বৃহস্পতিবার, ৭ জানুয়ারী, ২০২১

নারী ‌-পুরুষ বশীকরন


 

বশীকরন মন্ত (পরুষ অথবা মেয়ে)

আমরা আমাদের প্রিয়জনের মনোযোগ আর্কষন করার জন্য যা করে থাকি তাকেই বশিকরন বলে ধরে নেই আসলে কিন্তু বশিকরন অনেক ভাবেই ব্যবহৃত হয়ে থাকে যেমন অল্প কথায় যে কোন প্রানীকে তার নিজের ইচ্ছার বিরুদ্ধে তাকে আপনার প্রতি আর্কষন করাকেই বশিকরণ বা আর্কষন বিদ্যা বলা যেতে পারে, এটা হতে পারে পূরুষ বা মহিলা, আবার আপনার অফিসের কর্মকর্তা বা কর্মচারী, আপনার সন্তান বা পিতা মাতা, আপনার স্ত্রী বা প্রেমীকা সে যেই হোক না কেন যখন আমরা লক্ষ করি- কেউ যদি আমাদের প্রতি অনিহা প্রকাশ করে বা এক সময় খুব ভালো সর্ম্পক্য ছিল কিন্তু এখন আর তেমন ভালো আচরন করছে না এড়িয়ে চলছে, অন্য কাউকে অগ্রাধিকার দিচ্ছে এমনটি দেখলেই আমরা বশিকরন করার প্রয়োজন অনুভব করি। সেটাও তখন যখন আমরা স্বাভাবীক ভাবে সেটা করার রাস্তা খুজে না পাই বা সেটা সম্ভব না হয়ে উঠে।

আজ আপনাদের দেব এমন একটি তান্ত্রীক পদ্ধতী যা বর্তমান সময়ে সারা বিশ্বের অধিকাংশ্য স্বনাম ধণ্য তান্ত্রিকগন বশিকরনের কাজে ব্যবহার করে।

প্রয়োজনীয় সরঞ্জামঃ

১। ৬টি মোমবাতী, সবুজ, নীল, লাল, হলুদ, গোলাপী (দুটি)।

২। পঞ্চঁ কৌনিক তান্ত্রিকাসন।

৩। একটি দিয়া-শালাই।

৪। নির্জন গৃহ।

৫। শরীরের জন্য এক রঙ্গা বস্ত্র।

সময়ঃ

শুক্ল পক্ষের রবি কিংবা বৃহস্পতি বার বা পূর্ণ চন্দ্রিমার রাত্রী ১০ টার পর হতে।

বিধিঃ

তান্ত্রিক আচার পূর্বের ৫-৭ দিন মেনে চলতে হবে, গুরুর অনুমতি অবশ্যক।

করনীয়ঃ

সর্বপ্রথম আসন পেতে আপনি দক্ষিণ কোণে বসবেন, উত্তরে সবুজ মোমবাতি, হলুদ মোমবাতি পূর্ব কোনে এবং পশ্চিম প্রান্তে নীল মোমবাতি রাখুন, দিয়াশালাই দিয়ে সকল মোমবাতি গুলো জালিয়ে দিন, আপনার দুই হাতে গোলাপী মোমবাতিগুলো ধরে রাখবেন আর লাল মোমবাতি আপনার সম্মুখ্যে থাকবে।

মন্ত্রঃ ইলাহী বহুরমত জিব্রাইল

ওয়া মিকাইল, ওয়া ইস্রাফীল,

ওয়া তৌরাতে মূসা ওয়া ঈসা

ওয়া ফুরকান মুহাম্মদ

সল্লাল্লাহু অলাইহে ওয়া সাল্লাম (সাধকের নাম)

প্রেমিকার নাম সহ এই মন্ত্রটি উচ্চারন করতে হবে,  ততক্ষন পর্যন্ত যতক্ষণ মোমবাতি জলতে থাকবে, মন্ত্র উচ্চারন এমন হতে হবে যেন আপনি নিজ কানে তা শুনতে পান এবং তাতে নিজের কনসালট্রেশন ও আপনার প্রেমিকার প্রতিচ্ছবি হৃদয়ে থাকতে হবে।

আলতো অবস্থায় চক্ষু বন্ধ থাকবে।

ডিউরেশনঃ

সাধারনত এক বৈঠকের তদবীরেই উদ্দেশ্য সাধন হয়ে থাকে তবে প্রয়োজন বোধে ও শক্ত হৃদয়ের জাতকদের জন্য পর পর তিনটি আসন দিতে হতে পারে।

