, ২৬ ডিসেম্বর, ২০২১
কলহ সৃষ্টিকারী মন্ত্র
শনিবার, ২৫ ডিসেম্বর, ২০২১
রাজমহিনী কেরামতি তাবিজ এর সকল তদবির।
সোমবার, ৬ ডিসেম্বর, ২০২১
চোঁখের দিকে তাকিয়ে বশীকরন করুন যে কোন মানুষ কে
কালো যাদু বশীকরন মন্ত্রগুরু
বুধবার, ১ ডিসেম্বর, ২০২১
মহা কাল বান মারার মন্ত্র
মঙ্গলবার, ৩০ নভেম্বর, ২০২১
অর্থ প্রাপ্তির বিশ্বের স্রেষ্ঠ তদবীরঃ
বৃহস্পতিবার, ২৫ নভেম্বর, ২০২১
মাটি বশীকরণ মন্ত্র দিয়ে বশীভূত করুন।
মাটি বশীকরণ মন্ত্র দিয়ে বশীভূত করে যা খুশি তাই করুনঃ-
লজ্জাতুন্নেছা এর পক্ষ থেকে আপনাদের সবাইকে জানাচ্ছি আন্তরিক শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন। প্রতিবারের ন্যায় এবারও আমরা আরও একটি নতুন বিষয় নিয়ে আপনাদের সামনে হাজির হয়েছে আমাদের আজকের নতুন বিষয় মাটি বশীকরণ মন্ত্র। আজ আমরা তাদের সামনে যে মন্ত্র টি তুলে ধরবো এই মন্ত্রটি প্রয়োগ করে আপনি যেকোন স্ত্রী বা মেয়েকে আপনার বশীভূত করতে পারবেন। আপনি যদি কাউকে পছন্দ করে থাকেন বা কাউকে যদি আপনি ভালোবেসে থাকেন আপনি যদি তাকে আপনার মনের কথা বলতে না পারেন এছাড়াও আপনি যদি তাকে আজীবন আপনার জীবনসঙ্গিনী হিসেবে পেতে চান তাহলে আমরা আজ আপনাদের সামনে যে বশীকরণ মন্ত্র টি তুলে ধরছি এই বশীকরণ মন্ত্র টি আপনি প্রয়োগ করতে পারবেন। আমরা যে বশীকরণ মন্ত্র টি এখানে আপনাদেরকে দেখাবো এই বশীকরণ মন্ত্র টি শুধুমাত্র যে কোন মেয়ে বা স্ত্রী এর ওপর প্রয়োগ করা যাবে তাছাড়া অন্য কোন ক্ষেত্রে এটি প্রয়োগ করা যাবে না। আমাদের এই আলোচনায় আমরা যে সমস্ত নিয়মকানুনের কথা বলব সেগুলো যদি আপনি সঠিকভাবে প্রয়োগ করতে পারেন তাহলে আপনি খুব সহজেই আপনার কাঙ্খিত ব্যক্তিকে আপনার বশীভূত করতে পারবেন। তাহলে চলুন প্রথমে মাটি বশীকরণ মন্ত্র টি দেখে নেয়া যাক-
“কালা কলুয়া চৌসঠ বীর তাল ভাগী তোর জহাঁ কো ভেজু বহী কো
জায়ে মাংস-সজ্জা কো শব্দ বন জায়ে আপনা মারা, আপ দিখাবে চলত
বাণ মারু উলট মূঠ মারু মার মার কলুয়া তেরী আস চার চৌমুখা
দীয়া মার বাদী কী ছাতী ইতনা কাম মেরা ন করে তো তুঝে মাতা
কা দুধ পিয়া হরাম।”
প্রয়োজনীয় সামগ্রী: আজ আমরা আপনাদের সামনে যে বশীকরণ মন্ত্র টি তুলে ধরেছি এই বশীকরণ মন্ত্র টি যদি আপনি প্রয়োগ করতে চান তাহলে আপনাকে শুধুমাত্র আপনি যাকে বশীভূত করতে চান তার বাম পায়ের নিচের মাটি সংগ্রহ করতে হবে।
