শুক্রবার, ৮ এপ্রিল, ২০২২

কাজল দিয়ে বশীকরণ তদবির

পুরুষ বশীকরণে কাজলের প্রয়োগঃ
ভালোবাসা কাজল বা বশীকরণের কাজল মূলত কাউকে বশীকরণের জন্যই ব্যবহৃত হয়। এই কাজল সাধারণ না এটি অতি বিশিষ্ট বা প্রভাবশালী হয়। এই কাজলকে শুধুমাত্র বশীকণে বা সম্মোহনের জন্যই ব্যবহার করা হয়। সামান্য কারণের জন্য এর প্রয়োগ করা নিষেধ। এটি বানাবার নিয়মাবলী আমরা আপনাদের জানাবো। তবে একটি কথা মাথায় রাখা জরুরী যে গুরু ছাড়া এ সকল কাজ করে তেমন কোন ফল আশা করা অনর্থক।
সর্বপ্রথম কোন জায়গা থেকে খুঁজে এমন একটি বিড়াল আনতে হবে যার সারা দেহ কালো লোমে ঢাকা। এরুপ বিড়াল পেলে তার গোঁফ কেটে নিজের কাছে রাখতে হবে। এবার এই চুলগুলি তুলো সহ পাকিয়ে পলিতা তৈরী করে তা ঘি এর প্রদীপে দিতে হবে। মধ্যরাতের পরে ঐ প্রদীপকে একটি নিরিবিলি ঘরে নিয়ে গিয়ে নিজ প্রেমিক বা প্রেমিকার ঘরের দিকে মুখ করে প্রদীপটা রাখতে হবে এবং প্রদীপের পলিতায় আগুন দিতে হবে। এই প্রদীপের উপর কোনও বড় বা কাঁচ রেখে কাজল তৈরী করতে হবে। যতক্ষণ প্রদীপ জ্বলবে ততক্ষণ নিচের মন্ত্রটি জপ করতে থাকবে।
মন্ত্রঃ “কালী কালী মহাকালী, কালী চলে আঁধীরাত, কালী বসে আঁধীরাত, কালী লাবে মহাকালী উসে মেরী মুহব্বত মেঁ দীবানা বানায়ে।”
এই বিধিমেনে কাজলটি তৈরী করে নিজের চোখে লাগিয়ে আপনি যাকে ভালোবাসেন তার নিকট গেলে সে আপনাকে দেখলেই আপনার প্রতি তার ভালোবাসা সৃষ্টি হবে।
(কেন, কখন, কাকে, কোথায় ও কিভাবে করবেন?)

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন