শনিবার, ২৪ নভেম্বর, ২০১৮

লটারী কেন কিনবেন, কিভাবে লটারীতে জয়ী হবেন?

লটারী কেন কিনবেন, কিভাবে
লটারীতে জয়ী হবেন!!!
জেতার সম্ভাবনা কম জেনেও মানুষ কেন লটারি
কেনে? ৩টি মনস্তাত্ত্বিক কারণ। সম্মানিত দর্শক ও
শ্রোতাবৃন্দ আমাদের চ্যানেল সনাতন পন্ডিতের
পাঠশালায় আপনাকে স্বাগত। লটারি! বহুল পরিচিত একটি
কাঙ্খিত নাম। ‘যদি লাইগা যায়’ এই মানসিকতায় ভর করে
প্রায় প্রত্যেকেই কম-বেশী লটারি কিনে
থাকেন। কিন্তু আদতে লটারি জেতে ক’জন? লটারি
কম পরিশ্রমে অর্থ আয়ের এমন একটি পদ্ধতি যা
সবাই পূরণ করতে চান। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য
যে, প্রত্যেক মানুষের লটারি জেতার সম্ভাবনা খুবই
কম। আমেরিকায় প্রতি ২৯ কোটি ৯২ লক্ষ মানুষের
মধ্যে লটারি জেতার সম্ভাবনা থাকে মাত্র ১ জনের।
তবু কেন মানুষ লটারির পিছনে ছুটেন? আলবার্টার
ইউনিভার্সিটি অব লেখব্রিজ-এর হেলথ সায়েন্স
অ্যান্ড গ্যাম্বলিং স্টাডিজের প্রফেসর রবার্ট
উইলিয়ামস দীর্ঘ দিন গবেষণা শেষে বিষয়টি ব্যাখ্যা
করেছেন। তার মতে ৩ ধরনের বিস্ময়কর
মনোবিজ্ঞান এর পিছনে কাজ করে। ১. ‘প্রায়
জিতেছিলাম’ অবস্থার শিকার হওয়া : অনেক লটারিতেই
মনে হয়, প্রায় জিতে গিয়েছিলাম। আর একটু এদিক
সেদিক হলেই মিলে যেত ইত্যাদি। অথচ হয়তো
তার ধারে-কাছেও নেই আপনি। যেমন পাওয়ার বল
লটারিতে এ অবস্থার সৃষ্টি হয়। সেখানে আপনার ছয়
অঙ্কের নম্বর পুরোপুরি মিলে যাওয়ার সম্ভাবনা
থাকে প্রতি ২৯২ মিলিয়নে ১ বার। ৬ অঙ্কের মধ্যে
৩টি মিলে গেলেও বাকি ৩টি মেলার সম্ভাবনা
হয়তো আপনি নিজে নিজেই হিসাব করবেন।
ভাববেন অর্ধেক করে নিলেই হয়। অর্থাৎ সম্ভাবনা
থাকে প্রতি ১৪৬ মিলিয়নে ১ বার। কিন্তু এটা ভুল।
এতে সম্ভাবনা হবে ৬০০-তে ১ বার। মানসিক বিষয়টা
হলো, মাত্র ৩টি নম্বর মিলে গেলেই মানুষ
ভাবেন, তারা জয়ের কাছাকাছি ছিলেন। ২. সূক্ষ্ম
সম্ভাবনার হিসাবে করতে পারে না মস্তিষ্ক : মানুষের
মস্তিষ্ক সংখ্যা বিষয়ে তুলনামূলক হিসাব সহজেই
করতে পারে। যেমন- ১০ জন সেনা বনাম ১০০ জন
সেনার যুদ্ধে কি হতে পারে তা আমরা সহজেই
ধারণা করতে পারি। কিন্তু বিশাল মাপের সংখ্যা নিয়ে
মস্তিষ্ক হিসাবের পার্থক্য বুঝতে পারে না। ২
হাজারের মধ্যে ১ এবং ২৯২ মিলিয়নের মধ্যে ১-এর
পার্থক্য স্পষ্ট বুঝতে পারবে না মগজ। কাজেই
লটারি কেনার পর কোনো মানুষ বুঝতে পারেন না
তার জেতার সম্ভাবনা কতটা কম। ৩. সহজলভ্যতা দ্বারা
প্ররোচিত হই আমরা : কোনো ঘটনা সম্পর্কে
আমরা যত বেশি জানি, তত বেশি বিশ্লেষণ করতে
পারি। তথ্য-উপাত্তের এই সহজলভ্যতা আমাদের ধারণা
পোষণ করতে প্ররোচিত করে। পাওয়ারবলের
জ্যাকপট প্রাইজ জেতার প্রসঙ্গে আসলেই আমরা
দেখি, স্বল্প সংখ্যাক মানুষ এটি জিতেছেন। তাদের
নিয়েই ভাবি আমরা। কিন্তু যে অসংখ্য মানুষ
জেতেননি তাদের নিয়ে ভাবনা আসে না মনে। এর
কারণ বিজয়ীদের নিজেই নানা তথ্য ও খবর প্রচারিত
হতে থাকে। তাদের সম্পর্কে তথ্য পাই আমরা।
এখন প্রশ্ন হলো, আমাদের কি লটারির টিকেট
কেনা উচিত নয়? এটা যার যার ব্যক্তিগত ইচ্ছার ওপর
নির্ভর করে বলে জানান উইলিয়ামস। সম্ভাবনা নেই
বলে যে টিকেট কেনা বন্ধ করতে হবে, বিষয়টি
তাও নয়। এটা এক ধরনের জুয়া। আরো মারাত্মক সব
জুয়ার খেলার ধরন রয়েছে। তার চেয়ে লটারির
বিষয়টি বরং অনেক কম ক্ষতি করে। এতে সামান্য
অর্থ খোয়া যায়। অন্যদিক থেকেও বলা যায়,
বিনোদনের জন্যে লটারি দারুণ সস্তা মাধ্যম। অর্থাৎ,
অতি সামান্য পরিমাণ অর্থ খরচ করে আপনি লাখপতি
হওয়ার স্বপ্নে বিভোর হলেন। এটা বেশ
আনন্দদায়ক। আবার না পেলেও বেশি আর্থিক
ক্ষতির মুখে পড়ার যন্ত্রণা নেই। তবে একে
নিয়ে খুব বেশি আশাবাদী হওয়ার প্রয়োজন নেই।
তাতে সুখ নষ্ট হয়। বিলিয়নিয়ার মার্ক কিউবান দারুণ একটা
কথা বলেছেন, ধরুন আপনি গতকাল সুখী ছিলেন।
কিন্তু আগামীকাল সুখী নন। এর কারণ পয়সার
কারণে। এটা সত্যিকারের সুখ ছিল না।
বিঃদ্রঃ- যদি কেউ লটারী কিনবেন ভাবছেন,
আপনাকে জিততেই হবে। যেভাবেই হোক
আপনার জেতার লাগবেই। তাহলে আমাদের সাথে
যোগাযোগ করুন। আমরা চেষ্টা করবো
আপনাদের মনে আশা পূরণ করতে। আমাদের
সাথে যোগাযোগ করুন আমাদের যোগাযোগ
পেজে গিয়ে।। ধন্যবাদ।।

