। তন্ত কি বা কাকে বলে
তন্ত্রঃ
সুপ্রিয় ভিজিটরগন আপনাদের সকলের উদ্দেশ্যে
আমি কয়েকটি তন্ত্র উপস্থাপন করলাম। তবে এইসব
তন্ত্র কাজে লাগানোর পূর্বে অবশ্যই কোন
শক্ত গুরুর অনুমতি নিতে হবে। আর যদি আপনার
আশে পাশে কোন গুরুর দেখা না মেলে তাহলে
আমাদের মোবাইল এ্যডমিন বা ইমেইল এর মাধ্যমে
যোগাযোগ করতে পারেন।
সর্ব বশীকরণঃ
পুষ্যানক্ষত্রে কন্টিকারীর মূল তুলিয়া উহা কোমরে
বাঁধিলে সেই ব্যাক্তর সকলের পিয়পাত্র হইবে।
কৃষ্ণপক্ষের চতুদ্দশী রাত্রিতে শ্মশানের
মহানীল কৃক্ষের মূল তুলিয়া লইয়া নারিকেল তৈল দ্বারা
অঞ্জন প্রস্তুত করিয়া ব্যবহার করিলে সমগ্র জগৎ
তাহার বশীভুত হইবে।
মোহনঃ
বিল্বপত্র ছায়ায় শুকাইয়া লইতে হইবে, তৎপরে ঐ
পত্র গুঁড়া করিয়া কপিলা গাইয়ের দুধের সহিত মিশাইয়া বড়ি
প্রস্তুত করিতে হইবে। পরে নিজের গালে ঐ বড়ি
ঘষিয়া তিলক অঙ্কন করিলে সমগ্র জগৎ মোহিত
হইবে।
বুদ্ধি স্তম্ভনঃ
শ্বেত সরিষা, দন্ডোৎপল, শ্বেত আকন্দের মূল,
অপামার্গ, বচ ও ভৃঙ্গরাজ- এই সকল দ্রব্যের রস
সমপরিমাণে লইয়া দুইদিন পরে নিজ ললাটে তিলক ধারণ
করিলে অপরের বুদ্ধি স্তম্ভিত হইবে। এই প্রক্রিয়া
করিবার পূর্বে নিম্নমন্ত্রে একহাজার আটবার জপ
করিতে হইবে।
মন্ত্রঃ-“ওঁ নমো ভগবতে বিশ্বামত্রায় নমঃ।
সর্ব্বমুখীভ্যাং বিশ্বামিত্র আগচ্ছ আগচ্ছ স্বাহা।।”
দুই ব্যক্তির মধ্যে বিদ্বেষঃ
আর্দ্রানক্ষত্রে বিড়াল, ইঁদুর, ব্রাক্ষণ ও সন্ন্যাসীর
রোম ও কেশ লইয়া একত্রে চূর্ণ করতঃ
নিম্নমন্ত্রে সাতবার অভিমন্ত্রিত করিবে। অতঃপর ঐ
চুণিত দ্রব্য একটি দর্পনে লেপন করিয়া অভিলষিত
ব্যক্তিদ্বয়কে উহা দেখাইতে হইবে। এই
প্রক্রিয়ায় অভিলষিত ব্যক্তিদ্বয়ের মধ্যে যতিই
ভালবাসা থাকুক না কেন বিদ্বেষ ভাব জন্মিবে।
মন্ত্রমধ্যস্থিত অমুকেয়ো স্থলে যাহাদের
মধ্যে বিদ্বেষ জন্মানো হইবে তাহাদের
নামোল্লেখ বিধেয়।
মন্ত্রঃ- “ক্ষাং ক্ষীং ক্ষ্রীং ক্ষেং ক্ষৌং দহ দহ সহ সহ
অমুকয়ো বিদ্বেষণং কুরু কুরু তুরু তুরু স্বাহা।।”
মারন কর্মঃ
পুষ্যানক্ষত্রে মানুষের অস্থি দ্বারা চারি অঙ্গুলি পরিমাণ
একটি কীলক প্রস্তুত করিবে। অতঃপর নিম্নমন্ত্রে
সাতবার অভিমন্ত্রিত করিয়া সেই কীলক যাহার গৃহে
পুঁতিয়া রাখিবে তাহার বংশনাশ হইবে।
মন্ত্রঃ-“ওঁ পুং ভুং ভুং ফট্ স্বাহা।।”
আকর্ষণ কর্মঃ
অশ্লেষানক্ষত্রে অর্জ্জুনবৃক্ষের মূল
উত্তোলন করিয়া অজা (ছাগী) দুগ্ধে মর্দন
করিবে। উক্ত দ্রব্য নারী পুরুষ বা পশু যাহার
মস্তকেই প্রদান করা হউক না কেন, সে আকর্ষিত
হইয়া বশীভুত হইবে।
উচ্চাটন কর্মঃ
কাকের মস্তক তিলতৈলের সহিত উত্তমরুপে পাক
করিতে হইবে। পাকি করিবার সময় নিম্নলিখিত মন্ত্র পাঠ
করিতে থাকিবে। পাক শেষ হইলে উক্ত মন্ত্রে
সাতবার অভিমন্ত্রিত করিয়া সেই তৈল শত্রুর অঙ্গে
মর্দন করিলে সে গৃহ ত্যাগ করিয়া অন্যত্র চলিয়া
যাইবে।
মন্ত্রঃ-“ওঁ নমো ভগবতে রুদ্রায় জ্বালাগ্নিসংখ্যা
দংষ্ট্রাদ্রাবণায় স্বাহা।।”
শান্তি কর্মঃ
নিম্নলিখিত মন্ত্রে দ্বাদশ অঙ্গুলি পরিমাণ পলাশকাঠের
একটি কীলক প্রস্তুত করিয়া এক হাজার বার
অভিমন্ত্রিত করিয়া যে ব্যক্তির গৃহে প্রোতিত
করিবে সে বন্ধুবান্ধব ও স্বজনগণ সহ সেই গৃহে
শান্তিতে বসবাস করিতে পারিবে।
মন্ত্রঃ- “ওঁ শং শাং শিং শীং শু শূং শেং শৈং শোং শৌং শং শঃ সং
সঃ স্বাহা।।”
সৌভাগ্যবৃদ্ধি বিধানঃ
পুষ্যানক্ষত্রে শ্বেত আকন্দের মূল আহরণ করতঃ
দক্ষিণ হস্তে ধারণ করিলে সেই ব্যক্তি সৌভাগ্য
লাভে সমর্থ হয়। উহাতে কোন সংশয় নাই।
তন্ত্রঃ
সুপ্রিয় ভিজিটরগন আপনাদের সকলের উদ্দেশ্যে
আমি কয়েকটি তন্ত্র উপস্থাপন করলাম। তবে এইসব
তন্ত্র কাজে লাগানোর পূর্বে অবশ্যই কোন
শক্ত গুরুর অনুমতি নিতে হবে। আর যদি আপনার
আশে পাশে কোন গুরুর দেখা না মেলে তাহলে
আমাদের মোবাইল এ্যডমিন বা ইমেইল এর মাধ্যমে
যোগাযোগ করতে পারেন।
সর্ব বশীকরণঃ
পুষ্যানক্ষত্রে কন্টিকারীর মূল তুলিয়া উহা কোমরে
বাঁধিলে সেই ব্যাক্তর সকলের পিয়পাত্র হইবে।
কৃষ্ণপক্ষের চতুদ্দশী রাত্রিতে শ্মশানের
মহানীল কৃক্ষের মূল তুলিয়া লইয়া নারিকেল তৈল দ্বারা
অঞ্জন প্রস্তুত করিয়া ব্যবহার করিলে সমগ্র জগৎ
তাহার বশীভুত হইবে।
মোহনঃ
বিল্বপত্র ছায়ায় শুকাইয়া লইতে হইবে, তৎপরে ঐ
পত্র গুঁড়া করিয়া কপিলা গাইয়ের দুধের সহিত মিশাইয়া বড়ি
প্রস্তুত করিতে হইবে। পরে নিজের গালে ঐ বড়ি
ঘষিয়া তিলক অঙ্কন করিলে সমগ্র জগৎ মোহিত
হইবে।
বুদ্ধি স্তম্ভনঃ
শ্বেত সরিষা, দন্ডোৎপল, শ্বেত আকন্দের মূল,
অপামার্গ, বচ ও ভৃঙ্গরাজ- এই সকল দ্রব্যের রস
সমপরিমাণে লইয়া দুইদিন পরে নিজ ললাটে তিলক ধারণ
করিলে অপরের বুদ্ধি স্তম্ভিত হইবে। এই প্রক্রিয়া
করিবার পূর্বে নিম্নমন্ত্রে একহাজার আটবার জপ
