শয়তান চর্চা। বশিকরণ করার আসল উপায়। লিখাটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। কথা দিতাছি আপনার কষ্ট বিফলে যাবেনা।
তন্ত্র বিদ্যা, মন্ত্র বিদ্যা বা সাধনা এমন কিছু বিষয় যা মানুষের সুপ্ত শক্তিকে যাগ্রত করে, তার ষষ্ঠ ইন্দ্রিয়কে সজাগ করে। আমাদের সমাজে এমন অনেক ব্যক্তি আছে যারা হয়তো লোক চক্ষুর আড়ালে প্রতিনিয়ত কোন না কোন কিছুর সাধনা করে আসছে, যেমন মুসলিম শাস্ত্র অনুসারে অনেক পীরের মুরিদান গন অজিফা নিয়ে থাকে এবং সেই অজিফার বদৌলতে সে জীবনে অনেক সফলতাও লাভ করে থাকে, সাধারনত তন্ত্র, মন্ত্র ইত্যাদি তান্ত্রিক গনের কাজ, এটা সাধারন মানুষের জন্য কোন ভাবেই নয়, সাধারন মানুষ যদি কোন সমস্যায় পরে তবেই তারা তান্ত্রিকের দ্বারস্থ হয়, তখন তান্ত্রিক গণ এই তন্ত্র বা মন্ত্র শক্তির প্রভাবে তার উপকার সাধনের চেষ্ঠা করে থাকে তবে বর্তমান সময়ে আমাদের সমাজে কিছু অসাধু ব্যক্তি এটিকে এক ধরনের লোক ঠকানো ব্যবসায় পরিনত করেছে, তাদের নিজেস্ব কিছু দালালের মাধ্যমে সমাজে কিছু উদ্ভট কথা ছরিয়ে তারপর সাধারন জনগনকে কাছে ভেরায় এবং তাদের কে প্রতারিত করে থাকে। কথাটা এ কারনেই বলছি যে বর্তমানে তন্ত্র, মন্ত্র ইত্যাদিতে কাজ করারমত বা ফল প্রদান করার মত শতকরা ৩ জন ব্যক্তিও খুজে পাওয়া যাবে না। অনেকেই আবার নিজেকে জীন হুজুর বলে দাবি করে থাকে জীন দ্বারা কাজ করা হয়, জীন চালান করা হয়, আমরা আমাদের কাজের স্বার্থেই এমন অনেক ভুয়ো লোকের সন্ধান যানি যারা স্রেফ মানুষকে ভেলকি বাজি দেখানোর মত কিছু কারসাজি ছাড়া কিছুই করে না। একটি কথা সকলের যানা উচিৎ প্রথমত তন্ত্র মন্ত্র বিদ্যা কাজে লাগিয়ে কিছু পেতে হলে তার অনেক নিয়মাবলি মানতে হয়, অনেক কষ্ট ও ত্যাগের বিনিময় এই বিদ্যা আয়ত্বে আসে, মন চাইলো আর কিছু চটি বই কিনে যদি তন্ত্র বিদ্যায় পারদর্শী হওয়া যেত তবে জগতে আর কিছুই করার প্রয়োজন হতো না। তেমনি জীন সাধক আমাদের সমাজে রয়েছে এটি সত্য তবে আসলে এটি একটি শক্তি সাধনা, কোন জীন সাধক তার জীনকে অন্যের কাজে ব্যবহার করতে পারবে না। তার শক্তি তার ব্যক্তিগত উদ্দেশ্য হাসিলের জন্য ব্যবহার করতে পারবে। নিজেই শুধু উপকৃত হতে পারবে। যারা এ ধারনের আজগুবি কথা সমাজে ছড়ায় তারা নিজ স্বার্থ উদ্ধার ছাড়া কিছুই করে না। জীন হুজুরের যদি জীন চালান করার ক্ষমতাই থাকতো সব কিছু জানার ক্ষমতাই থাকতো তবে সে হয় শেখ হাসিনা নতুবা বারাক ওবামার পি এ হিসেবে জব করতো। মনে রাখবেন নিজ জীবনে উন্নতী নিজ স্বার্থ উদ্ধারের জন্যই কেবল সাধনা বিধি কাজে লাগানো সম্ভব অন্যের ক্ষতি বা উপকার করা সম্ভব নয়। তবে টোটকার মাধ্যমে অনেকে মানুষের নানা বিধ ক্ষতি সাধন করে থাকে আমরা ভাবি তার পিছনে কালি লাগিয়েছে বা জীন লাগিয়েছে, এটা ভুল। সম্পূর্ণ ভুল। আমাদের মাঝে অনেকেই রয়েছি জীন সাধনা বা কালি সাধনা বা পরী সাধনা করার বাসনা নিয়ে কিছু ভন্ডদের কবলে পরে সবকিছু হারাই, অনেকে নাকি জীন বিক্রিও করে বলে আমরা শুনেছি আসলে এর শতভাগ বানোয়াট গাল গল্প। বিংশ সতাব্দিতে এই সকল বিষয় নিয়ে এখন অনেক গবেশনা চলছে এর রহস্য উদ্ধারের