শনিবার, ২৪ নভেম্বর, ২০১৮

লটারী কেন কিনবেন, কিভাবে লটারীতে জয়ী হবেন?

লটারী কেন কিনবেন, কিভাবে
লটারীতে জয়ী হবেন!!!
জেতার সম্ভাবনা কম জেনেও মানুষ কেন লটারি
কেনে? ৩টি মনস্তাত্ত্বিক কারণ। সম্মানিত দর্শক ও
শ্রোতাবৃন্দ আমাদের চ্যানেল সনাতন পন্ডিতের
পাঠশালায় আপনাকে স্বাগত। লটারি! বহুল পরিচিত একটি
কাঙ্খিত নাম। ‘যদি লাইগা যায়’ এই মানসিকতায় ভর করে
প্রায় প্রত্যেকেই কম-বেশী লটারি কিনে
থাকেন। কিন্তু আদতে লটারি জেতে ক’জন? লটারি
কম পরিশ্রমে অর্থ আয়ের এমন একটি পদ্ধতি যা
সবাই পূরণ করতে চান। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য
যে, প্রত্যেক মানুষের লটারি জেতার সম্ভাবনা খুবই
কম। আমেরিকায় প্রতি ২৯ কোটি ৯২ লক্ষ মানুষের
মধ্যে লটারি জেতার সম্ভাবনা থাকে মাত্র ১ জনের।
তবু কেন মানুষ লটারির পিছনে ছুটেন? আলবার্টার
ইউনিভার্সিটি অব লেখব্রিজ-এর হেলথ সায়েন্স
অ্যান্ড গ্যাম্বলিং স্টাডিজের প্রফেসর রবার্ট
উইলিয়ামস দীর্ঘ দিন গবেষণা শেষে বিষয়টি ব্যাখ্যা
করেছেন। তার মতে ৩ ধরনের বিস্ময়কর
মনোবিজ্ঞান এর পিছনে কাজ করে। ১. ‘প্রায়
জিতেছিলাম’ অবস্থার শিকার হওয়া : অনেক লটারিতেই
মনে হয়, প্রায় জিতে গিয়েছিলাম। আর একটু এদিক
সেদিক হলেই মিলে যেত ইত্যাদি। অথচ হয়তো
তার ধারে-কাছেও নেই আপনি। যেমন পাওয়ার বল
লটারিতে এ অবস্থার সৃষ্টি হয়। সেখানে আপনার ছয়
অঙ্কের নম্বর পুরোপুরি মিলে যাওয়ার সম্ভাবনা
থাকে প্রতি ২৯২ মিলিয়নে ১ বার। ৬ অঙ্কের মধ্যে
৩টি মিলে গেলেও বাকি ৩টি মেলার সম্ভাবনা
হয়তো আপনি নিজে নিজেই হিসাব করবেন।
ভাববেন অর্ধেক করে নিলেই হয়। অর্থাৎ সম্ভাবনা
থাকে প্রতি ১৪৬ মিলিয়নে ১ বার। কিন্তু এটা ভুল।
এতে সম্ভাবনা হবে ৬০০-তে ১ বার। মানসিক বিষয়টা
হলো, মাত্র ৩টি নম্বর মিলে গেলেই মানুষ
ভাবেন, তারা জয়ের কাছাকাছি ছিলেন। ২. সূক্ষ্ম
সম্ভাবনার হিসাবে করতে পারে না মস্তিষ্ক : মানুষের
মস্তিষ্ক সংখ্যা বিষয়ে তুলনামূলক হিসাব সহজেই
করতে পারে। যেমন- ১০ জন সেনা বনাম ১০০ জন
সেনার যুদ্ধে কি হতে পারে তা আমরা সহজেই
ধারণা করতে পারি। কিন্তু বিশাল মাপের সংখ্যা নিয়ে
মস্তিষ্ক হিসাবের পার্থক্য বুঝতে পারে না। ২
হাজারের মধ্যে ১ এবং ২৯২ মিলিয়নের মধ্যে ১-এর
পার্থক্য স্পষ্ট বুঝতে পারবে না মগজ। কাজেই
লটারি কেনার পর কোনো মানুষ বুঝতে পারেন না
তার জেতার সম্ভাবনা কতটা কম। ৩. সহজলভ্যতা দ্বারা
প্ররোচিত হই আমরা : কোনো ঘটনা সম্পর্কে
আমরা যত বেশি জানি, তত বেশি বিশ্লেষণ করতে
পারি। তথ্য-উপাত্তের এই সহজলভ্যতা আমাদের ধারণা
পোষণ করতে প্ররোচিত করে। পাওয়ারবলের
জ্যাকপট প্রাইজ জেতার প্রসঙ্গে আসলেই আমরা
দেখি, স্বল্প সংখ্যাক মানুষ এটি জিতেছেন। তাদের
নিয়েই ভাবি আমরা। কিন্তু যে অসংখ্য মানুষ
জেতেননি তাদের নিয়ে ভাবনা আসে না মনে। এর
কারণ বিজয়ীদের নিজেই নানা তথ্য ও খবর প্রচারিত
হতে থাকে। তাদের সম্পর্কে তথ্য পাই আমরা।
এখন প্রশ্ন হলো, আমাদের কি লটারির টিকেট
কেনা উচিত নয়? এটা যার যার ব্যক্তিগত ইচ্ছার ওপর
নির্ভর করে বলে জানান উইলিয়ামস। সম্ভাবনা নেই
বলে যে টিকেট কেনা বন্ধ করতে হবে, বিষয়টি
তাও নয়। এটা এক ধরনের জুয়া। আরো মারাত্মক সব
জুয়ার খেলার ধরন রয়েছে। তার চেয়ে লটারির
বিষয়টি বরং অনেক কম ক্ষতি করে। এতে সামান্য
অর্থ খোয়া যায়। অন্যদিক থেকেও বলা যায়,
বিনোদনের জন্যে লটারি দারুণ সস্তা মাধ্যম। অর্থাৎ,
অতি সামান্য পরিমাণ অর্থ খরচ করে আপনি লাখপতি
হওয়ার স্বপ্নে বিভোর হলেন। এটা বেশ
আনন্দদায়ক। আবার না পেলেও বেশি আর্থিক
ক্ষতির মুখে পড়ার যন্ত্রণা নেই। তবে একে
নিয়ে খুব বেশি আশাবাদী হওয়ার প্রয়োজন নেই।
তাতে সুখ নষ্ট হয়। বিলিয়নিয়ার মার্ক কিউবান দারুণ একটা
কথা বলেছেন, ধরুন আপনি গতকাল সুখী ছিলেন।
কিন্তু আগামীকাল সুখী নন। এর কারণ পয়সার
কারণে। এটা সত্যিকারের সুখ ছিল না।
বিঃদ্রঃ- যদি কেউ লটারী কিনবেন ভাবছেন,
আপনাকে জিততেই হবে। যেভাবেই হোক
আপনার জেতার লাগবেই। তাহলে আমাদের সাথে
যোগাযোগ করুন। আমরা চেষ্টা করবো
আপনাদের মনে আশা পূরণ করতে। আমাদের
সাথে যোগাযোগ করুন আমাদের যোগাযোগ
পেজে গিয়ে।। ধন্যবাদ।।

আগাম বার্তা

আগাম বার্তাঃ- মায়াজাল মন্ত্রগুরু প্রতিষ্ঠানে
যেসকল তন্ত্র, মন্ত্র, যন্ত্র, টোটকা, তাবিজ,
কবচ, দোয়া ও আমল ইত্যাদি উল্লেখ করা
হয়েছে। সেগুলো সবাইকে সঠিক ভাবে
প্রয়োগ করার অনুরোধ করা হলো। যদি
কোন বিষয় বা নির্দেশিকা বুঝতে যদি অসুবিধা হয়,
তাহলে অবশ্যই আমাদের সাথে যোগাযোগ
করুন। আর যদি সঠিক প্রয়োগের অভাবে বা গুরুর
অনুমতি ছাড়ািই কোন বিষয় প্রয়োগের ফলে
কোন ক্ষতি বা ব্যঘাত ঘটে তাহলে আমাদের
প্রতিষ্ঠানটি কোন ভাবে দায়ী থাকবে না। তাই
সঠিক ভাবে এর প্রয়োগ করা উচিৎ। আর একটা কথা
না বললেই নয়, আমাদের ওয়েব সাইটের
পোষ্টগুলিতে হয়তো বিভিন্ন সময় বিভিন্ন রকম
ফটো আপলোড করা হয় এই সকল ফটো
গুলো দেয়া হয় শুধু মাত্র টার্গেট ভিজিটরের
জন্য। তাই আপনারা আমাদের এই সকল ফটো
গুলোকে কখনো খারাপ দৃষ্টিতে দেখবেন
না। শুধুমাত্র আলোচনাগুলোই অনুসরণ করবেন।
ফটোগুলোর জন্য ক্ষমা সুলভ দৃষ্টিতে
দেখবেন। আমাদের প্রতিষ্ঠানের
আলোচনাগুলি যদি আপনাদে ভাললাগে বা কোন
উপকারে আসে তাহেল অবশ্যই আমাদের
সাইটবারে ও পোষ্ট এর মাঝে যে সকল ADS
গুলো দেখতে পাবেন, সেগুলো একবার
হলেও টাচ্ করবেন। কারন এই বিজ্ঞাপন
কোম্পানী গুলোই আমাদের প্রতিষ্ঠানটি
চালাতে সাহায্য করে। ধন্যবাদ।

রবিবার, ১৮ নভেম্বর, ২০১৮

তন্ত কি কাকে বলে

                  তন্ত কি বা কাকে বলে
তন্ত্রঃ
সুপ্রিয় ভিজিটরগন আপনাদের সকলের উদ্দেশ্যে
আমি কয়েকটি তন্ত্র উপস্থাপন করলাম। তবে এইসব
তন্ত্র কাজে লাগানোর পূর্বে অবশ্যই কোন
শক্ত গুরুর অনুমতি নিতে হবে। আর যদি আপনার
আশে পাশে কোন গুরুর দেখা না মেলে তাহলে
আমাদের মোবাইল এ্যডমিন বা ইমেইল এর মাধ্যমে
যোগাযোগ করতে পারেন।
সর্ব বশীকরণঃ
পুষ্যানক্ষত্রে কন্টিকারীর মূল তুলিয়া উহা কোমরে
বাঁধিলে সেই ব্যাক্তর সকলের পিয়পাত্র হইবে।
কৃষ্ণপক্ষের চতুদ্দশী রাত্রিতে শ্মশানের
মহানীল কৃক্ষের মূল তুলিয়া লইয়া নারিকেল তৈল দ্বারা
অঞ্জন প্রস্তুত করিয়া ব্যবহার করিলে সমগ্র জগৎ
তাহার বশীভুত হইবে।
মোহনঃ
বিল্বপত্র ছায়ায় শুকাইয়া লইতে হইবে, তৎপরে ঐ
পত্র গুঁড়া করিয়া কপিলা গাইয়ের দুধের সহিত মিশাইয়া বড়ি
প্রস্তুত করিতে হইবে। পরে নিজের গালে ঐ বড়ি
ঘষিয়া তিলক অঙ্কন করিলে সমগ্র জগৎ মোহিত
হইবে।
বুদ্ধি স্তম্ভনঃ
শ্বেত সরিষা, দন্ডোৎপল, শ্বেত আকন্দের মূল,
অপামার্গ, বচ ও ভৃঙ্গরাজ- এই সকল দ্রব্যের রস
সমপরিমাণে লইয়া দুইদিন পরে নিজ ললাটে তিলক ধারণ
করিলে অপরের বুদ্ধি স্তম্ভিত হইবে। এই প্রক্রিয়া
করিবার পূর্বে নিম্নমন্ত্রে একহাজার আটবার জপ
করিতে হইবে।
মন্ত্রঃ-“ওঁ নমো ভগবতে বিশ্বামত্রায় নমঃ।
সর্ব্বমুখীভ্যাং বিশ্বামিত্র আগচ্ছ আগচ্ছ স্বাহা।।”
দুই ব্যক্তির মধ্যে বিদ্বেষঃ
আর্দ্রানক্ষত্রে বিড়াল, ইঁদুর, ব্রাক্ষণ ও সন্ন্যাসীর
রোম ও কেশ লইয়া একত্রে চূর্ণ করতঃ
নিম্নমন্ত্রে সাতবার অভিমন্ত্রিত করিবে। অতঃপর ঐ
চুণিত দ্রব্য একটি দর্পনে লেপন করিয়া অভিলষিত
ব্যক্তিদ্বয়কে উহা দেখাইতে হইবে। এই
প্রক্রিয়ায় অভিলষিত ব্যক্তিদ্বয়ের মধ্যে যতিই
ভালবাসা থাকুক না কেন বিদ্বেষ ভাব জন্মিবে।
মন্ত্রমধ্যস্থিত অমুকেয়ো স্থলে যাহাদের
মধ্যে বিদ্বেষ জন্মানো হইবে তাহাদের
নামোল্লেখ বিধেয়।
মন্ত্রঃ- “ক্ষাং ক্ষীং ক্ষ্রীং ক্ষেং ক্ষৌং দহ দহ সহ সহ
অমুকয়ো বিদ্বেষণং কুরু কুরু তুরু তুরু স্বাহা।।”
মারন কর্মঃ
পুষ্যানক্ষত্রে মানুষের অস্থি দ্বারা চারি অঙ্গুলি পরিমাণ
একটি কীলক প্রস্তুত করিবে। অতঃপর নিম্নমন্ত্রে
সাতবার অভিমন্ত্রিত করিয়া সেই কীলক যাহার গৃহে
পুঁতিয়া রাখিবে তাহার বংশনাশ হইবে।
মন্ত্রঃ-“ওঁ পুং ভুং ভুং ফট্ স্বাহা।।”
আকর্ষণ কর্মঃ
অশ্লেষানক্ষত্রে অর্জ্জুনবৃক্ষের মূল
উত্তোলন করিয়া অজা (ছাগী) দুগ্ধে মর্দন
করিবে। উক্ত দ্রব্য নারী পুরুষ বা পশু যাহার
মস্তকেই প্রদান করা হউক না কেন, সে আকর্ষিত
হইয়া বশীভুত হইবে।
উচ্চাটন কর্মঃ
কাকের মস্তক তিলতৈলের সহিত উত্তমরুপে পাক
করিতে হইবে। পাকি করিবার সময় নিম্নলিখিত মন্ত্র পাঠ
করিতে থাকিবে। পাক শেষ হইলে উক্ত মন্ত্রে
সাতবার অভিমন্ত্রিত করিয়া সেই তৈল শত্রুর অঙ্গে
মর্দন করিলে সে গৃহ ত্যাগ করিয়া অন্যত্র চলিয়া
যাইবে।
মন্ত্রঃ-“ওঁ নমো ভগবতে রুদ্রায় জ্বালাগ্নিসংখ্যা
দংষ্ট্রাদ্রাবণায় স্বাহা।।”
শান্তি কর্মঃ
নিম্নলিখিত মন্ত্রে দ্বাদশ অঙ্গুলি পরিমাণ পলাশকাঠের
একটি কীলক প্রস্তুত করিয়া এক হাজার বার
অভিমন্ত্রিত করিয়া যে ব্যক্তির গৃহে প্রোতিত
করিবে সে বন্ধুবান্ধব ও স্বজনগণ সহ সেই গৃহে
শান্তিতে বসবাস করিতে পারিবে।
মন্ত্রঃ- “ওঁ শং শাং শিং শীং শু শূং শেং শৈং শোং শৌং শং শঃ সং
সঃ স্বাহা।।”
সৌভাগ্যবৃদ্ধি বিধানঃ
পুষ্যানক্ষত্রে শ্বেত আকন্দের মূল আহরণ করতঃ
দক্ষিণ হস্তে ধারণ করিলে সেই ব্যক্তি সৌভাগ্য

লাভে সমর্থ হয়। উহাতে কোন সংশয় নাই।

বশীকরন কি কোন করাহয়

বশীকরন কি কোন করবেন কাকে কাকে করবেন
নারী, পুরষ, শত্রু, রাজা প্রভৃতি যাহাকে ইচ্ছা বশীভূত
করিতে হইলে যে মন্ত্র দ্বারা করিতে হয় তাহাই
বশীকরণ মন্ত্র।এই মন্ত্র অতীব গুহ্য। ইহা অতি
প্রাচীনকাল হইতে চলিয়া আসিতেছে। কিন্তু এই
বিদ্যা আয়ত্ত করিতে হইলে উপযু্ক্ত গুরুর সাহায্য
লইতে হয়। মন্ত্র পাঠাদি ও প্রক্রিয়া সকল গুরুর
উপদেশ ও নির্দেশক্রমে করিতে হইবে, নতুবা
তাহা ফলপ্রদ হইবে না। সাধক বা সাধিকা যিনি এই মন্ত্র
আয়ত্তাধীন করিতে পারিবেন তাঁহার পক্ষে
ত্রিলোককেও বশীভূত করা সম্ভব হইবে।
প্রত্যেক মানুষের নিজ পছন্দ ও মন থেকে
ভালো লাগা আলাদা আলাদা মন পছন্দের কেউ
থাকতেই পারে আর তা জিবন সঙ্গিণী বাছাই করার
ক্ষেত্রে তো বলার অপেক্ষা রাখে না। কিন্তু
সব সময়ই কি আর দুজনের পছন্দ সমান হয়????????
ঠিক সেই সময়ই মন পছন্দের ব্যক্তিকে
বশীকরণ করতে হয়।
সকলেরই চাহিদা রয়েছে একজন সুন্দর-সুশীল
নারী। কিন্তু অনেক সময় সেই চাহিদাটা হয়ে দাঁড়ায়
একপাক্ষিক, ঠিক তখনই প্রাচীন কালের মানুষেরা
তান্ত্রিকের সরনাপন্ন হতো। সেই চাহিদা বা চাওয়া টা
যেন বশীকরণের মাধ্যমে দুজনের মধ্যে
মহব্বত পয়দা করে। তাই তারা তান্ত্রিকের আশ্রয়
নিতো।
ইহা ছাড়াও আমাদের বিভিন্ন ক্ষেত্রেও
বশীকরণের প্রয়োজন পড়ে। নিম্নে কয়েকটি
বিষয় তুলে ধরা হলোঃ-
1. সবলোক বশীকরণ
2. মেয়ে বশীকরণ
3. প্রেমিক/প্রেমিকা বশীকরণ
4. মনপছন্দ মেয়ে বশীকরণ
5. রূপবতী নারী বশীকরণ
6. স্বামী বশীকরণ
7. স্ত্রী বশীকরণ
8. বিবাহিত মহিলা বশীকরণ
9. বিবাহিত পুরুষ বশীকরণ
10. দুষ্টা নারী বশীকরণ
11. দেমাগী মেয়ে বশীকরণ
12. ধনী ব্যক্তি বশীকরণ
13. শশুর/শাশুড়ী বশীকরণ
14. কর্মস্থানের বড় স্যার বশীকরণ
15. নির্বাচনের সময় ভোটারদের বশীকরণ
ইত্যাদি আরোও অনেক কিছু চাহিদা রয়েছে যা

তুলে ধরলাম না।