ককালো জাদুর মারন প্রক্রিয়া
প্রথমে তান্ত্রিক আচারে একটি কাগজের উপর “ইয়া বুদ্ধ” এবং যাহাকে শাস্তি দিতে চান তার নাম লিখিয়া খাটের বাম পায়ের দিকে রাখিয়া শুইয়া পড়িবে এবং মাঝ রাতের দিকে উঠিয়া “ইয়া বুদ্ধ” পড়িতে পড়িতে জুতা দিয়ে কাগজের উপর মারিতে থাকেবে।7 বার বা 21 বার জুতা মারিবে। এরুপ তিন শনিবার পর্যন্ত করিতে থাকিলে ঐ ব্যক্তি অসুস্থ হয়ে যাবে। এবং ৭ শনিবার পর্যন্ত করিলে ঐ লোক অসুখে মারা পড়িবে।।
02) মারন দ্বীতিয় প্রকরণ
03) মারন তিছড়া প্রকরণ
04) মারন 4র্থ প্রকার
কাউকে স্বাস্তি দেওয়ার জন্য নিন্মক্ত টোনা করতে পারেন।।
মারন মহাপ্রকরণ
01) “ওঁ হ্রীং নাম হন হন স্বাহা”
বিধি- তান্ত্রিক উপাচারে গ্রহনের দিন অথবা দীপান্বিতা আমাবস্যার রাত্রিতে উপরক্ত মন্ত্র 10,000 (দশ হাজার বার) জপ করলে মন্ত্র সিদ্ধি হয় নামের যায়গায় শত্রুর নাম নিতে হবে। এরপর কলকে ফুল 1000 টা নিয়ে শরষের তেলে ভিজিয়ে শত্রু ব্যক্তির নামে মন্ত্র জপ করতে করতে আগুনে ফুলগুলো পরপর ফেলতে হবে তাহলে শত্রু মৃত্যু হবে।
02) মারন দ্বীতিয় প্রকরণ
“ওঁ নমো হাথ ফাউড়ী কাঁধে মারা,
ভ্যায়রু বীর মশানে খড়া।
লোহে কী ধনী বজ্র কা বান,
বেগলা মারে তো দেবী কালকা কী আল।
গুরু কী শক্তি মেরী ভক্তি,
ফুরো মন্ত্র ঈশ্বরী বাচা,
সত্যনাম আদেশ গুরু কা।।”
বিধিঃ তান্ত্রিক উপাচারে গ্রহন বা দীপান্বিতা আমাবস্যার দিন উপরোক্ত মন্ত্র 10,000 (দশ হাজার) বার জপ করলে মন্ত্র সিদ্ধি হয়। এরপর, দীপান্বিতা রাত্রিতে চৌকী পেতে প্রদীপ জ্বালাবে, গুগুলের ধুনা দেবে, পরে কিছু মাষকালাই নিয়ে উক্ত মন্ত্রে 108 বার অভিমন্ত্রিত করে 108 বার প্রদীপের শিখায় ছুড়ে ছুড়ে মারবে। প্রথমে 108 বার মারবে পরে আবার 12 বার মারবে পরে একটি কাল কুকুরের রক্তে মাষকালাই ছড়িয়ে ছাইয়ের সঙ্গে মিশিয়ে রাখবে। তা থেকে তিনটি মাষকালাই নিয়ে তার উপর মন্ত্র পড়ে শত্রুর দেহে নিক্ষেপ করলে সেই ব্যক্তির মৃত্যু অনিবার্য।
03) মারন তিছড়া প্রকরণ
ওঁ কালী কংকালী মহাকালী কে পুত্র,
কংকার ভ্যায়রুঁ হুকম হাজির রহে,
মেরা ভেজা কাল কার্যায়,
মেরা ভেজা রাকছা করে,
আন বাঁধু, বান বাঁধু, দশো সুর বাঁধু,
নও নাড়ী বহত্তর কোঠা বাঁধু,
ফুল মে ভেঁজু, ফল মে জাই,
কোঠ জী পড়ে থরহর
কঁপে লহন হলে, মেরা ভেজা,
সওয়া ঘড়ী সওয়া পহর কুঁ,
বাউলা ন করে তো মাতা কালী কী
শয্যা পর পগ ধরে,
পে বাচা চুকে তো উবা সুকে বাচা,
ছোড়ি কুবাচা করে তো ধোবী নাদ,
চামার কে কুন্ডু মে পড়ে মেরা ভেজা,
বাউলা না করে তো মহাদেব কী জটা,
টুট ভুগ মে পড়ে,
মাতা পারওয়তী কে চীর প্যায় ছোট করে,
বিনা হুকুম নহী মারনা হো,
কালী কে পুত্র কংকাল ভ্যায়রু
ফুরো মন্ত্র ঈশ্বরী বাচা।।
বিধিঃ তান্ত্রিক উপাচারে দীপান্বিতা বা গ্রহনের দিন উক্ত মন্ত্র 10,000 (দশ হাজার) বার জপ করলে মন্ত্র সিদ্ধি হবে। এরপর লবঙ্গ, বাতাসা, পান-সুপারী, কলাওয়া, লোবান, ধুপ, কর্পুর, একটি সরায় রেখে তাতে ৭টি সিন্দুরের ফোটা দিয়ে, একটি ত্রিশুলের মত করে উপরোক্ত মন্ত্রে অভিমন্ত্রিত করে 22 বার মন্ত্র পড়তে পড়তে আগুনে হোম করতে হবে, এই প্রয়োগের দ্বারা, সাধ্য ব্যক্তির শিঘ্রই মৃত্যু হয়।
04) মারন 4র্থ প্রকার
“ওঁ নমো নরসিংহায় কপিস জটায়,
অমোঘ-বীচা সতত বৃত্তান্ত,
মহোগ্রহুরুপায়।
ওঁ হ্লীং হ্লীং ক্ষাং ক্ষীং ক্ষীং ফট স্বাহা।”
বিধিঃ তান্ত্রিক আচাড়ে উক্ত মন্ত্র 10,000 (দশ হাজার) বার জপ করলে মন্ত্র সিদ্ধ হবে। এরপর, উক্ত মন্ত্র 1000 (এক হাজার) রক্তবর্ন পুস্প (জবা)নিয়ে ঘৃতের সঙ্গে কোবিদার মিশিয়ে হোম করলে শত্রুর মৃত্যু হয়।
05)কাকের পালক এবং পাঞ্জা নিয়ে তার সঙ্গে কুশ হাতে নিয়ে (04) মন্ত্র জপ করতে করতে নদীতে 21 একুশ অঞ্জলী তর্পন করলে শত্রুর মৃত্যু হয়।
06) তান্ত্রিক আচারে সর্পের অস্থি চুর্ন করে শত্রুর গায়ে ছড়িয়ে দিলে তার মৃত্যু নিশ্চিত। (টোটকা)
07)যদি তান্ত্রিক উপচারে মানুষের অস্থি চুর্ন করে পানের সঙ্গে কাউকে খাওয়ানো যায়, সেই ব্যক্তির মৃত্যু হয়।
08)তান্ত্রিক উপচারে কালো ধুতরা বীজ চুর্ন করে তার সঙ্গে চিতার ভষ্ম মিশিয়ে মঙ্গলবার দিন যদি কারও গায়ে ছিটিয়ে দেয়া যায় তবে তার মৃত্যু হয়।
09)তান্ত্রিক উপচারে বিষ চুর্ন ও পেচকের বিষ্টা মিশিয়ে যার গায় ছরিয়ে দেয়া যায় তারই মৃত্যু নিশ্চিত।
10) “ ওঁ নমোঃ কালরুপায় শত্রু ভষ্মী কুরু কুরু স্বাহা” এই মন্ত্র 1,00,000 ( এক লক্ষ) বার জপে সিদ্ধ হয়। তারপর চিতার ভষ্ম নিয়ে উক্ত মন্ত্র 108 বার জপ করে অভিমন্ত্রিত করে যার গায়ে ছিটিয়ে দেবে, তার মৃত্যু হবে।
11) “ওঁ ক্রীং ক্ষং নাম ঠং ঠঃ” এই মন্ত্র 10,000 (দশ হাজার) জপে সিদ্ধ, মন্ত্রো মধ্যে নামের স্থলে শত্রুর নাম জপ করতে হবে। পরে একটি লোহার ত্রিশুল নিয়ে তাতে বিষ মিশিয়ে ছাগল বা মোষের রক্ত লাগিয়ে 108 বার ত্রিশুল টি উক্ত মন্ত্রে অভিমন্ত্রিত করে মাটিতে প্রেথিত করলে যার নাম উচ্চারন করবে তার মৃত্যু হবে।