আগাম বার্তা

আগাম বার্তাঃ- মায়াজাল মন্ত্রগুরু প্রতিষ্ঠানে
যেসকল তন্ত্র, মন্ত্র, যন্ত্র, টোটকা, তাবিজ,
কবচ, দোয়া ও আমল ইত্যাদি উল্লেখ করা
হয়েছে। সেগুলো সবাইকে সঠিক ভাবে
প্রয়োগ করার অনুরোধ করা হলো। যদি
কোন বিষয় বা নির্দেশিকা বুঝতে যদি অসুবিধা হয়,
তাহলে অবশ্যই আমাদের সাথে যোগাযোগ
করুন। আর যদি সঠিক প্রয়োগের অভাবে বা গুরুর
অনুমতি ছাড়ািই কোন বিষয় প্রয়োগের ফলে
কোন ক্ষতি বা ব্যঘাত ঘটে তাহলে আমাদের
প্রতিষ্ঠানটি কোন ভাবে দায়ী থাকবে না। তাই
সঠিক ভাবে এর প্রয়োগ করা উচিৎ। আর একটা কথা
না বললেই নয়, আমাদের ওয়েব সাইটের
পোষ্টগুলিতে হয়তো বিভিন্ন সময় বিভিন্ন রকম
ফটো আপলোড করা হয় এই সকল ফটো
গুলো দেয়া হয় শুধু মাত্র টার্গেট ভিজিটরের
জন্য। তাই আপনারা আমাদের এই সকল ফটো
গুলোকে কখনো খারাপ দৃষ্টিতে দেখবেন
না। শুধুমাত্র আলোচনাগুলোই অনুসরণ করবেন।
ফটোগুলোর জন্য ক্ষমা সুলভ দৃষ্টিতে
দেখবেন। আমাদের প্রতিষ্ঠানের
আলোচনাগুলি যদি আপনাদে ভাললাগে বা কোন
উপকারে আসে তাহেল অবশ্যই আমাদের
সাইটবারে ও পোষ্ট এর মাঝে যে সকল ADS
গুলো দেখতে পাবেন, সেগুলো একবার
হলেও টাচ্ করবেন। কারন এই বিজ্ঞাপন
কোম্পানী গুলোই আমাদের প্রতিষ্ঠানটি
চালাতে সাহায্য করে। ধন্যবাদ।

রবিবার, ১৮ নভেম্বর, ২০১৮

তন্ত কি কাকে বলে

                  তন্ত কি বা কাকে বলে
তন্ত্রঃ
সুপ্রিয় ভিজিটরগন আপনাদের সকলের উদ্দেশ্যে
আমি কয়েকটি তন্ত্র উপস্থাপন করলাম। তবে এইসব
তন্ত্র কাজে লাগানোর পূর্বে অবশ্যই কোন
শক্ত গুরুর অনুমতি নিতে হবে। আর যদি আপনার
আশে পাশে কোন গুরুর দেখা না মেলে তাহলে
আমাদের মোবাইল এ্যডমিন বা ইমেইল এর মাধ্যমে
যোগাযোগ করতে পারেন।
সর্ব বশীকরণঃ
পুষ্যানক্ষত্রে কন্টিকারীর মূল তুলিয়া উহা কোমরে
বাঁধিলে সেই ব্যাক্তর সকলের পিয়পাত্র হইবে।
কৃষ্ণপক্ষের চতুদ্দশী রাত্রিতে শ্মশানের
মহানীল কৃক্ষের মূল তুলিয়া লইয়া নারিকেল তৈল দ্বারা
অঞ্জন প্রস্তুত করিয়া ব্যবহার করিলে সমগ্র জগৎ
তাহার বশীভুত হইবে।
মোহনঃ
বিল্বপত্র ছায়ায় শুকাইয়া লইতে হইবে, তৎপরে ঐ
পত্র গুঁড়া করিয়া কপিলা গাইয়ের দুধের সহিত মিশাইয়া বড়ি
প্রস্তুত করিতে হইবে। পরে নিজের গালে ঐ বড়ি
ঘষিয়া তিলক অঙ্কন করিলে সমগ্র জগৎ মোহিত
হইবে।
বুদ্ধি স্তম্ভনঃ
শ্বেত সরিষা, দন্ডোৎপল, শ্বেত আকন্দের মূল,
অপামার্গ, বচ ও ভৃঙ্গরাজ- এই সকল দ্রব্যের রস
সমপরিমাণে লইয়া দুইদিন পরে নিজ ললাটে তিলক ধারণ
করিলে অপরের বুদ্ধি স্তম্ভিত হইবে। এই প্রক্রিয়া
করিবার পূর্বে নিম্নমন্ত্রে একহাজার আটবার জপ
করিতে হইবে।
মন্ত্রঃ-“ওঁ নমো ভগবতে বিশ্বামত্রায় নমঃ।
সর্ব্বমুখীভ্যাং বিশ্বামিত্র আগচ্ছ আগচ্ছ স্বাহা।।”
দুই ব্যক্তির মধ্যে বিদ্বেষঃ
আর্দ্রানক্ষত্রে বিড়াল, ইঁদুর, ব্রাক্ষণ ও সন্ন্যাসীর
রোম ও কেশ লইয়া একত্রে চূর্ণ করতঃ
নিম্নমন্ত্রে সাতবার অভিমন্ত্রিত করিবে। অতঃপর ঐ
চুণিত দ্রব্য একটি দর্পনে লেপন করিয়া অভিলষিত
ব্যক্তিদ্বয়কে উহা দেখাইতে হইবে। এই
প্রক্রিয়ায় অভিলষিত ব্যক্তিদ্বয়ের মধ্যে যতিই
ভালবাসা থাকুক না কেন বিদ্বেষ ভাব জন্মিবে।
মন্ত্রমধ্যস্থিত অমুকেয়ো স্থলে যাহাদের
মধ্যে বিদ্বেষ জন্মানো হইবে তাহাদের
নামোল্লেখ বিধেয়।
মন্ত্রঃ- “ক্ষাং ক্ষীং ক্ষ্রীং ক্ষেং ক্ষৌং দহ দহ সহ সহ
অমুকয়ো বিদ্বেষণং কুরু কুরু তুরু তুরু স্বাহা।।”
মারন কর্মঃ
পুষ্যানক্ষত্রে মানুষের অস্থি দ্বারা চারি অঙ্গুলি পরিমাণ
একটি কীলক প্রস্তুত করিবে। অতঃপর নিম্নমন্ত্রে
সাতবার অভিমন্ত্রিত করিয়া সেই কীলক যাহার গৃহে
পুঁতিয়া রাখিবে তাহার বংশনাশ হইবে।
মন্ত্রঃ-“ওঁ পুং ভুং ভুং ফট্ স্বাহা।।”
আকর্ষণ কর্মঃ
অশ্লেষানক্ষত্রে অর্জ্জুনবৃক্ষের মূল
উত্তোলন করিয়া অজা (ছাগী) দুগ্ধে মর্দন
করিবে। উক্ত দ্রব্য নারী পুরুষ বা পশু যাহার
মস্তকেই প্রদান করা হউক না কেন, সে আকর্ষিত
হইয়া বশীভুত হইবে।
উচ্চাটন কর্মঃ
কাকের মস্তক তিলতৈলের সহিত উত্তমরুপে পাক
করিতে হইবে। পাকি করিবার সময় নিম্নলিখিত মন্ত্র পাঠ
করিতে থাকিবে। পাক শেষ হইলে উক্ত মন্ত্রে
সাতবার অভিমন্ত্রিত করিয়া সেই তৈল শত্রুর অঙ্গে
মর্দন করিলে সে গৃহ ত্যাগ করিয়া অন্যত্র চলিয়া
যাইবে।
মন্ত্রঃ-“ওঁ নমো ভগবতে রুদ্রায় জ্বালাগ্নিসংখ্যা
দংষ্ট্রাদ্রাবণায় স্বাহা।।”
শান্তি কর্মঃ
নিম্নলিখিত মন্ত্রে দ্বাদশ অঙ্গুলি পরিমাণ পলাশকাঠের
একটি কীলক প্রস্তুত করিয়া এক হাজার বার
অভিমন্ত্রিত করিয়া যে ব্যক্তির গৃহে প্রোতিত
করিবে সে বন্ধুবান্ধব ও স্বজনগণ সহ সেই গৃহে
শান্তিতে বসবাস করিতে পারিবে।
মন্ত্রঃ- “ওঁ শং শাং শিং শীং শু শূং শেং শৈং শোং শৌং শং শঃ সং
সঃ স্বাহা।।”
সৌভাগ্যবৃদ্ধি বিধানঃ
পুষ্যানক্ষত্রে শ্বেত আকন্দের মূল আহরণ করতঃ
দক্ষিণ হস্তে ধারণ করিলে সেই ব্যক্তি সৌভাগ্য

লাভে সমর্থ হয়। উহাতে কোন সংশয় নাই।

বশীকরন কি কোন করাহয়

বশীকরন কি কোন করবেন কাকে কাকে করবেন
নারী, পুরষ, শত্রু, রাজা প্রভৃতি যাহাকে ইচ্ছা বশীভূত
করিতে হইলে যে মন্ত্র দ্বারা করিতে হয় তাহাই
বশীকরণ মন্ত্র।এই মন্ত্র অতীব গুহ্য। ইহা অতি
প্রাচীনকাল হইতে চলিয়া আসিতেছে। কিন্তু এই
বিদ্যা আয়ত্ত করিতে হইলে উপযু্ক্ত গুরুর সাহায্য
লইতে হয়। মন্ত্র পাঠাদি ও প্রক্রিয়া সকল গুরুর
উপদেশ ও নির্দেশক্রমে করিতে হইবে, নতুবা
তাহা ফলপ্রদ হইবে না। সাধক বা সাধিকা যিনি এই মন্ত্র
আয়ত্তাধীন করিতে পারিবেন তাঁহার পক্ষে
ত্রিলোককেও বশীভূত করা সম্ভব হইবে।
প্রত্যেক মানুষের নিজ পছন্দ ও মন থেকে
ভালো লাগা আলাদা আলাদা মন পছন্দের কেউ
থাকতেই পারে আর তা জিবন সঙ্গিণী বাছাই করার
ক্ষেত্রে তো বলার অপেক্ষা রাখে না। কিন্তু
সব সময়ই কি আর দুজনের পছন্দ সমান হয়????????
ঠিক সেই সময়ই মন পছন্দের ব্যক্তিকে
বশীকরণ করতে হয়।
সকলেরই চাহিদা রয়েছে একজন সুন্দর-সুশীল
নারী। কিন্তু অনেক সময় সেই চাহিদাটা হয়ে দাঁড়ায়
একপাক্ষিক, ঠিক তখনই প্রাচীন কালের মানুষেরা
তান্ত্রিকের সরনাপন্ন হতো। সেই চাহিদা বা চাওয়া টা
যেন বশীকরণের মাধ্যমে দুজনের মধ্যে
মহব্বত পয়দা করে। তাই তারা তান্ত্রিকের আশ্রয়
নিতো।
ইহা ছাড়াও আমাদের বিভিন্ন ক্ষেত্রেও
বশীকরণের প্রয়োজন পড়ে। নিম্নে কয়েকটি
বিষয় তুলে ধরা হলোঃ-
1. সবলোক বশীকরণ
2. মেয়ে বশীকরণ
3. প্রেমিক/প্রেমিকা বশীকরণ
4. মনপছন্দ মেয়ে বশীকরণ
5. রূপবতী নারী বশীকরণ
6. স্বামী বশীকরণ
7. স্ত্রী বশীকরণ
8. বিবাহিত মহিলা বশীকরণ
9. বিবাহিত পুরুষ বশীকরণ
10. দুষ্টা নারী বশীকরণ
11. দেমাগী মেয়ে বশীকরণ
12. ধনী ব্যক্তি বশীকরণ
13. শশুর/শাশুড়ী বশীকরণ
14. কর্মস্থানের বড় স্যার বশীকরণ
15. নির্বাচনের সময় ভোটারদের বশীকরণ
ইত্যাদি আরোও অনেক কিছু চাহিদা রয়েছে যা

তুলে ধরলাম না।

শুক্রবার, ১৬ নভেম্বর, ২০১৮

গ্রাহক তথ্য

গ্রহক তথ্য
আপনি যদি দোয়া তাবিজ মন্ত্র তন্ত্র
টোনা টোটকা শিখতে চান তবে আজই
আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন ।
বর্তমান সময়ের উপযোগী বিজ্ঞান
ভিত্তিক আদি ও আসল কোয়ান্টাম/ত্রাটক/
দোয়া/তাবিজ/তন্ত্র/মন্ত্র/টোনা/
টোটকা/ঝাড়া সমস্ত কিছুই প্রশিক্ষণ প্রদান
করা হয়ে থাকে। অনেকের ধারনা মতে
এ সকল তান্ত্রিক বিধি এখন কাজ করে না !
আমরা বলছি অবশ্যই কাজ করে এবং সঠিক
ভাবে ব্যবহারে 100% কাজ করে, বিফলতার
হার 00% হতে পারে, আমাদের সাথে
যোগাযোগ করুন, শিক্ষুন এবং ব্যবহারীক
জীবনে কাজে লাগান আপনি বদলাবেন,
বদলাবে আপনার চারপাশ, আপনি হবেন
অন্য লাখো মানুষের মধ্যে একজন
অনন্য মানুষ -
************<<<=>>>************
আপনাদের সার্বিক সহযোগিতার জন্য
আমরা সদা তৎপর, আপনার যে কোন
সমস্যায় আমাদের সাথে
যোগাযোগের সময় বা প্রশিক্ষণের
জন্য আমাদের কাছে আপনার
প্রয়োজন জানিয়ে একটি মেইল পাঠান
সংগে সংগে আপনার কাছে একটি মেইল
যাবে যেখানে আপনার নাম, পিতার নাম, মাতার
নাম, জন্ম স্থান, জন্ম তারিখ, পেশা ও
আপনার সমস্যা বিস্তারিত বাংলাতে লিখে এবং
সেই সাথে ডান বা বাম হাতের তালুর
( আঙ্গুল গুলো এক সাথে করে) একটি
ছবি সহ আমাদের ঠিকানায় পুনরায় মেইল
করুন। আমাদের সক্রিয় সদস্যবৃন্দ সেই
সকল ইনফরমেশন দেখে
প্রয়োজনীয় তথ্য বিশ্লেষন করার
পরেই আপনাকে আপনার সমস্যার সমাধান
দেওয়া সম্ভব কি না বা সমস্যা সর্ম্পকিত
যাবতীয় উপাত্ত, বা আপনি প্রশিক্ষণ
গ্রহনের যৌগ্য পাত্র কিনা তা আপনাকে
ফিরতী মেইলের মাধ্যমে যানিয়ে
দিবে। এই কার্যক্রমে র্সবমোট ৩
থেকে ২৪ ঘন্টা সময় লাগতে পারে।
************<<<=>>>************
আমাদের কাছে যারা ত্রাটক, তন্ত্র, মন্ত্র,
দোওয়া, তাবিজ, টোনা, টোটকা,
কবিরাজী শিখতে আগ্রহী তাদের জন্য
সার্বিক ব্যবস্থা রয়েছে সেই সাথে যে
সকল তান্ত্রিক তাদের জ্ঞ্যান ভান্ডার আরও
সমৃদ্ধ করতে ইচ্ছুক তেনাদের জন্য
আমাদের ওয়েবে পর্যায়ক্রমে বিভিন্ন
আপডেট দেওয়া হবে। আমরা আমাদের
প্রতিষ্ঠানে ও অনলাইনে প্রতিনিয়ত
ছাত্রদের প্রশিক্ষন দিচ্ছি। বেশ কয়েক
বছর যাবৎ আমাদের এই প্রকৃয়া চলমান
রয়েছে। আমাদের কাছে প্রশিক্ষণের
জন্য আপনাকে মোবাইল ও ই-
মেইলের মাধ্যমে যোগাযোগ
করতে হবে। আমাদের প্রশিক্ষণ চলবে
মোবাইল ও ই-মেইলের মাধ্যমে।
আপনাদের কাছে কোন প্রকার
ইকুইপমেন্ট পাঠানোর প্রয়োজন
বোধ করলে তা আমরা কুরিয়ার বা ডাক
যোগে পাঠিয়ে থাকি। ।
************<<<=>>>************
আমাদের প্রতিষ্ঠানে তিনটি
বিভাগে
প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়ে
থাকে >>
প্রথম প্রর্যায়ঃ সাবলীল তন্ত্র
এটি শুধুমাত্র সেই সকল
তান্ত্রিকদের জন্য যারা চলমান
তান্ত্রিকতার কাজ করে আসছেন,
তাদের জ্ঞ্যান ভান্ডার আরো
সমৃদ্ধ করার প্রয়াশেই আমাদের
এই কোর্স।
প্রশিক্ষণ ফি বা গুরু দক্ষিণা = ৯,৯৯৯/- টাকা।
এই ধাপে ব্যবহারিক জীবনে বহুল ব্যবহৃত
৯৯ টি
দোওয়া/মন্ত্র/তন্ত্র/টোটকা
শেখানো হয়।।
এবং সমস্ত কিছু কাজ করার অনুমতি দেওয়া
হয়।।
দ্বিতীয় প্রর্যায়ঃ গুরু সিদ্ধ
একজন নতুন তান্ত্রিকের জন্য
শুধু মাত্র এই কোর্সটি সম্পন্য
করলেই তিনি তান্ত্রিকতার সকল
গোপন বিষয় অবগত হতে
পারবেন, এবং একজন গুরুর অনুমতি
প্রাপ্ত হবেন, এরপর তিনি চাইলে
যে কোন তান্ত্রিক কার্য নিজে
থেকেই সম্পন্য করতে
পারবেন।
প্রশিক্ষণ ফি বা গুরু দক্ষিণা = ২৯,৯৯৯/- টাকা।
এই ধাপে ব্যবহারিক জীবনে বহুল ব্যবহৃত
২৯৯ টি
অত্যন্ত গোপন দোওয়া/মন্ত্র/তন্ত্র/
টোটকা শেখানো হয়।।
এবং সমস্ত কিছু কাজ করার অনুমতি দেওয়া
হয়।
ত্রাটক সর্ম্পকে সাধারন ধারনা দেওয়া হয়
এবং
দোওয়া/মন্ত্র/তন্ত্র/টোটকা কি ভাবে
কাজ করে
তার গোপন সমস্ত তথ্য দেওয়া হয়।।
তৃত্বীয় প্রর্যায়ঃ ত্রাটক সাধনা
আমাদের সর্ব্বচ্য ও
সর্বশ্রেষ্ঠ কোর্স এটি
এখানে একজন সামান্য মানুষও তার
স্বীয় আত্বশক্তি বলে একজন
মহামানবে পরিনত হতে পারে, তার
সকল চাওয়া সকল স্বপ্ন সে
অনায়েসে পূরন করতে পারে,
যে কোন মানুষ তার সমস্যা ও
বিপদ-আপদ, বালা মুছিব্বত সমস্ত
কিছু নিজে থেকেই দুরিভুত
করতে সক্ষমতা অর্জন করতে
পারে। জীবনে চলার পথে
যে কোন ধরনের সমস্যাতে
এর ব্যবহার অপরিসীম।
প্রশিক্ষণ ফি বা গুরু দক্ষিণা = ৩৫/৯৯৯/- টাকা।
এই ধাপে ত্রাটক সর্ম্পকে একজন
ছাত্রকে সর্ম্পূন প্রশিক্ষন দেওয়া হয়।
সম্মোহন, মেশমেরিজম, টেলিপ্যাথি,
আত্নসম্মোহন, হিপনোটাইজম,
অটোশাজেশন, মেডিটেশন, সর্বপরি
তাকে ত্রাটক সম্পর্কিয়
সমস্ত বিষয় প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়।।
যা কিনা সমস্ত তন্ত্র, মন্ত্র, দোওয়া,
তাবিজাতের অনেক
অনেক উপরের বিষয়।।
************<<<=>>>************
ইহা ছাড়াও আপনারা যদি শুধুমাত্র একটি কাজের
বা কোন সাধনার জন্য আমাদের
ফরমায়েস দেন, তবে তার জন্য
প্রয়োজনীয় দক্ষিণা প্রদান করতে
হবে। সাধারনত আমরা জানী কোন বস্তু
পেতে হলে তার মূল্য প্রদান করতে
হয়, সেটা হোক অর্থঃ, শ্রম, মনঃ বা অন্য
কোন বস্তুর মাধ্যমে। দোওয়া মন্ত্র বা
তন্ত্রে কোন কাজ করতে হলেও
তেমনি কিছু দক্ষিণা প্রদান করতে হয়
যাকে হাদিয়াও বলতে পারেন। এটি সম্পূর্ণ
পারিশ্রমীক নয়, এর কিছু দিতে হয় যাকাত
হিসেবে অর্থাৎ মন্ত্রের দক্ষিনা, কিছু
দিতে হয় মন্ত্রে ব্যবহৃত উপকরণ ক্রয়
বাবদ, কিছু দিতে হয় সাধারন সদগার জন্য এমনি
ভবেই এর মূল্য বন্টন করা হয়।।