চেষ্টা চলছে ন্যাশনাল জিওগ্রাফির মত চ্যানেলে প্রায়শই এই বিষয় বিভিন্ন অনুষ্ঠান রাত্রি কালিন প্রচার হয়ে থাকে। আপনারা নিজেরা দেখেই হয়তো অনেক কিছু বুঝতে পারবেন। যারা সাধনা করতে আগ্রহী তাদের বলবো আপনারা বর্তমান সময় উপযোগী সাধনাগুলো করুন এতে শতভাগ ফল পাবেন কিন্তু যদি আদি সাধনাগুলো করেন তবে অবশ্যই আপনাকে সেই ধরনের প্রিপারেশন নিতে হবে, অনেকে কিছু গল্প ছরিয়েছে যে জীন সাধনা নাকি ১ কিংবা ৩ কিংবা ৭ দিনেই সম্ভভ। আমরা সারা বিশ্বের ( ইন্ডিয়া, পাকিস্থান, মায়ানমার, ভুটান, ত্রিপুরা, চায়না, ইংল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া, আফ্রিকা, ফ্রান্স, আমেরিকা ইত্যাদি) অনেক দেশের স্বনাম ধন্য তান্ত্রিকদের সাহায্যে প্রতিনিয়ত কাজ করে যাচ্ছি, কোথাও এই ধরনের আজগুবি কথা শোনা যায় নি যে জীন সাধনা এতো স্বল্প সময়ে সম্ভব, জীন সাধনার জন্য এক চিল্লা (৪১ দিন )থেকে তিন চিল্লা পর্যন্ত লাগতে পারে, আর এই সাধনা শতভাগ সফল না হওয়া পর্যন্ত কোনরুপ ফল পাওয়ার আশা পরিপূর্ণ বৃথা। তেমনি ভাবে পরী সাধনা, অপ্সরা সাধনা ৭ থেকে ২১ দিন বা আরো বেশি লাগতে পারে এ ক্ষেত্রেও সাধনা পরিপূর্ণ সফল হতে হবে। এমনি ভাবে যগতের প্রায় শহস্রাধিক প্রচলিত সাধনা রয়েছে যার সর্বনিন্ম সাধনা কাল ৭ দিন।।
আমরা নিজেরা সাধারনত সর্বসাধারনদের “ত্রাটক” সাধনা করতে উদ্বুদ্ধ করে থাকি কারন, এই একটি মাত্র কাষ্টমাইজ সাধনা যা ব্যক্তির সার্বিক মনো কামনা পূর্ণ করতে সক্ষম সেই সাথে এটি পরিপূর্ণ বিজ্ঞান ভিত্তিক এবং এটা থেকে ফল পাওয়ার জন্য সাধককে সাধনা পরিপূর্ণ সফল হওয়া অব্দি প্রতিক্ষা করতে হয় না, “ত্রাটক” সাধনা শুরু করার প্রথম সপ্তাহ হতেই সাধক তার ব্যক্তি জীবন উৎকর্ষের জন্য এই বিদ্যা তার কাজে লাগাতে পারে। একজন ব্যক্তি তার নানা বিধ সমস্যা ও তার সার্বিক জীবনের স্বপ্নকে বাস্তবায়িত করার জন্য “ত্রাটক” এর বিকল্প কিছু হতেই পারে না।।
আপনি যখন যেখানেই আপনার কাজের জন্য কোন ধারনের তান্ত্রিকের স্বরনাপন্ন্য হন না কেন অবশ্যই পূর্বে তার সর্ম্পক্যে খুব ভালো ভাবে যেনে শুনে তারপর তাকে কাজ দেওয়াটাই উত্তম। আরেক ভাবে মানুষের উপকারও নিজের উপকার করা যায় সেটা হলো শয়তান চর্চার মাধ্যমে, সৃষ্টিকর্তা যেমন আছেন শয়তান কেমন আছেন। বিভিন্ন চর্চার মাধ্যমে শয়তানকে সন্তুষ্টি করে কার্য হাসিল করা যায়। শয়তান জীন আত্মা তাদের সাথে একটা চুক্তি সম্পাদন করা লাগে । তুমি আমার এই কাজ করে দিবে তার বিনিময় আমি তোমার এই কাজ করে দিব। এই বিনিময় চুক্তির মাধ্যমে শয়তান জিন পরি আত্মা দ্বারা বিভিন্ন কাজ করা হয়। সব ধরনের কালোজাদু শয়তান চর্চার ব্যতীত হয় না। আপনি শয়তান কে সন্তুষ্ট করবেন আপনার দেহ আপনার আত্মা দিয়ে বিভিন্ন শয়তানীক রীতি নীতি মাধ্যমে। তার বিনিময় শয়তান আপনার সকল কাজ করে দিবে।
আমরা কোন ভাবেই যেন আমাদের স্বপ্ন পুরুন করার অভিপ্রায় নিয়ে অন্ধ্যের মত কোন ভন্ডের কাছে প্রতারিত না হই।। ভালো থাকবেন সকলেই।।
তান্ত্রিক সেবা ও কবিরাজি সেবা প্রতিষ্ঠান
খুলনা খালিস পুর বাজার সুপার মার্কেট ফোন imo-whoop 01757786808.