নিয়ম কানুন: প্রথমে বলব আপনারা মন্ত্রটি খুব ভালোভাবে সঠিক উচ্চারণ সহ মুখস্ত করে নিন তা না হলে মন্ত্র উচ্চারণের যেকোনো ধরনের আপনাদের ভুল হতে পারে আর মন্ত্র যদি ভুল হয় তাহলে এই মন্ত্র প্রয়োগ করে আপনি কোন ধরনের ফলাফল ভোগ করতে পারবেন না। মন্ত্র মুখস্থ করা হয়ে গেলে তারপর আপনি মন্ত্রটি অবশ্যই সিদ্ধ করে নিবেন। মন্ত্র নিষিদ্ধ করে নেবার জন্য আপনি যে কোনো মঙ্গলবার দিন উক্ত মন্ত্র 11 হাজার বার পাঠ করবেন। আপনি যে স্থানে বসে মন্ত্র জপ করবেন সেই স্থান টি অবশ্যই পাক পবিত্রতা বজায় রাখবেন শেষে তাকে নিজে পাক পবিত্রতা বজায় রাখবেন। আমি যখন মন্ত্র সিদ্ধ করবেন তখন কারো সাথে কোন প্রকার কথা বলবেন না এবং কেউ জানা আপনাকে না দেখে।
প্রয়োগ বিধি: মন্ত্র সিদ্ধ করা হয়ে গেলে আপনি যদি এই মন্ত্র প্রয়োগ করতে চান তাহলে প্রথমে আপনি যাকে বশীভূত করতে চান তার বাম পায়ের নিচের মাটি নিয়ে উপরক্ত মন্ত্র শুধুমাত্র 7 বা অভিমন্ত্রিত করে আপনার কাঙ্খিত ব্যক্তির মাথায় দিতে হবে। তাহলে সেই ব্যক্তি আপনার প্রতি আকর্ষিত হয়ে বশীভূত হবে।
আমাদের এই বশীকরণ মন্ত্র সম্পর্কে আপনি যদি কোন প্রশ্ন করতে চান তাহলে অবশ্যই আপনি আমাদেরকে ইমেইল করতে পারেন বা আপনি যদি আমাদের সাথে সরাসরি কথা বলতে চান তাহলে আমাদের এই ওয়েব সাইটে আপনি আলাপন অপশন ব্যবহার করতে পারেন।
বি.দ্র: আপনি কখনোই কোন প্রকার খারাপ কোন উদ্দেশ্যে যে কাজটি করতে যাবে না তাহলে আপনি মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবেন।
রবিবার, ২১ নভেম্বর, ২০২১
আয়ুর্বেদ কৃমি রোগ নাশকঃ
৫০ গ্রাম শামুকের চুন (পান খেতে যে চুন লাগে) নিয়ে তা রাতে কোন কাচের পাত্রে সমপরিমাণ পানি দিয়ে খুব ভালো ভাবে নারতে হবে। এবং সেই ভাবেই কোন সুরক্ষিত স্থানে রেখে দিতে হবে। এবার সকালে সেই পাত্র বের করে খুব সাবধানে উপরের পরিস্কার পানি টুকু অন্য আর একটি পাত্রে নিতে হবে, এবং এর সাথে সামান্য লবন মিশিয়ে চাঁ চামুচের দুই চামুচ কৃমি আক্রান্ত বাচ্চাকে খাওয়ালে অবশ্যই সমস্ত কৃমি মরে যায়, এতে বাচ্চার কোন রকম সমস্যা হয় না।। ( এক সপ্তাহ পরে আর এক ডোজ দেওয়া যেতে পারে)
পাথরি রোগ নাশকঃ
শাল গাছের বীজ ৩/৪ টি নিয়ে পাথরের উপর চন্দনের মতো ঘষে গাঢ় ক্বাথ বের করে প্রতিদিন পাথরির রোগীকে খাওয়ালে পাথর গুঁড়ো গুঁড়ো হয়ে প্রসাবের সাথে বের হয়ে যায়।। (অন্তত ২১ দিন খাওয়াতে হবে)।।
স্মৃতি শক্তি বৃদ্ধি, ক্ষুধা বৃদ্ধি ও পেট পরিষ্কার থাকার প্রয়োগঃ
শিমুল গাছের শেকড়ের ( ছোট বা কচি শিমুল হলে ভালো হয়) তাজা রস ২০ গ্রাম, ৫ গ্রাম মিশ্রীর সঙ্গে মিশিয়ে প্রতিদিন খেলে স্মৃতি শক্তি বাড়ে, পেট পরিষ্কার হয়, ক্ষুধা বৃদ্ধি হয়।।
স্তনে ব্যথা হলেঃ
হলুদ ও ধুতুরা পাতা
বেটে সামান্য গরম করে স্তনে
লাগালে ব্যথা নিরাময় হয়।।
তুলে স্ত্রী সহবাস কালীন মুখ
মধ্যে রেখে সহবাস করলে
সহসা বীর্যপাত হয় না।।
যদি সেই মোরগের বিচি
(অন্ডকোষ) একটি কাঁচা গিলে
খেয়ে ফেলা যায় তবে
বীর্য রোধ হয়।
(অন্ডকোষ) নিয়ে ছায়ায় শুকিয়ে সেটি
ফুটো করে কালো ধাগায়
তাবিজের মত বেধে যদি
স্ত্রী সহবাসের সময় কোমোরে পড়া
যায় তবেও অনেকক্ষন পর্যুন্ত বীর্য
বাহীর হয় না।
তাহাকে দিনে বিশ বা
পঁচিশ বার নাকে শুকিতে
হইবে। ইহাতে সেই
ব্যক্তির ঘুম আর আসিবে
না।।
দুই রতি, বিছনাগ আধা
তোলা, পিপুল অর্দ্ধ তোলা,
গোল মরিচ অর্দ্ধ তোলা,
জ্যৈষ্ঠ মধু দুই আনা=
সমস্ত কিছু সামান্য পরিমান আদার
রসে উত্তম রুপে পিষিয়া
সরিষা পরিমাণ বড়ি তৈরী করিবে। বলবান লোকের জন্য
একটি বড়ি, শিশুর জন্য
ছয় ভাগের এক ভাগ,
এই ভাবে মধু সহযোগে
দিনে দুই তিন বার
সেবনে কফ ও পিত্ত
সারিয়া যাইবে।।
মরিচ, লবঙ্গ, বচ, শুঠ,
জ্যৈষ্ঠ মধু, বাসক শিকড়ের
ছাল, ব্যাকুরের শিকড়ের ছাল,ম এক
এক তোলা নিয়ে এর
সংগে আট তোলা মিছরির
সংগে মিশিয়ে অর্দ্ধসের জলে সিদ্ধ করিয়া
দেড় পোয়া থাকিতে নামাইবে।এবং ভালো ছাকনি দিয়ে
সুন্দর ভাবে এটাকে ছাকিতে হইবে। এক চামুচ পরিমান প্রতি
চার ঘন্টা অন্তর সেবন
করিতে হইবে।বুকে
বেদনা হইলে বাসক পাতার
সেক দিবে এতে বেদনা
ভালো হইবে।
আয়ুর্বেদ (বীর্যরোধ )
শুক্রবার, ২৯ অক্টোবর, ২০২১
সম্মোহনী সিন্দুর পড়া বশীকরন মন্ত্রঃ
সোমবার, ২৫ অক্টোবর, ২০২১
প্রিয়জনকে বাধ্যকরণ মন্ত্রঃ
বৃহস্পতিবার, ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০২১
জাদু-টোনায় আক্রান্ত হলে যে আমল করবেন।
সমস্ত প্রশংসা আল্লাহর জন্য। হে আল্লাহ! হে মানুষের প্রতিপালক! আপনি কষ্ট দূর করে দিন ও আরোগ্য দান করুন। (যেহেতু) আপনিই রোগ আরোগ্যকারী।
আপনার আরোগ্য দান হচ্ছে প্রকৃত আরোগ্য দান। আপনি এমনভাবে রোগ নিরাময় করে দিন যেন তা রোগকে নির্মূল করে দেয়।
জাদুটোনা কিংবা কুফরি থেকে বাঁচতে আমাদের যেমন সঠিক আমল করা জরুরি। তেমনি আ’ক্রা’ন্ত হয়ে গেলে তা থেকে বাঁচতে সঠিক তদবির গ্রহণ করাও জরুরি।
যে আমল করবেন- জাদুটোনা কিংবা কুফরির মাধ্যমে করা তদবিরে মানুষ মা রা ত্ম ক অসুস্থ হয়ে যায়। তা থেকে বেঁচে থাকতে রয়েছে আমল ও দোয়া। এ জাদুটোনা কিংবা মানুষ এবং বদ-জ্বীনের কু-প্রভাবে হয়ে থাকে।
জাদুটোনা কিংবা কুফরির কু-প্রভাব থেকে বাঁচতে যেমন সঠিক আমল করা জরুরি। তেমনি আ’ক্রা’ন্ত হয়ে গেলে তা থেকে বাঁ চ তে বিশুদ্ধ তদবির গ্রহণ করাও জরুরি। সংক্ষেপে কিছু আমল, উপায় ও পদ্ধতি তুলে ধরা হলো-
জাদুটোনার ধরণ বুঝে পদক্ষেপ গ্রহণ-
মানুষের ক্ষ.. তি কী ধরণে জাদুটোনা করা হয়েছে প্রথমেই সে সম্পর্কে জেনে নিতে হবে। আর তা জানতে সক্ষম হলে জাদুর জিনিসগুলো ধ্বং.. সের মাধ্যমেই তা থেকে মুক্ত হওয়া যায়।
যেমন- কোনো নির্দিষ্ট স্থানে কিংবা নির্দিষ্ট কোনো জিনিসের মাধ্যমে হতে পারে তা মানুষের চুল, ব্যবহৃত চিরুনি, পানি পানের গ্লাস বা মগ কিংবা অন্য কোনো ব্যবহৃত জিনিস। তবে সে সব জিনিস আ.. গু ণে কিংবা পানি দ্বারা নষ্ট করে দিতে হবে।
জাদুকার চিহ্নিত করা-
কোন ব্যক্তির দ্বারা ক্ষতিকর জাদুটোনা করা হয়েছে, সম্ভব হলে তা জেনে নেয়া। জাদুটোনাকারী কে? তা জানতে পারলে সে ব্যক্তিকে তা নষ্ট করতে বাধ্য করা। জাদুটোনাকারী ব্যক্তিকে তা নষ্ট করার পর তাওবা করানো। ইসলামে জাদুটোনাকারীকে হ.. ত্যা র নির্দেশ এসেছে। মুসলিম (ইসলামি শাসন প্রক্রিয়ায়) শাসকের ওপর দায়িত্ব হলো জাদুকারীকে তাওবার আহ্বান না করেই হ.. ত্যা করা।
হজরত ওমর রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা হাদিসে পাকে প্রিয় নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেছেন, ‘জাদুকরের শাস্তি হচ্ছে ত লো য়া রের আ ঘা তে তার গর্দান ফে লে দেয়া।
’ফলে হজরত হাফসা রাদিয়াল্লাহু আনহা যখন জানতে পারলেন যে, তাঁর এক বাদী জাদুটোনা করে, তখণ তাকে হ.. ত্যা করা হয়।
ঝাঁড়-ফুঁকের মাধ্যমে জাদুটোনা নষ্ট করা-
জাদু নষ্ট করার ক্ষেত্রে ঝাড়ফুঁকের রয়েছে বড় ধরনের প্রভাব। আর তাহলো এমন- ‘জাদুটোনায় আ’ক্রা’ন্ত ব্যক্তির ওপর অথবা কোনো একটি পাত্রের পানিতে আয়াতুল কুরসি অথবা সুরা আরাফ, সুরা ইউনুস, সুরা ত্বহা এর যাদু বিষয়ক আয়াতগুলো পড়ে দম করা এবং তা পান করা।
– হজরত ওয়াহাব রহমাতুল্লাহি আলাইহি বলেন, যে ব্যক্তি জাদু-টোনার শিকার হয়, তাঁকে জাদুর প্রভাব থেকে মুক্ত করতে হলে নিম্নোক্ত আমলটি করতে হবে। আর তা হলো- কুলের সাতটি পাতা পাটায় বেটে পানিতে মিশাতে হবে। অতঃপর আয়াতুল কুরসি পড়ে ওই পাটা পাতার ওপর ফু দিতে হবে। সেগুলো পানির সঙ্গে মিশাতে হবে। তা থেকে জাদুকৃত ব্যক্তিকে তিন ঢোক পানি পান করাতে হবে।
অবশিষ্ট পানি দিয়ে গোসল করাতে হবে। ইন শা আল্লাহ এ আমলের কারো প্রতি জাদু ক্রিয়া হয়ে থাকে; তবে তা নষ্ট হয়ে যাবে।
জাদুটোনা থেকে বাঁচার আমল-
– নিয়মিত আয়াতুল কুরসি, সুরা কাফিরুন, সুরা ইখলাস, সুরা নাস ও সুরা ফালাক পড়া।– নিয়মিত এ দোয়াটি পড়া- উচ্চারণ, আল্লাহুম্মা রাব্বান নাস! আজহিবিল বাস। ওয়াশফি আনতাশ শাফি। লা শিফাআ ইল্লা শিফাউকা, শিফাআন লা ইয়ুগাদিরু সাকামা।’
অর্থ : হে আল্লাহ, হে মানুষের প্রতিপালক! আপনি কষ্ট দূর করে দিন ও সুস্থতা দান করুন। (কেননা) আপনি রোগ থেকে সুস্থতা দানকারী। আপনার সুস্থতা দানই হচ্ছে প্রকৃত সুস্থতা দান। আপনি এমনভাবে সুস্থতা দান করুন, যাতে তা রোগকে নির্মূল করে দেয়।’
জিবরিলের দোয়া-
বিশ্বনবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের জন্য হজরত জিবরিল আলাইহিস সালাম এ দোয়া পড়ে ঝাঁড়ফুঁক করেছিলেন। জিবরিলের দোয়াটি পড়া- উচ্চারণ : ‘বিসমিল্লাহি আরক্বিকা মিন কুল্লি শাইয়িন ইয়ুজিকা। মিন শাররি কুল্লি নাফসিন আও আইনি হাসিদিন; আল্লাহু ইয়াশফিকা । বিসমিল্লাহি আরক্বিকা।’
অর্থ : আল্লাহর নামে সব কষ্টদায়ক বিষয় থেকে আমি আপনাকে ঝাঁড়ফুঁক করছি। প্রত্যেক আত্মা ও ঈর্ষাপরায়ণ চোখের অনিষ্ট থেকে। আল্লাহ আপনাকে সুস্থতা দান করুন। আল্লাহর নামে আমি আপনাকে ঝাড়ফুঁক করছি।
মহান আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহকে উল্লেখিত আমল, দোয়া ও উপায়গুলো মেনে চলার মাধ্যমে ক্ষতিকর সব জাদুটোনা থেকে হেফাজত থাকার তাওফিক দান করুন। আমিন।
মোবাইল স্ক্রিনের কোরআন কি ওজু ছাড়া পড়া যাবে?
মোবাইলে সফটওয়্যারের মাধ্যমে কোরআন শরিফ সংরক্ষণ করা যায়। এ সফটওয়্যার চালু করলে স্ক্রিনে কোরআন শরিফ দেখা ও পড়া যায়। প্রশ্ন হলো, মোবাইলের স্ক্রিনে দৃশ্যমান কোরআন শরিফ ওজু ছাড়া স্পর্শ করা যাবে কি-না ?
উত্তর: বিষয়টি মতভেদপূর্ণ। আলেমদের কারো কারো মতে, যে বস্তুতে কোরআন শরিফ স্থায়ীভাবে লেখা থাকে, তা ওজু ছাড়া স্পর্শ করা জায়েজ নয়। যেমন কাগজে ছাপা হওয়া কোরআন। কিন্তু মোবাইলের স্ক্রিনে দৃশ্যমান কোরআন শরিফ স্থায়ী নয়। কিছু আলোকরশ্মির মাধ্যমে তা দৃশ্যমান হয়। সুতরাং তা ওজু ছাড়া স্পর্শ করা যাবে।
সমকালীন বিখ্যাত ফকিহ শাইখ আব্দুর রহমান ইবনে নাসের, শাইখ সালেহ ফাওযান প্রমুখ এমনই ফতোয়া দিয়েছেন (দেখুন- আল ইসলাম, সওয়াল-জওয়াব, ফতোয়া নং: ১০৬৯৬৬১)।
এছাড়া মোবাইলের ওপরে গ্লাসের আবরণও থাকে। এ কারণে কেউ কেউ বলেন, তা ওজু ছাড়া স্পর্শ করা যায়।
অন্যদিকে কিছু গবেষক আলেমের মতে, কোরআন মাজিদের যথাযথ মর্যাদা রক্ষার্থে মোবাইলের স্ক্রিনে দৃশ্যমান অংশও বিনা ওজুতে স্পর্শ করা যাবে না। বিষয়টি যেহেতু মতভেদপূর্ণ। তাই স্ক্রিনে দৃশ্যমান কোরআনের আয়াত বিনা ওজুতে স্পর্শ না করাই শ্রেয়।
তান্ত্রিক গুরু আজিজ রহমান
ভালোবাসার মানুষ বাধ্য করণ মন্ত্র
যদি আপনি কাউকে ভালোবাসেন কিন্তু অপর জন আপনাকে পছন্দ না করে তাহলে বিদ্যাটি কাঙ্খিত ব্যক্তির উপর প্রয়োগ করতে পারেন। মাত্র তিন দিনের জন্য উক্ত ব্যক্তি আপনার জন্য দেওয়ানা হয়ে যাবে। এক কথায় আপনাকে ছাড়া অন্য কিছুই বুঝবেনা। আপনাকে কাছে না পাওয়া পর্যন্ত উতলা হয়ে থাকবে।
মন্ত্রঃ অঞ্জম ধরা নিবাক ষল
অমুকের পঞ্চ নিবাক শ্রীসর
কাউর কামখ্যার ত্রিপদের জল
অমুকের আত্মার আত্মা ধর
ডানে ধর বামে ধর ত্রিনয়ন ধর
পর্বে ধর পশ্চিমে ধর স্বচক্ষে ধর
এস্কের টানে আমার পদতলে পর
জলেশ্বরীর তন্ত্রের বলে
অমুকের মস্তকে যাক বানি
কাউর কামাখ্যার ত্রিপদ দিয়ে
অমুকের রাহু আত্মা টানি
ছাড় ঘর ছাড় আত্মীয় স্বজন
আমার কাছে ছুটে আয়
না আসলে চান্ডালের দোহায়
চান্ডালিনী কামাখ্যার মাথা খায়।
নিয়মঃ মন্ত্রটি ৩০১ বার পাঠ করে মুখস্থ করে নিবেন। তদরপর কাঙ্খিত ব্যক্তির সামনে গিয়ে মন্ত্রটি মনে মনে ২১ বার পাঠ করবেন। মোট ৩ দিন পাঠ করতে হবে।
বুধবার, ১১ আগস্ট, ২০২১
মনের মানুষকে বাস্তবে পাওয়ার উপায়ঃ
মনের মানুষকে বাস্তবে পাওয়ার উপায়ঃ
বিবরণঃ- আপনি যাহাকে প্রচন্ড মন থেকে ভালবাসেন যদি তাহার কাছে যেতে না পারেন কিংবা কথা বলার মতো কোন পরিবেশ না থাকে তাহলে অবশ্যই নিম্ন লিখিত মন্ত্রটি প্রয়োগ করে আপনার মনের মানুষটিকে খুব শীঘ্রই বশে আনতে সক্ষম হবেন।
মন্ত্র যথাঃ-
“আং চাং মাং
ফান্নির দশ দশা
দশ কাম হরিয়া আন।
তুই যেমন একজন
শিব শক্তি তেমন,
মিল করি দে
মোর ফান্নির মন।
ফান্নার বেটা ফান্নিটাক আন
আল্লাহর মর্জি
আকাম করিয়া দে দান।”
প্রয়োগ বিধিঃ বৃহস্পতিবার শেষ রাতে এই মন্ত্র একশত একবার পড়ে নিজের শরীরে ফুঁ দিয়ে যে পুরুষ বা রমণীকে কামনা করা হয় তার নাম জপ করলে সেই বশীভূত হবে।
কাজ টি করার পূর্বে অবশ্যই কোন না কোন সিদ্ধ গুরুর অনুমতি গ্রহণ করিতে হইবে অথবা আমাদের মোবাইল এ্যডমিনের সাথে যোগাযোগ করতে হবে। ধন্যবাদ।
ত্রিপতি মুহিনী সাধনা
ত্রিপতি মুহিনী সাধনা
কালী সাধনার মন্ত্র
কালী সাধনাঃ
১ মহাকালির চিত্র ২ পরনে শ্বেত বস্ত্র ,৩ ভোগ ও নৈবেদ্য ৪ ধুপ ও দীপ ৫ ফুল ফল
সাধনা কালে উপবাস থেকে সন্ধ্যাকালে হাল্কা ফল মুল ভোজন করবেন । পূর্ণ ব্রহ্মচর্য পালন করবেন । অনুষ্ঠানের আগে স্নান আবশ্যক তার পর স্বচ্ছ বস্ত্র ধারন করবে । আসনে কালি মূর্তি স্থাপন তার সামনে ধুপ দীপ জ্বালাবে আর নৈবেদ্য রাখবে । সর্ব প্রথম গুরু কে স্মরণ করে মা কালির ধ্যান করবে । ধ্যান করার সময় মন বশে রেখে এক দৃষ্টি কালির দিকে তাকিয়ে থাকবেন।
ক্রীং ক্রীং ক্রীং হুং হুং হ্রীং হ্রীং দক্ষিণ কালিকে ক্রীং ক্রীং ক্রীং হুং হুং হুং স্বাহা
ওঁ বিষ্ণু ওঁ বিষ্ণু ওঁ বিষ্ণু ওঁ তদবিষ্ণুঃ পরমং পদং পশ্যন্তি সুরয়ঃ । দিবীব চক্ষুরাততম ।। ওঁ বিষ্ণু ওঁ বিষ্ণু ওঁ বিষ্ণু ।।
ওঁ পুস্পে পুস্পে মহাপুস্পে সুপুস্পে পুস্পে পুস্পসম্ভবে । পুস্পেচয়াবকীরনে ওঁ হুং ফট স্বাহা।
জয়ন্তী মঙ্গলা কালী ভদ্রা কালী কপালিনী দূর্গা শিবা সমাধ্যার্তী সাহা সুধা নমস্তুতে।
কালি কালি মহাকালি কালিকে পাপহারিনি দেবী নারায়ণী নমস্তুতে ,মহিষাঘ্নি মহামায়ে চামুণ্ডে মুণ্ডমালিনী আয়ুরোগয় বিজয়ং দেহি দেবী নমস্তুতে । এষ পুস্পাঞ্জলিঃ শ্রীমদ্দদক্ষিণকালিকায়ৈ নমঃ।