বুধবার, ২৬ ফেব্রুয়ারী, ২০২০

শত্রুকে ‌বিনাশ ‌করার ‌তদবীর


শত্রুকে ‌বিনাশ করতে চান.
বিদ্বেষপূর্ণ ধ্বংসাত্বক,শত্রুকে পরাস্ত (বান) মন্ত্র .তান্ত্রিক বিদ্যা
যদি কোন ব্যক্তি তার শক্তর সাথে কোন দিক দিয়েই না পেরে উঠে বা শত্রু এতটাই শক্তিশালী যে তার কারনে জীবন বিপন্ন হয়ে উঠে, এই ধরনের শত্রুে ধ্বংস করতে এই মন্ত্র অব্যর্থ ভাবে কার্যকরী।
যেকোনো বান বিদ্যা মানুষের জন্য অকল্যাণ কর তাই এইসব বান বিদ্যা প্রয়োগের আগে নিজ নিজ ধর্মীয় পথ অনুসন্ধান করে যদি দেখেন যে শত্রুর উপরে প্রয়োগ সিদ্ধ, তখনই এইসব কাজ করবেন।
বিনা কারনে উদ্দেশ্য প্রনীত হয়ে যদি কেউ এই মন্ত্র প্রয়োগ করে, তাহলে উল্টো ক্রীয়া হিসেবে এই মন্ত্র তার উপরেই প্রতিষ্ঠিত হবে এবং সে ধ্বংস হবে
মন্ত:
ওঁ নমো আদেশ গুরু কা।
সিন্দুর কি মায়া।
সিন্দুর নাম তেরী পওী।
কামাখ্যা সির পর তেরী উওপতি।
সিন্দুর পঢ়ি মৈ লগাউ বিন্দী।
বশ অমুক হোকে রহে নিবুদ্ধী।
মহাদেব কী শক্তি।
গুরু কী ভক্তি।
ন বশী হো কো কামরু কামাখ্যা কো দুহাই।
আদেশ হাড়ী দাসী চন্ডী কা।
অমুক (নাম হবে) কা মন লও নিকাল।
নহী তো মহাদেব পিতা কা বাম পঢ় জায়ে লাগ।
আদেশ! আদেশ! আদেশ!
🛑নোট : নিরাপত্তা জনিত কারনে প্রয়োগ বিধি প্রাকাশ করা সম্ভব নয়। যারা তান্ত্রিক বা অভিজ্ঞ ব্যক্তি তারা এই বিষয়ে ভালো করেই জানেন আর যারা এই বিযয়ে অভিজ্ঞ নয় তারা নিকটবর্তী ভালো কোন তান্ত্রিক এর নিকট হতে শিক্ষা গ্রহণ করে নিবেন।
যেকোনো প্রশ্ন ও পরামর্শে যোগাযোগ নাম্বার :তান্তিক গুরু আজিজ রহমান .01757786808

মঙ্গলবার, ২৫ ফেব্রুয়ারী, ২০২০

পরী সাধনা ‌করার ‌সহজ ‌উপায়.

পরী সাধনা করার সহজ উপায় ও মন্ত।
তান্তিক গুরু ও কবিরাজ আজিজ রহমান।
যে কোন সাধনাই আপাত দৃষ্টিতে যতটা সরল মনে হয়
ততটা সরল নয়। সব সাধনার পিছনেই কিছু গোপনীয়
তথ্য থাকে যার সঠিক প্রয়োগ হলে তবেই সিদ্ধি লাভ
হয়। ভৌতিক জীবনে সৌন্দর্য্য ও নারী উভয়েরই
যথেষ্ট গুরুত্ব রয়েছে পুরুষ সমাজের কাছে। এই
সাধনায় সিদ্ধি লাভের দ্বারা সাধক এমন অনেক
কিছুই করতে পারে যা বিস্ময়কর। এই সাধনাটি মাত্র
৭ দিনের। কোন শুভ মুহুর্তে এটি শুরু করে চলবে ৭দিন
পর্যন্ত। ৭ দিনের মাথায় অনেক সময় তার আগেই পরী
এসে দেখা দেবে ( আমার নিজের বেলাতেই ৪
দিনের দিন দেখা দিয়েছিল), পরীর আশ্চর্য্য রুপ
যৌবন সাধককে চঞ্চল ও হতপ্রভ করে দিতে পারে।
তাই সাধককে এই সময়ে ধৈর্য্য ও সাহসে ভর করে
থাকতে হবে। পরী সাধককে দেখা দিয়ে তার
মনস্কামনা জানতে চাইবে। সাধক যদি এই সময়ে
সংযম না রাখতে পারে তাহলে তার এতদিনের
সাধনা নিষ্ফল হবে এবং তার ভয়ানক ক্ষতি হতে
পারে। এই সময় সাধক পরীর গলায় গোলাপ ফুলের
মালা দেবে। পরী মালা স্বীকার করলে সাধকের
বশীভূত হবে এবং সাধকের আদেশ অনুসারে কাজ
করবে। অতএব মন ঠিক রেখে, ধৈর্য্যশীল থেকে
সাধককে কাজ করতে হবে।
বিধিঃ সাধক শুদ্ধ জলে স্নান করে, জালীদার টুপি
পরে কোন শুক্রবার রাত ১১ টায় নিজের কোন একান্ত
ঘরে সবুজ রঙ্গের আসন পেতে নামাজের ভঙ্গিতে
বসবে।সারা শরিরে হিনা সুগন্ধি লাগিয়ে, এবং
ঘরকে সুরভিত করে সামনে তামার পাতে খোদাই
করা যন্ত্র টি রেখে উপরক্ত মন্ত্রটি জপ করতে শুরু
করবে। লোবানের ধুনী জ্বালাবে। এবং জপ করবে
তসবী মালায়। প্রতিদিন ১০০০ (এক হাজার) বার করে
জপ করতে হবে।জপ শেষে ঘর বন্ধ করে সেদিনের মত
সমাপ্ত। সরাসরি ঘুমাতে যাবে।।
মন্ত্রঃ “ওঁম নমো বিস্মিল্লাহী রহিমান রব্বে
ইন্নী মঙ্গল ফন্তসীর।।” পরী সাধনার তামার পাতের পরী যন্ত টি আমাদের থেকে নিতে হবে. .এই সাধনা কখনো বিফল হয় না আর হবেও না সঠিক নিয়মে আমল করলে সাধনা সফল হবে ১০০%গ্যরান্টি কারন এটা আমি নিজেও করে ছি। তান্তিক গুরু ওকবিরাজ আজিজ রহমান। যে কোন তন্ত মন্ত কালো যাদু জ্বিন পরী সাধনা ও এ্যাটক সাধনা শিখতে চান আজি যোগা যোগ করুন। আপনারা যে কোন দেশ
বা জেলা থেকে অনলাইনের মাধমে তন্ত মন্ত সাধনা
শিখতে পারেন। ও জ্বিন পরী চালন করে দেয়া হয়।
যোগা যোগ ইনবক্স বা শুধু ইমু নাম্বারে 01757786808 montrogurbd12@gmail.com
খুলনা খারিস পুর