শিক্ষার্থীদের নির্দেশনা

                      শিক্ষার্থীদের নির্দেশনা
গভির রহস্যপূর্ন এই আত্নিক বিজ্ঞান শিক্ষা করিতে
শিক্ষার্থীর আত্নবিশ্বাস, স্থির সংকল্প, অধ্যবসায় ও
সহিঞ্চুতা থাকা আবশ্যক। যে কেহ এই কয়টি মানষিক
গুনের সাহায্য এই গুপ্ত বিদ্দ্যা ও শাখা বিজ্ঞান সমূহ
হাতে কলমে শিক্ষা করিতে সমর্থ। উক্ত
গুণগুলোর সহায়তায় যে কেবল এই বিদ্দ্যা চর্চ্চায়
সাফল্য লাভ করা যায়, তাহা নয়, যথোপযুক্তরুপে
প্রযুক্ত হইলে উহারা প্রত্যেক গৃহীত কার্যেই
মানুষকে সিদ্ধি দান করিয়া থাকে।
ফলতঃ মানুয়ের কর্ম্ম-জীবনের সাফল্য সমধিক
পরিমাণে উহাদের উপরেই নির্ভর করে।
শিক্ষার্থীর সর্ব্বাগ্রে চাই আত্ন-বিশ্বাস। সে এই
বিদ্দ্যা শিক্ষা করিয়া কৃতকার্য্য্  হইতে সম্পূর্ন সমর্থ,
এরুপ স্থির ধারনাকেই “আত্ন-বিশ্বাস” বা আত্ন-
প্রত্যয় বলে। আত্ন-বিশ্বাসি ব্যক্তিগণ অত্যন্ত
কঠিন কার্যেও সিদ্ধিলাভ করিতে পারেন। আর
স্বীয় ক্ষমতার প্রতি আস্থাশূন্য ব্যক্তি সহজ
কার্যেও সর্ব্বদা বিফলমনোরথ হয়। সংসারের
সকল কর্ম্ম অপেক্ষা নিদ্রিত মনঃশক্তিকে জাগ্রত
করিতে সর্ব্বাপেক্ষা অধিক আত্ন-বিশ্বাসের
প্রয়োজন। এজন্য তাহাকে স্বীয় ক্ষমতার প্রতি
দৃঢ়রূপে আস্থাবান হইয়া শিক্ষায় প্রবৃত্ত হইতে
হইবে। তজ্জন্য তাহাকে এরুপ একটি ধারনা হৃদয়ে
সর্ব্বদা বদ্ধমুল রাখিতে হইবে যে, যখন সহস্র
সহস্র ব্যক্তি এই বিজ্ঞান শিক্ষা করিয়া সফলকাম
হইয়াছে তখন সেও ইহা শিক্ষা করিতে পারিবে। দৃঢ়
আত্ন-প্রত্যয়ের সহিত সে এই উপদেশ গুলির
প্রতিও বিশ্বাস স্থাপন করিবে, অন্ন্যথায় তাহার সিদ্ধি
লাভের আশা অতি অল্প। চিকিৎসক প্রদত্ত কোন
ঔষধের প্রতি রোগীর বিশ্বাস না থাকিলে যেমন
উহার সাহায্য রোগীর রোগ আরাগ্য হয় না।
সেইরুপ এই উপদেশ গুলির প্রতি আস্থা শূন্য
হইলে এই বিদ্দ্যা শিক্ষায় সেও সাফল্য লাভ করিতে
পারিবে না।
তৎপরে সিদ্ধি লাভের নিমিত্ত তাহার দৃঢ় প্রতিজ্ঞা
চাই।সংকল্পের দৃঢ়তাই সিদ্ধি লাভের আদি কারণ। স্থির
সংকল্প ব্যতীত কেহ কখনও এই অদ্ভুত ক্ষমতা
লাভ করিতে সমর্থ হয় না। দুই সপ্তাহে হউক, দুই
মাসে হউক অথবা অপেক্ষাকৃত অধিক সময়েই
হউক, যে পর্যুন্ত তাহার অভীষ্ট সিদ্ধি না হইবে,
তদবধি সে কখনও সংকল্প ভ্রষ্ট হইবে না।এ
বিষয়ের কিছু, ও বিষয়ের কিছু শিক্ষা করা যাহাদের
স্বভাব এবং যাহারা একটি কার্য্য আরম্ভ করিয়া উহার
সুসম্পন্ন না হইতেই অপর বিষয়ে হস্তক্ষেপ
করে, তাহারা এই সকল গুপ্ত বিজ্ঞান শিক্ষার উপযুক্ত
পাত্র নহে।অতএব, যদি সে এই অদ্ভুদ রহস্যপূর্ন
বিষয়টি শিক্ষা করিতে আন্তরিক অভিলাষী হইয়া
থাকে, তবে যে পর্যুন্ত এই শক্তি তাহার
আয়ত্তাধীন না হয়, ততদিন সে, “নিশ্চিয়ই সিদ্ধি লাভ
করিব” বলিয়া দৃঢ় প্রতিজ্ঞ থাকিবে।
তৎপরে তাহার অধ্যবসায় ও সহিঞ্চুতা অবশ্যক। এই
কর্ম্মময় সংসারে এমন কার্য্য অতি বিরল যাহা
অধ্যবসায় ও সহিঞ্চুতা বলে সম্পন্ন হয় না। একটি
কার্য্য প্রথমে যত কঠিন বলিয়াই বোধ হউক,
অধ্যবসায় ও সহিঞ্চুতার সহিত চেষ্টা করিলে উহা
নিশ্চয় সুসম্পন্ন করা যায়। এই বিষয়গুলো এখানে
যতদুর সম্ভব সরল ভাষায় লিখিত হইয়াছে, এবং আমি
আশা করি যে, শিক্ষার্থী এই নিয়ম-প্রনালীগুলো
যথাযথরুপে অনুসরণ করিলে, সে প্রথম বা
দ্বিতীয় চেষ্টাতেই “শারীরিক পরীক্ষাগুলিতে”
কৃতকার্য্য হইবে।আর যদি সে শিক্ষার প্ররাম্ভে
উহাতে দুই-একবার অকৃতকার্য্য হয়, তথাপি নিরাশ হইয়া
চেষ্টা পরিত্যাগ করিবে না। বরং ধৈর্য্যবলন পূর্ব্বক
দ্বিগুন উৎসাহের সহিত পূনঃ পূনঃ চেষ্টা করিবে এবং
উহাতে সাফল্য লাভ না হওয়া পর্য্যন্ত চেষ্টায় বিরত
থাকিবে না।শিক্ষার্থী শুনীয়া হয়তো আশ্বস্ত
হইবে যে, আমার শিক্ষার প্রাককালীন কোন
একটি বিশেষ পরীক্ষায় আমি ৩৮ বার অকৃতকার্য্য
হইয়াও চেষ্টা পরিত্যাগ করি নাই। ফলতঃ অকৃতকার্য্যতা
হইতে অভিজ্ঞতা জন্মে এবং পরে সেই
অভিজ্ঞতাই মানুষকে যথাসময়ে সিদ্ধির পথে
পরিচালিত করিয়া থাকে।
শিক্ষার্থী আমার নিয়মগুলো সর্ব্বদা গোপনে
রাখিবে, এবং উহার এক বর্নও কাহারো অলস
অনুসন্ধিৎসা পরিতৃপ্তির জন্য কদাপি প্রকাশ করিবে না।
কারন ইহা একটি গোপন বিষয়।যে কোন গুপ্ত
বিষয় গোপনে রক্ষা করার উপরেই উহার
কার্য্যকরী শক্তি নির্ভর করে। এজন্য সাধু-
সন্ন্যাসীদের নিকট হইতে প্রাপ্ত কিম্বা
স্বপ্নলব্ধ ঔষধাদির নাম লোকে অপরের নিকট
প্রকাশ করে না। ইহার কোন অংশ যদি তাহার সহজ
বোধ্য না হয়, তবে যে বরাবর আমার নিকট
মোবাইল বা মেইল যোগে যোগাযোগ
করিবে।এবং উহা সবিস্তরে বুঝিয়া লইবে।কিন্তু
কখনও অপরকে দেখাইয়া বুঝিয়া লইবার চেষ্টাও
করিবে না।আর সে কখনও উহার নিয়ম-
প্রনালীগুলো অপর কোন ব্যক্তি বা বই
থেকে নিয়ম-প্রনালীর সহিত মিশ্রিত করিয়া কার্য্য
করিবে না।।আমি আমার সাইটের মাধ্যমে এবং
যোগাযোগের মাধ্যমে একটি নির্দিষ্ট সময়ের
মধ্যে এই বিদ্দ্যা শিখাইয়া দিব বলিয়া প্রতিশ্রুতি দিয়াছি।
সুতারাং সে তাহার শিক্ষার ভার আমার উপর সম্পূর্ণরুপে
ন্যস্ত রাখিয়া নিশ্চিন্তে থাকিতে পারে। যদি এই
নিষেধ সত্ত্বেও কোন শিক্ষার্থী ঐরুপ কোন
কার্য্য করে, তবে তাহার কৃতকার্য্যতার জন্য আমি
দায়ী হইবো না।
পদার্থ বিজ্ঞানের ন্যায় ত্রাটক বিদ্যারো ভালো-
মন্দ দুইটা দিক আছে, এবং এই শক্তি লোকের
উপকার এবং অপকার দুই রকম কার্যেই নিয়োজিত
হইতে পারে। এই শক্তি দ্বারা মানুষের যেমন
অশেষ প্রকার মঙ্গল সাধন করা যায়, পক্ষান্তরে
আবার উহার সাহায্যে তাহার গুরুতর অনিষ্ঠও সাধিত
হইতে পারে। এই নিমিত্ত শিক্ষার্থীর নিকট আমার
একটি বিশেষ অনুরোধ এই যে, সে যেন মৎ
প্রদত্ত এই উপদেশগুলোর সাহায্যে শক্তি লাভ
করিয়া কাদপি কাহারো কোনরুপ অনিষ্ঠের চেষ্টা না
পায়। যাহারা হীন স্বার্থের  বাশবর্তী হইয়া এই
শক্তির সাহায্যে লোকের অনিষ্ট করিতে
প্রবৃত্ত হয়, তাহারা সমাজের পরম শত্রু। তাহারা
মানুষের বিচারালয়ের কবল হইতে মুক্তি পাইতে
পারিলেও পরম নিয়ন্তার বিচারালয়ে তাহাদের কৃত
পাপের সমুচিত দন্ড পাইবে। শিক্ষার্থী
সদুদ্দেশ্যে অনুপ্রানিত হইয়া এই বিদ্দ্যা চর্চ্চা রুপ
সাধনায় প্রবৃত্ত হইলে, সে অল্পায়াসেই সিদ্ধি

লাভে সমর্থ হইবে। ইহাতে কোন সন্দেহ নাই।।

বৃহস্পতিবার, ১৫ নভেম্বর, ২০১৮

আসল কালো যাদুর বই কিনুন


আসল কালো যাদুর বই কিনুন অনলাইনে
লজ্জাতুন নেছা বুক ষ্টল
আধ্যাত্মিক বিষয়ের অসংখ্য বই পুস্তক থেকে,
আমাদের লজ্জাতুন নেছা বুক ষ্টলে কয়েকটি
কার্য্যকরী ও ফলদায়ক পুস্তক আপনাদের জন্য
উপস্থাপন করেছি। আপনার পছন্দের ও
প্রয়োজনীয় পুস্তক টি ক্রয় করুন।।
আমাদের বই পুস্তক গুলো ক্রয় করে,
নিজে ভালো থাকুন ও অন্যকে ভালো থাকার
সুযোগ করে দিন এবং দুঃখওয়ালা মানুষের দু:খ
কষ্ট দূর করুন।
আমাদের এখানে বিভিন্ন জায়গার তুলনায় বই

পুস্তক গুলির অনেক মূল্য বেশি কারণ,
আধ্যাত্মিক লাইনের বই গুলো আসলে গুরু
ভিত্তিক কাজ করে থাকে। তাই এই সকল বই
গুলো ক্রয়ের পাশাপাশি আপনাদের কে কোন
না কোন গুরুর অনুমতি সাপেক্ষ্যে কাজ
করতে হবে। যদি কোন গুরুর স্মরনাপন্ন
আপনি না হন তাহলে এই সকল বই আপনার জন্যyh
অযথাই বাহুল্য। আমাদের এখানে বই এর মূল্য
বেশি হওয়ার একটাই কারণ বই গুলো যখন আমরা
আপনাদেরকে দিবো ঠিক তার সাথে সাথেই
আপনাদের কে গুরুর অনুমতি দিয়ে দিবো।
আর আপনারা সেই গুরুর দেয়া অনুমতি নিয়েই
কাজে সফলতা লাভ করবেন। আর প্রত্যেকটি
কাজের শুরুতে আপনারা এই গুরুর নাম ধরেই
কাজ শুরু করবেন। তাই বলবো কম টাকা দিয়ে
বই কিনে কোন লাভ নেই তাতে যদি কাজ না
হয় তাহলে ১০ টাকার ও কোন মূল্য নেই।
আর আপনি যদি অনুমতি সাপেক্ষ্যে কাজ করেন
ও কাজে সফলতা লাভ করেন তাহলে ১০ টাকার
জায়গায় ১০০ টাকা খরচ করাই ভালো।। তাই
বলবো আপনারা আমাদের এখান থেকে বই
গুলো ক্রয় করুন এবং আপনার আশে পাশে
থাকা বিভিন্ন সমস্যার মানুষদেরকে সাহায্য করুন।
বই পুস্তক গুলো ক্রয়ের জন্য যোগাযোগ
পেজে গিয়ে যোগাযোগ করুন অথবা এই
নাম্বারে কল করুন আপনারা যে কোন দেশ বা জেলা থেকে আমাদের কাছ থেকে অনলাইনে বই গুলি কিনতে পারেন imo/ +8801757786808


আমাদের সেবা সমূহ

সেবা সমূহ
***লজ্জাতুন নেছা***
**দিক নির্দেশনায় গুরু মাতা**
*আপনার জিবনকে সহজ করতে লজ্জাতুন
নেছা আপনার পাশে*
সুপ্রিয় ভিজিটর বন্ধুবর্গ আমাদের সাথে থাকার
জন্য আপনাদের জানাই অসংখ্য অভিনন্দন। কারণ
আপনাদের সহযোগিতায় আমাদের ধারাবাহিকতার
অবদান। আপনাদের সুবিধার জন্যে আমরা
আজকে আমাদের সকল সার্ভিস গুলি এখানে
উপস্থাপন করছি। কারণ অনেকেই রয়েছে শুধু
মাত্র ফোন করে আমাদের সার্ভিস গুলি কিকি তা
জানতে। তাই আমাদের সার্ভিস গুলি আপনাদের
সাথে শেয়ার করলাম। আপনাদের সমস্যা গুলি যদি
এই সকল সার্ভিসের সাথে মিলে যায় তবেই
আপনারা যোগাযোগ করুন এবং আপনার
সার্ভিসের সকল তথ্য জানুন ধন্যবাদ।
1. ত্রাটক সাধনা
2. বশীকরণ
3. পুরুষ বশীকরণ
4. স্ত্রী বশীকরণ
5. যেকোন নারী বশীকরণ
6. মেয়ে বশীকরণ
7. ছেলে বশীকরণ
8. প্রেমিক বশীকরণ
9. প্রেমিকা বশীকরণ
10. শশুর/শাশুরী বশীকরণ
11. চাকর বশীকরণ
12. দুষ্ট ব্যক্তি বশীকরণ
13. বেশ্যা বশীকরণ
14. সর্বজন বশীকরণ
15. শত্রু বশীকরণ
16. অফিসের বস্ বশীকরণ
17. মালিক বশীকরণ
18. পশু পক্ষি বশীকরণ
19. নির্বাচনে জয়লাভ
20. সৌভাগ্য বৃদ্ধি ও ধনবৃদ্ধি
21. লটারীতে জয়লাভ
22. জুয়াতে জয়লাভ
23. সম্মান প্রাপ্তি
24. রাজনীতির ক্ষেত্রে সফলতা
25. চাকুরী পাওয়ার উপায়
26. সুখী দাম্পত্য জীবন
27. দোকানে বেশি বিক্রির উপায়
28. চাকুরীর ইন্টারভিউতে সাফল্য
29. হারানো বস্তু ফিরে পাওয়া
30. লেখা পড়ায় উন্নতি
31. স্মরণ শক্তি বৃদ্ধি
32. চাকুরীর পদ উন্নতি
33. শত্রুর ক্ষতি করা
34. শত্রুকে শাস্তি দেয়া
35. বান মারা
36. দুই ব্যক্তির মধ্যে ঝগড়া লাগান
37. ভূত-জ্বীন থেকে মুক্তি
38. জ্বীন বশ করা
39. শত্রুর মন থেকে শান্তি দূর করা
40. বিভিন্ন রোগ থেকে মুক্তি
41. মহিলাদের যৌন রোগ মুক্তি
42. পুরুষের যৌন সমস্যা মুক্তি
43. রোগ নিবারণ
44. আকর্ষণ
45. শ্রীঘ্র ফল প্রাদনকারী সাধনা
46. ভূত-প্রেত নাশন
47. মন্ত্র শক্তিতে মনষ্কামনা সিদ্ধি
48. যন্ত্র সাধনায় মনষ্কামনা সিদ্ধি
49. নবরত্ন দ্বারা মনষ্কামনা সিদ্ধি
50. জন্ম রাশি ও জন্ম তিথি অনুসারে রত্নের
ব্যবহার
51. তাবিজ ধারণে মনষ্কামনা সিদ্ধি
52. টোটকায় মনষ্কামনা সিদ্ধি
53. রুদ্রাক্ষ জ্যোতিষ ও রাশি সমূহের পরিচয়
54. শনির দ্বারা ব্যবসা-বানিজ্যের বিচার ও
অন্যান্য বিষয় শুভাশুভ বিচার। ইত্যাদি
ইহা ছাড়াও আপনাদের সমস্যা গুলির কথা জানতে
আপনারা অবশ্যই যোগাযোগ করুন। ধন্যবাদ।

বুধবার, ১৪ নভেম্বর, ২০১৮

আমাদের কথা


আমাদের কথা


আমাদের অনেক দিনের সাধনা ও
পরিশ্রমের একটি ফসল, আমরা যারা
বিভিন্ন দেশে বসবাস করছি আমরা
দেখেছি আমাদের পরিবার,
প্রতিবেশি, সমাজের অসংখ্য সাধারন
মানুষরা কি ভাবে তান্ত্রিকতার সেবা
নিতে গিয়ে দেশে বিভিন্ন ঠক
জোচ্চর ভুয়া ভন্ড পীর
ফকিরের দারস্ত হয়ে সর্বসান্ত
হয়েছে এবং প্রতিনিয়ত হচ্ছে।
যেখানে উন্নত্য বিশ্বের তান্ত্রিক
সমাজ মিডিয়ার সবচাইতে উচ্চতর
অংশে ( ডিসকভারী, ন্যাশনাল
জীওগ্রাফি চ্যানেলে) তাদের
বিভিন্ন অতিন্দ্রীয় ক্ষমতা, প্যারা
নরমাল, প্যারা সাইকিক, ট্যলিপ্যথি,
ভুডো, হুইচক্রাফ্ট, মেসমেরিজম,
হিপনোটাইজম সর্বপরি ত্রাটক সাধনার
মত অনেক বড় বড় বিষয় বিশ্ব
দরবারে উপস্থিত করেছে। সেই
মহান ব্যাক্তিদের সার্নিদ্ধেই আজ
আমরা আমাদের বাংলাদেশ সহ বাংলা
ভাষায় বিশ্বের সকল বাঙ্গালী ভাই
বোনদের সঠিক তান্ত্রিক সেবা
প্রদান করতে ঐক্যবদ্ধ। আমরা
একটি বিষয়ে সকলে অবগত যে-
কোন একাধিক বিষয়ে একজন
ব্যক্তি সফল ভাবে পারদর্শি হতে
পারে না। এক কথায় একজন ব্যক্তি
অনেক বিষয়ে বিশেষজ্ঞ হতে
পারে না। আর তাই আমরা দেশ ও
বিদেশের খ্যতিমান কিছু
তান্ত্রিকগনের সহিত যোগাযোগ
এবং সহচার্য্য লাভ করে তাদের
আন্তরিক সানির্ধের এবং
সহযোগিতায় আমরা এই পদক্ষেপ
হাতে নিয়েছি আমরা বর্তমানে ৩১
জন বিশিষ্ট তান্ত্রিক গনের
সমন্বয়ে, যারা নিজ নিজ অক্ষে
বিশেষজ্ঞ, তাদের গ্রুপ ভাবে
নিয়ে তাদের সাথে সকল প্রকার
পরামর্শ্য করে আপনাদের সেবা
দেওয়ার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্চি। যার
ফলশ্রুতিতে আমাদের সফলতার হার
অন্নান্য তান্ত্রিকদের চাইতে
অনেকাংশে বেশি তবে শতভাগ
বলতে পারবো না। এতোটুকু
বলতে পারবো যে আমাদের
যে কোন তান্ত্রিক চিকিৎসায়
আমাদের আন্তরিকতা, সফলতা ও
প্রচেষ্টা পৃথিবীর যে কোন
তান্ত্রিকের চাইতে শতগুন বেশি।
আপনি আমাদের স্বার্নিধ্যে এসে
কখনও সম্পূর্ন শুন্য হস্তে ফিরে
যাবেন না।
*** কেনো আমাদের সার্ভিস
বিশ্বখ্যত???
>>> ধরুন আপনি যদি আপনার এলাকার,
অন্য কনো শহরে বা অনলাইনে
নির্দিষ্ট কনো তান্ত্রিক
মহোদয়ের নিকট যে কোনও
ধরনের সার্ভিস গ্রহনের করলেন,
যার নাম ডাক আপনি হয়তো
অনেকের কাছেই শুনেছেন,
যেনেছেন তার কাজের
পারদর্শিতা, কিন্তু আপনার প্রদানকৃত
কাজটি তিনি নেয়ার পর যে সময়
প্রদান করলো তা অতিবাহিত হওয়ার
পরেও কোনও ভাবেই কাজটি
সফলতার মুখ দেখলো না, সে
ক্ষেত্রে আপনার করনীয় কি
হবে??
(> আপনাকে নেহায়েৎ’ই মাথা নিচু
করে তার কাছ থেকে সরে
এসে অন্য কনো তান্ত্রিকের
নিকট যেতে হবে আরও ভালো
কাউকে খুজতে হবে, কিন্তু
পূর্বের তান্ত্রিকের নিকট
প্রদানকৃত অর্থ বা সময় কিছুই
ফেরত পাবেন না, সম্পূর্ণ নতুন
ভাবেই আপনাকে সবকিছু শুরু
করতে হবে, যা ক্ষতি হওয়ার তা শুধুই
আপনার হলো। আর কাজটি
যেহেতু আপনার ব্যথা আপনার
প্রয়োজন আপনার সুতারাং কাজ
উদ্ধার না হওয়া পর্যন্ত আপনাকে
ছুটতেই হবে কারো না কারো
পিছনে<) আমাদের নিকট আপনি
যে কোনও বিষয় সার্ভিস গ্রহন
করলে প্রথমেই আপনার
সার্ভিসের শ্রেনী অনুসারে
আমাদের মাননীয় তান্ত্রিকগণ
যথপযুক্ত বিশ্লেষন করে কাজ শুরু
করে দেন। যদি কখনো দেখা
যায় যে নির্দিষ্ট সময় অতিক্রান্ত
হওয়ার পরেও ক্লাইন্টের কাজের
তেমন আপগ্রেড নেই প্রতিষ্ঠান
তখনি পূনরায় কাজটি উচ্চতর অন্য
আরেকজন তান্ত্রিক মহদয়কে
রেফার করেন যেনো কাজটি
সুচারুরুপে সম্পন্য হয়ে যায় যদি
তিনিও বিফল হন তবে তান্ত্রিক
বোর্ড গঠনের মাধ্যমে
আমাদের প্রতিষ্ঠানের সাথে জরিত
তান্ত্রিকগন বা প্রতিষ্ঠানের বাইরের
কনো তান্ত্রিকগনের মাধ্যমে
কাজটি সম্পন্য করা হয়ে থাকে। এর
জন্য ক্লাইন্টের নিকট অতিরিক্ত
কনো দক্ষিণা গ্রহন করা হয় না।
তবে যদি সার্ভিসের প্রয়োজনে
নুতন কিছু প্রয়োজন পরে তবেই
কেবল ক্লাইন্টকে অনুরোধ করা
হয় বারতি সার্ভিস চার্চ প্রদানে সহায়তা
করার জন্য এটাও ক্লাইন্টের একান্ত
নিজ ইচ্ছার বিষয়। যে কারনে
আমাদের এখানে যে কোনও
কাজ অসফল হওয়ার সম্ভবনা ০০%।
আমরা আপনাদের কে
100% কর্মক্ষম মন্ত্র
শিখতে সাহায্য করবো।
আজ আপনাদের কে এশিয়া
মহাদেশের ঐতিহ্যবাহী কিছু
তন্ত্র,মন্ত্র, দোওয়া তাবিজ
সর্ম্পকে অবগত করবো, এবং যার
অনেকাংশে আমার জীবনে
পরীক্ষিত। পূর্বযুগে আমাদের
পূর্বশুরীরা অনেক সাধনা ও পরিশ্রম
সময় ব্যায় করে যে সকল কাজ
সমাধান করতেন আজও আমরা
সাধারনত সেগুলো গল্পের মত
শুনে থাকি কিন্তু কোন দোওয়া বা
মন্ত্র যানা থাকলেও তা কাজে
লাগাতে পারি না । এর জন্য দোওয়া বা
মন্ত্রের কোন দোষ নেই
আসলে আমাদের কাজের কমতি
থাকার কারনেই আমরা সফল হতে
পারি না। আমি 100% নিশ্চয়তা দিতে পারি
যদি আপনি সঠিক ভরে আমার একটি
মন্ত্রও পরিক্ষা করেন তবে
একবারও অসফল হবেন না।
পোষ্টে আমি আমার কিছু মন্ত্র
পর্যায়ক্রমে তুলে ধরলাম দেখুন
চেষ্টা করে করতে পারেন কিনা।
আজ আমাদের পেটের+ভাতের
জন্য সময় দিতে গিয়ে আমরা
এগুলোর জন্য কোন সময় ব্যায়
করতে পারি না নতুবা এগুলো এক
সময় কিছু লোকের অপরিরোধ্য
অশ্ত্র হিসাবে কাজ করতো যা
আজও সম্ভব। কারন পৃথিবীতে
এমন কোন কাজের নাম নাই যা কিনা
মন্ত্রের মাধ্যমে তার কিছুটা
হলেও সাহায্য করা সম্ভব নয়। কিন্তু
আসল দরকার সময় + শ্রম + সঠিক
ভাবে পরিচালনা, আমার জানা মতে
আমি দির্ঘ্য 15 বছরে দেখেছি
সাধারনত সাবর তন্ত্র, উড্ডিশ তন্ত্র,
উল্লক তন্ত্র, কোকা পন্ডিত,
চামুন্ডা মন্ত্র, হারজে
সোলাইমানী, নকশে
সোলাইমানী, নকশে খিজির,
তিলেশমী সোলাইমানী,
মিশরীয় কারামত, লোক তন্ত্র,
সাওতালী তন্ত্র, আজওয়াবে
কেরামত, রুহানী আমানত, অথর্ব
বেদ সহ আরও হাজারো লাক্ষ
ছোট বড় নানা রকম পুস্তিকায়
কোটি কোটি তন্ত্র মন্ত্রের
সমাহার পাওয়া যায় এর মধ্যে আবার
কতকগুলো আছে যা নিছক ব্যবসার
জন্য আজগুবি বই ছাপিয়ে বিক্রি
করে যা হোক আমরা লোক
মুখে, বিভিন্ন কবিরাজ গুনিক, ওঝা
তাদের কাছ থেকে চলমান ও
কর্মক্ষম কিছু মন্ত্র আজ
দেখবো এর বেশির ভাগই দেখা
যায় অপভ্রংশ মন্ত্র যা আমাদের
উচ্চারনে কিছুটা সামজ্জস্য হতে
পারে তবুও এগুলো এভাবেই
উচ্চারন করে পড়তে হবে সমস্ত
তন্ত্র ও মন্ত্রের মধ্যে অপভ্রংশ
মন্ত্রই একমাত্র কমপরিশ্রমে
তাৎক্ষনিক ফল প্রদান করে থাকে
এবং টোটকার সাথে এর
অনেকাংশে মিলও রয়েছে।
সাধারনত আমরা কম পরিশ্রমে অধিক
ফলন পেতে আগ্রহী আর
এমনিতেই আমরা আমাদের নৈতিকতা
ও চরিত্রিক ত্রুটির কারনে আমরা যদি
কোন সাধনা বা মন্ত্র চৈতন্য করতে
যাই তবে তা অধিকাংশ ক্ষেত্রেই
বিফলে যাওওয়ার সম্ভববনা থাকে
তাই বর্তমানে আমাদের কাছে
একটি পথেই আমার ব্যাক্তিগত ভাবে
সহজ মনে হয় তা হলো টোটকা
এবং কিছু অপভ্রংশ মন্ত্র, আমাদের
পূর্বশুরীরা নানা রকম টোটকা
করে অনেক সহজেই যেমন
মানুষের অনেক উপকার করতে
পারতো তেমনি ক্ষতিও করতে
পারতো বর্তমানে টোটকার
কোন বিকল্প আছে বলে আমার
মনে হয় না- কারন আমরা দোওয়া
তাবিজ লিখতে আমাদের যে সকল
শর্ত পালন করতে হয় তা আমাদের
খুব কম লোকের পক্ষেই সম্ভব
আবার মন্ত্র পড়তে হলে দরকার
তার চৈতন্য ঘটানো যেটা আরও
কঠিন মনে হয় আমার কাছে আবার
হিন্দু মন্ত্রগুলো কোন মুসলিম
পড়তে গেলে সেটার ভাষাগত
পরিবর্তন আনতে হয় আবার উচ্চারন
করাটাও মুসলমানদের জন্য বেশ
কঠিন ঠিক তেমনী কোন হিন্দু যদি
তারই কোন মন্ত্র উচ্চারন করতে
যায় তবে তাকে মানতে হবে নানা
রকম বিধি নিশেধ তাকে তার জাত/
শ্রেনী অনুসারে মন্ত্র উচ্চারন
নির্দিস্ট করতে হবে নতুবা একটি
মন্ত্র যেখানে তিন/সাত বার পাঠ
করে কাজ করে সেখানে সারা
জীবন তেলাওয়াত করেও কোন
ফল পাওয়ার আকাঙ্খা করা বৃথা।।
আর টোটকা সর্ম্পকে বিস্তারিত
জানতে বা শিখতে অবশ্যই
আমাদের সাথে থাকতে হবে।
আমার জানামতে টোনা টোটকার
এতবড় সম্ভার আর কোন ঠিকানায়
পাওয়া যাবে না আর আপনাদের
কাছেও অনুরোধ যদি আপনার
কালেকশনে এমন কোন মন্ত্র বা
টোনা টোটকা থেকে থাকে
তবে তা অবশ্যই আমাদের সাথে
শেয়ার করে ভবিষ্যত প্রজন্মের
জন্য জানার দরজা খুলে দিবেন।
সাধারনত প্রেম/প্রিতি-ভালোবাসা,
কারও ক্ষতি সাধন, নানা রকম আজব
অসুখের জন্য এগুলোর কাছে
আমাদের ধরনা ধরতে হয় এবং সে
সকল সমস্যা সমাধানও হয়ে যায়। কি
ভাবে হয় কেন হয় এর ব্যাখ্যা আমার
জানা নাই। কিন্তু হয় সেটা সত্যি।
আর বর্তমানে কোয়ান্টাম মেথড
বা কোয়ান্টাম/ যোগ সাধনা
এগুলোরই একটি উন্নত ভার্ষন ছাড়া
আর কিছুই নয়।
আর এ সকল কিছুর মূলে রয়েছে
“ত্রাটক সিদ্ধি” যা সকল তন্ত্র/মন্ত্র/
দোওয়া/তাবিজের উর্দ্ধে এবং
প্রবল ক্ষমতা সম্পন্ন। তবে এ
বিষয়ে আর পরে আলোচনা
করবো
আমরা যদি দৈনন্দীন জীবনে
যে কোন কাজের আগে সময়
ও কাজের শুভাশুভ লক্ষন দেখে
তার পর কাজে অগ্রসর হই তবে
তাতে অসফল হওয়ার সম্ভবনা 1-5%।
আর প্রকৃতির এক অমঘ নিয়ম যে
কোন শুভ বা অশুভ কাজের আগে
অবশ্যই তা কোন না কোন ভাবে
আমাদের জানিয়ে দেয় কিন্তু
আমরা যারা বোঝার চেষ্টা করি তারা
বুঝি কিন্তু যারা যানিনা তারা তো
অন্ধকারেই। অনেকেই তো
আবার হাস্যকর ভাবে তা বিশ্বাষী
করতে চায় না এর সত্যতা যা হোক
আপনাদের সামনে আমি কিছু
আমাদের ভবিতব্য যানার নিয়ম দিলাম
বিশ্বাষ হলে একটি বার পরীক্ষা
করে দেখুন- তবে একটি কথা
মনে রাখবেন ব্যক্তি ভেদে
অবশ্যই ফলাফলের তারতম্য হবে।
সেটাকে নিজের জ্ঞ্যনে
বিশ্লেষন করতে হবে অথবা
চাইলে কোন সমস্যার জন্য
আমাদের সাথে যোগাযোগ
করতে পারেন।
অঙ্গ স্পন্দন -
জাকি নামা-
ছায়েত নামা-
রাক্ষস বিদ্যা-
সান্ধ্য কালিন মোরগ ডাকার ফলাফল-
টিকটিকি ডাকার ফল-
কাঁক ডাকার ফলাফল
নিশ্বাষ প্রসাসের গোপন রহস্য-
কড়ি চালান-
স্বপ্ন তত্ব
হাঁচির মর্ম
আমি এ সর্ম্পকে বিষদ কিছু লিখে
আপনাদের সামনে উপস্থাপন করতে চাই
পর্যায়ক্রমে অবশ্যই আপনারা সাথে
থাকবেন।
একটি কথা মনে রাখবেন মন্ত্র/দোওয়া/
তন্ত্র যা কিছুই হোক না কেন বই পড়ে
শুনে মুখুস্ত করে ৭ বারের যায়গায়
৭,০০,০০০ বার পড়লেও কোন ফল পাবেন
না যতক্ষন না আপনি গুরুর অনুমতি এবং তান্ত্রিক
আচার সর্ম্পকে না জানবেন। যে
আপনাকে শিক্ষা দেবে সেই আপনার গুরু!!!
আপনাদের সবাইকে আমার সাথে কিছুক্ষণ
থাকার জন্য অশেষ ধন্যবাদ