নাম বা ছবি দিয়ে নারী বশীকরন তদবীর

 


ন‌াম বা ছবি দিয়ে বশীকরন ..আমরা সাধারনত স্ত্রী বলতে নিজ স্ত্রীকেই বুঝিয়ে থাকি কিন্তু এখানে স্ত্রী বলতে নারী জাতীকেই বোঝানো হয়েছে, আপনি স্ত্রী জাতীর যে কাউকেই এই তদবীর দ্বারা নিজ আয়ত্বে নিয়ে আসতে পারবেন।

এইসকল তন্ত্র মন্ত্র প্রয়োগ ও সাধনা করার জন্য অবশ্যই একজন অভিজ্ঞ ব্যক্তির পরামর্শ নিয়ে করতে হবে।যদি শুধু আপনার স্বার্নিধ্যে একজন সদগুরু থাকে, যেহেতু এ সকল তন্ত্র/যন্ত্র সকলি গুরুমুখি তাই গুরু বিহীন তা সফলতার স্বপ্নদেখা মুর্খ্যতার সামিল।

আমার উদ্দেশ্য আপনাদের জানানো সেই সাথে আমাদের আদি পুরুষদের ঐতিহ্য বহন করে চলা যাতে সময়ের অতল গহিনে তা হারিয়ে না যায়, আমি চাইবো আপনারা ছোট্ট এই জীবনে সকলেই সুখে শান্তিতে জীবন যাপন করুন, কিন্তু কখনো যদি আপনাদের তান্ত্রিক সাহায্যের প্রয়োজন পরেই যায় তবে বর্তমান সময় উপযোগি তান্ত্রিক ক্রিয়াগুলো করবেন, যা অতিব সহজ পান্থায় সৃষ্ট সেই সাথে খুব সহজেই আমাদের মনের আকাঙ্খা পূর্ণ করতে সক্ষম। নিচে বহুল ব্যবহৃত এক সময়ের স্রেষ্ট একটি তন্ত্র ক্রিয়া উপস্থাপন করা হলোঃ

সামগ্রী- বশীকরন গুটিকা(রুদ্রমাল যা গলায় ধারণ করতে হবে)কুমকম,ঘিয়ের প্রদীপ, ধূপকাঠি, জলপাত্র, কেশর।
জপমালা- মুঁগের মালা
সময়-রাতের যে কোন সময় বা আশ্বিনী নক্ষত্রে 
দিন- শুক্রবার, সোমবার 
আসন- সাদা সুতির আসন, লাল শালু কাপড় 
দিক- উত্তর দিক
জড় সংখ্যা- ১০০০০
অবধি- দশ দিন

মন্ত্র-“ওঁ নমো উর্বশী তোহে মন্ত্র পঢ়ী সুনাউ, তোহী কলেজা লাবে তোহী জীবতা চাহে জো বশ্য ন হোয় তো হনুমন্ত কী আন অমুক বশ্য করে, দৌড় কর হিয়ে লগে। মেরা কহা করে, শব্দ সাচা পিন্ড কাচা, ফুরো মন্ত্র ঈশ্বরো বাচা।।”

প্রয়োগ- যে কোন শুক্রবার/সোমবার রাতে উত্তর দিকে মুখ করে সাদা/লাল শালু আসনে বসতে হবে ও গলায় বশীকরন গুটিকা রাখতে হবে।প্রথমে নদী/বড় জলাশয়ের জলে স্নান করে তারপর কুমকুম বা কেশরের তিলক লাগাতে হবে এরপর আসন বদ্ধ হয়ে এবার সামনে ধূপকাঠি ও ঘিয়ের প্রদীপ জ্বালিয়ে উক্ত মন্ত্র জপ শুরু করতে হবে ও মন্ত্রে যেখানে ‘অমুক’ শব্দ লেখা আছে সে জায়গায় যাকে বশ করা দরকার তার নাম উচ্চারণ করতে হবে। দশ দিনে দশ হাজার দফা মন্ত্র জপ সর্ম্পুন করতে হবে। মন্ত্র জপ করা শেষ হওয়ার পর বশীকরন গুটিকা পকেটে রেখে দিতে হবে। যদি কাংখিত নারী দুরে থাকে বা তার নাম জানা না থাকে বা পিতামাতার নাম জানা না থাকে তবে তার ফটোর সাথে বশীকরন গুটিকা বেঁধে সিন্দুকে রাখতে হবে। এতে তার মন সাধকের সাথে দেখা করার জন্য উতলা হবে ও যতক্ষন না দেখা হচ্ছে শান্তি পাবে না। মনে রাখবেন এই মন্ত্রের দুরুপোযোগে সাধকের ভয়ংকর ক্ষতি হতে পারে। তাই অত্যাবশ্যক পরিস্থিতিতেই এই মন্ত্র প্রয়োগ করা দরকার।

উল্লেখ যেকোনো বশীকরণ বা বশীভূত করার জন্য নারী পুরুষ উভয়ের নাম ও পিতামাতার নাম জানা থাকতে হবে যদি কোন কারনে নাম জানা না থাকে তাহলে অবশ্যই উভয়ের ছবি প্রযোজ্য হবে

🛑বিঃদ্রঃ- যেকোনো সাধনা নিজ দ্বায়িত্বে করবেন এতে যেকোনো অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনার জন্য আমি বা আমার পেজ বা গ্রুপ কোন ধরনের দ্বায় গ্রহণ করবেনা। 
***********************************************

আর হতাশা  নয় সফল্যর জনো আজি চলে আসুন মায়াজাল মন্ত গুরু )

☆বশীকরন বিদ্যা☆☆

☞ প্রেমিক/প্রমিকা বশীকরন 24 ঘন্টায় ৷

☞ স্বামী/স্ত্রী বশীকরন করতে চান?

☞ পরকীয়া ঠেকাতে চান?

☞ হারানো ব্যাক্তিকে ফিরে পেতে চান?

☞ কাঙ্খিত ব্যাক্তির সাথে আপোষ করতে চান?

☞ শত্রুকে বিনাশ করতে চান!

☞ সন্তান হচ্ছেনা?

☞ বিবাহ হচ্ছেনা?

☞ কাউকে মতিভ্রম পাগল বানাতে চান?

☞ বিবাহ বিচ্ছেদ করতে চান

** অবৌধ সম্পর্ক বিচ্ছেদ করতে চান /   /*প্রেম ভালোবাসা ব্যর্থ

/★/ স্বামী,স্তীর অমিল সংসারে অশান্তি ★

/★/ মনের মানুষকে প্রমে বা বিবাহে রাজি করা 

/★/ স্বামী, স্তীর অবধ্য সম্পক নষ্ট করা ★

/★/ দুই ব্যক্তির মধে বিচ্ছেদ করা ★

/★/ যে মহিলাদের ছেলে সন্তান হয় না তদবির দেয়া

/★/ ছেলে মেয়ের লেখা পরায় মন বসে না ★

/★/ পরীখায় ও মামলায় জয় লাভ ★

/★/ যাদু টোনা জ্বিন পরীর আচর থেকে চির মুক্তি

/★/ যে কোন জটিল ও কঠিন রোগ থেকে মুক্তি★

/★/ শত্রুর হাত থেকে মুক্তি

/★/ শত্রুকে বান মারণ ও খতি করা ★

/★/ নিখুজ বা পালাতক ব্যক্তি কে হাজির

/★/ চোর ধরাও চোরকে চিনার তদবির ★

/★/ চোরা ই মামা মাল ফিরে পাবার তদবির ★

/★/ জুয়া বা লটারী জয় লাভ করার তদবির ★

/ ★মামলায় জয় লাভ করা

/★ চাকরী হয়না চাকরী লাভের তদবির

/★/ শুভ কাজে বাধা বিবাহে বাধ্যা

/★ শনীর ধশা থেকে মুক্তি

/★ দেকানে বেচা কিনা হয় না

/★ প্রেমিক প্রিকার বিবাহ বন্ধ করার তদবির

/★ অবৌধ সম্পর্ক বিচ্ছেদ করা।

আরো যে কোন সমসা সমাধান পেতে

সরাসরি কল করুন ☎ +88 01757786808/

সম্মানিত ভিজিটর আপনি কি দৈনন্দিন জীবনে হতাশা গ্রস্থ কিংবা চিন্তা টেনশনে মানসিক রোগা হয়ে গেছেন?

তাহলে আর দেরী না করে আজই আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন ৷

বর্তমান সময়ের সব থেকে সুপার পাওয়ার ব্ল্যাক ম্যাজিক এবং জ্বিন শক্তি পরী শক্তি অলৌকিক রুহানি শক্তি আধ্যাতিক কুন্ডলি শক্তির মাধ্যমে বান বশীকরন শতভাগ গ্যারান্টি নিশ্চয়তা সহকারে আপনাকে উপযুক্ত মর্যাদা উপযুক্ত ফলাফল প্রদান করা হবে ৷

নিবেদক, গুরুজি আজিজ রহমান (কামরুপি অলৌকিক পান্ডে লীলা সাধক কামরুপ কামাক্ষা)

বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ বাংলাদেশের যে কোন প্রান্তে চিকিৎসা প্রদান করা হয় এবং দেশ /বিদেশি থেকে অনলাইনে তদবীর করতে পারেন জ্বীন চালানের মাধমে তদবীর করা হয় 


সরা সরি চেম্বার .খুলনা . খালিস পুর বাজার .ফোন ..01757786808/..

*

মঙ্গলবার, ৫ জানুয়ারী, ২০২১

কামেশ্বরী যোগিনী সাধনা

 

কামেশ্বরীযোগিনীসাধনঃ
পদ্ধতিঃ- নিত্যক্রিয়া সমাপন পূর্বক পূর্বোক্ত নিয়মে অষ্টদল পদ্ম অঙ্কিত করিয়া মধ্যে “ওঁ হ্রীং আগচ্ছ কামেশ্বরী স্বাহা” মন্ত্রটি লিখিয়া যথারীতি পূজাপদ্ধতি ক্রমে কার্য্য করিয়া “ওঁ হ্রীং কামেশ্বরী স্বাহা” মন্ত্রে প্রাণায়াম ও “ওঁ হ্রীং অঙ্গুষ্ঠা ভ্যাং নমঃ” ইত্যাদি মন্ত্রে করাঙ্গ ন্যাস পূর্বক ঘৃত ও মধু সহযোগে জ্বালিয়া পীঠ দেবতাগণের পূজা করিয়া পুনর্বার “হ্রীং অঙ্গুষ্ঠাভ্যাং নম:” মন্ত্রে করঙ্গন্যাস পূর্বক দেবীর ধ্যান করিবেন।
ধ্যানঃ- “ওঁ কামেশ্বরীং শশাঙ্কাস্যাং খেলৎ খঞ্জস লোচনাম্।
      সদা লোলগতিং কান্তাং কুসুমাস্ত্রশিলীমুখীম্।।”
ধ্যানান্তে “ওঁ হ্রীং আগচ্ছ কামেশ্বরী” ইহাগচ্ছ ইত্যাদি মন্ত্রে আবাহনাদি পঞ্চমুদ্রা দ্বারা দেবীর আবাহন পূর্বক পুনরায় ধ্যান করিয়া ষোড়শোপচারে দেবীর পূজা করিবেন। ভুর্জপত্রে গোরোচনা দ্বারা দেবীর প্রতিমূর্ত্তি অঙ্কিত করিবেন অথবা যন্ত্র অঙ্কিত করিবেন। পূজা শেষে রাত্রিকালে আপন শয্যায় বসিয়া মন্ত্রটি এক সপ্তাহকাল প্রত্যহ অষ্টোত্তর সহস্রবার (১০০৮) জপ করিবেন।
অষ্টমদিনে যথাবিধি রাত্রিকালে দেবীর পূজা সমাপন করিয়া নিম্ন লিখিত জপ মন্ত্র শষ্যায় বসিয়া জপ করিতে থাকিবেন।
জপমন্ত্রঃ- “ওঁ হ্রীং আগচ্ছ কামেশ্বরী স্বাহা।”
উক্ত মন্ত্র জপ করিতে থাকিলে অষ্টম দিনে রাত্রি তৃতীয় প্রহরে দেবী সাধকের নিকট আগমন পূর্বক অভিলষিত বর দান করেন।
সাধক তখন দেবীকে স্ত্রীরুপে কামনা করিয়া পাদ্য অর্ঘ্য দিয়া পূজা করিবেন। ইহাতে দেবী সন্তুষ্ট হইয়া নানাবিধ ঐশ্যর্য্য ও মনোরম খাদ্যদি দ্বারা সাধককে স্বামীর ন্যায় প্রতিপালন করেন। রাত্রে সাধকের সঙ্গে সম্ভোগ করিয়া প্রাতঃকালে প্রস্থান করেন। সাধক অপর স্ত্রী এবং নিজ স্ত্রীকে ত্যাগ করিয়া একমাত্র কামেশ্বরী দেবীকেই পত্নীরুপে গ্রহণ করিবেন। ইহার বীপরীত হইলে সাধকের জীবন সংশয় হইয়া থাকে।
আর হতাশা  নয় সফল্যর জনো আজি চলে আসুন মায়াজাল মন্ত গুরু )
☆বশীকরন বিদ্যা☆☆
☞ প্রেমিক/প্রমিকা বশীকরন 24 ঘন্টায় ৷
☞ স্বামী/স্ত্রী বশীকরন করতে চান?
☞ পরকীয়া ঠেকাতে চান?
☞ হারানো ব্যাক্তিকে ফিরে পেতে চান?
☞ কাঙ্খিত ব্যাক্তির সাথে আপোষ করতে চান?
☞ শত্রুকে বিনাশ করতে চান!
☞ সন্তান হচ্ছেনা?
☞ বিবাহ হচ্ছেনা?
☞ কাউকে মতিভ্রম পাগল বানাতে চান?
☞ বিবাহ বিচ্ছেদ করতে চান
** অবৌধ সম্পর্ক বিচ্ছেদ করতে চান /   /*প্রেম ভালোবাসা ব্যর্থ
/★/ স্বামী,স্তীর অমিল সংসারে অশান্তি ★
/★/ মনের মানুষকে প্রমে বা বিবাহে রাজি করা 
/★/ স্বামী, স্তীর অবধ্য সম্পক নষ্ট করা ★
/★/ দুই ব্যক্তির মধে বিচ্ছেদ করা ★
/★/ যে মহিলাদের ছেলে সন্তান হয় না তদবির দেয়া
/★/ ছেলে মেয়ের লেখা পরায় মন বসে না ★
/★/ পরীখায় ও মামলায় জয় লাভ ★
/★/ যাদু টোনা জ্বিন পরীর আচর থেকে চির মুক্তি
/★/ যে কোন জটিল ও কঠিন রোগ থেকে মুক্তি★
/★/ শত্রুর হাত থেকে মুক্তি
/★/ শত্রুকে বান মারণ ও খতি করা ★
/★/ নিখুজ বা পালাতক ব্যক্তি কে হাজির
/★/ চোর ধরাও চোরকে চিনার তদবির ★
/★/ চোরা ই মামা মাল ফিরে পাবার তদবির ★
/★/ জুয়া বা লটারী জয় লাভ করার তদবির ★
/ ★মামলায় জয় লাভ করা
/★ চাকরী হয়না চাকরী লাভের তদবির
/★/ শুভ কাজে বাধা বিবাহে বাধ্যা
/★ শনীর ধশা থেকে মুক্তি
/★ দেকানে বেচা কিনা হয় না
/★ প্রেমিক প্রিকার বিবাহ বন্ধ করার তদবির
/★ অবৌধ সম্পর্ক বিচ্ছেদ করা।
আরো যে কোন সমসা সমাধান পেতে
সরাসরি কল করুন ☎ +88 01757786808/
সম্মানিত ভিজিটর আপনি কি দৈনন্দিন জীবনে হতাশা গ্রস্থ কিংবা চিন্তা টেনশনে মানসিক রোগা হয়ে গেছেন?
তাহলে আর দেরী না করে আজই আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন ৷
বর্তমান সময়ের সব থেকে সুপার পাওয়ার ব্ল্যাক ম্যাজিক এবং জ্বিন শক্তি পরী শক্তি অলৌকিক রুহানি শক্তি আধ্যাতিক কুন্ডলি শক্তির মাধ্যমে বান বশীকরন শতভাগ গ্যারান্টি নিশ্চয়তা সহকারে আপনাকে উপযুক্ত মর্যাদা উপযুক্ত ফলাফল প্রদান করা হবে ৷
নিবেদক, গুরুজি আজিজ রহমান (কামরুপি অলৌকিক পান্ডে লীলা সাধক কামরুপ কামাক্ষা)
বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ বাংলাদেশের যে কোন প্রান্তে চিকিৎসা প্রদান করা হয় এবং দেশ /বিদেশি থেকে অনলাইনে তদবীর করতে পারেন জ্বীন চালানের মাধমে তদবীর করা হয় 

সরা সরি চেম্বার .খুলনা . খালিস পুর বাজার .ফোন ..01757786808/

সোমবার, ৪ জানুয়ারী, ২০২১

রাতের কিছু জরুরি আমল


 

রাতের কিছু জরুরি আমলঃ

রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, 'কোনো মুসলিম যদি দুইটি কাজ নিয়মিত করতে পারে তাহলে জান্নাতে প্রবেশ করবে।

 কাজ দুইটি খুবই সহজ কিন্তু করার মানুষ খুব কম। 

প্রথমত, প্রত্যেক সালাতের পরে ১০ বার 'সুবহানাল্লাহ', ১০ বার 'আল-হামদুলিল্লাহ ' ও ১০ বার 'আল্লাহু আকবার' বলবে। এতে ১৫০ বার জিহ্বার জিকর হবে এবং আল্লাহর কাছে আমলনামায় বা মিজানে ১৫০০ সাওয়াব হবে। 

দ্বিতীয়ত,

 বিছানায় শয়ন করার পরে ৩৪ বার 'আল্লাহু আকবার', ৩৩ বার 'আল-হামদুলিল্লাহ' ও ৩৩ বার 'সুবহানাল্লাহ' বলবে। এতে মুখে ১০০ বার ও মিজানে ১ হাজার বার হবে। রাসুল (সা.) আঙুলে গুনে গুনে তা দেখান। সাহাবিরা প্রশ্ন করেন, 'এই দুইটি কর্ম সহজ হওয়া সত্ত্বেও পালনকারী কম কেন?' তিনি উত্তরে বলেন, 'কেউ শুয়ে পড়লে শয়তান এসে এগুলো বলার আগেই ঘুম পাড়িয়ে দেয়। সালাতের পরে এগুলো বলার আগেই তাকে তার বিভিন্ন কথা মনে করিয়ে দেয়।' (আবু দাউদ, ইবনে হিব্বান, তারগিব)।

 আয়াতুল কুরসি :বোখারি বর্ণিত হাদিস থেকে আমরা জানতে পারি যে, কেউ রাতে বিছানায় শয়ন করার পরে আয়াতুল কুরসি পাঠ করলে সারা রাত আল্লাহর পক্ষ থেকে তাঁকে হেফাজত করা হবে এবং কোনো শয়তান তার কাছে আসতে পারবে না। 

সূরা বাকারার শেষ দুই আয়াত : আবু মাসউদ (রা) বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, 'যদি কেউ রাতে সূরা বাকারার শেষ দুই আয়াত পাঠ করে তবে তা তার জন্য যথেষ্ট হবে।' (বোখারি ও মুসলিম)। 

সূরা কাফিরুন : নাওফাল আল-আশজায়ী (রা.) বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) আমাকে বলেছেন, তুমি সূরা 'কাফিরুন' পড়ে ঘুমাবে, এ শিরক থেকে তোমার বিমুক্তি।' (তিরমিজি, আবু দাউদ)। 


সূরা এখলাস : আবু সাঈদ খুদরি (রা.) বলেন, নবীজি (সা.) তাঁর সাহাবিদের বললেন, 'তোমরা কি পারবে না রাতে কোরআনের এক-তৃতীয়াংশ তেলাওয়াত করতে? বিষয়টি তাদের কাছে কষ্টকর মনে হলো। তারা বললেন, হে আল্লাহর রাসুল, আমাদের মধ্যে কে-ই বা তা পারবে? তখন তিনি বলেন, কুল হুআল্লাহু আহাদ সূরাটি কোরআনের এক-তৃতীয়াংশ।' আবু দারদা (রা.) থেকে একই অর্থে আরেকটি হাদিস বর্ণিত হয়েছে। (বোখারি ও মুসলিম)। 

সূরা এখলাস, ফালাক ও নাস একত্রে (তিনবার) : 

দুই হাত একত্র করে এ সূরাগুলো পাঠ করে হাতে ফুঁ দিয়ে হাত দুইটি যথাসম্ভব শরীরের সর্বত্র বুলানো- এভাবে তিনবার করতে হবে। আয়েশা (রা.) বলেন, 'রাসুলুল্লাহ (সা.) প্রতি রাতে বিছানায় গমনের পরে তাঁর মোবারক দুইটি হাত একত্রিত করে তাতে ফুঁ দিতেন এবং তাতে উপরের তিনটি সূরা পাঠ করতেন। এরপর শরীরের যতটুকু স্থান সম্ভব দুই হাত দিয়ে মাসেহ করতেন। মাথা, মুখ ও শরীরের সামনের দিক থেকে শুরু করতেন। এভাবে তিনবার করতেন।' (বোখারি)। 


অজু অবস্থায় ঘুমাতে যাওয়া :ঘুমের জন্য অজু অবস্থায় শয়ন করা একটি গুরুত্বপূর্ণ মাসনুন ইবাদত। রাসুলুল্লাহ (সা.) এজন্য বিশেষভাবে উৎসাহ প্রদান করেছেন এবং এ জন্য বিশেষ দুইটি পুরস্কারের সুসংবাদ প্রদান করেছেন। আবদুল্লাহ ইবনে ওমর (রা.) বলেন, রাসুলুল্লাহ বলেছেন, 'তোমরা তোমাদের দেহগুলোকে পবিত্র রাখবে, আল্লাহ তোমাদের পবিত্র করুন। যদি কোনো বান্দা অজু অবস্থয় ঘুমান, তবে তার পোশাকের মধ্যে একজন ফেরেশতা শুয়ে থাকেন। রাতে যখনই এ ব্যক্তি নড়াচড়া করে তখনই এ ফেরেশতা বলেন, 'হে আল্লাহ আপনি এ ব্যক্তিকে ক্ষমা করে দিন, কারণ সে অজু অবস্থায় ঘুমিয়েছে।' (ইবনে হিব্বান, তাবারানি, সহিহুত তারগিব)। অন্য হাদিসে মুয়াজ ইবনে জাবাল (রা.) বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, 'যে কোনো মুসলিম যদি অজু অবস্থায় (আল্লাহর জিকরের ওপর) ঘুমায়, এরপর রাতে কোনো সময় হঠাৎ তার ঘুম ভেঙে যায় এবং সে (ওই অবস্থায় শুয়ে শুয়ে) আল্লাহর কাছে তার জাগতিক বা পারলৌকিক কোনো কল্যাণ কামনা করে তবে আল্লাহ তাকে তার পার্থিত বস্তু দেবেনই।' (আবু দাউদ, সহিহ তারগিব, নাসাঈ)। ঘুমের আগে অজু করে সম্ভব হলে ২/৪ রাকাত সালাত আদায় করে ঘুমাবেন। বিশেষত যারা শেষ রাতে তাহাজ্জুদের জন্য উঠতে পারবেন না বলে ভয় পাবেন, তারা ঘুমানোর আগে ২/৪ রাকাত 'কিয়ামুল্লাইল' আদায় করে ঘুমাবেন।

শত্রুকে বান মারার তদভীর

 


শত্রুকে বান মারণ বিদ্যা। শত্রু যদি অতিরিক্ত বিরক্ত করে তাহলে তাকে প্যারালাইডজ করে বিছানায় ফেলে রাখুন৷ এতে করে সে মৃত্যুর মতো যন্ত্রণা অনুভব করবে। সঠিক ভাবে বিদ্যাটি প্রয়োগ করলে ১০০% রেজাল্ট পাবেন মাত্র ৭ দিনের মধ্যে। বিদ্যাটি নিচে উল্লেখ করলাম। অন্যায় ভাবে কেউ কারো ক্ষতি করবেন না।

পাক এসেমঃ O الكوليني الرحيم لدينا المطاط. الحجز من فضلك. (শত্রুর নাম) لهذا الشخص ، أنا أعيش في سلام لا يمكن. الأمم المتحدة (শত্রুর বাবার নাম)دي اسم المتحدة (শত্রুর মায়ের নাম) اسم. لانهائية الرحيم. لكم مجانا من هذا الطغاة أيدي لإنقاذ لي. كل نبي على محمد. أنت بالطبع الأشرار يعاقب البقاء. حماية يا رب امين.

নিয়মঃ উপরের এসেমটি সাদা কাগজে ডালিমের ডাল দ্বারা লাল কালি দিয়ে লিখে শিং মাছের গলায় বেঁধে দিতে হবে। তারপর মাছটি নদীতে ছেড়ে দিতে হবে। এতে করে ৭ দিনের মধ্যে শত্রুর এক হাত এবং এক পা পঙ্গু হয়ে যাবে।

বিঃদ্রঃ অন্যায় ভাবে কারো ক্ষতি করবেন না। 
যদি কেউ আমার থেকে কাজ করে নিতে চান তাহলে যোগাযোগ করুন।


 আর হতাশা  নয় সফল্যর জনো আজি চলে আসুন মায়াজাল মন্ত গুরু )

☆বশীকরন বিদ্যা☆☆

☞ প্রেমিক/প্রমিকা বশীকরন 24 ঘন্টায় ৷

☞ স্বামী/স্ত্রী বশীকরন করতে চান?

☞ পরকীয়া ঠেকাতে চান?

☞ হারানো ব্যাক্তিকে ফিরে পেতে চান?

☞ কাঙ্খিত ব্যাক্তির সাথে আপোষ করতে চান?

☞ শত্রুকে বিনাশ করতে চান!

☞ সন্তান হচ্ছেনা?

☞ বিবাহ হচ্ছেনা?

☞ কাউকে মতিভ্রম পাগল বানাতে চান?

☞ বিবাহ বিচ্ছেদ করতে চান

** অবৌধ সম্পর্ক বিচ্ছেদ করতে চান /   /*প্রেম ভালোবাসা ব্যর্থ

/★/ স্বামী,স্তীর অমিল সংসারে অশান্তি ★

/★/ মনের মানুষকে প্রমে বা বিবাহে রাজি করা 

/★/ স্বামী, স্তীর অবধ্য সম্পক নষ্ট করা ★

/★/ দুই ব্যক্তির মধে বিচ্ছেদ করা ★

/★/ যে মহিলাদের ছেলে সন্তান হয় না তদবির দেয়া

/★/ ছেলে মেয়ের লেখা পরায় মন বসে না ★

/★/ পরীখায় ও মামলায় জয় লাভ ★

/★/ যাদু টোনা জ্বিন পরীর আচর থেকে চির মুক্তি

/★/ যে কোন জটিল ও কঠিন রোগ থেকে মুক্তি★

/★/ শত্রুর হাত থেকে মুক্তি

/★/ শত্রুকে বান মারণ ও খতি করা ★

/★/ নিখুজ বা পালাতক ব্যক্তি কে হাজির

/★/ চোর ধরাও চোরকে চিনার তদবির ★

/★/ চোরা ই মামা মাল ফিরে পাবার তদবির ★

/★/ জুয়া বা লটারী জয় লাভ করার তদবির ★

/ ★মামলায় জয় লাভ করা

/★ চাকরী হয়না চাকরী লাভের তদবির

/★/ শুভ কাজে বাধা বিবাহে বাধ্যা

/★ শনীর ধশা থেকে মুক্তি

/★ দেকানে বেচা কিনা হয় না

/★ প্রেমিক প্রিকার বিবাহ বন্ধ করার তদবির

/★ অবৌধ সম্পর্ক বিচ্ছেদ করা।

আরো যে কোন সমসা সমাধান পেতে

সরাসরি কল করুন ☎ +88 01757786808

রবিবার, ৩ জানুয়ারী, ২০২১

বিচ্ছেদ করার কালো জাদু


    বিচ্ছেদ করার মন্ত

উভয়ের মধ্যে বিদ্বেষণ মন্ত্রঃ
মন্ত্রঃ- “ওঁ নমো নারায়ণায় অমুকে অমুকেন সহ
বিদ্বেষং কুরু কুরু স্বাহা।”
বিধি- উপরোক্ত মন্ত্র গ্রহণের দিন অথবা
দীপান্বিতা অমাবস্যার রাত্রে ১০০০০ (দশ হাজার) বার
জপ করলে মন্ত্র সিদ্ধ হবে।
বিঃদ্রঃ -প্রয়োগকালে মন্ত্র মধ্যে যেখানে
“অমুকে অমুকেন” শব্দ আছে, সেখানে যাদের
মধ্যে বিদ্ধেষণ করা হবে, তাদের নাম বলতে
হবে। যদি রামের সঙ্গে মাধবের বিদ্বেষণ
করাতে হয়। তাহলে রামচন্দ্রস্য মাধব
দেবশর্মানেন সহ বা দাসেন সহ প্রভৃতি বলতে
হবে।
এক হাতে একটি কাকের পালক অপর হাতে একটি
প্যাঁচার পালক নিয়ে দুটি পালককে ১০৮ বার উক্ত
মন্ত্রে অভিমন্ত্রিত করে, দুটি পালককে উভয়ের

মধ্যে বিদ্বেষণ হবে।।
অনাই কাজে মন্ত খাটানো নিষেদ।
তান্তিক গুরু আজিজ রহমান
তন্ত মন্ত কালো যাদু ও জ্বিন চালানের
মাধমে তদবির করা হয়
যে কোন কঠিন কাজ ৩/৫দিনের মদে ১০০%গ্যারান্টতে তদবির করা হয়
আপনারা যে কোন দেশ বা জেলা থেকে অনলাইনের মাধমে তদবির করতে পারেন।
ও যে কোন বিদ্যা বা সাধনা প্রশিক্ষন পেতে
পারেন। আরো জানতে যোগা যোগ করুন
imo/01757786808