করিতে হইবে।
মন্ত্রঃ-“ওঁ নমো ভগবতে বিশ্বামত্রায় নমঃ।
সর্ব্বমুখীভ্যাং বিশ্বামিত্র আগচ্ছ আগচ্ছ স্বাহা।।”
দুই ব্যক্তির মধ্যে বিদ্বেষঃ
আর্দ্রানক্ষত্রে বিড়াল, ইঁদুর, ব্রাক্ষণ ও সন্ন্যাসীর
রোম ও কেশ লইয়া একত্রে চূর্ণ করতঃ
নিম্নমন্ত্রে সাতবার অভিমন্ত্রিত করিবে। অতঃপর ঐ
চুণিত দ্রব্য একটি দর্পনে লেপন করিয়া অভিলষিত
ব্যক্তিদ্বয়কে উহা দেখাইতে হইবে। এই
প্রক্রিয়ায় অভিলষিত ব্যক্তিদ্বয়ের মধ্যে যতিই
ভালবাসা থাকুক না কেন বিদ্বেষ ভাব জন্মিবে।
মন্ত্রমধ্যস্থিত অমুকেয়ো স্থলে যাহাদের
মধ্যে বিদ্বেষ জন্মানো হইবে তাহাদের
নামোল্লেখ বিধেয়।
মন্ত্রঃ- “ক্ষাং ক্ষীং ক্ষ্রীং ক্ষেং ক্ষৌং দহ দহ সহ সহ
অমুকয়ো বিদ্বেষণং কুরু কুরু তুরু তুরু স্বাহা।।”
মারন কর্মঃ
পুষ্যানক্ষত্রে মানুষের অস্থি দ্বারা চারি অঙ্গুলি পরিমাণ
একটি কীলক প্রস্তুত করিবে। অতঃপর নিম্নমন্ত্রে
সাতবার অভিমন্ত্রিত করিয়া সেই কীলক যাহার গৃহে
পুঁতিয়া রাখিবে তাহার বংশনাশ হইবে।
মন্ত্রঃ-“ওঁ পুং ভুং ভুং ফট্ স্বাহা।।”
আকর্ষণ কর্মঃ
অশ্লেষানক্ষত্রে অর্জ্জুনবৃক্ষের মূল
উত্তোলন করিয়া অজা (ছাগী) দুগ্ধে মর্দন
করিবে। উক্ত দ্রব্য নারী পুরুষ বা পশু যাহার
মস্তকেই প্রদান করা হউক না কেন, সে আকর্ষিত
হইয়া বশীভুত হইবে।
উচ্চাটন কর্মঃ
কাকের মস্তক তিলতৈলের সহিত উত্তমরুপে পাক
করিতে হইবে। পাকি করিবার সময় নিম্নলিখিত মন্ত্র পাঠ
করিতে থাকিবে। পাক শেষ হইলে উক্ত মন্ত্রে
সাতবার অভিমন্ত্রিত করিয়া সেই তৈল শত্রুর অঙ্গে
মর্দন করিলে সে গৃহ ত্যাগ করিয়া অন্যত্র চলিয়া
যাইবে।
মন্ত্রঃ-“ওঁ নমো ভগবতে রুদ্রায় জ্বালাগ্নিসংখ্যা
দংষ্ট্রাদ্রাবণায় স্বাহা।।”
শান্তি কর্মঃ
নিম্নলিখিত মন্ত্রে দ্বাদশ অঙ্গুলি পরিমাণ পলাশকাঠের
একটি কীলক প্রস্তুত করিয়া এক হাজার বার
অভিমন্ত্রিত করিয়া যে ব্যক্তির গৃহে প্রোতিত
করিবে সে বন্ধুবান্ধব ও স্বজনগণ সহ সেই গৃহে
শান্তিতে বসবাস করিতে পারিবে।
মন্ত্রঃ- “ওঁ শং শাং শিং শীং শু শূং শেং শৈং শোং শৌং শং শঃ সং
সঃ স্বাহা।।”
সৌভাগ্যবৃদ্ধি বিধানঃ
পুষ্যানক্ষত্রে শ্বেত আকন্দের মূল আহরণ করতঃ
দক্ষিণ হস্তে ধারণ করিলে সেই ব্যক্তি সৌভাগ্য
লাভে সমর্থ হয়। উহাতে কোন সংশয় নাই।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন