আমাদের অনেক দিনের সাধনা ও
পরিশ্রমের একটি ফসল, আমরা যারা
বিভিন্ন দেশে বসবাস করছি আমরা
দেখেছি আমাদের পরিবার,
প্রতিবেশি, সমাজের অসংখ্য সাধারন
মানুষরা কি ভাবে তান্ত্রিকতার সেবা
নিতে গিয়ে দেশে বিভিন্ন ঠক
জোচ্চর ভুয়া ভন্ড পীর
ফকিরের দারস্ত হয়ে সর্বসান্ত
হয়েছে এবং প্রতিনিয়ত হচ্ছে।
যেখানে উন্নত্য বিশ্বের তান্ত্রিক
সমাজ মিডিয়ার সবচাইতে উচ্চতর
অংশে ( ডিসকভারী, ন্যাশনাল
জীওগ্রাফি চ্যানেলে) তাদের
বিভিন্ন অতিন্দ্রীয় ক্ষমতা, প্যারা
নরমাল, প্যারা সাইকিক, ট্যলিপ্যথি,
ভুডো, হুইচক্রাফ্ট, মেসমেরিজম,
হিপনোটাইজম সর্বপরি ত্রাটক সাধনার
মত অনেক বড় বড় বিষয় বিশ্ব
দরবারে উপস্থিত করেছে। সেই
মহান ব্যাক্তিদের সার্নিদ্ধেই আজ
আমরা আমাদের বাংলাদেশ সহ বাংলা
ভাষায় বিশ্বের সকল বাঙ্গালী ভাই
বোনদের সঠিক তান্ত্রিক সেবা
প্রদান করতে ঐক্যবদ্ধ। আমরা
একটি বিষয়ে সকলে অবগত যে-
কোন একাধিক বিষয়ে একজন
ব্যক্তি সফল ভাবে পারদর্শি হতে
পারে না। এক কথায় একজন ব্যক্তি
অনেক বিষয়ে বিশেষজ্ঞ হতে
পারে না। আর তাই আমরা দেশ ও
বিদেশের খ্যতিমান কিছু
তান্ত্রিকগনের সহিত যোগাযোগ
এবং সহচার্য্য লাভ করে তাদের
আন্তরিক সানির্ধের এবং
সহযোগিতায় আমরা এই পদক্ষেপ
হাতে নিয়েছি আমরা বর্তমানে ৩১
জন বিশিষ্ট তান্ত্রিক গনের
সমন্বয়ে, যারা নিজ নিজ অক্ষে
বিশেষজ্ঞ, তাদের গ্রুপ ভাবে
নিয়ে তাদের সাথে সকল প্রকার
পরামর্শ্য করে আপনাদের সেবা
দেওয়ার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্চি। যার
ফলশ্রুতিতে আমাদের সফলতার হার
অন্নান্য তান্ত্রিকদের চাইতে
অনেকাংশে বেশি তবে শতভাগ
বলতে পারবো না। এতোটুকু
বলতে পারবো যে আমাদের
যে কোন তান্ত্রিক চিকিৎসায়
আমাদের আন্তরিকতা, সফলতা ও
প্রচেষ্টা পৃথিবীর যে কোন
তান্ত্রিকের চাইতে শতগুন বেশি।
আপনি আমাদের স্বার্নিধ্যে এসে
কখনও সম্পূর্ন শুন্য হস্তে ফিরে
যাবেন না।
*** কেনো আমাদের সার্ভিস
বিশ্বখ্যত???
>>> ধরুন আপনি যদি আপনার এলাকার,
অন্য কনো শহরে বা অনলাইনে
নির্দিষ্ট কনো তান্ত্রিক
মহোদয়ের নিকট যে কোনও
ধরনের সার্ভিস গ্রহনের করলেন,
যার নাম ডাক আপনি হয়তো
অনেকের কাছেই শুনেছেন,
যেনেছেন তার কাজের
পারদর্শিতা, কিন্তু আপনার প্রদানকৃত
কাজটি তিনি নেয়ার পর যে সময়
প্রদান করলো তা অতিবাহিত হওয়ার
পরেও কোনও ভাবেই কাজটি
সফলতার মুখ দেখলো না, সে
ক্ষেত্রে আপনার করনীয় কি
হবে??
