বৃহস্পতিবার, ২৫ নভেম্বর, ২০২১

মাটি বশীকরণ মন্ত্র দিয়ে বশীভূত করুন।

মাটি বশীকরণ মন্ত্র দিয়ে বশীভূত করে যা খুশি তাই করুনঃ-

লজ্জাতুন্নেছা এর পক্ষ থেকে আপনাদের সবাইকে জানাচ্ছি আন্তরিক শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন। প্রতিবারের ন্যায় এবারও আমরা আরও একটি নতুন বিষয় নিয়ে আপনাদের সামনে হাজির হয়েছে আমাদের আজকের নতুন বিষয় মাটি বশীকরণ মন্ত্র। আজ আমরা তাদের সামনে যে মন্ত্র টি তুলে ধরবো এই মন্ত্রটি প্রয়োগ করে আপনি যেকোন স্ত্রী বা মেয়েকে আপনার বশীভূত করতে পারবেন। আপনি যদি কাউকে পছন্দ করে থাকেন বা কাউকে যদি আপনি ভালোবেসে থাকেন আপনি যদি তাকে আপনার মনের কথা বলতে না পারেন এছাড়াও আপনি যদি তাকে আজীবন আপনার জীবনসঙ্গিনী হিসেবে পেতে চান তাহলে আমরা আজ আপনাদের সামনে যে বশীকরণ মন্ত্র টি তুলে ধরছি এই বশীকরণ মন্ত্র টি আপনি প্রয়োগ করতে পারবেন। আমরা যে বশীকরণ মন্ত্র টি এখানে আপনাদেরকে দেখাবো এই বশীকরণ মন্ত্র টি শুধুমাত্র যে কোন মেয়ে বা স্ত্রী এর ওপর প্রয়োগ করা যাবে তাছাড়া অন্য কোন ক্ষেত্রে এটি প্রয়োগ করা যাবে না। আমাদের এই আলোচনায় আমরা যে সমস্ত নিয়মকানুনের কথা বলব সেগুলো যদি আপনি সঠিকভাবে প্রয়োগ করতে পারেন তাহলে আপনি খুব সহজেই আপনার কাঙ্খিত ব্যক্তিকে আপনার বশীভূত করতে পারবেন। তাহলে চলুন প্রথমে মাটি বশীকরণ মন্ত্র টি দেখে নেয়া যাক-

“কালা কলুয়া চৌসঠ বীর তাল ভাগী তোর জহাঁ কো ভেজু বহী কো

জায়ে মাংস-সজ্জা কো শব্দ বন জায়ে আপনা মারা, আপ দিখাবে চলত

বাণ মারু উলট মূঠ মারু মার মার কলুয়া তেরী আস চার চৌমুখা

দীয়া মার বাদী কী ছাতী ইতনা কাম মেরা ন করে তো তুঝে মাতা

কা দুধ পিয়া হরাম।”

প্রয়োজনীয় সামগ্রী: আজ আমরা আপনাদের সামনে যে বশীকরণ মন্ত্র টি তুলে ধরেছি এই বশীকরণ মন্ত্র টি যদি আপনি প্রয়োগ করতে চান তাহলে আপনাকে শুধুমাত্র আপনি যাকে বশীভূত করতে চান তার বাম পায়ের নিচের মাটি সংগ্রহ করতে হবে।

নিয়ম কানুন: প্রথমে বলব আপনারা মন্ত্রটি খুব ভালোভাবে সঠিক উচ্চারণ সহ মুখস্ত করে নিন তা না হলে মন্ত্র উচ্চারণের যেকোনো ধরনের আপনাদের ভুল হতে পারে আর মন্ত্র যদি ভুল হয় তাহলে এই মন্ত্র প্রয়োগ করে আপনি কোন ধরনের ফলাফল ভোগ করতে পারবেন না। মন্ত্র মুখস্থ করা হয়ে গেলে তারপর আপনি মন্ত্রটি অবশ্যই সিদ্ধ করে নিবেন। মন্ত্র নিষিদ্ধ করে নেবার জন্য আপনি যে কোনো মঙ্গলবার দিন উক্ত মন্ত্র 11 হাজার বার পাঠ করবেন। আপনি যে স্থানে বসে মন্ত্র জপ করবেন সেই স্থান টি অবশ্যই পাক পবিত্রতা বজায় রাখবেন শেষে তাকে নিজে পাক পবিত্রতা বজায় রাখবেন। আমি যখন মন্ত্র সিদ্ধ করবেন তখন কারো সাথে কোন প্রকার কথা বলবেন না এবং কেউ জানা আপনাকে না দেখে।

প্রয়োগ বিধি: মন্ত্র সিদ্ধ করা হয়ে গেলে আপনি যদি এই মন্ত্র প্রয়োগ করতে চান তাহলে প্রথমে আপনি যাকে বশীভূত করতে চান তার বাম পায়ের নিচের মাটি নিয়ে উপরক্ত মন্ত্র শুধুমাত্র 7 বা অভিমন্ত্রিত করে আপনার কাঙ্খিত ব্যক্তির মাথায় দিতে হবে। তাহলে সেই ব্যক্তি আপনার প্রতি আকর্ষিত হয়ে বশীভূত হবে।

আমাদের এই বশীকরণ মন্ত্র সম্পর্কে আপনি যদি কোন প্রশ্ন করতে চান তাহলে অবশ্যই আপনি আমাদেরকে ইমেইল করতে পারেন বা আপনি যদি আমাদের সাথে সরাসরি কথা বলতে চান তাহলে আমাদের এই ওয়েব সাইটে আপনি আলাপন অপশন ব্যবহার করতে পারেন।

বি.দ্র: আপনি কখনোই কোন প্রকার খারাপ কোন উদ্দেশ্যে যে কাজটি করতে যাবে না তাহলে আপনি মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবেন।

রবিবার, ২১ নভেম্বর, ২০২১

আয়ুর্বেদ কৃমি রোগ নাশকঃ

কৃমি রোগ নাশকঃ
৫০ গ্রাম শামুকের চুন (পান খেতে যে চুন লাগে) নিয়ে তা রাতে কোন কাচের পাত্রে সমপরিমাণ পানি দিয়ে খুব ভালো ভাবে নারতে হবে। এবং সেই ভাবেই কোন সুরক্ষিত স্থানে রেখে দিতে হবে। এবার সকালে সেই পাত্র বের করে খুব সাবধানে উপরের পরিস্কার পানি টুকু অন্য আর একটি পাত্রে নিতে হবে, এবং এর সাথে সামান্য লবন মিশিয়ে চাঁ চামুচের দুই চামুচ কৃমি আক্রান্ত বাচ্চাকে খাওয়ালে অবশ্যই সমস্ত কৃমি মরে যায়, এতে বাচ্চার কোন রকম সমস্যা হয় না।। ( এক সপ্তাহ পরে আর এক ডোজ দেওয়া যেতে পারে)


পাথরি রোগ নাশকঃ
শাল গাছের বীজ ৩/৪ টি নিয়ে পাথরের উপর চন্দনের মতো ঘষে গাঢ় ক্বাথ বের করে প্রতিদিন পাথরির রোগীকে খাওয়ালে পাথর গুঁড়ো গুঁড়ো হয়ে প্রসাবের সাথে বের হয়ে যায়।। (অন্তত ২১ দিন খাওয়াতে হবে)।।


স্মৃতি শক্তি বৃদ্ধি, ক্ষুধা বৃদ্ধি ও পেট পরিষ্কার থাকার প্রয়োগঃ
শিমুল গাছের শেকড়ের ( ছোট বা কচি শিমুল হলে ভালো হয়) তাজা রস ২০ গ্রাম, ৫ গ্রাম মিশ্রীর সঙ্গে মিশিয়ে প্রতিদিন খেলে স্মৃতি শক্তি বাড়ে, পেট পরিষ্কার হয়, ক্ষুধা বৃদ্ধি হয়।।


স্তনে ব্যথা হলেঃ
কারো স্তনে  ব্যথা হলে কাচা
হলুদ ও ধুতুরা পাতা
বেটে সামান্য গরম করে স্তনে
লাগালে ব্যথা নিরাময় হয়।।
বীর্য স্তম্ভন
Ø শ্বেত কুঁচের মূল
তুলে স্ত্রী সহবাস কালীন মুখ
মধ্যে রেখে সহবাস করলে
সহসা বীর্যপাত হয় না।।
Ø মোরগ জবাইকরার পর
যদি সেই মোরগের বিচি
(অন্ডকোষ) একটি কাঁচা গিলে
খেয়ে ফেলা যায় তবে
বীর্য রোধ হয়।
Ø আবার মোরগের বিচি
(অন্ডকোষ) নিয়ে ছায়ায় শুকিয়ে সেটি
ফুটো করে কালো ধাগায়
তাবিজের মত বেধে যদি
স্ত্রী সহবাসের সময় কোমোরে পড়া
যায় তবেও অনেকক্ষন পর্যুন্ত বীর্য
বাহীর হয় না।
 
নিদ্রা অধিক হইলে তার প্রতিকারঃ
সিরকা এক শিশিতে ভরিয়া
তাহাকে দিনে বিশ বা
পঁচিশ বার নাকে শুকিতে
হইবে। ইহাতে সেই
ব্যক্তির ঘুম আর আসিবে
না।।
কফ পিত্ত বাতিকের ঔষধঃ
চিরতা
দুই রতি, বিছনাগ আধা
তোলা, পিপুল অর্দ্ধ তোলা,
গোল মরিচ অর্দ্ধ তোলা,
জ্যৈষ্ঠ মধু দুই আনা=
সমস্ত কিছু সামান্য পরিমান আদার
রসে উত্তম রুপে পিষিয়া
সরিষা পরিমাণ বড়ি তৈরী করিবে। বলবান লোকের জন্য
একটি বড়ি, শিশুর জন্য
ছয় ভাগের এক ভাগ,
এই ভাবে মধু সহযোগে
দিনে দুই তিন বার
সেবনে কফ ও পিত্ত
সারিয়া যাইবে।।
বুকে সর্দি বসিয়া কাশি হইলেঃ
গোল
মরিচ, লবঙ্গ, বচ, শুঠ,
জ্যৈষ্ঠ মধু, বাসক শিকড়ের
ছাল, ব্যাকুরের শিকড়ের ছাল,ম এক
এক তোলা নিয়ে এর
সংগে আট তোলা মিছরির
সংগে মিশিয়ে অর্দ্ধসের জলে সিদ্ধ করিয়া
দেড় পোয়া থাকিতে নামাইবে।এবং ভালো ছাকনি দিয়ে
সুন্দর ভাবে এটাকে ছাকিতে হইবে। এক চামুচ পরিমান প্রতি
চার ঘন্টা অন্তর সেবন
করিতে হইবে।বুকে
বেদনা হইলে বাসক পাতার
সেক দিবে এতে বেদনা
ভালো হইবে।

আয়ুর্বেদ (বীর্যরোধ )

 

আয়ুর্বেদ (বীর্যরোধ )
v  বীর্য স্তম্ভনের জন্য হীংগুল, তুলার কস, আফিম প্রতিটি ৪ মাশা করে নিয়ে সোহাগা ১মাশা সহ পিঁসে গোল মরিচের মত ছোট ছোট বড়ি তৈরী করতে হবে। এই বড়ি সহবাসের পূর্বে একটি করে সেবন করিলে। বীর্যরোধ হবে। সহজেই বীর্য বের হবে না।
v  ধুতরা বিচি, চাকুন্দা বিচি, হেলচি বিচি, ভেরেন্ডার বিচির শাঁষ এই সকল দ্রব্য সমপরিমানে নিয়ে বকরীর দুধে পিঁসে ২মাশা সমান বড়ি তৈরী করতে হবে। সহবাসের দুই ঘন্টা পূর্বে গাভীর দুধ সহ একটি বড়ি সেবন করলে যতক্ষন পর্যুন্ত টক না খাওয়া হয় ততক্ষণ পর্যুন্ত বীর্যপাত হবে না।
ইহা ছাড়াও নিম্নলিখিত আয়ুবেদিক ঔষধ গুলো ভালো কাজ করে।
v  শিলাজীত
v  জিংসেন প্লাস
v  কস্তুরী
v  মারভেলাস
v  ট্রিগার
v  টাইগার
v  নিশাথ
v  এস পি নিশাথ
v  পাওয়ার ৩০
v  জি-স্পীড
v  কেলাস
v  হর্স পাওয়ার
v  ইউ ফিট
v  ভায়াগ্রিপ
ইত্যাদি বিভিন্ন কম্পানীর বিভিন্ন ঔষধ পাওয়া যায় তবে ইন্ডিয়ান ঔষধ গুলো ব্যবহার না করাই ভালো কারন। এতে করে আপনার সেক্স শক্তি চিরতরে নষ্ট হয়ে যেতে পারে।