শুক্রবার, ২৪ এপ্রিল, ২০২০

সুন্দরী ‌মেয়ে বশীকরন


                   
  সুন্দরী ‌মেয়ে ‌বশীকরণ মন্তঃ
এই মন্ত্র আজ পর্যন্ত বিফলে যায়নি। ১০০% গ্যারান্টি সহকারে কাজ হবে।
মন্ত্রঃ 
বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম। চন্দ্র বান্ধি সূর্য বান্ধি" বান্ধি অমুকের মন- মনের উপর দিলাম আমি; মীম হরফের অরপন। ইয়া লাম মারলাম ছুরে- নূনে দিলাম কষ" ইয়া ক্বাফ হরফের চোটে- অমুক হয় আমার বশ। তা শিন ওয়া হার" সঙ্গে দিলাম আলিফ বা- মীম হরফ দমের সাথে- আমার দেওয়ানা হয়ে যা। দোহাই লাগে আলী- মা ফাতেমার নিবেস" অমুক আমার হবে বশ- মোস্তফা নবীর আদেশ। বাক্যের দাপটে বাক্য নড়ে" বাক্য যদি লড়ে চড়ে- আল্লাহর বাক্যের কুরআন; সাত জাহান্নামের আগুনে পোড়ে।

নিয়মঃ 
মন্ত্র ৭৮৬ বার পাঠ করে সিদ্ধি করতে হবে। তারপর যে মেয়েকে বশ করতে চান তার দিক হয়ে মন্ত্র ৩০১ বার পাঠ করতে হবে। গুরুর অনুমোতি নেওয়া প্রয়োজন।

বিস্তারিত জানার জন্য আমাদের টেলিফোন নাম্বারে ফোন দিতে পারেন। সবচেয়ে কম কলরেটে কথাবলুন দিন-রাত ২৪ঘন্টা।যোগাযোগ করবেন । তম্ত মন্ত কালো জাদুর তাবিজ টোটকার মাধমে 100%গ্যারান্টিতে তদবীর করা হয় ..যে কোন কঠিন কাজ 3/5 দিনে সমাধান করা হয়ে যেমন .বশীকরন বিদ্যা☆☆
☞ প্রেমিক/প্রমিকা বশীকরন 12 ঘন্টায় ৷
☞ স্বামী/স্ত্রী বশীকরন করতে চান?
☞ পরকীয়া ঠেকাতে চান?
☞ হারানো ব্যাক্তিকে ফিরে পেতে চান?
☞ কাঙ্খিত ব্যাক্তির সাথে আপোষ করতে চান?
☞ শত্রুকে বিনাশ করতে চান!
☞ সন্তান হচ্ছেনা?
☞ বিবাহ হচ্ছেনা?
☞ কাউকে মতিভ্রম পাগল বানাতে চান?
☞ বিবাহ বিচ্ছেদ করতে চান?
সরাসরি কল করুন ☎ +88 01757786808

( পরী সাধনা )

.
...পরী সাধনা করার সহজ উপায় ও মন্ত।
তান্তিক গুরু ও কবিরাজ আজিজ রহমান।
যে কোন সাধনাই আপাত দৃষ্টিতে যতটা সরল মনে হয়
ততটা সরল নয়। সব সাধনার পিছনেই কিছু গোপনীয়
তথ্য থাকে যার সঠিক প্রয়োগ হলে তবেই সিদ্ধি লাভ
হয়। ভৌতিক জীবনে সৌন্দর্য্য ও নারী উভয়েরই
যথেষ্ট গুরুত্ব রয়েছে পুরুষ সমাজের কাছে। এই
সাধনায় সিদ্ধি লাভের দ্বারা সাধক এমন অনেক
কিছুই করতে পারে যা বিস্ময়কর। এই সাধনাটি মাত্র
৭ দিনের। কোন শুভ মুহুর্তে এটি শুরু করে চলবে ৭দিন
পর্যন্ত। ৭ দিনের মাথায় অনেক সময় তার আগেই পরী
এসে দেখা দেবে ( আমার নিজের বেলাতেই ৪
দিনের দিন দেখা দিয়েছিল), পরীর আশ্চর্য্য রুপ
যৌবন সাধককে চঞ্চল ও হতপ্রভ করে দিতে পারে।
তাই সাধককে এই সময়ে ধৈর্য্য ও সাহসে ভর করে
থাকতে হবে। পরী সাধককে দেখা দিয়ে তার
মনস্কামনা জানতে চাইবে। সাধক যদি এই সময়ে
সংযম না রাখতে পারে তাহলে তার এতদিনের
সাধনা নিষ্ফল হবে এবং তার ভয়ানক ক্ষতি হতে
পারে। এই সময় সাধক পরীর গলায় গোলাপ ফুলের
মালা দেবে। পরী মালা স্বীকার করলে সাধকের
বশীভূত হবে এবং সাধকের আদেশ অনুসারে কাজ
করবে। অতএব মন ঠিক রেখে, ধৈর্য্যশীল থেকে
সাধককে কাজ করতে হবে।
বিধিঃ সাধক শুদ্ধ জলে স্নান করে, জালীদার টুপি
পরে কোন শুক্রবার রাত ১১ টায় নিজের কোন একান্ত
ঘরে সবুজ রঙ্গের আসন পেতে নামাজের ভঙ্গিতে
বসবে।সারা শরিরে হিনা সুগন্ধি লাগিয়ে, এবং
ঘরকে সুরভিত করে সামনে তামার পাতে খোদাই
করা যন্ত্র টি রেখে উপরক্ত মন্ত্রটি জপ করতে শুরু
করবে। লোবানের ধুনী জ্বালাবে। এবং জপ করবে
তসবী মালায়। প্রতিদিন ১০০০ (এক হাজার) বার করে
জপ করতে হবে।জপ শেষে ঘর বন্ধ করে সেদিনের মত
সমাপ্ত। সরাসরি ঘুমাতে যাবে।।
মন্ত্রঃ “ওঁম নমো বিস্মিল্লাহী রহিমান রব্বে
ইন্নী মঙ্গল ফন্তসীর।।” পরী সাধনার তামার পাতের পরী যন্ত টি আমাদের থেকে নিতে হবে. .এই সাধনা কখনো বিফল হয় না আর হবেও না সঠিক নিয়মে আমল করলে সাধনা সফল হবে ১০০%গ্যরান্টি কারন এটা আমি নিজেও করে ছি। তান্তিক গুরু ওকবিরাজ আজিজ রহমান। যে কোন তন্ত মন্ত কালো যাদু জ্বিন পরী সাধনা ও এ্যাটক সাধনা শিখতে চান আজি যোগা যোগ করুন। আপনারা যে কোন দেশ
বা জেলা থেকে অনলাইনের মাধমে তন্ত মন্ত সাধনা
শিখতে পারেন। ও জ্বিন পরী চালন করে দেয়া হয়।
যোগা যোগ ইনবক্স বা শুধু ইমু নাম্বারে 01757786808 montrogurbd12@gmail.com
খুলনা খারিস পুর

প্রেমিক বা প্রেমিকার বিয়ে বন্ধ করার তদবীর

.
....প্রেমিকার ‌বিবাহ ‌বন্ধ ‌করুন

বিয়ে বন্ধ করার বিখ্যাত মন্ত্র

¶¶¶মন্ত্র যদিরাং বিধান তদতদরছরু তরীতান¶¶¶

মহা শক্তিধর নিশিদ্ধ নকশা ব্যবহার করে
যেকোন নারীর 5 বছরের জন্য বিয়ে বন্ধ
করা যায়!! আপনি যদি কোন নারীকে

ভালবাসেন তাকে এখন বিয়ে করতে
চাচ্ছেন না আরো পরে বিয়ে যাতে
অন্য কোথায় বিয়ে না হয় সে জন্য এ
তদবির ব্যবহার করতে পারেন!

বা কোন নারী আপনাকে ধুকা
দিয়েছে আপনার সাথে প্রতারনা
করছে তাদেরকে দাত ভাঙ্গা জবাব
দেওয়ার জন্য বিখ্যাত নিশিদ্ধ নকশা
ব্যবহার করতে পারেন!!

যা ব্যবহার করার সাথে সাথে বিয়ে
বন্ধ হয়ে যাবে এ নকশা পরিক্ষিত ও 100%
কার্যকর যা কখনো বিফল হবেনা!!

¶¶¶নকশা তৈরি করার নিয়ম¶¶¶

শনি মংগলবারের মৃত ব্যক্তির কাফনের
কাপড়ে নাজাম সেতারার সময় এ নকশা
ও মন্ত্রটি লিখে কালো ছাগলের
গোটা দিয়ে শনিবার রাতে কবরের
মাজখানে গেয়ে দিতে হবে!!
এবং যার বিয়ে বন্ধ করতে যায় তার
নাম ও মায়ের নাম লিখতে হবে!!
তাহলে তদবিরটি গাড়ানোর সাথে
সাথে বিয়ে বন্ধ হয়ে যাবে হাজারো
চেস্টা করেও কোন দিক দিয়ে বিয়ে

দিতে পারবে না!! চ্যালেঞ্জ করতে
পারি কোন কবিরাজ বা কোন
তান্ত্রিক কাটাতে পারবে না!!!

তম্ত মন্ত কালো জাদুর তাবিজ টোটকার মাধমে 100%গ্যারান্টিতে তদবীর করা হয় ..যে কোন কঠিন কাজ 3/5 দিনে সমাধান করা হয়ে যেমন .বশীকরন বিদ্যা☆☆

☞ প্রেমিক/প্রমিকা বশীকরন 12 ঘন্টায় ৷

☞ স্বামী/স্ত্রী বশীকরন করতে চান?

☞ পরকীয়া ঠেকাতে চান?

☞ হারানো ব্যাক্তিকে ফিরে পেতে চান?

☞ কাঙ্খিত ব্যাক্তির সাথে আপোষ করতে চান?

☞ শত্রুকে বিনাশ করতে চান!

☞ সন্তান হচ্ছেনা?

☞ বিবাহ হচ্ছেনা?

☞ কাউকে মতিভ্রম পাগল বানাতে চান?

☞ বিবাহ বিচ্ছেদ করতে চান?

সরাসরি কল করুন ☎ +88 01757786808/

সম্মানিত ভিজিটর আপনি কি দৈনন্দিন জীবনে হতাশা গ্রস্থ কিংবা চিন্তা টেনশনে মানসিক রোগা হয়ে গেছেন?

তাহলে আর দেরী না করে আজই আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন ৷ইমু .01757786808/ 

বৃহস্পতিবার, ২৩ এপ্রিল, ২০২০

জুয়া ও লটারী ‌জেতার তদবীর

                  জুয়া  ‌বা ‌লটারী ‌যেতার ‌তদবীর 

জুয়া বা লটারীতে জেতার জন্যঃ

বিধিঃ রবিবার যদি হস্তা নক্ষত্র হয়,

তাহলে একদিন আগে অর্থাৎ শনিবার

পাকুড় গাছকে তান্ত্রিক বিধি মত নিমন্ত্রন দিয়ে আসবে।

রবিবার প্রাতে মানে খুব সকালে তার মূল তুলে এনে

নিজের ডান বাহুতে বেঁধে জুয়া  বা

লটারীর টিকিট কিনলে সে সমানে জিতবে

তবে লটারীর ড্র হতে হবে তার পরদিনই এই কাজ করার আগে অবসই কোন গুরুর অনোমতি নিতে হবে বা আমাদের থেকে সঠিক নিয়ম কারন ভুজে নিতে হবে .দেশ বিদেশের যে কোন লটারী জেতার তদবীর করা হয় 100%গ্যারান্টিতে কালো জাদু ও জ্বীন চালানের মাধমে তদবীর করা হয় .যে কোন কঠিক কাজ 3/5 দিনে 100%গ্যারান্টিতে সমাধান করা হয় আপনারে যে কোন দেশ বা জেলা থেকে অনলাইনে তদবীর করতে পারেন .আজি যোগা যোগ করুন 01978142102/ 

এ্যাটক ‌সাধনা ‌কিবাবে করবেন

এ্যাটক
 এ্যাটক সাধনা করার উপায়।
প্রথমে।একটি শান্ত নিযুন রুম বা জায়গা।ঠিক করুন।যে খানে। আপনি প্রতি দিন।১৫/২০মিনিট।একা থাকতে পারেন। সাধনা শুরু করার আগে পাক পবিত্ত হয়ে নিন। তার পরে। একটি পবিত্ত আসন বিছিয়ে নিন। তার পরে। আগর বা মোমবাতি জালান। তার পরে।ছবি টির মতো করে। বসুন। এক মনে। ১০ বার জোরে জরো নিস্ষাস নিন। তার পরে চুখ বন্ধ করুন।মন থেকে সকল চিন্তা ভাবনা যেরে ফেলুন। মনে মনে ভাবুন
।আপনি এখন। মহা যাদুর জগতে আসেন।আপনার আসে পাসে কেউ নেই। ভাবুন আপনি দিরে দিরে এখন আকাশে শুনে বেসে বেরা চ্ছেন। তার পরে। এক মনে বিশ্বাস ও ভক্তিসহ মন্ত টি ৬মিনিট পরুন। মন্ত টি হলো ইযা আলহাবু। এই কুরানের মন্ত টি ৫ মিনিট বলার পরে। এক মনে ধ্যান করুন।আপনি জীবনে কি কি পেতে চান। বা কেরকম বিদ্যা লাশী হতে চান। তার পরে কল্পনা করুন। আপনি সব পেয়ে গেছেন ও আপনার মাযে এক অলৌকিক শক্তি বর করে ছে। এমক কিছু ধ্যান করুন। ১৫ মিনিট বা বেসি ও করতে পারেন। এবাবে। ২১দিনে। প্রিতি দিন।  এক সময় হতেহবে।।  দিরে দিরে আপনার বিতর অলৌকিক শক্তি জাগত হতে থাকবে।
তবে আপনারা যারা এই এ্যাটক সাধনা করতে চান আমাদের গুরু জির অনমতি নিয়ে চন্ডিবরন করতে হবে।
না হলে সারা জীবন সাধনা করলেও কোন ফল পাবেন না
এ্যাটক সাধনা করার আগে আমাদের কাজ থকে আপনাকে একটি তদবির নিতে হবে। তা আপনার ডান হাতে দাথতে হবে। এর পরে সাধনা শুরু করতেনহবে।
তার পরে আপনার মাযে দিরে দিরে অলৌকিক শক্তি জাগত হতে শুরু করবে। 
আপনার এই অলৌকিক শক্তির কথা গোপন রাখতে হবে।
এ্যাটক সাধনার তদবির টি মাদের কাজ থেকে নিতে হাদিয়া প্রথান করতে হবে।।
এ্যাটক। ও আধ্যাত্নিক বিদ্যা।
জ্বিন। পরী সাধনা। ও যে কোন বিদ্যা।
১০০%গ্যারান্টিতে প্রশিক্ষন দেয়া হয়।
আপনারা যে কোন দেশ বা জেলা থেক অনলাইনোর 
মাধমে প্রশিক্ষন ও তদবির করতে পারেন।
তন্ত মন্ত কালো যাদু ও জ্বিন চালানের মাধমে কাজ করা
হয়। যে কোন কাজ ৩/৫দিনে গ্যারান্টিতে তদবির করা হয়। ‌‌যোগা ‌‌যোগ . 01757786808/

খুলেফেলুন থার্ড আই বা তৃতীয় নয়নঃ

.
...

জাগ্রত করুন তৃতীয় নয়নঃ

আপনি আমাকে যেভাবে দেখেন কিংবা আমি আপনাকে যেভাবে দেখি এদেখার বাহিরেও একজন আরেক জনকে দেখার জন্য স্বাভাবিক ভাবে এই দেখার জন্য আরেকটি চোখের প্রয়োজন পড়ে। আপনি কি জানেন আপনার জিবনের অধিকাংশই লুকিয়ে আছে গোপনীয়তার রহস্যে। আজ আমরা সেই রহস্যের গুহায় ঢুকবো। আর জেনে নিবো কিভাবে আপনার গোপনীয়তার রহস্য জানতে পারবেন। কথাগুলো আপনার কাছে খুব কঠিন মনে হতে পারে! আপনার মতো করে যদি আমি বলি তাহলে বলবো তৃতীয় নয়নকে জাগ্রত করা সম্পর্কে বা Third eye সম্পর্কে।
আপনি আমি কেউই জানিনা যে, আমাদের মাঝে এক প্রকার শক্তি লুকিয়ে আছে। যার দ্বারা অসম্ভবকে সম্ভব করা মাত্র কিছু সময়ের ব্যপার। কিছু মানুষ রয়েছে যার চোখ বন্ধ বা রাতের গুড গুডে অন্ধকারে দেখতে পায়, এদের মধ্যে যে প্রকার শক্তি কাজ করে তার একমাত্র উৎস হলো তার তৃতীয় নয়ন। তা কোন কোন সভ্যতায় জ্ঞানের চোখ নামেও পরিচিত ছিলো। যেসকল ব্যক্তি অন্যের চোখের দিক তাকিয়ে তার ভবিষ্যৎ বলতে পারে ও অন্যের চোখের দিক তাকিয়ে তার মনকে পড়তে পারে সেসকল ব্যক্তি অবশ্যই সৃষ্টিকর্তার আর্শিবাত পুষ্ট। অর্থ্যাৎ তাদের তৃতীয় নয়ন বা ষষ্ঠ ইন্দ্রীয় সদাই জাগ্রত। তবে আপনারা যাহারা এখন বিশ্বাস করতে পারছেন না। তারা জেনে রাখুন থার্ড আই নামে এক প্রকার শক্তি চিরকাল ধরে ত্রিভূবনে তার শক্তি দেখিয়ে গেছেন। এখনো দেখাচ্ছে। হলিউডের ছবির যেসব কাল্পিনিক দৃশ্য দেখে থাকি সেগুলো কখনো বাস্তবে রুপান্তরিত করা সম্ভব নয় শুধু একমাত্র থার্ড আই এর মাধ্যমে করাই সম্ভব। সত্যিকার অর্থে এর অনেক অস্তিত্ব রয়েছে ও তার বৈজ্ঞানিক ব্যখ্যা ও রয়েছে। তাহলে আর দেরি না করে আমরা তৃতীয় নয়নের জ্ঞানের গভীরে ডুব দেই। বেশ কিছু ক্ষমতার সন্যিবেশিত রুপকে আমরা তৃতীয় নয়নের শক্তি বলেই মানি। তৃতীয় নয়ন জাগ্রত করে অনেক অলৌকিক কাজ সাধন করা সম্ভব। তবে সে ক্ষেত্রে আপনার প্রয়োজন হবে তিক্ষ্ন মনোসংযোগ, তৃতীয় নয়ন উচ্চতর ও সচেতনার পথ হিসেবে পরিচিত। পূর্ব পশ্চিম ও আধ্যাত্মিক ঐতির্হ্যে তৃতীয় নয়ন ভেতরের চোখ নামেও পরিচিত। তৃতীয় চক্ষুকে সাধনা, ধ্যান, দৃঢ় মনোসংযোগ, সুশিল চিন্তা, আত্ম মনোবল, প্রচুর ধৌর্য্য বা ত্রাটক দ্বারাই জাগ্রত করা যায়। যারা তাদের তৃতীয় নয়নকে জাগ্রত বা উন্নয়ন করেছে। তারা শিরচ নামে পরিচিত। হিন্দু ধর্ম ও বৌদ্ধ ধর্মের জ্ঞান মুক্তির উপায় হিসেবে এর ব্যবহার করা হয়ে থাকে, যা জ্ঞান চক্ষু হিসাবে উল্লেখ করা হয়। আমি প্রথমেই বলেছিলাম আপনার জিবনের অধিকাংশই গোপনীয়তায় লুকিয়ে রয়েছে। সেই গোপনীয়তা জানার জন্যই আপনাকে তৃতীয় নয়নের আধ্যাত্মিক ক্ষমতা অর্জন করা দরকার। আর যদি আপনি তৃতীয় চক্ষু কে জাগ্রত বা উন্নয়ন করতে চান! তবে আপনার হৃদয়কে পরিষ্কার করতে হবে। কারন তৃতীয় নয়ন শক্তি সঞ্চয়ের অধিকাংশই জ্বালানী হিসাবে কাজ করে পরিষ্কার হৃদয় বা মন কিংবা সুশিল চিন্তা শক্তি হতে। এখন তাহলে জেনে নেয়া যাক এটি মাধ্যমে কি কি কাজ করা সম্ভব। অর্থ্যাৎ আমরা তৃতীয় নয়নের শক্তির দ্বারা কি কি কাজ করতে পারি বা পারবো। তৃতীয় নয়ন নিয়ে বিজ্ঞানের যে শাখা টি কাজ করে যাচ্ছে। তা হচ্ছে প্যারাসাইকোলজি। তৃতীয় নয়নের শক্তিকে তারা কয়েক টি ভাগে বিভক্ত করেছে বিশ্লেষনের জন্য। এই সকল বিজ্ঞানীরা তৃতীয় নয়নের অলৌকিক বা দূরদর্ষী ক্ষমতা নিয়ে পর্যালোচনা করেন। তবে তা পুরোপুরি ভাবে বিজ্ঞান সম্মত। কয়েক টি ভাগের একটি ভাগ হচ্ছে টেলিপ্যথি, অর্থ্যাৎ মানুষের মনের কথা জানা। যারা সত্যি সত্যিই অন্যের আত্মা দেখতে পায় ও অন্যের মনের কথা বলতে পারে অন্যের চোখের দিকে তাকিয়ে তার মনকে পড়তে পারে কিংবা নিজের চিন্তা ভাবনা গুলো অন্যের মস্তিষ্কে ট্রান্সফার করতে পারে অন্যকে নাজানিয়ে, কাউকে দেখার আগেই তার সম্পর্কে ভবিষ্যৎ বলতে পারা ও তার বর্তমান সম্পর্কে বাস্তব ধারনা প্রকাশ করা। তারই আর একটি বিষয় হচ্ছে যেকোন বস্তু বা ধাতব পদার্থকে একবার দেখে তার উপর নিজের শক্তি প্রয়োগ করা, কোন ধরনের স্পর্শ ছাড়াই সেই বস্তুকে এক স্থান হতে অন্য স্থানে ট্রান্সফার করা ইত্যাদি। সবচেয়ে মজার যে বিষয় তা হচ্ছে একই ব্যক্তি কোন স্থানে ধ্যনে মগ্ন থাকা অবস্থায় আবার সেই ব্যক্তিই অন্য স্থানে বসবাস করা কিংবা তার সকল কিছু বা ব্যক্তি জিবন চলমান থাকা। এই বিষয়টি পরে প্যারালাল ইউনিভার্সের মধ্যে। আমি আর ঐ দিকে না গিয়ে তৃতীয় নয়ন নিয়ে আলোচনা করি। তৃতীয় নয়নের মাধ্যমে আপনি অনেক ধরনের অসম্ভব কাজ সম্ভব করতে পারবেন।
যে কাউকে নিজের মনের কথা গুলো আপনি বলতে পারবেন অন্যের মনের কাছে।
যে কাউকে ভালবাসার কথা গুলো বলতে পারবেন খুব সহজে।
আপনার শত্রুকে আপনি মনের টানে সদরে আনতে পারবেন।
যেকোন মেয়ে বা প্রেমিকাকে কিংবা আপনার পছন্দের মানুষকে আপনার মনের কথাগুলো বলতে পারবেন এর মাধ্যমে।
সবারে কাছে প্রিয় ব্যক্তি হিসেবে সারাজিবন কাটিয়ে দিতে পারবেন।
সবচেয়ে ফলপ্রদ বিষয়টি হচ্ছে অনেক অর্থ সম্পদের মালিক হতে পারবেন।
আপনার ভবিষ্যৎ সম্পর্কে আপনি নিজেই অবগত থাকবেন।
অন্যের ভবিষ্যৎ জানতে পারবেন বা বলে দিতে পারবেন।
যেকোন ব্যক্তিকে নিজের কাছে টেনে আনতে পারবেন।
বিভিন্ন রোগ হতে মুক্তি পেতে সক্ষম হবেন।
ইত্যাদি অনেক অসম্ভব কাজ করা সম্ভব করতে পারবেন।
তৃতীয় নয়নের শক্তি অজর্নের জন্য আপনি যদি ত্রাটক প্রশিক্ষন নিয়ে থাকেন তাহলে আপনার ততই সুবিধা হবে। ত্রাটক বিদ্যার অনেক অংশে রয়েছে তৃতীয় নেত্রের অধ্যায়। তাই আমি আপনাকে বলতে চাই ত্রাটক হচ্ছে তৃতীয় নয়নের কাছে প্রবেশ করার এই সফল কামী রাস্তা। শুধু ত্রাটক বিদ্যার দ্বারা এই কাজ সম্পন্ন হবে তা কিন্তু নয়। আরো অনেক ধরনের উপায় রয়েছে তবে বর্তমান বিশ্বে ত্রাটক তৃতীয় নেত্রের জন্য খুবই ফল দায়ক। আপনারা চাইলে আমাদের প্রতিষ্ঠান থেকেও ত্রাটক প্রশিক্ষন নিতে পারেন। ত্রাটক প্রশিক্ষনের জন্য আমাদের প্রতিষ্ঠান দীর্ঘদিন যাবৎ কাজ করে চলছে। লজ্জাতুন নেছা দিচ্ছে ত্রাটক প্রশিক্ষনে বিশেষ মূল্য ছাড়।

.স্ত্রী বশীকরণ মন্ত্রঃ- ৩


স্ত্রী বশীকরণ মন্ত্রঃ

হ্যালো জানিয়ে আগের মতোই আজকেও শুরু করছি, আপনাদের সকলকে আমন্ত্রন জানাচ্ছি আমাদের আজকের আলোচনায়, আমাদের আজকের আলোচনা স্ত্রী বশীকরণ মন্ত্র অর্থাৎ অবাধ্য স্ত্রীকে বশ করা বা সেসকল ভাইদের স্ত্রীরা তাদের কথা শুনে না, স্বামীর কথা মতো চলে না, পরিবারের সকলের সাথে খারাপ ব্যবহার করে, শশুর শাশুড়ীর সাথে খারাপ ব্যবহার করে অথবা স্বামীকে ছেড়ে অন্যের সাথে অবৈধ সম্পর্ক্য স্থাপন করে, যাহা সকলের কাছে মান-সম্মান হানি কারক। সমাজে এমন ও স্ত্রী আছে যারা স্বামীকে ভালোবাসার কথা মুখে বলে আর অন্তরে ভালোবাসে অন্য কাউকে এরকম অবস্থায় আপনি পড়লে কিংবা স্ত্রীর ব্যবহারে আপনি অসন্তুষ্ট হলে আপনি এই সকল মন্ত্র ব্যবহার করতে পারেন। তবে আমাদের আজকের আলোচনার মন্ত্র গুলো খুবই কঠিন প্রয়োগ বিধি। তাই আমরা এক সাথে চারটি মন্ত্র ও তার প্রয়োগ বিধি প্রকাশ করা হলো। তবে এসকল মন্ত্রগুলোর প্রয়োগ বিধি আপনাদের যদি কষ্ট সাধ্য হয়ে পড়ে। আর যদি আপনারা এই সকল সমস্যার সমূখীন হন। তাহেল আপনি অবশ্যই আমাদের প্রদত্ত ওয়েব সাইটের মোবাইল এ্যডমিনের সাথে যোগাযোগ করুন। অথবা এ্যডমিনের সাথে ইমেইলের মাধ্যমে যোগাযোগ করুন। চলুন তাহেল মন্ত্র ও তার প্রয়োগ বিধি সম্পর্কে  জেনে নেয়া যাক।

  স্ত্রী বশীকরণ মন্ত্র-১

মন্ত্রঃ-“ওঁ হ্রীং মহামাতঙ্গীশ্বরী চান্ডালিনী অমুকীং পচ পচ দহ দহ মথ মথ স্বাহা”
চন্দ্র বা সূর্য গ্রহনের দিন উক্ত মন্ত্র ১০,০০০ (দশ ‍হাজার) বার জপ করে সিদ্ধ হতে হবে। মন্ত্রে অমুকীং স্থলে যাকে বশ করবে, সেই নারীর নাম উল্লেখ করতে হবে। তারপর যে কোনও রবিবার পুনরায় ধূপ-দ্বীপ জ্বেলে শুদ্ধবস্ত্রে ১০০৮ (এক হাজার আট) বার জপ করে, উক্ত মন্ত্রে দুগ্ধ ও চিনির সাহায্যে ১০৮ বার হোম করলে সেই নারী বশীভূতা হবে।

স্ত্রী বশীকরণ মন্ত্রঃ- ২

মন্ত্রঃ-“হ্রাং অঘোরে হ্রীং ঘোর ঘোরতরে সর্বং সর্বে নমস্তে রুপে হ্রঃ ঐং হ্রীং ক্লীং চামুন্ডেয়ৈ বিচ্চে বিচ্চে।”
চন্দ্র বা সূর্যগ্রহনকালে উক্ত মন্ত্র ১০০০০ (দশ হাজার) বার জপ করলে মন্ত্র সিদ্ধ হবে। তারপর যাকে বশ করতে হবে, সেই নারীকে নিমন্ত্রণ করে এনে উক্ত সিদ্ধ মন্ত্রদ্বারা খাদ্যদ্রব্য ১০৮ বার অভিমন্ত্রিত করে খাওয়ালে, সেই নরী সবসময় বশীভুতা থাকে।

স্ত্রী বশীকরণ মন্ত্রঃ- ৩

মন্ত্রঃ-“ওঁ কুম্ভনী স্বাহা।”
চন্দ্র বা সূর্যগ্রহণ কালে উক্ত মন্ত্র ১০,০০০ (দশ হাজার) বার করে সিদ্ধ হতে হবে। তারপর কোনও সুগন্ধযুক্ত ফুলে (চাঁপা, গোলাপ প্রভৃতি) ১০৮ বার অভিমন্ত্রিত করে যে নারীকে সেই ফুলের ঘ্রাণ নেওয়াবে, সেই নারী অবশ্যই বশীভূতা হবে।

স্ত্রী বশীকরণ মন্ত্রঃ- ৪

মন্ত্রঃ-“ওঁ নমঃ ক্ষিপ্রকামিনী অমুকীং মে বশমানয় স্বাহা।”
চন্দ্র বা সূর্যগ্রহণকালে উক্ত মন্ত্র ১০,০০০ (দশ হাজার) বার জপ করলে মন্ত্র সিদ্ধ হবে।
মন্ত্রে ‘অমুকীং’ স্থলে অভিলষিত নারীর নাম উল্লেখ করতে হবে।
এইভাবে মন্ত্রসিদ্ধির পর প্রাতঃকালে দাঁত মেজে মুখ ধুয়ে একটি ঘটিতে জল রেখে, উক্ত মন্ত্রদ্বারা ১০৮ বার অভিমন্ত্রিত করে সেই জল নিজেই পান করবে, ৭ দিন প্রত্যহ এই ক্রিয়া করলে সেই নারী বশীভূতা হবে।

ইহা ছাড়াও আমাদের প্রতিষ্ঠান আপনাদেরকে যে কোন সমসায় সমাধানের জনো সাহায্য করবে আপনার সমসা আমাদের জানান .যোগা যোগ করুন ..ধন্যাবাদ /.

বুধবার, ২২ এপ্রিল, ২০২০

জ্বীন ‌ভূত ‌দুরকরণ ‌মন্ত

   
  •          জ্বীন ‌‌ভূত ‌তারানোর ‌মন্তজ্বীন-ভূত দূরীকরণ মন্ত্রঃ)

    মন্ত্রঃ-“ওঁ নমো ভগবতে ভূতেশ্বরায়,

    কিল, কিল তর বায়

    রুদ্র দংষ্ট্রাকরালায় বক্ত্রায়

    ত্রিনয়নায় ভীষণায়

    ধগধগিত পিশাঙ্গ ললাট নেত্রাম্

    তীব্র কোপাললায়মিত তেজসে

    পাশ-শূল-খড়্খ ডমরুক

    ধনুবার্ণ মুদ্‌গর ভূপদণ্ড ত্রাস মুদ্রা

    বেগ দশ দোর্দণ্ড মণ্ডিতায়

    কপিল জটাজুট কুটার্ধ চন্দ্রধারিশে

    ভস্মিরাগ রঞ্জিত বিগ্রহায়

    উগ্রফণিপতি ঘটাটোপ মণ্ডিত কণ্ঠদেশায়

    জয় জয় ভূত ডামরায় আত্মরুপং

    দর্শে দর্শে নিরতে নিরতে সর সর চল চল

    পাশেন বন্ধ বন্ধ হুঙ্কারেণ ত্রাসয় ত্রাসয়

    বজ্রদণ্ডেন হন হন নিশিতি খঙ্গেন

    ছিন্ন ছিন্ন শৃলাগ্রে ভিন্ন ভিন্ন

    মুদ্গরেণ চূর্নয় সর্ব গ্রহাণং

    আবেশয় আবেশয়।।”

    প্রয়োগ বিধিঃ- উক্ত মন্ত্র সূর্য্যগ্রহণের দিন অথবা দীপান্বিতা অমাবস্যার দিন অথবা ভাদ্র অমাবস্যার দিন কোন নির্জন নদীর ধারে বা কোন শনি মন্দিরে আসনে বসে ১০০৮ বার রুদ্রাক্ষের মালায় জপ করলে মন্ত্র সিদ্ধ হয়।

    প্রয়োগ কালে গুগ্‌গুল গব্যঘৃত, সাপের খোলস, নিমপাতা একত্রে নিয়ে মন্ত্রপাঠ করতে করতে ভূত যন্ত্রণায় ক্লিষ্ট হয়ে আর্তনাদ করতে থাকে। এই সময় তার মনুষ্য জন্মের পরিচয়, বাসস্থান, বর্তমান আবাসস্থল, ভূত জন্মের কারণ এবং কি কারণে আক্রমণ করেছে ইত্যাদি প্রশ্ন করলে যথাযথ উত্তর দেয়।

    অধিকতর যন্ত্রণাপ্রাপ্তির ভয়ে সেই ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিকে ছেড়ে যেতে ও সম্মত হয়। তাকে দিয়ে তখন এরুপ বলে শপথ করাতে হয়, ‘তুমি চলে যাবার সময় প্রমাণ দিয়ে যাবে। আশেপাশের অমুক গাছের ডাল ভেঙ্গে দিয়ে যাবে।’ কিংবা ‘চটি মুখে নিয়ে যাবে, ‘ এই গ্রাম/শহর ছেড়ে চলে যাবে, ইত্যাদি।প্রেত যেরুপ শপথকরবে সেইরুপই কার্য করবে।আবিষ্ট ব্যক্তি চটি মুখে করে দৌড়ে ঘর থেকে বেরিয়ে খানিকদূর গিয়ে মূর্চ্ছিত হয়ে পড়ে যাবে। কোনো গাছের ডালও বিনা কারণে মড় মড় শব্দে ভেঙ্গে পড়বে। তখন মন্ত্র পড়তে পড়তে মূর্চ্ছিত ব্যক্তির গায়ে জলের ছিটা দিলে সে চেতনা লাভ করে উঠে বসবে এবং পূর্বের ন্যায় স্বাভাবিক ব্যবহার করবে। রোগী সারা জীবনের জন্য জ্বীন ভূত থেকে সুরক্ষিত থাকবে। দয়া করে আপনারা সবার কাছে শেয়ার করুন। জানিনা কত জন ভাই ও বোনেরা এই সমস্যায় ভুক্তভোগী। ধন্যবাদ।।।

    তান্তক ‌গুরু আজিজ ‌রহমান .যে কোন সমসা সমাধান পেতে আজি যোগা যোগ করুন ‌আপনারা যে কোন দেশ বা জেলে থেকে অনলাইনে তদবীর করতে পারবেন .
    কবিরাজ।খোলনা খারিস পুর বাংলাদেশ।
    যোগা যোগ। শুধু ইমু নাম্বার imo/01757886808/
    gmail/. montrogurubd12@gmail.com
    আমাদের সাদে থাকার জন্নে। ধন্যবাদ