(> আপনাকে নেহায়েৎ’ই মাথা নিচু
করে তার কাছ থেকে সরে
এসে অন্য কনো তান্ত্রিকের
নিকট যেতে হবে আরও ভালো
কাউকে খুজতে হবে, কিন্তু
পূর্বের তান্ত্রিকের নিকট
প্রদানকৃত অর্থ বা সময় কিছুই
ফেরত পাবেন না, সম্পূর্ণ নতুন
ভাবেই আপনাকে সবকিছু শুরু
করতে হবে, যা ক্ষতি হওয়ার তা শুধুই
আপনার হলো। আর কাজটি
যেহেতু আপনার ব্যথা আপনার
প্রয়োজন আপনার সুতারাং কাজ
উদ্ধার না হওয়া পর্যন্ত আপনাকে
ছুটতেই হবে কারো না কারো
পিছনে<) আমাদের নিকট আপনি
যে কোনও বিষয় সার্ভিস গ্রহন
করলে প্রথমেই আপনার
সার্ভিসের শ্রেনী অনুসারে
আমাদের মাননীয় তান্ত্রিকগণ
যথপযুক্ত বিশ্লেষন করে কাজ শুরু
করে দেন। যদি কখনো দেখা
যায় যে নির্দিষ্ট সময় অতিক্রান্ত
হওয়ার পরেও ক্লাইন্টের কাজের
তেমন আপগ্রেড নেই প্রতিষ্ঠান
তখনি পূনরায় কাজটি উচ্চতর অন্য
আরেকজন তান্ত্রিক মহদয়কে
রেফার করেন যেনো কাজটি
সুচারুরুপে সম্পন্য হয়ে যায় যদি
তিনিও বিফল হন তবে তান্ত্রিক
বোর্ড গঠনের মাধ্যমে
আমাদের প্রতিষ্ঠানের সাথে জরিত
তান্ত্রিকগন বা প্রতিষ্ঠানের বাইরের
কনো তান্ত্রিকগনের মাধ্যমে
কাজটি সম্পন্য করা হয়ে থাকে। এর
জন্য ক্লাইন্টের নিকট অতিরিক্ত
কনো দক্ষিণা গ্রহন করা হয় না।
তবে যদি সার্ভিসের প্রয়োজনে
নুতন কিছু প্রয়োজন পরে তবেই
কেবল ক্লাইন্টকে অনুরোধ করা
হয় বারতি সার্ভিস চার্চ প্রদানে সহায়তা
করার জন্য এটাও ক্লাইন্টের একান্ত
নিজ ইচ্ছার বিষয়। যে কারনে
আমাদের এখানে যে কোনও
কাজ অসফল হওয়ার সম্ভবনা ০০%।
আমরা আপনাদের কে
100% কর্মক্ষম মন্ত্র
শিখতে সাহায্য করবো।
আজ আপনাদের কে এশিয়া
মহাদেশের ঐতিহ্যবাহী কিছু
তন্ত্র,মন্ত্র, দোওয়া তাবিজ
সর্ম্পকে অবগত করবো, এবং যার
অনেকাংশে আমার জীবনে
পরীক্ষিত। পূর্বযুগে আমাদের
পূর্বশুরীরা অনেক সাধনা ও পরিশ্রম
সময় ব্যায় করে যে সকল কাজ
সমাধান করতেন আজও আমরা
সাধারনত সেগুলো গল্পের মত
শুনে থাকি কিন্তু কোন দোওয়া বা
মন্ত্র যানা থাকলেও তা কাজে
লাগাতে পারি না । এর জন্য দোওয়া বা
মন্ত্রের কোন দোষ নেই
আসলে আমাদের কাজের কমতি
থাকার কারনেই আমরা সফল হতে
পারি না। আমি 100% নিশ্চয়তা দিতে পারি
যদি আপনি সঠিক ভরে আমার একটি
মন্ত্রও পরিক্ষা করেন তবে
একবারও অসফল হবেন না।
পোষ্টে আমি আমার কিছু মন্ত্র
পর্যায়ক্রমে তুলে ধরলাম দেখুন
চেষ্টা করে করতে পারেন কিনা।
আজ আমাদের পেটের+ভাতের
জন্য সময় দিতে গিয়ে আমরা
এগুলোর জন্য কোন সময় ব্যায়
করতে পারি না নতুবা এগুলো এক
সময় কিছু লোকের অপরিরোধ্য
অশ্ত্র হিসাবে কাজ করতো যা
আজও সম্ভব। কারন পৃথিবীতে
এমন কোন কাজের নাম নাই যা কিনা
মন্ত্রের মাধ্যমে তার কিছুটা
হলেও সাহায্য করা সম্ভব নয়। কিন্তু
আসল দরকার সময় + শ্রম + সঠিক
ভাবে পরিচালনা, আমার জানা মতে
আমি দির্ঘ্য 15 বছরে দেখেছি
সাধারনত সাবর তন্ত্র, উড্ডিশ তন্ত্র,
উল্লক তন্ত্র, কোকা পন্ডিত,
চামুন্ডা মন্ত্র, হারজে
সোলাইমানী, নকশে
সোলাইমানী, নকশে খিজির,
তিলেশমী সোলাইমানী,
মিশরীয় কারামত, লোক তন্ত্র,
সাওতালী তন্ত্র, আজওয়াবে
কেরামত, রুহানী আমানত, অথর্ব
বেদ সহ আরও হাজারো লাক্ষ
ছোট বড় নানা রকম পুস্তিকায়
কোটি কোটি তন্ত্র মন্ত্রের
সমাহার পাওয়া যায় এর মধ্যে আবার
কতকগুলো আছে যা নিছক ব্যবসার
জন্য আজগুবি বই ছাপিয়ে বিক্রি
করে যা হোক আমরা লোক
মুখে, বিভিন্ন কবিরাজ গুনিক, ওঝা
তাদের কাছ থেকে চলমান ও
কর্মক্ষম কিছু মন্ত্র আজ
দেখবো এর বেশির ভাগই দেখা
যায় অপভ্রংশ মন্ত্র যা আমাদের
উচ্চারনে কিছুটা সামজ্জস্য হতে
পারে তবুও এগুলো এভাবেই
উচ্চারন করে পড়তে হবে সমস্ত
তন্ত্র ও মন্ত্রের মধ্যে অপভ্রংশ
মন্ত্রই একমাত্র কমপরিশ্রমে
তাৎক্ষনিক ফল প্রদান করে থাকে
এবং টোটকার সাথে এর
অনেকাংশে মিলও রয়েছে।
সাধারনত আমরা কম পরিশ্রমে অধিক
ফলন পেতে আগ্রহী আর
এমনিতেই আমরা আমাদের নৈতিকতা
ও চরিত্রিক ত্রুটির কারনে আমরা যদি
কোন সাধনা বা মন্ত্র চৈতন্য করতে
যাই তবে তা অধিকাংশ ক্ষেত্রেই
বিফলে যাওওয়ার সম্ভববনা থাকে
তাই বর্তমানে আমাদের কাছে
একটি পথেই আমার ব্যাক্তিগত ভাবে
সহজ মনে হয় তা হলো টোটকা
এবং কিছু অপভ্রংশ মন্ত্র, আমাদের
পূর্বশুরীরা নানা রকম টোটকা
করে অনেক সহজেই যেমন
মানুষের অনেক উপকার করতে
পারতো তেমনি ক্ষতিও করতে
পারতো বর্তমানে টোটকার
কোন বিকল্প আছে বলে আমার
মনে হয় না- কারন আমরা দোওয়া
তাবিজ লিখতে আমাদের যে সকল
শর্ত পালন করতে হয় তা আমাদের
খুব কম লোকের পক্ষেই সম্ভব
আবার মন্ত্র পড়তে হলে দরকার
তার চৈতন্য ঘটানো যেটা আরও
কঠিন মনে হয় আমার কাছে আবার
হিন্দু মন্ত্রগুলো কোন মুসলিম
পড়তে গেলে সেটার ভাষাগত
পরিবর্তন আনতে হয় আবার উচ্চারন
করাটাও মুসলমানদের জন্য বেশ
কঠিন ঠিক তেমনী কোন হিন্দু যদি
তারই কোন মন্ত্র উচ্চারন করতে
যায় তবে তাকে মানতে হবে নানা
রকম বিধি নিশেধ তাকে তার জাত/
শ্রেনী অনুসারে মন্ত্র উচ্চারন
নির্দিস্ট করতে হবে নতুবা একটি
মন্ত্র যেখানে তিন/সাত বার পাঠ
করে কাজ করে সেখানে সারা
জীবন তেলাওয়াত করেও কোন
ফল পাওয়ার আকাঙ্খা করা বৃথা।।
আর টোটকা সর্ম্পকে বিস্তারিত
জানতে বা শিখতে অবশ্যই
আমাদের সাথে থাকতে হবে।
আমার জানামতে টোনা টোটকার
এতবড় সম্ভার আর কোন ঠিকানায়
পাওয়া যাবে না আর আপনাদের
কাছেও অনুরোধ যদি আপনার
কালেকশনে এমন কোন মন্ত্র বা
টোনা টোটকা থেকে থাকে
তবে তা অবশ্যই আমাদের সাথে
শেয়ার করে ভবিষ্যত প্রজন্মের
জন্য জানার দরজা খুলে দিবেন।
সাধারনত প্রেম/প্রিতি-ভালোবাসা,
কারও ক্ষতি সাধন, নানা রকম আজব
অসুখের জন্য এগুলোর কাছে
আমাদের ধরনা ধরতে হয় এবং সে
সকল সমস্যা সমাধানও হয়ে যায়। কি
ভাবে হয় কেন হয় এর ব্যাখ্যা আমার
জানা নাই। কিন্তু হয় সেটা সত্যি।
আর বর্তমানে কোয়ান্টাম মেথড
বা কোয়ান্টাম/ যোগ সাধনা
এগুলোরই একটি উন্নত ভার্ষন ছাড়া
আর কিছুই নয়।
আর এ সকল কিছুর মূলে রয়েছে
“ত্রাটক সিদ্ধি” যা সকল তন্ত্র/মন্ত্র/
দোওয়া/তাবিজের উর্দ্ধে এবং
প্রবল ক্ষমতা সম্পন্ন। তবে এ
বিষয়ে আর পরে আলোচনা
করবো
আমরা যদি দৈনন্দীন জীবনে
যে কোন কাজের আগে সময়
ও কাজের শুভাশুভ লক্ষন দেখে
তার পর কাজে অগ্রসর হই তবে
তাতে অসফল হওয়ার সম্ভবনা 1-5%।
আর প্রকৃতির এক অমঘ নিয়ম যে
কোন শুভ বা অশুভ কাজের আগে
অবশ্যই তা কোন না কোন ভাবে
আমাদের জানিয়ে দেয় কিন্তু
আমরা যারা বোঝার চেষ্টা করি তারা
বুঝি কিন্তু যারা যানিনা তারা তো
অন্ধকারেই। অনেকেই তো
আবার হাস্যকর ভাবে তা বিশ্বাষী
করতে চায় না এর সত্যতা যা হোক
আপনাদের সামনে আমি কিছু
আমাদের ভবিতব্য যানার নিয়ম দিলাম
বিশ্বাষ হলে একটি বার পরীক্ষা
করে দেখুন- তবে একটি কথা
মনে রাখবেন ব্যক্তি ভেদে
অবশ্যই ফলাফলের তারতম্য হবে।
সেটাকে নিজের জ্ঞ্যনে
বিশ্লেষন করতে হবে অথবা
চাইলে কোন সমস্যার জন্য
আমাদের সাথে যোগাযোগ
করতে পারেন।
অঙ্গ স্পন্দন -
জাকি নামা-
ছায়েত নামা-
রাক্ষস বিদ্যা-
সান্ধ্য কালিন মোরগ ডাকার ফলাফল-
টিকটিকি ডাকার ফল-
কাঁক ডাকার ফলাফল
নিশ্বাষ প্রসাসের গোপন রহস্য-
কড়ি চালান-
স্বপ্ন তত্ব
হাঁচির মর্ম
আমি এ সর্ম্পকে বিষদ কিছু লিখে
আপনাদের সামনে উপস্থাপন করতে চাই
পর্যায়ক্রমে অবশ্যই আপনারা সাথে
থাকবেন।
একটি কথা মনে রাখবেন মন্ত্র/দোওয়া/
তন্ত্র যা কিছুই হোক না কেন বই পড়ে
শুনে মুখুস্ত করে ৭ বারের যায়গায়
৭,০০,০০০ বার পড়লেও কোন ফল পাবেন
না যতক্ষন না আপনি গুরুর অনুমতি এবং তান্ত্রিক
আচার সর্ম্পকে না জানবেন। যে
আপনাকে শিক্ষা দেবে সেই আপনার গুরু!!!
আপনাদের সবাইকে আমার সাথে কিছুক্ষণ
থাকার জন্য অশেষ ধন্যবাদ
পরিশ্রমের একটি ফসল, আমরা যারা
বিভিন্ন দেশে বসবাস করছি আমরা
দেখেছি আমাদের পরিবার,
প্রতিবেশি, সমাজের অসংখ্য সাধারন
মানুষরা কি ভাবে তান্ত্রিকতার সেবা
নিতে গিয়ে দেশে বিভিন্ন ঠক
জোচ্চর ভুয়া ভন্ড পীর
ফকিরের দারস্ত হয়ে সর্বসান্ত
হয়েছে এবং প্রতিনিয়ত হচ্ছে।
যেখানে উন্নত্য বিশ্বের তান্ত্রিক
সমাজ মিডিয়ার সবচাইতে উচ্চতর
অংশে ( ডিসকভারী, ন্যাশনাল
জীওগ্রাফি চ্যানেলে) তাদের
বিভিন্ন অতিন্দ্রীয় ক্ষমতা, প্যারা
নরমাল, প্যারা সাইকিক, ট্যলিপ্যথি,
ভুডো, হুইচক্রাফ্ট, মেসমেরিজম,
হিপনোটাইজম সর্বপরি ত্রাটক সাধনার
মত অনেক বড় বড় বিষয় বিশ্ব
দরবারে উপস্থিত করেছে। সেই
মহান ব্যাক্তিদের সার্নিদ্ধেই আজ
আমরা আমাদের বাংলাদেশ সহ বাংলা
ভাষায় বিশ্বের সকল বাঙ্গালী ভাই
বোনদের সঠিক তান্ত্রিক সেবা
প্রদান করতে ঐক্যবদ্ধ। আমরা
একটি বিষয়ে সকলে অবগত যে-
কোন একাধিক বিষয়ে একজন
ব্যক্তি সফল ভাবে পারদর্শি হতে
পারে না। এক কথায় একজন ব্যক্তি
অনেক বিষয়ে বিশেষজ্ঞ হতে
পারে না। আর তাই আমরা দেশ ও
বিদেশের খ্যতিমান কিছু
তান্ত্রিকগনের সহিত যোগাযোগ
এবং সহচার্য্য লাভ করে তাদের
আন্তরিক সানির্ধের এবং
সহযোগিতায় আমরা এই পদক্ষেপ
হাতে নিয়েছি আমরা বর্তমানে ৩১
জন বিশিষ্ট তান্ত্রিক গনের
সমন্বয়ে, যারা নিজ নিজ অক্ষে
বিশেষজ্ঞ, তাদের গ্রুপ ভাবে
নিয়ে তাদের সাথে সকল প্রকার
পরামর্শ্য করে আপনাদের সেবা
দেওয়ার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্চি। যার
ফলশ্রুতিতে আমাদের সফলতার হার
অন্নান্য তান্ত্রিকদের চাইতে
অনেকাংশে বেশি তবে শতভাগ
বলতে পারবো না। এতোটুকু
বলতে পারবো যে আমাদের
যে কোন তান্ত্রিক চিকিৎসায়
আমাদের আন্তরিকতা, সফলতা ও
প্রচেষ্টা পৃথিবীর যে কোন
তান্ত্রিকের চাইতে শতগুন বেশি।
আপনি আমাদের স্বার্নিধ্যে এসে
কখনও সম্পূর্ন শুন্য হস্তে ফিরে
যাবেন না।
*** কেনো আমাদের সার্ভিস
বিশ্বখ্যত???
>>> ধরুন আপনি যদি আপনার এলাকার,
অন্য কনো শহরে বা অনলাইনে
নির্দিষ্ট কনো তান্ত্রিক
মহোদয়ের নিকট যে কোনও
ধরনের সার্ভিস গ্রহনের করলেন,
যার নাম ডাক আপনি হয়তো
অনেকের কাছেই শুনেছেন,
যেনেছেন তার কাজের
পারদর্শিতা, কিন্তু আপনার প্রদানকৃত
কাজটি তিনি নেয়ার পর যে সময়
প্রদান করলো তা অতিবাহিত হওয়ার
পরেও কোনও ভাবেই কাজটি
সফলতার মুখ দেখলো না, সে
ক্ষেত্রে আপনার করনীয় কি
হবে??
(> আপনাকে নেহায়েৎ’ই মাথা নিচু
করে তার কাছ থেকে সরে
এসে অন্য কনো তান্ত্রিকের
নিকট যেতে হবে আরও ভালো
কাউকে খুজতে হবে, কিন্তু
পূর্বের তান্ত্রিকের নিকট
প্রদানকৃত অর্থ বা সময় কিছুই
ফেরত পাবেন না, সম্পূর্ণ নতুন
ভাবেই আপনাকে সবকিছু শুরু
করতে হবে, যা ক্ষতি হওয়ার তা শুধুই
আপনার হলো। আর কাজটি
যেহেতু আপনার ব্যথা আপনার
প্রয়োজন আপনার সুতারাং কাজ
উদ্ধার না হওয়া পর্যন্ত আপনাকে
ছুটতেই হবে কারো না কারো
পিছনে<) আমাদের নিকট আপনি
যে কোনও বিষয় সার্ভিস গ্রহন
করলে প্রথমেই আপনার
সার্ভিসের শ্রেনী অনুসারে
আমাদের মাননীয় তান্ত্রিকগণ
যথপযুক্ত বিশ্লেষন করে কাজ শুরু
করে দেন। যদি কখনো দেখা
যায় যে নির্দিষ্ট সময় অতিক্রান্ত
হওয়ার পরেও ক্লাইন্টের কাজের
তেমন আপগ্রেড নেই প্রতিষ্ঠান
তখনি পূনরায় কাজটি উচ্চতর অন্য
আরেকজন তান্ত্রিক মহদয়কে
রেফার করেন যেনো কাজটি
সুচারুরুপে সম্পন্য হয়ে যায় যদি
তিনিও বিফল হন তবে তান্ত্রিক
বোর্ড গঠনের মাধ্যমে
আমাদের প্রতিষ্ঠানের সাথে জরিত
তান্ত্রিকগন বা প্রতিষ্ঠানের বাইরের
কনো তান্ত্রিকগনের মাধ্যমে
কাজটি সম্পন্য করা হয়ে থাকে। এর
জন্য ক্লাইন্টের নিকট অতিরিক্ত
কনো দক্ষিণা গ্রহন করা হয় না।
তবে যদি সার্ভিসের প্রয়োজনে
নুতন কিছু প্রয়োজন পরে তবেই
কেবল ক্লাইন্টকে অনুরোধ করা
হয় বারতি সার্ভিস চার্চ প্রদানে সহায়তা
করার জন্য এটাও ক্লাইন্টের একান্ত
নিজ ইচ্ছার বিষয়। যে কারনে
আমাদের এখানে যে কোনও
কাজ অসফল হওয়ার সম্ভবনা ০০%।
আমরা আপনাদের কে
100% কর্মক্ষম মন্ত্র
শিখতে সাহায্য করবো।
আজ আপনাদের কে এশিয়া
মহাদেশের ঐতিহ্যবাহী কিছু
তন্ত্র,মন্ত্র, দোওয়া তাবিজ
সর্ম্পকে অবগত করবো, এবং যার
অনেকাংশে আমার জীবনে
পরীক্ষিত। পূর্বযুগে আমাদের
পূর্বশুরীরা অনেক সাধনা ও পরিশ্রম
সময় ব্যায় করে যে সকল কাজ
সমাধান করতেন আজও আমরা
সাধারনত সেগুলো গল্পের মত
শুনে থাকি কিন্তু কোন দোওয়া বা
মন্ত্র যানা থাকলেও তা কাজে
লাগাতে পারি না । এর জন্য দোওয়া বা
মন্ত্রের কোন দোষ নেই
আসলে আমাদের কাজের কমতি
থাকার কারনেই আমরা সফল হতে
পারি না। আমি 100% নিশ্চয়তা দিতে পারি
যদি আপনি সঠিক ভরে আমার একটি
মন্ত্রও পরিক্ষা করেন তবে
একবারও অসফল হবেন না।
পোষ্টে আমি আমার কিছু মন্ত্র
পর্যায়ক্রমে তুলে ধরলাম দেখুন
চেষ্টা করে করতে পারেন কিনা।
আজ আমাদের পেটের+ভাতের
জন্য সময় দিতে গিয়ে আমরা
এগুলোর জন্য কোন সময় ব্যায়
করতে পারি না নতুবা এগুলো এক
সময় কিছু লোকের অপরিরোধ্য
অশ্ত্র হিসাবে কাজ করতো যা
আজও সম্ভব। কারন পৃথিবীতে
এমন কোন কাজের নাম নাই যা কিনা
মন্ত্রের মাধ্যমে তার কিছুটা
হলেও সাহায্য করা সম্ভব নয়। কিন্তু
আসল দরকার সময় + শ্রম + সঠিক
ভাবে পরিচালনা, আমার জানা মতে
আমি দির্ঘ্য 15 বছরে দেখেছি
সাধারনত সাবর তন্ত্র, উড্ডিশ তন্ত্র,
উল্লক তন্ত্র, কোকা পন্ডিত,
চামুন্ডা মন্ত্র, হারজে
সোলাইমানী, নকশে
সোলাইমানী, নকশে খিজির,
তিলেশমী সোলাইমানী,
মিশরীয় কারামত, লোক তন্ত্র,
সাওতালী তন্ত্র, আজওয়াবে
কেরামত, রুহানী আমানত, অথর্ব
বেদ সহ আরও হাজারো লাক্ষ
ছোট বড় নানা রকম পুস্তিকায়
কোটি কোটি তন্ত্র মন্ত্রের
সমাহার পাওয়া যায় এর মধ্যে আবার
কতকগুলো আছে যা নিছক ব্যবসার
জন্য আজগুবি বই ছাপিয়ে বিক্রি
করে যা হোক আমরা লোক
মুখে, বিভিন্ন কবিরাজ গুনিক, ওঝা
তাদের কাছ থেকে চলমান ও
কর্মক্ষম কিছু মন্ত্র আজ
দেখবো এর বেশির ভাগই দেখা
যায় অপভ্রংশ মন্ত্র যা আমাদের
উচ্চারনে কিছুটা সামজ্জস্য হতে
পারে তবুও এগুলো এভাবেই
উচ্চারন করে পড়তে হবে সমস্ত
তন্ত্র ও মন্ত্রের মধ্যে অপভ্রংশ
মন্ত্রই একমাত্র কমপরিশ্রমে
তাৎক্ষনিক ফল প্রদান করে থাকে
এবং টোটকার সাথে এর
অনেকাংশে মিলও রয়েছে।
সাধারনত আমরা কম পরিশ্রমে অধিক
ফলন পেতে আগ্রহী আর
এমনিতেই আমরা আমাদের নৈতিকতা
ও চরিত্রিক ত্রুটির কারনে আমরা যদি
কোন সাধনা বা মন্ত্র চৈতন্য করতে
যাই তবে তা অধিকাংশ ক্ষেত্রেই
বিফলে যাওওয়ার সম্ভববনা থাকে
তাই বর্তমানে আমাদের কাছে
একটি পথেই আমার ব্যাক্তিগত ভাবে
সহজ মনে হয় তা হলো টোটকা
এবং কিছু অপভ্রংশ মন্ত্র, আমাদের
পূর্বশুরীরা নানা রকম টোটকা
করে অনেক সহজেই যেমন
মানুষের অনেক উপকার করতে
পারতো তেমনি ক্ষতিও করতে
পারতো বর্তমানে টোটকার
কোন বিকল্প আছে বলে আমার
মনে হয় না- কারন আমরা দোওয়া
তাবিজ লিখতে আমাদের যে সকল
শর্ত পালন করতে হয় তা আমাদের
খুব কম লোকের পক্ষেই সম্ভব
আবার মন্ত্র পড়তে হলে দরকার
তার চৈতন্য ঘটানো যেটা আরও
কঠিন মনে হয় আমার কাছে আবার
হিন্দু মন্ত্রগুলো কোন মুসলিম
পড়তে গেলে সেটার ভাষাগত
পরিবর্তন আনতে হয় আবার উচ্চারন
করাটাও মুসলমানদের জন্য বেশ
কঠিন ঠিক তেমনী কোন হিন্দু যদি
তারই কোন মন্ত্র উচ্চারন করতে
যায় তবে তাকে মানতে হবে নানা
রকম বিধি নিশেধ তাকে তার জাত/
শ্রেনী অনুসারে মন্ত্র উচ্চারন
নির্দিস্ট করতে হবে নতুবা একটি
মন্ত্র যেখানে তিন/সাত বার পাঠ
করে কাজ করে সেখানে সারা
জীবন তেলাওয়াত করেও কোন
ফল পাওয়ার আকাঙ্খা করা বৃথা।।
আর টোটকা সর্ম্পকে বিস্তারিত
জানতে বা শিখতে অবশ্যই
আমাদের সাথে থাকতে হবে।
আমার জানামতে টোনা টোটকার
এতবড় সম্ভার আর কোন ঠিকানায়
পাওয়া যাবে না আর আপনাদের
কাছেও অনুরোধ যদি আপনার
কালেকশনে এমন কোন মন্ত্র বা
টোনা টোটকা থেকে থাকে
তবে তা অবশ্যই আমাদের সাথে
শেয়ার করে ভবিষ্যত প্রজন্মের
জন্য জানার দরজা খুলে দিবেন।
সাধারনত প্রেম/প্রিতি-ভালোবাসা,
কারও ক্ষতি সাধন, নানা রকম আজব
অসুখের জন্য এগুলোর কাছে
আমাদের ধরনা ধরতে হয় এবং সে
সকল সমস্যা সমাধানও হয়ে যায়। কি
ভাবে হয় কেন হয় এর ব্যাখ্যা আমার
জানা নাই। কিন্তু হয় সেটা সত্যি।
আর বর্তমানে কোয়ান্টাম মেথড
বা কোয়ান্টাম/ যোগ সাধনা
এগুলোরই একটি উন্নত ভার্ষন ছাড়া
আর কিছুই নয়।
আর এ সকল কিছুর মূলে রয়েছে
“ত্রাটক সিদ্ধি” যা সকল তন্ত্র/মন্ত্র/
দোওয়া/তাবিজের উর্দ্ধে এবং
প্রবল ক্ষমতা সম্পন্ন। তবে এ
বিষয়ে আর পরে আলোচনা
করবো
আমরা যদি দৈনন্দীন জীবনে
যে কোন কাজের আগে সময়
ও কাজের শুভাশুভ লক্ষন দেখে
তার পর কাজে অগ্রসর হই তবে
তাতে অসফল হওয়ার সম্ভবনা 1-5%।
আর প্রকৃতির এক অমঘ নিয়ম যে
কোন শুভ বা অশুভ কাজের আগে
অবশ্যই তা কোন না কোন ভাবে
আমাদের জানিয়ে দেয় কিন্তু
আমরা যারা বোঝার চেষ্টা করি তারা
বুঝি কিন্তু যারা যানিনা তারা তো
অন্ধকারেই। অনেকেই তো
আবার হাস্যকর ভাবে তা বিশ্বাষী
করতে চায় না এর সত্যতা যা হোক
আপনাদের সামনে আমি কিছু
আমাদের ভবিতব্য যানার নিয়ম দিলাম
বিশ্বাষ হলে একটি বার পরীক্ষা
করে দেখুন- তবে একটি কথা
মনে রাখবেন ব্যক্তি ভেদে
অবশ্যই ফলাফলের তারতম্য হবে।
সেটাকে নিজের জ্ঞ্যনে
বিশ্লেষন করতে হবে অথবা
চাইলে কোন সমস্যার জন্য
আমাদের সাথে যোগাযোগ
করতে পারেন।
অঙ্গ স্পন্দন -
জাকি নামা-
ছায়েত নামা-
রাক্ষস বিদ্যা-
সান্ধ্য কালিন মোরগ ডাকার ফলাফল-
টিকটিকি ডাকার ফল-
কাঁক ডাকার ফলাফল
নিশ্বাষ প্রসাসের গোপন রহস্য-
কড়ি চালান-
স্বপ্ন তত্ব
হাঁচির মর্ম
আমি এ সর্ম্পকে বিষদ কিছু লিখে
আপনাদের সামনে উপস্থাপন করতে চাই
পর্যায়ক্রমে অবশ্যই আপনারা সাথে
থাকবেন।
একটি কথা মনে রাখবেন মন্ত্র/দোওয়া/
তন্ত্র যা কিছুই হোক না কেন বই পড়ে
শুনে মুখুস্ত করে ৭ বারের যায়গায়
৭,০০,০০০ বার পড়লেও কোন ফল পাবেন
না যতক্ষন না আপনি গুরুর অনুমতি এবং তান্ত্রিক
আচার সর্ম্পকে না জানবেন। যে
আপনাকে শিক্ষা দেবে সেই আপনার গুরু!!!
আপনাদের সবাইকে আমার সাথে কিছুক্ষণ
থাকার জন্য অশেষ ধন্যবাদ
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন