শুক্রবার, ২৩ ডিসেম্বর, ২০২২

ত্রাটক সাধনা

 ‌


  

আমাদের সকলের মাঝেই রয়েছে আত্ত্ব অলৌকিক সুপার ন্যচেরাল কিছু পাওয়ার যা আমরা সাধারন ভাবে বুঝতে না পারলেও জীবনের কোন না কোন সময় তা ঠিকই উপলব্ধি করতে পারি, বিশেষ করে আমরা যখন অবচেতন হৃদয়ে বা অন্যমনষ্ক ভাবে থাকি তখনি অনাকাঙ্খীত ভাবেই অনেক সময় আমাদের সাথে কিছু ঘটে যায় যা আমরা সেই মুহুর্তে তো আশ্চার্য্য জনিত হই কিন্তু পরক্ষনেই তা বেমালুম ভুলে যাই। আমাদের “ত্রাটক” সাধনার উদ্দেশ্য হচ্ছে সেটাই যা আমাদের অভ্যন্তরে লুকায়িত শক্তিকে আমাদের প্রয়োজন অনুসারে ব্যবহার করার অবস্থায় নিয়ে আসবে। আমরা যদি এটা ভুলে যাই যে আমাদের এই মানব জন্ম নেওয়া কোন সাধারন ব্যপার তবে আমরা ভুল করবো, আমাদের এই পৃথিবীর মুখ দেখতে লক্ষকোটি জিবনকে (ভ্রুন) ডিঙ্গিয়ে তারপর আমরা আজ আমরাতে পরিনত হয়েছি। আমরা যারা স্রষ্টাকে বিশ্বাষ করি তারা একটু গভির ভাবে ভাবলেই বুঝতে পারবো এই মানুষ্যরুপ যিনি দিয়েছেন যিনি আমাদের এই ব্রহ্মান্ড জয় করার মেধা দিয়েছেন তিনি কি আমাদের মাঝে কোন শক্তিই দিয়ে পাঠায়নি।। অবশ্যই দিয়েছে- অনাদি কাল হতে আমাদের যান্ত্রিক যুগের পূর্বেও আমরা আমাদের এই আধ্যাতিক শক্তির ব্যবহারে নানা বিধ অসাধ্য অকল্পনীয় কর্ম সাধনের কথা আমাদের পূর্বপুরুষদের কাছ থেকে শুনে আসছি। এটা কোন গাল গল্প নয়, কোন লোক গাথাও নয়। আমরা স্যাটেলাইট যুগে বাস করি আমরা এখন পৃথিবীর আনাচে কানাচের খবর মুর্হুতেই জানতে পাই, আজও আমরা দেখি তিব্বতের সাধুদের কথা, ভারত উপমহাদেশের বিভিন্ন জাতীর কথা আফ্রিকা ইউরোপের বিভিন্ন টাবুর প্রকৃয়া ও তার ব্যবহারের কথা। এসব কিছু তো আর মিথ্যা নয়। তবে হ্যা ম্যাজিক মানুষকে বিষ্মিত করার জন্য দেখানো হয়- সাধনা নয়। সাধনা মানুষের লুকায়িত শক্তি যা তার নিজ প্রয়োজন পূর্তির জন্য ব্যবহৃত হয়। সাধনা আর ম্যজিক এক বিষয় নয়। আপনি সাধনা দ্বারা আত্ব অলৌকিক শক্তি অর্জন করে তা জন সম্মূখ্যে শক্তি প্রদর্শনের জন্য ব্যবহার করতে পারবেন না। আপনি তা নিজ প্রয়োজনে ব্যবহার করতে পারবেন। যেমন কিছু উদাহরন দেয়া যাক- বর্তমানে ইসলামী তন্ত্রে বহুল ভাবে ব্যবহৃত “পরী সাধনা” ইহা বিশ্বের প্রায় অধিকাংশ দেশেই অত্যন্ত জনপ্রিয় একটি সাধনা কিন্তু এর দ্বারা সাধক কি প্রাপ্ত হন? পরী সাধনা করলে কি সে কোহে কাফের পরীকে বিয়ে করতে পারে ? তাকে দিয়ে অজশ্র সম্পদ হাসিল করতে পারে? তা কিন্তু নয়। পরী সাধনা দ্বারা আপনার ভৌতিক নারী চাহিদা পূর্ন হতে পারে, আপনার অনেক অজানা বিষয় জানতে পারেন, আপনি ভবিষ্যতের কিছু ইঙ্গিত পেতে পারেন এই মাত্র। নারী চাহিদা পূরনের ক্ষেত্রেও আমাদের অনেক সাধকের মাঝে কিছু ভিন্নতা রয়েছে যেমন কেউ ঘুমন্ত অবস্থায় স্বপ্নঘোরে তার সাখ্যাৎ পেয়ে থাকে, কেউ জাগ্রত অবস্থায় কোন নারীকে অনাকাঙ্খীত ভাবে পেয়ে থাকে, আবার কেউ কাঙ্খীত নারীকেও পেয়ে থাকে তবে তা সম্পূর্ন ভাবেই জগতের অন্য সকলের চোখের আড়ালেই রয়ে যায়। তবে এ বিষয় সাধক কখনো কাউকে বলতে পারে, না কেউ তা দেখতে পায়। তবে এখানে একটি বিষয় “স্বপ্ন সেটা যা আপনাকে ঘুমাতে দেয় না, স্বপ্ন সেটা নয় যা আপনি ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে দেখেন”। অনেকের ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা থেকে যানা যায় যে কেউ কেউ পরী সাধনার দ্বারা তাদের রাজ্যেই বিচরন করে এবং সে তাকে এ জগতেই নিয়ে এসে রাখে, এবং তা এতোটাই জীবন্ত যে প্রতিদিনের স্বাভাবিক সকল মানুষের মতই সে তার কাছে বাস্তব। তবে সবার ক্ষেত্রে একই নয়।একজন সাধকের বানীতে যানা যায় যে সাধনার পর থেকে তার আহ্বান ছাড়াই জাগ্রত অবস্থায় তার রুমে প্রতিদিন একটি অপরুপ নারীর আগমন ঘটতো এবং সন্ধ্যা হতে সকাল পর্যন্ত তার যাবতীয় সংসারে সকল কর্ম করে সে বিদায় নিত। মেয়েটিকে সে চিনতো তার আসে পাসের’ই কেউ কিন্তু কোন বাড়ী বা কতদুরে থাকে সেটা সে কখনই দিনের বেলায় খুজে পাই নি। এমন অনেকের অনেক রকম অভিজ্ঞতা রয়েছে। সেই সাথে যে সকল সাধক এই বিষয় তার কোন কাছের লোকের কাছেও ব্যক্ত করেছে গুরু ছাড়া সে চিরতরে তাকে হারিয়েওছে।। এমনি ভাবে প্রতিটি সাধনার গোপনিয়তাই তার শক্তি ও সার্থকতা। বিজ্ঞানে এমন হাজারো অতিপ্রাকৃত বিষয় রয়েছে যা প্রমান সাধ্য নয়, এবং কখনই তা প্রমান করা সম্ভবপর হবেও না, যেমন অনেক সাধক গন এক স্থান থেকে অন্য স্থানে বিচরন করে, তার প্রয়োজন পূরন করতে সে পৃথিবীর এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে চোখের পলকেই ঘুরে আসে কিন্তু তা প্রমান করা না তো সাধকের পক্ষে না তো বিজ্ঞানের পক্ষে সম্ভব, হিপনোটাইজের মাধ্যমে এক ব্যক্তি অন্য আরেকজন ব্যক্তিকে সম্পূর্ণরুপে অপ্রকৃতিস্থ করতে পারে কিন্তু সেটা কোন ধরনের রেডিয়েন্স ব্যবহার হচ্ছে তা বিজ্ঞানের জ্ঞ্যানের বাইরে। ট্যলিপ্যাথির মাধ্যমে এক ব্যক্তি অন্য ব্যক্তির সাথে পৃথিবীর যে কোন প্রান্ত থেকে যোগাযোগ রক্ষা করতে পারে বিজ্ঞান এটা চর্চা করছে দির্ঘদিন যাবৎ কিন্তু সেটা কোন শক্তি বলে ঘটে থাকে এবং কোন রেডিয়েশনে তা বিজ্ঞানের জ্ঞ্যানের বাইরে রয়েছে। অটো সাজেশনের মাধ্যমে একজন ব্যক্তিকে ১ বছর পরের কমান্ড প্রদান করা সম্ভব যা নির্দিষ্ট সময় তার অবচেতন মনেই তা করে ফেলে কিন্তু সেটা কি ভাবে ঘটে তা প্রমান সম্ভব নয়। তেমনি “ত্রাটক” সাধনা দ্বারা আমরা আমাদের মাঝে লুকায়িত সেই শক্তিকে ব্যবহার করার উপযোগি করে থাকি যা একজন সাধরন মানুষকে সুপার ন্যাচেরাল হিউম্যানে রুপান্তরিত করে থাকে। তবে এর মানে এই নয় সে জন সম্মুখ্যে হাত উপরে তুলে সুপার ম্যানের মত উড়ে যাবে। তবে এমন কিছু সে করতে পারবে যা সে নিজেও কখনো স্বপ্নযোগে বা কল্পনাতে ভাবতে পারেনি। “ত্রাটক” সাধনার একজন মানুষ যে কোন ধরনের অসাধ্যকেই সাধন করতে পারবে তার প্রাকটিস ও উদ্দেশ্য প্রনোদিত চর্চায়। সে তার জীবনের প্রতিটি পদক্ষেপে তার জীবনকে উপভোগ করতে পারবে, তার সমস্ত চাওয়াকে পাওয়াতে রুপান্তরিত করতে পারবে। চলবে....
তান্ত্রিক জগতে ১০০% গ্যারান্টিতে তদবির করা হয় কথায় নয় কাজে বিশ্বাসী । তান্ত্রিক গুরু আজিজ রহমান ফোন    imo- 01757786808
* প্রেমিক/প্রেমিকা - নারী/পুরুষ বশীকরন৷ 
* অবাধ্য স্বামী/স্ত্রী বশীকরন৷
* স্বামী/স্ত্রীর পরকীয়া ঠেকাতে চান ৷
* শত্রু ধ্বংশ করতে চান ৷
* দুরের মানুষকে কাছে আনতে চান৷
* মানসিক হতাশগ্রস্থ ৷
* ভাঙ্গা প্রমে জোড়া লাগাতে চান ৷
* বিবাহ বিচ্ছেদ করতে চান৷
* ব্যাবসায় মন্দা ৷
* চাকরিতে প্রমোশন৷ 
* আর্থিক অবনতি ৷ 
* সংসারে অশান্তি ৷
* পুরাতন কোন রোগ আছে৷
* বান কাটাতে চান ৷
* কাউকে পাগল বা মতিভ্রম ঘটাতে চান ৷
* শত্রুকে বন্ধু বানাতে চান ৷
* লটারিতে বিজয় ৷
* আপনার ছেলে কিংবা মেয়ে নেশায় আসক্ত ৷
* সন্তান হচ্ছেনা ৷
* বিবাহ হচ্ছেনা ৷
* শনি রাহু গ্রাস থেকে মুক্তি ৷
উপরোক্ত যে কোন কাজের ফলাফল ১০০% গ্যারান্টি সহকারে পাবেন ৷
আজই যোগাযোগ করুন তান্ত্রিক গুরু আজিজ রহমান
যারা তান্ত্রিক কবিরাজ ঘাটতে ঘাটতে আজও কোন ফলাফল পান নাই তারা এখনি যোগাযোগ করুন আপনারা যে কোন দেশ বা জেলা থেকে অনলাইনের মাধ্যমে কাজ করতে পারবেন কালো জাদু ও জ্বীন চালানোর মাধ্যমে কাজ করে দেয়া হয় যে কোনো কঠিন কাজ ৩/৫ দিনের মধ্যে সমাধান যে‌ কোন কাজে ১০০% গ্যারান্টি বিফলে মূল্য ফেরত যোগাযোগ ঠিকানা । খুলনা কালিস পুর বাজার সুপার মার্কেট ২তালায় ফোন / imo- 01757786808)
.‌

বিবাহিত মহিলাকে বশীকরণ করার পদ্ধতি


 বিবাহিত মহিলাকে বশীকরণ করার পদ্ধতি

বিবাহিত মহিলাকে বশীকরণ পদ্ধতি আজকের এই অনুচ্ছেদে আলোচনা করা হবে। আপনি যদি কোন বিবাহিত মহিলাকে বশীকরণ করতে চান তাহলে আমার এই অনুচ্ছেদে আপনার অনেক উপকার করতে পারে। তাই এই অনুচ্ছেদে বিভিন্ন মহিলাকে বশীকরণের বিভিন্ন পদ্ধতি শিখে নিয়ে সেই মহিলাকে খুব সহজেই বশীকরণ করতে পারেন। বিবাহিত মহিলাকে বশীকরণের জন্য বিভিন্ন টোটকা বা তাবিজ কবজ প্রচলিত থাকলেও আমার মনে হয় সবচেয়ে বেশি কাজ করবে সেই মহিলার কাছে নিজেকে হিরো হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করা। তাহলে সেই মহিলা অটোমেটিকলি আপনার প্রেমে পড়ে যাবে এবং আপনার প্রতি দুর্বলতা অনুভব করবে। যাই হোক বিবাহিত মহিলাকে বশীকরণের বিভিন্ন পদ্ধতি তুলে ধরা হলো।


বিবাহিত মহিলাকে বশীকরণ

বিবাহিত মহিলাকে বশীকরণের জন্য খুব বেশি পরিশ্রম করার প্রয়োজন হয় না। একটি বিবাহিত মহিলার পিছে কয়েকটা দিন সময় দিলে খুব সহজেই পটিয়ে ফেলা যায়। আমি এই অনুচ্ছেদে কিছু বিষয়ে আলোচনা করব আপনি যদি সেই বিষয়গুলো পুরোপুরি মনোযোগ দিয়ে ফলো করতে পারেন তাহলে এক সপ্তাহের মধ্যে সেই মহিলাকে আপনার বিছানার সঙ্গী করতে পারবেন। তাই আমার এই অনুচ্ছেদটি আপনাকে মনোযোগ দিয়ে অনুসরণ করতে হবে। পদ্ধতি ১: কোন বিবাহিত মহিলাকে পটানোর জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ যে বিষয়টি মাথায় রাখতে হবে তা হলো: মহিলাটির বিশ্বাস অর্জন করা। মহিলাটি যাতে করে তার সাংসারিক জীবনের সকল বিষয় আপনার সাথে শেয়ার করার সুযোগ পায়। এবং আপনি তার কথাগুলো খুব মনোযোগ দিয়ে শুনে সমাধানের চেষ্টা করবেন।


আসুন জেনে নেওয়া যাক নারীকে খুশি করার সর্বশ্রেষ্ঠ কিছু বাক্য।


তোমাকে অনেক সুন্দর লাগছে 

তোমাকে অনেক সুন্দর লাগছে 

তুমি অনেক আবেদনময়ী

তুমি কি আমার সাথে তোমার সারাটি জীবন কাটাবে

তুমি কি মনে করো 

তুমি আমার জীবনের সবচেয়ে প্রিয় মানুষ

পদ্ধতি দুই: যে মহিলাটিকে আপনি পছন্দ করে ফেলেছেন বা যাকে আপনি পটাতে চান তার রূপের প্রশংসা করুন। মনে রাখবেন বিবাহিত মহিলাকে যত বেশি প্রশংসা করা যাবে সে তত তাড়াতাড়ি আপনার প্রেমে পড়ে যাবে এবং আপনার প্রতি দুর্বলতা অনুভব করবে। তাই তার পছন্দের জিনিসগুলো ভালো করে জানুন এবং তার রূপের প্রশংসা বার বার করুন। তাহলে খুব সহজেই মহিলাটি আপনার প্রেমে পড়ে যাবে।


এছাড়াও বিবাহিত মহিলাকে পটানোর জন্য বেশ কিছু টোটকা প্রচলিত আছে। আমার এই অনুচ্ছেদে বিবাহিত মহিলাকে পটানোর জন্য টোটকা গুলো আপনাদের সাথে শেয়ার করা হবে। একটি বিষয় মনে রাখবেন আমাদের এই অনুচ্ছেদের যেসব টিপস বা টোটকা আপনাদের সামনে শেয়ার করা হচ্ছে সেগুলো ভালো কাজে ব্যবহার করার চেষ্টা করবেন। কখনোই কোন খারাপ কিংবা অন্যায় কাজে ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকুন।


নকসা‌ এই। 

বিবাহিত মহিলাকে বশীকরণ করার পদ্ধতি

সম্মানিত পাঠক, আমাদের এতক্ষণে আলোচনা আপনি হয়তো পুরোপুরি বুঝতে পেরেছেন কিভাবে একটি বিবাহিত মহিলাকে বশীকরণ করা যায়। এ ধরনের নিত্যনতুন টিপস পেতে আমাদের এই ওয়েব সাইটটি ফলো দিয়ে রাখবেন। ধন্যবাদ


মায়াজাল মন্ত্রগুরু তান্ত্রিক সেবা ও কবিরাজি সেবা প্রতিষ্ঠান

আপনাদের যে‌ কোন সমস্যার সমাধান পেতে আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন ধন্যবাদ। ফোন 01757786808






বৃহস্পতিবার, ৮ ডিসেম্বর, ২০২২

পরী‌ সাধনা করার‌ সহজ‌ উপায়


     ।পরী‌ সাধনা করার‌ সহজ‌ উপায়

তোরে আমি আগেও কয়ছি, এই লাইন থেইক্যা চইলা যা। আমি তরে কিছুই শিখামুনা। নিজের সর্বনাশ করিস না। 
- আমার সর্বনাশ আমি নিজেই বুঝমু। আপনে শুধু আমারে মন্ত্রটা দেন। নিয়ম কানুন সব আমি আগেই শিখছি! 
- তোরে শিখাইলে তুই সবাইরে কইয়া দিবি। সবার সর্বনাশ করবি রে তুই!
- গুরু, আপনারে কসম দিয়ে কইতাছি, আমি কাউরে কমু না। আপনের কথা না শুনলে তো আপনে আমারে সাথে সাথেই বান মাইরা দিতে পারবেন। আপনার কাছ থেইক্যা পালাইয়া এই দুনিয়ায় যামু কই আমি?

কথা অতিশয় সত্য। কাপালিক মোহনরাজ রক্তলাল চোখে হাশিমের দিকে তাকিয়ে হাশিমের মনের কথাগুলি পড়তে শুরু করল......

এক
নিশুতি রাত। চারদিকে নিঃস্তব্ধ অন্ধকারের হাতছানি। ঘুটঘুটে অন্ধকারে ভিতরেও হাশিম একমনে ঘন জঙ্গলের ভিতরে হেঁটে যাচ্ছে। অনেকদুর হাঁটার পর মাটির ঘরটা চোখে পড়ল হাশিমের। এই ঘরটা ওর বাসা থেকে অনেক দূরে। বহুদিন আগে এটা ব্যবহার করা হতো। প্রথম যেদিন খুঁজে পায় এই ঘরটা, সেদিন দরজা খুলে ভিতরে ঢুকে হাশিম সাথে সাথেই বুঝে যায়, ঠিক এই রকম একটা ঘরের কথাই বলেছে গুরু। অন্ধকারাচ্ছন্ন, সূর্যের আলো খুব একটা প্রবেশ করে না দিনের বেলা এখানে আর বহুদিন ধরে এই ঘরে কোন মেয়ে বা মহিলার আগমন ঘটেনি, যেটা ও মনপ্রান দিয়ে চেয়েছিল। যথেষ্ঠ সাফসুতর করে গতকালকে ঘরটা কাজে লাগানোর মতো তৈরি করলেও, আজকেই সাধনায় বসবে ও। চান্দ্রমাসের প্রথম রাত আজকে, তার উপর আবার বৃহঃস্পতিবার। ঠিক যেমন রাত ওর দরকার। সাথে আনা সব জিনিসপত্র মেঝেতে নামিয়ে রেখে হাত ঘড়ির দিকে তাকাল হাশিম। রাত প্রায় সাড়ে এগারোটা। 
হাতে সময় বেশি নেই দেখে তাড়াতাড়ি কাজ শুরু করল হাশিম………..

রাত বারটা বাজার সাথে সাথেই ঘরের মাঝখানে নতুন সবুজ একটা ছোট কার্পেট বিছিয়ে দিল প্রথমে। সারাঘরে তীব্র গন্ধের একটা আতর ছিটিয়ে দিয়ে, সারা ঘরে লাল জংলি গোলাপের পাপড়ি ছিটিয়ে দিল। কাপড় পরিবর্তন করা শুরু করল হাশিম। রেশমি কাপড়ের প্রিন্স কোটটা আজকেই দর্জির কাছ থেকে নিয়ে এসেছে ও। রেশমি কাপড় দিয়ে বানানো নতুন কাপড়চোপড় পড়া শেষ হতেই, মাথায় একটা বড় টোপড় দেয়া নতুন পাগরী পড়ল ও। চারটা চার রঙ এর মোমবাতি মন্ত্রপড়া প্যাকেট থেকে বের করে সবুজ কার্পেটের চারপাশে মেঝেতে রেখে জ্বালিয়ে দিয়ে নিরাপত্তার বেষ্টনী দিল হাশিম। আতরটা সারা গায়ে ভালোভাবে মাখিয়ে নিয়ে নিয়ম মতো কার্পেটের উপর চন্দ্রাসন গেড়ে বসল হাশিম। সামনে কার্পেটের উপর ছোট একটা নতুন কাঠের পিড়ির উপর গুরুর দেয়া পিতলের থালাটা রাখল। ব্যাগ থেকে কস্তুরি, মেশক আর গোলাপ জল বের করে মন্ত্র পড়তে পড়তে পিতলের থালার উপর নিয়ম মতো নির্দিষ্ট একটা নকশা বারবার আঁকা শুরু করল হাশিম। 
টানা কয়দিন যে সাধনা চলবে হাশিম নিজেও জানে না.....

দুই
টানা তিন রাত্রী সাধনার পর ক্লান্ত হয়ে হাশিম প্রায় ঘুমিয়ে পড়েছে সেই সবুজ কার্পেটের উপর। হঠাৎ ঘরের ভিতর হালকা ধুম করে একটা শব্দ হতেই ঘুমটা ভেঙ্গে গেল ওর। মাত্র কিছুক্ষন আগেই ঘুম এসেছে, তাই হঠাৎ ঘুম ভেঙ্গে যাওয়ায় হাশিম বুঝতে পারছে না কিসের শব্দ হলো! হালকা নীলাভ একটা আলোয় ডুবে আছে যেন ঘরটা। কিছুক্ষণ পর হাশিমের মনে হলো কামিনী ফুলের তীব্র ঘ্রানে পুরো ঘরটা ভরে গেছে! অবাক হয়ে গেল ও, বেশ ভালো করে সারা ঘরেই তীব্র আতর দিয়েছিল ও। কোথায় গেলে সেই আতরের ঘ্রান? দুচোখে লেগে থাকা ঘুমের রেশ চট করে কেটে গেল। ঠিক সেই সময় ঘরের ভেতর শুনতে পেল কংকনের টুংটাং আওয়াজ। হালকা করে মাথা তুলে তাকাতেই দেখল আবছা একটা ছায়া যেন আড়াল করে আছে এক নারীকে। খুব উজ্জল গৌড় বর্ণের শরীর থেকে নীলাভ সাদা আভা বিচ্ছুরিত হচ্ছে, গাঢ় সাদা রংয়ের কাপড় পড়নে, ঘন লাল লম্বা চুলের গোছা সামনে ভারী উঁচু বুকের উপর বিছানো। দুহাতে মোটা মোটা স্বর্ণের বালা, গলায় স্বর্ণের একটা বড় হার ঝুলছে। ব্যাখ্যাহীন একটা ভঙ্গিতে দাড়িয়ে ওর দিকে তাকিয়ে মিটিমিটি করে হাসছে। অসহ্য সুন্দর সেই শারীরিক গঠন! কোন নারী এতটাই রুপসী হতে পারে সেটা একে না দেখলে হাশিম জানতই না । এ যেন অপার্থিব জগতের কোন সেরা শিল্পী, নিজ হাতে আপন মনে তৈরি করেছে এই নারীকে অকল্পনীয় অসহ্য সৌন্দর্য দিয়ে। চন্দ্রাহতের মতো সেদিকে তাকিয়ে রইল হাশিম। ওর মাথা ঠিক কাজ করছে না, ভুলে গেল এর পরের কি কি কাজ করতে বলেছিল কাপালিক মোহনরাজ। চোখে চোখ রেখে এক পা দুই পা করে আস্তে আস্তে এগিয়ে আসছে সেই নারী ওর দিকে। অল্প একটু দূরে দাঁড়িয়ে কামনারত ভঙ্গিতে বুকের উপর রাখা কাপড় ফেলে দিল। অসম্ভব সুন্দর সেই পীনোন্নত বুকের দিকে তাকিয়ে হাশিম ভুলে গেল মোমবাতি দিয়ে নিরাপত্তায় ঘেরা কার্পেটের কথা। দুই হাত তুলে হাশিমকে কাছে ডাকা সেই কামনার আহবান ও কিছুতেই উপেক্ষা করতে পারল না। ছুটে যেয়ে পাগলের মতো জড়িয়ে ধরল হাশিম ওরই সাধনায় ডেকে আনা প্রেয়সীকে। ওর মাথায় কিভাবে যেন শুধুই একটা চিন্তা ঘুরছে, এর সাথে ওকে যেভাবেই হোক সংগম করতে হবে। একবার দুইটা শরীর মিলিত হতে পারলেই এই পরী সারা জীবন ওর বশীভূত হবে। প্রচন্ড শারীরিক কামনায় এর শরীর থেকে শাড়ি খুলে ফেলল হাশিম। এক পলকের মধ্যেই হাশিমের সব কাপড় ওর গা থেকে একে একে খুলে পড়ে গেল। এই অপরূপা নারীদেহের স্পর্শে হাশিমের সারা শরীরে অকল্পনীয় যৌন উত্তেজনা এসে ভর করল। 
পাগলের মতো আদর করতে করতে ওর প্রেয়সীকে নিয়ে হাশিম মেঝেতে শুয়ে পড়ল......

তিন
হাশিমের ঘুম ভাঙ্গল পরের দিন প্রায় দুপুর বেলা। চোখ খুলতেই দেখতে পেল সারা ঘর ভয়ংকর তান্ডবে কে যেন প্রায় সব কিছুই তছনছ করে ফেলেছে! উঠে বসার চেস্টা করতেই টের পেল সারা শরীরে প্রচন্ড ব্যথা। ওর শরীরে কোন কাপড়ই নেই। সবুজ কার্পেটটা প্রচন্ড আক্রোসে কেউ কুচি কুচি করে কেটে ফেলেছে। কাঠের পিড়ি সহ গুরুর দেয়া পিতলের থালাটা নেই। আঁতিপাঁতি করে সারা জায়গায় খুঁজল হাশিম, কিন্তু কোথাও নেই। আর এটা বুঝার সাথে সাথেই ওর সারা শরীরে হীমশীতল ভয়ের একটা স্রোত বয়ে গেল। গুরু যেকোন মূল্যে এটাকে হাতছাড়া না করতে বলেছিল, আর পরী হাজির হবার পর সর্বপ্রথম এর নাম জিজ্ঞেস করতে বলেছিল। কোনটাই করেনি ও। তার মানে ওকে ঠিকই প্রলুব্ধ করে কার্পেট থেকে বের করে নিয়ে এসেছিল। দুইপায়ের মাঝখানে হঠাৎ ব্যথা এসে ভালো করে ওকে বুঝিয়ে দিল গতকাল রাতে কি সর্বনাশ হয়েছে ওর! অনেক কষ্ট করে উঠে দাড়িয়ে গতকালকে পড়ে আসা পুরানো লুঙ্গিটা পড়ল। মাটির ঘরটা থেকে যখন ও বের হয়ে আসল, অদ্ভুত একটা অনুভূতি হলো ওর। সমস্ত শরীরটা কেমন যেন ভারী ভারী লাগছে ওর আর মাথাটা ঝিম ঝিম করে ব্যথা করছে। 
কোন রকমে বাসার দিকে রওনা দিল হাশিম.....

চার
পনের দিন পরের কথা। কাপালিক মোহনরাজের সামনে হাশিমের বাবা বসে আছে। খুব মনোযোগ দিয়ে হাশিমের বাসায় কি কি উপদ্রব শুরু হয়েছে সেটা শুনছে কাপালিক। হাশিমের বাবা বলা শুরু করল-
- বাড়ীর উপর গত এক সপ্তাহ ধরে যন্ত্রনাদায়ক আযাব শুরু হয়েছে। দিন রাতের কোন ঠিক নেই, হঠাৎ করে বাড়ীর ছাদের উপর শুরু হয় অনেক অনেক লোকের হাঁটাচলা। ভয়ে তখন কেউ ঘর থেকে আর বাইরে বের হই না। মনে হয় যেন ঘরের ছাদ এক্ষুনি ভেঙ্গে নীচে পড়বে। হঠাৎ ছাদের উপর ধাম ধাম করে একটানা পাথরের বৃষ্টি হতে থাকে অথচ বৃষ্টি শেষ হলে বাইরে যেয়ে দেখবেন একটা পাথরও নেই কোথাও! বাড়ীতে সবাই যে যার কাজে ব্যস্ত, হঠাৎ দেখা গেল বাসার চেয়ার টেবিল ঘরের ভিতরে শুন্যের উপর ভাসছে!

হাশিমের কি অবস্থা জানতে চাইল কাপালিক-
- ওকে একটা আলাদা ঘরের মধ্যে দুই হাত খাটের সাথে বেঁধে শুইয়ে রেখেছি আর দরজায় তালা মেরে রেখছি। 
- কেন? কি করে ও?
- হঠাৎ করেই খাট থেকে উঠে শুন্যে ভাসতে ভাসতে ঘর থেকে বের হয়ে যায়। একবার ভুলে দরজায় তালা দেয়া ছিল না রাতে, পরের দিন উঠানের বড় আমগাছের মগডালে পাইছি। অজ্ঞান হয়ে ছিল। সারাক্ষন অদ্ভুত এক ভাষায় কথা বলে, তার আমরা কিছুই বুঝি না। কোন কিছু খায়না। কিছু খেতে বললে হাসে আর বলে কোন হুর পরী নাকি এসে বেহেস্তি খানা খাইয়ে দিয়ে গেছে, পেট ভরা। আর সারারাত ঘরের মধ্য নির্লজ্জের মতো আওয়াজ করে আকাম কুকাম করে। ওর এই বেহায়া চিল্লাচিল্লির জন্য কাউরে মুখ দেখাতে পারি না।
- কার সাথে করে? ঢুকে কি ভাবে? ঘরে তালা মারা থাকে না? 
- জানি না। এই সব করার সময় তালা আর দরজা কোনটাই আমরা খুলতে পারি না। একবার জানলার ফাঁক দিয়ে উঁকি দিছিলাম, খুব সুন্দর মতন একটা মেয়েরে দেখি খাটে বসে হাশিমকে আদর করে কি জানি খাওয়াচ্ছে। হঠাৎ করে আমার দিকে ফিরে তাকাল, চোখগুলি আগুনের মতো জ্বলছে। কি যে ভয় পাইছি! আপনের দুই পা ধরি। আপনে আমার একমাত্র ছেলেরে ঠিক করে দেন। যা টাকাপয়সা লাগে সেটাই দিব। আপনে আমার সাথে এখনই আমার বাসায় চলেন। 
- আমার নাম জানলি কেমনে? কে কইছে তোরে?
- হাশিম যেদিন সারা রাত না এসে দুপুরে বাসায় আসল, দেখি সারা শরীর জ্বরে পুড়ে যাচ্ছে। উঠানেই অজ্ঞান হয়ে পড়ে গেল। মাথায় পানি ঢালছি বালতির পর বালতি। জ্বর কিছুতেই কমে না। হঠাৎ চোখ খুলে কয়, বাবা, এই সবে কিছু হইব না। তুমি গুরু মোহনরাজ কাপালিকের কাছে যাও। যেয়ে আমার কথা বল।
- কথা শুইনা তো মনে হয় এর উপর খারাপ জিনিসের আছর হইছে! তোর ছেলের তো সর্বনাশ হইছে নিজের দোষে। কত কইরা বারণ করলাম। এইসব পরী সাধনায় যাইস না। এইগুলান তোর মতন বাচ্চা পোলাপানের কাম না। কে শুনে কার কথা? 

হাশিমের বাবা কাপালিকের দুই পা জড়িয়ে ধরে হাউমাউ করে কেঁদে আবার যেতে বলল। 
-এখন যাইতে পারুম না। প্রস্তুতি লাগব। সন্ধ্যায় যামু। অমাবস্যার তিথি আছে রাইতে। তুই এখন বাসায় যা। হাশিমরে কোনভাবেই ঘর থাইক্যা বাইর করতে দিবি না। এইবার বাইর করতে পারলে একবারে সারা জীবনের লাইগ্যা নিয়া যাইব! যা, আমি না আসা পর্যন্ত আইজকা ভাল মতন পাহারা দে। আর ঐ ঘরে কেউ ঢুকবি না, খবরদার! উঁকিঝুঁকিও মারবি না! যা, তাড়াতাড়ি নিজের ছেলের কাছে যা! 

পাঁচ
হাশিমের বাবা চলে যাবার পর মোহনরাজ শরীর বন্ধক দিয়ে মন্ত্র পড়ে সৌরাসন গেড়ে বসল। হাশিমের উপর আসলে কি হয়েছে সেটা আগে জানা দরকার। এটা না জানলে কোন কিছুই করা যাবে না।

দশ মিনিট পর কাপালিক চোখ খুলে অনেকক্ষন পূর্ব দিকে তাকিয়ে রইল। সামনে বসা তিন জন শিষ্য অবাক হয়ে দেখল কাপালিক অস্থির ভঙ্গিতে মাথা নাড়ছে আর বিড়বিড় করে কি যেন পড়ছে। একটু পরে কাপালিক এই তিনজনকেই বিশেষ কয়েকটা জায়গায় গোপন কিছু জিনিসপত্র আনতে পাঠাল। এইগুলি ছাড়া হাশিমের বাসায় যেয়ে কোনই লাভ নেই! 

ঠিক দুই ঘন্টা পরে শিষ্যদের আনা সাতটা পুকুরের পানি এক জায়গায় করে পুরানো একটা বটগাছের নীচে সম্পুর্ণ নগ্ন হয়ে পূর্বদিকে ফিরে গোছল করল কাপালিক। গায়ের জল না মুছে নতুন একটা অধোয়া সেলাইছাড়া সাদা ধুতি পড়ে সাত বার সূর্যের দিকে প্রনাম করে শরীর আবার বন্ধক দিয়ে মন্ত্র পড়ে সৌরাসন ভঙ্গিতে আসন গেড়ে বসল। আগামি এক ঘন্টা কোনভাবেই যেন ওকে কেউ বিরক্ত না করে সেটা বলে, পূর্ব দিকে মুখ ফিরিয়ে চোখ বন্ধ করে আবার বিড়বিড় করে মন্ত্র পড়া শুরু করল কাপালিক। 

আজকে সন্ধ্যার পর অমাবস্যার রাতে হাশিমের বাসায় ওকে কঠিন এক যজ্ঞ করতে হবে.......

ছয়
কৃষ্ণপক্ষের অমাবস্যার প্রথম রাত। ঘন কালো অন্ধকারে চারপাশের সবকিছু যেন ঢেকে আছে। মোহনরাজ জঙ্গলের ভিতরে মাটির বাসাটার সামনে দাঁড়িয়ে আছে। সারাশরীর বন্ধক দেয়ার পরও কিছুটা ইতস্তত লাগছে ওর। ডান হাত দিয়ে দরজাটা ধাক্কা দিয়ে খুলে ভিতরে প্রবেশ করল ও। ভাদ্রমাসের তালপাঁকা গরমের সময়েও ঘরের ভিতর নিঃসীম শীতলতা অনুভব করল ও। কিছু একটা ঠিক নেই ভিতরে! ওর অবচেতন মন বলছে মারাত্মক কোন ভুল করেছে হাশিম। হাতের জ্বলন্ত হ্যাজাক বাতি মেঝেতে নামিয়ে স্বয়ং শিবকে স্মরন করে তান্ত্রিক মন্ত্র পড়ে সামনে জোরে ফুঁ দিল ও। তীক্ষ্ম একটা শব্দ ওর চারপাশে উঠছে আর নামছে। বাম হাতের পাত্র থেকে অসুরের যম মা কালীর নামে সদ্য বলি দেয়া পাঠার রক্ত হাশিম যেখানে আসন গেড়ে বসেছিল তার চারিদিকে ছিটিয়ে দিয়ে চন্দ্রকে স্মরণ করে মন্ত্র পড়তে পড়তে চন্দ্রাসনে বসল ও। দুই হাতের দুই কনিষ্ঠ আঙ্গুল মাথার দুই পাশে চেপে ধরে চোখ বন্ধ করল মোহনরাজ। সেদিন রাতে কি কি ঘটেছিল সব এক এক করে ভেসে উঠল ওর চোখের সামনে। সংগমের দৃশ্য চোখের সামনে শুরু হতেই আচমকা অসহনীয় ব্যথায় চিৎকার দিয়ে উঠল ও। এই দৃশ্য ওকে কিছুতেই দেখতে দেয়া হবে না, কিন্তু সেই এক মুহূর্তের লহমায় হাশিমের আহবান করা পরীকে এর আসল রূপে দেখতে পেয়েছে ও। সমস্ত শরীর কাটা দিয়ে উঠল মোহনরাজের। 
- হাশিম রে, তুই কি সর্বনাশ করেছিস? কাকে ডেকে এনেছিস তুই? 

২য় পর্ব কালকে প্রকাশিত হবে...........

পাদটীকাঃ জ্বীনের মানুষের ওপর ভর/আশ্রয় গ্রহন করাকে সাধারনভাবে ‘আছর' বলে। এটা এই বিষয়ে প্রচলিত শব্দ। এটি এমন একটি অবস্থা যখন মানুষের নিজের ওপর কোন নিয়ন্ত্রণ থাকে না। মানসিক ভারসাম্য নষ্ট হয়ে যায় এবং সাময়িক স্মৃতি বিভ্রম ঘটে। 


শুক্রবার, ১৮ নভেম্বর, ২০২২

তান্ত্রিক সেবা ও কবিরাজি সেবা প্রতিষ্ঠান


 আমাদের এখানের চিকিৎসা সমূহ : 

🎀 (চরিত্র ঠিক না থাকলে কাজ হবে না) 🎀
১। প্রেমিক/প্রেমিকাকে বশিকরণের তদবির
২। স্বামী/স্ত্রীকে বশীকরণ অশান্তি দূর করা
৩। স্বামী/স্ত্রীর অবৈধ সম্পর্ক বিচ্ছেদ করা
৪। স্বামী/স্ত্রীর ভলোবাসা বৃদ্ধির তদবির
৫। কাঙ্ক্ষিত ব্যাক্তির সনে বন্ধুত্ব লাভের তদবির
৬। শ্বশুর বাড়ির অত্যাচার বন্ধ করা
৭। সংসারে সর্বক্ষণ অশান্তি ও ক্ষতি দূর করা
৮। যে কোনো মানুষকে অনুগত করণ
৯। শরীর বন্ধ করা সহ বাড়ী বন্ধের তাবিজ
১০। অবাধ্য ছেলে/মেয়ে সন্তান বাধ্য করা
১১। কর্মক্ষেত্রে ও ব্যবসায় ব্যর্থতা মুক্তির তদবির
১২। কর্মস্থলে শত্রুতা দূর করার তদবির
১৩। ব্যবসায় উন্নতির তদবির
১৪। জায়গা জমির বিরুদ্ধ
১৫। বিবাহ বন্ধ করা ও বন্ধ বিয়ে হওয়া
১৬। শত্রুকে অনুগত করা
১৭। শত্রুর উপর জয়ী হওয়া
১৮। শত্রুর আক্রমন থেকে রক্ষার তদবির
১৯। যাদু - টুনা নষ্ট করা
২০। পাওনা টাকা আদায় করার তদবির
২১। জিন-পরির নজর থেকে মুক্ত থাকার তাবিজ
২২। যে কোনো বন্ধ/বেধেঁ রাখা জিনিস খোলা
২৩। মীমাংসা ও শত্রুতা সৃষ্টি করা
২৪। বিবাহ বিচ্ছেদ করানো (শর্ত স্বাপেক্ষে)
২৫। গ্রহ ও অন্যান্য দোষ থেকে মুক্ত করা
২৬। শরীর বন্ধের তাবিজ সহ অন্যান্য তদবির
২৭। দোকানের উন্নতির জন্য তদবির
২৮। মাল হেফাজতের তদবির
২৯। শত্রুকে বান মারণ ❌
৩০। প্রেমিক/প্রেমিকা বিচ্ছেদ করা ❌
৩১। শত্রুকে জবান বন্ধ/শাস্তি দেওয়া ❌
মুত্র থলি, কিডনি, অন্য কোথাও পাথর ইত্যাদি সহ
অপারেশনের জন্য তদবির দেওয়া হয় !!
আপনার সমস্যা যতো বড়ো হোক ১০০% গ্যারান্টিতে
দিবো সকল সমস্যার সমাধান, তবে যাদের নিয়ত খারাপ আর মনে বিশ্বাস নেই তাদের তদবির কাজ করবে না কারণ মনে খোঁটা রেখে কোনো কাজ করলে সেই কাজে সফলতা আসে না !!
মনে খোঁটা রেখে কাজ করা আর অল্প ঈমানদার মানুষ এক সমান, তাই যাদের বিশ্বাস নেই তাঁরা আমার পেজ, গ্রুপ, আইডি থেকে ১০০ গজ দূরে থাকুন কারণ যার বিশ্বাস নেই/ঈমান নেই তারা নাস্তিক !!
বিশ্বাসে বস্তু মিলে তর্কে বহুদূর, আপনার যে কোনো সমস্যার জন্য আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন মোবাইলে অথবা কমেন্ট বক্সে !!
মোবাইলঃ 01757786808 ☎️ Imo/WhatsApp
আর নয় সমস্যা, এখন শুধুই সমাধান কারণ মায়াজাল মন্ত্রগুরু এখন আপনার সহযোগিতায় ২৪ ঘন্টা নিয়োজিত তাই আর দেরি না করে এখুনি যোগাযোগ করুন । বিশ্বাসে ভক্তি, বিশ্বাসে মুক্তি !!

( মায়াজাল মন্ত্রগুরু)
বিশ্বের বিস্তৃত আধ্যাত্নিক ও তান্ত্রিক প্রতিষ্ঠান মায়াজাল মন্ত্র গুরু
তান্ত্রিক জগতে ১০০% লিখিত গ্যারান্টি
সরাসরি এসে লিখুন গ্যারান্টিতে তদবির করার সুযোগ। imo-whotapo . 01757786808/

সুন্দরী মেয়ে বশীকরণ‌

 

বশীকরন হিন্দুদের জন্য মুসলমান কেউ করলে পাপ হবে। সিন্দুর মোহন মন্ত্র: ওঁ নমো আদেশ গুরু কা। সিন্দুর কি মায়া। সিন্দুর নাম তেরী পওী। কামাখ্যা সির পর তেরী উওপতি। সিন্দুর পঢ়ি মৈ লগাউ বিন্দী। বশ অমুক হোকে রহে নিবুদ্ধী। মহাদেব কী শক্তি। গুরু কী ভক্তি। ন বশী হো কো কামরু কামাখ্যা কো দুহাই। আদেশ হাড়ী দাসী চন্ডী কা। অমুক (নাম হবে) কা মন লও নিকাল। নহী তো মহাদেব পিতা কা বাম পঢ় জায়ে লাগ। আদেশ! আদেশ! আদেশ! বিধি: প্রথমে মন্ত্রটি ভাল করে সিদ্ধি করতে হবে, কোন তিন রাস্তার মোড়ে বসে মুখস্ত করতে হবে। বারটি অব্যশই মঙ্গলবার হতে হবে। একটি রুপার কোটায় আসল সিন্দুর নিয়ে ছাদ বা কোন খোলা জায়গায় পূনিমার সারা রাত ফেলে রাখতে হবে। এমন ভাবে রাখতে হবে যে সারা রাত চাঁদের আলো যেন পড়ে। সূযোদয়ের আগেই উঠিয়ে নিতে হবে। সূযোদয়ের আগেই উঠিয়ে এনে নিজ শিয়রের কাছে রাখতে হবে। সোমবার রাতে দুধের মধ্য অল্প ব্যান্ডি মিশিয়ে সম্পুণ শরীরে মালিশ করতে হবে। এমন কি চুলে ও। এর পর গোসল করে, পূর্ব দিকে মুখ করে বসে ডান হাতে ঐ কোটা রেখে ১০০৮বার মন্ত্র জপ করতে হবে। এই আসন উঙ্গল হয়ে করতে হবে। আসনে রাত ১২ টার বসতে হবে। যার উদ্দেশ্য করে ঐ টিকা কপালে লাগাবে সেই আপনাকে দেখলেই বশীভূত হবে। অব্যশই গুরুর অনুমোতি নিয়ে কাজ করতে হবে। অনুমোতি নিতে চন্ডিবরন দিতে হবে।

সম্মানিত ভিজিটর আপনি কি দৈনন্দিন জীবনে হতাশা গ্রস্থ কিংবা চিন্তা টেনশনে মানসিক রোগা হয়ে গেছেন?


তাহলে আর দেরী না করে আজই আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন ৷

বর্তমান সময়ের সব থেকে সুপার পাওয়ার ব্ল্যাক ম্যাজিক এবং জ্বিন শক্তি পরী শক্তি অলৌকিক রুহানি শক্তি আধ্যাতিক কুন্ডলি শক্তির মাধ্যমে বান বশীকরন শতভাগ গ্যারান্টি নিশ্চয়তা সহকারে আপনাকে উপযুক্ত মর্যাদা উপযুক্ত ফলাফল প্রদান করা হবে ৷

নিবেদক, গুরুজি আজিজ রহমান (কামরুপি অলৌকিক পান্ডে লীলা সাধক কামরুপ কামাক্ষা)


বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ বাংলাদেশের যে কোন প্রান্তে চিকিৎসা প্রদান করা হয় এবং আপনারা যে কোন দেশ বিদেশ থেকে অনলাইনে তদবীর করতে পারেন জ্বীন চালানের মাধমে তদবীর করা হয়

যে‌ কোন কঠিন কাজ ৩/৫ দিনের মধ্যে সমাধান করা হয় ইনশাআল্লাহ আজি যোগাযোগ করুন

সরা সরি চেম্বার .খুলনা . খালিস পুর বাজার .ফোন ..01757786808।আপনাদের যে কোন সমস্যা সমাধানের জন্য যোগাযোগ করুন ধন্যবাদ

রবিবার, ৬ নভেম্বর, ২০২২

mayajalbd.com

প্রিয়ো ভিজিটরগন কয়েকদিন আমি অনলাইনে আসতে পারি নাই এর জন্য আন্তরিক ভাবে দুঃখিত। 
এখন থেকে ২৪ ঘন্টা অনলাইনে থাকবো। যেকোনো প্রকার সমস্যার সমাধান ১০০% গ্যারান্টিসহ দেয়া হবে।
যদি কারো কোনো সাহায্য লাগে তাহলে ইনবক্সে মেসেজ করুন অথবা ফোন করুন।

যেসব সমস্যার সমাধান দেওয়া হয়ঃ----
১.প্রেম/ভালোবাসায় ব্যর্থ।
২.প্রেমিক/প্রেমিকা বাধ্য করণ।
৩.স্বামী/স্ত্রীর অমিল।
৪.মনের মানুষকে বাধ্য করণ।
৫.সংসারে অশান্তি।
৬.শত্রুকে বাণ মারণ।
৭.জ্বীন/পরি সাধনা।

বিঃদ্রঃ ষট কর্মের সকল প্রকার সমস্যার সমাধান দেয়া হয়।
একটা সঠিক সিদ্ধান্ত আপনার সারা জীবনের সুখের কারণ। ধন্যবাদ।
নিবেদক, গুরুজি আজিজ রহমান (কামরুপি অলৌকিক পান্ডে লীলা সাধক কামরুপ কামাক্ষা)

বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ বাংলাদেশের যে কোন প্রান্তে চিকিৎসা প্রদান করা হয় এবং আপনারা যে কোন দেশ বিদেশ থেকে অনলাইনে তদবীর করতে পারেন জ্বীন চালানের মাধমে তদবীর করা হয়
যে‌ কোন কঠিন কাজ ৩/৫ দিনের মধ্যে সমাধান করা হয় ইনশাআল্লাহ আজি যোগাযোগ করুন
সরা সরি চেম্বার .খুলনা . খালিস পুর বাজার .ফোন ..01757786808।

শুক্রবার, ৪ নভেম্বর, ২০২২

বউ/স্ত্রী বশীকরণ মন্ত্রঃ)

বউ/স্ত্রী বশীকরণ মন্ত্রঃ)
আমাদের আজকের আলোচনা বউ বা স্ত্রী বশীকরণ। যে বউ বা স্ত্রী স্বামীর কথা শোনে না, কিংবা স্বামী কিছুতেই বউয়ের কাছে তার প্রাপ্য ভালোবাসা পাচ্ছে না ঠিক তাদের জন্যেই আমাদের এই মন্ত্রটি।

আজকের এই মন্ত্রটি খুব ছোট্ট একটি মন্ত্র যা ব্যবহার করাও খুব সহজ।

মন্ত্রঃ-

“রাম একাকী কুল্লে ফালে ও কাকী

কাওমে তোর

লাগলে মোরকা সব ফেলিহ।

ও তনে তোর না লাগিলে হামি ও

তনে তোর

না লাগিলে হামি ও তনে মরতেহ।

মোহাম্মদী কা থাকিলে তার

হে আঁচলে

আমি নে বঞ্চি থো

ছো ছো ছো

ফোরু মন্ত্র আল্লা বাচা”

প্রয়োগ বিধিঃ- এই মন্ত্রটি কোন আমাবস্যাঁর রাতে, রাত ১২ টার পরে একটানা একুশবার পড়ে মন্ত্রটি মুখস্ত করতে হবে। একুশ বারের বেশি যেন পড়তে না হয়। মন্ত্রটি সিদ্ধ করতে হবে। মন্ত্রটি সিদ্ধ হয়ে গেলে যেকোনদিন ব্যবহার করতে পারবেন। তবে শনিবার ও মঙ্গলবার হলে ভালো হয়। এই দুইদিন ব্যবহার করলে ভালো ফলাফল পাবেন। এর জন্য আপনার স্ত্রী বা বউয়ের পরনের শাড়ীর আঁচলে এক কোনায় মন্ত্রটি ২১ বার পড়ে ফুঁ দিবেন আর তিনটি গিট দিবেন। প্রতি সাত বার পড়ে একবার করে গিট দিবেন। এভাবে তিনবার দিবেন। তিনটি গিট দেওয়া হয়ে গেলেই দেখা যাবে যে, সে মাটিতে পড়ে গেছে। তবে চিন্তার কোন কারণ নাই। কারন সে এতই উতালা হবে যে, তার মনের ভারসাম্য সে হারিয়ে ফেলবে, তারপর তেনাকে মাটি থেকে তুলে তার কোমরে আসতে করে তিনটি লাথি দিবেন। তবেই সে সুস্থ হবে। এই কাজ সঠিক ভাবে প্রয়োগ করতে পারলে সে সারাজিবন আপনাকে ভালোবাসবে এবং আপনার কথার বাইরে কিছুই করার চেষ্টা করবে না।

ইহা ছাড়াও আমাদের প্রতিষ্ঠান আপনাদেরকে বর্তমানে ফ্রিতেই নারী, স্ত্রী, বিবাহিত মহিলা ও মনপছন্দ রমণী বশীকরণ করার সহজ মন্ত্র ও তন্ত্র দিতেছে। এটা খুব সিমিত সময়ের জন্য। তাই আপনারা আর দেরী না করে এখনি নিচের ছবিতে ক্লিক করুন ও PDF File টি ডাউনলোড করুন। ধন্যবাদ।।।

মায়াজাল মন্ত্রগুরু তান্ত্রিক জগতে ১০০%লিখিতো গ্যারান্টি 

কালো জাদু ও জ্বীন চালানের মাধ্যমে তদবির করা হয় আপনারা যে কোন দেশ বা জেলা থেকে অনলাইনের মাধ্যমে তদবির করতে পারেন বিফলে মূল্য ফেরত

সরাসরি ঠিকানা -খুলনা খালিস‌ পুর বাজার সুপার মার্কেট imo-whotapo :01757786808/

মঙ্গলবার, ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০২২

আলী‌ সধনা

 


 মহাশক্তিশালী আলী সাধন মন্ত্রঃ

এর কাচ কাচুম বিরী কাচ কাচু

কাচুম জুমের দূত-

লোহার স্বরে কাচ কাচিলাম

মুই কালিকার পুত-

কাকে দরুম, কাকে মুছুরুম

কাকে মুছুইরা খাম!

লোহার স্বরের বরে

আমি নান্দা করিবার যাম,

মা খাকি সাক্ষী থাকিও

তুমি কাঁচ কাচুম?

কাচের করলাম ধারা

আসমানের চন্দ্র সূর্য

কোমরে করলাম জোরা!

কাটা গোচার মুখ বন্ধ

করলাম ভূট কাঁচ দিয়া,

মুদ্দুই মোকালিপের মুখ

বন্ধ করলাম-

সমুদ্রে বানলাম বীর!

লাঠির বাড়ি, তরওয়ালের চোট

বন্দুকের গুলি না লাগে আমার গায়!

বর্মার বাণে কালকে দেবীর পায়

লোহার তীরগুলি না লাগে

আমার গায় ইয়া আলী-

ইয়া আলী, ইয়া আলী!

..

(তিন দফা পড়িতে হইবে)

..

মন্ত্র শিক্ষার নিয়মঃ মন্ত্রটি পাঁচ দিনে মুখস্ত করিতে হইবে, মন্ত্র পড়ার সময় মাছ ও গরুর মাংস খাওয়া নিষেধ তাহলে মন্ত্র সিদ্ধ হবে? তবে মন্ত্র সিদ্ধ করার আগে গুরুর অনুমতি নিয়ে চন্ডিবরন করতে হবে, উক্ত মন্ত্র পড়ে কাজ করার সময় উক্ত মন্ত্রটি তিন দফা পাঠ করিয়া একটি গামছা কোমরে বাঁধিতে হইবে! ইহাতে আল্লাহর রহমতে চল্লিশ, পঞ্চাশ জন মানুষের শক্তি নিজের শরীরে পাইবে? অন্যায় কাজে মন্ত্র খাটানো নিষেধ, নতুবা নিজের মারাত্মক ক্ষতি হইবো?

বিঃদ্রঃ বিস্তারিত জানার জন্য আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেন, কাজের জন্য চন্ডীবরন অথবা গুরুদক্ষিণা দিতে হবে? #তান্ত্রিক_গুরু_আজিজ_রহমান

রবিবার, ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২২

যে কোনো ব্যাক্তিকে বশিকরন মন্ত্রঃ

যে কোনো ব্যাক্তিকে বশিকরন মন্ত্রঃ

অচল কুয়ার ছল ছল পানি

সেটে আছে মা ঠাকুরানী বলতো তিনি

চুল ভালো করে দে এখুনি

যারে চল পাগ দিয়া

কালীনিরে আন ডাক দিয়া

হাত জ্বলে পা জ্বলে

দুই স্থন যৌবন জ্বলে

অমুকে দেখি অমুক জ্বলে ।

নিয়মঃ কোনো ব্যাক্তিকে নিজের বশে আনার জন্য এই মন্ত্র তিনবার পাঠ করে তার দিকে ফু দিতে হবে, এই মন্ত্র প্রয়োগে কাঙ্ক্ষিত ব্যাক্তি দুই মিনিটে সাধকের বশ হবে!

উল্লেখঃ মন্ত্র প্রয়োগ করার পূর্বে অবশ্যই সিদ্ধ গুরুর অনুমতি নিয়ে চন্ডিবরন করতে হবে, নতুবা মারাত্মক ক্ষতি হবে! ১০৮ বার মন্ত্র পড়ে মুখস্থ করে নিতে হবে!

আপনার সমস্যা যতই বড়ো হোক না কেন, এর সমাধান আছে তবে তার জন্য সঠিক প্রয়োগ করতে হবে!

পৃথিবীতে সমস্যা যেমন আছে তার সমাধানও আছে, আর আমি সম্রাট মালেক দিচ্ছি এখন আপনার জটিল থেকেও কঠিন সমস্যার সমাধান চ্যালেঞ্জ সহকারে ১০০% গ্যারান্টিতে সমাধান তাই আর দেরি না করে এখুনি যোগাযোগ করুন মোবাইলে অথবা ইনবক্সে!

মোবাইলঃ ☎️ 01757786808 Imo/WhatsApp
  

শনিবার, ২০ আগস্ট, ২০২২

মহা শক্তি শালী বশীকরণ


 মহা শক্তি শালী বশীকরণ তদবির?

মহা বশিকরণ কুফুরি বিদ্যা। প্রেমিক/প্রেমিকা, স্বামী/স্ত্রী, অফিসের বস/কর্মচারী

এক কথায় যে কাউকে বশ করার জন্য বিদ্যাটি প্রয়োগ করতে পারেন। যেভাবে দিয়েছি 

ঠিক একই নিয়ম মেনে কাজ করলে ফলাফল ১০০% পাবেন গ্যারান্টি।


প্রয়োজনীয় সরঞ্জামঃ__

১। ৬টি মোমবাতী, সবুজ, নীল, লাল, হলুদ, গোলাপী (দুটি)।

২। পঞ্চঁ কৌনিক তান্ত্রিকাসন।

৩। একটি দিয়া-শালাই।

৪। নির্জন গৃহ।

৫। শরীরের জন্য এক রঙ্গা বস্ত্র।


সময়ঃ__

শুক্ল পক্ষের রবি কিংবা বৃহস্পতি বার বা পূর্ণ চন্দ্রিমার রাত্রী ১০ টার পর হতে।


বিধিঃ__

তান্ত্রিক আচার পূর্বের ৫-৭ দিন মেনে চলতে হবে, গুরুর অনুমতি অবশ্যক।


করনীয়ঃ__

সর্বপ্রথম আসন পেতে আপনি দক্ষিণ কোণে বসবেন, উত্তরে সবুজ মোমবাতি, হলুদ মোমবাতি পূর্ব কোনে এবং

পশ্চিম প্রান্তে নীল মোমবাতি রাখুন, দিয়াশালাই দিয়ে সকল মোমবাতি গুলো জালিয়ে দিন, আপনার দুই হাতে

গোলাপী মোমবাতিগুলো ধরে রাখবেন আর লাল মোমবাতি আপনার সম্মুখ্যে থাকবে।


মন্ত্রঃ__

''ওম কামদেবায় কামবশম করায় অমুকস্য (প্রার্থিত ব্যক্তির নাম সহযোগে) হৃদয়ম স্তম্ভ''


সম্পূর্ণ নিয়মঃ__


প্রেমিকার নাম সহ এই মন্ত্রটি উচ্চারন করতে হবে, ততক্ষন পর্যন্ত যতক্ষণ মোমবাতি জলতে থাকবে,

মন্ত্র উচ্চারন এমন হতে হবে যেন আপনি নিজ কানে তা শুনতে পান এবং তাতে নিজের কনসালট্রেশন 

ও আপনার প্রেমিকার প্রতিচ্ছবি হৃদয়ে থাকতে হবে। আলতো অবস্থায় চক্ষু বন্ধ থাকবে।


বিঃদ্রঃ__

কেউ কাজ করাতে চাইলে নিচের নাম্বারে যোগাযোগ করুন। ১০০% গ্যারান্টিসহ কাজ করে দেওয়া হয় তান্ত্রিক গুরু আজিজ রহমান জ্বীন সাধক। ঠিকানা খুলনা খালিস‌ পুর‌ বাজার সুপার মার্কেট।

মোবাঃ01757786808.

আপনারা যে‌ কোন দেশ বা জেলা থেকে অনলাইনের মাধ্যমে তদবির করতে পারেন জ্বীন চালানের মাধ্যমে কাজ করে দিব। বিস্তারিত জানতে কল করুন ধন্যবাদ।

মঙ্গলবার, ২৮ জুন, ২০২২

মনের মানুষকে বাধ্য করার মন্ত্রঃ

 


 মনের মানুষকে বাধ্য করার মন্ত্রঃ

বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম।

কুল আজমে পাক মোহাম্মাদ

বিহাক্কি পাক নিয়ামুল কুরআন-

অমুকের আত্তার আত্তাকে

আমার কাছে টেনে আন.!

হক গণি সোবাহানি পায়গম্বর

ঈশ্বান পাক হক্ক মীম সোবাহানি-

বাক্যের দাপটে অমুকের রূহু টানি

আমাকে ছাড়িয়া যদি অন্য দিকে যায়.!

দোহায় লাগে আস্তিক মনি

সোলাইমানের মস্তক খায়.!

নিয়মঃ মন্ত্রটি স্বয়ং সিদ্ধ, যাকে বশিভুত করবেন তার ছবিতে মন্ত্রটি ৩৩ বার যপ পূর্বক আহূতি দিতে হবে।


এভাবে মোট ৩ দিন, ৩ রাত প্রদিপ জ্বালিয়ে করতে পারলে তিন দিনে রেজাল্ট আসবে ১০০% গ্যারান্টি!


বিঃদ্রঃ আরো বিস্তারিত জানতে হলে আমার সঙ্গে যোগাযোগ করুন ইনবক্সে অথবা কমেন্ট বক্সে, জীবনে কোনো কাজ অনুমতি ছাড়া গ্রহণযোগ্য হবে না এটা সব সময় মনে রাখবেন। বিশ্বাসে ভক্তি, বিশ্বাসে মুক্তি!


আপনার যে কোনো জটিলতা থেকেও জটিল সমস্যার সমাধান করা হয় ১০০% গ্যারান্টিযুক্ত!!


দেশে ও বিদেশে কুরিয়ারে মাধ্যমে ঔষধ পাঠানো হয় ও


কালো জাদু ও জ্বীন চালানের মাধ্যমে তদবির করা হয়


নিবেদক, গুরুজি আজিজ রহমান (কামরুপি অলৌকিক পান্ডে লীলা সাধক কামরুপ কামাক্ষা)


বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ বাংলাদেশের যে কোন প্রান্তে চিকিৎসা প্রদান করা হয় এবং আপনারা যে কোন দেশ বিদেশ থেকে অনলাইনে তদবীর করতে পারেন জ্বীন চালানের মাধমে তদবীর করা হয়


যে‌ কোন কঠিন কাজ ৩/৫ দিনের মধ্যে সমাধান করা হয় ইনশাআল্লাহ আজি যোগাযোগ করুন


ঠিকানা:- সরা সরি চেম্বার .খুলনা . খালিস পুর বাজার সুপার মার্কেট ফোন ..01757786808

আলী সাধনা


 মহাশক্তিশালী আলী সাধন মন্ত্রঃ

এর কাচ কাচুম বিরী কাচ কাচু

কাচুম জুমের দূত-

লোহার স্বরে কাচ কাচিলাম

মুই কালিকার পুত-

লোহার স্বরের বরে

কাকে মুছুইরা খাম!

কোমরে করলাম জোরা!

আমার গায় ইয়া আলী-

কাকে দরুম, কাকে মুছুরুম

মা খাকি সাক্ষী থাকিও

আমি নান্দা করিবার যাম,

কাচের করলাম ধারা

তুমি কাঁচ কাচুম?

আসমানের চন্দ্র সূর্য

কাটা গোচার মুখ বন্ধ

করলাম ভূট কাঁচ দিয়া,

মুদ্দুই মোকালিপের মুখ

বন্ধ করলাম-।

সমুদ্রে বানলাম বীর!

লাঠির বাড়ি, তরওয়ালের চোট

বন্দুকের গুলি না লাগে আমার গায়!

বর্মার বাণে কালকে দেবীর পায়


লোহার তীরগুলি না লাগে


ইয়া আলী, ইয়া আলী!


(তিন দফা পড়িতে হইবে)


মন্ত্র শিক্ষার নিয়মঃ মন্ত্রটি পাঁচ দিনে মুখস্ত করিতে হইবে, মন্ত্র পড়ার সময় মাছ ও গরুর মাংস খাওয়া নিষেধ তাহলে মন্ত্র সিদ্ধ হবে? তবে মন্ত্র সিদ্ধ করার আগে গুরুর অনুমতি নিয়ে চন্ডিবরন করতে হবে, উক্ত মন্ত্র পড়ে কাজ করার সময় উক্ত মন্ত্রটি তিন দফা পাঠ করিয়া একটি গামছা কোমরে বাঁধিতে হইবে! ইহাতে আল্লাহর রহমতে চল্লিশ, পঞ্চাশ জন মানুষের শক্তি নিজের শরীরে পাইবে? অন্যায় কাজে মন্ত্র খাটানো নিষেধ, নতুবা নিজের মারাত্মক ক্ষতি হইবো?


বিঃদ্রঃ বিস্তারিত জানার জন্য আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেন, কাজের জন্য চন্ডীবরন অথবা গুরুদক্ষিণা দিতে হবে? তান্ত্রিক গুরু আজিজ রহমান জ্বীন সাধক।।

বিশ্বাসে বস্তু মিলে তর্কে বহুদূর, আপনার যে কোনো সমস্যার জন্য আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন মোবাইলে অথবা কমেন্ট বক্সে !!

মোবাইলঃ 01757786808 ☎️ Imo/WhatsApp

আর নয় সমস্যা, এখন শুধুই সমাধান কারণ মায়াজাল মন্ত্রগুরু এখন আপনার সহযোগিতায় ২৪ ঘন্টা নিয়োজিত তাই আর দেরি না করে এখুনি যোগাযোগ করুন । বিশ্বাসে ভক্তি, বিশ্বাসে মুক্তি !!

( মায়াজাল মন্ত্রগুরু)

বিশ্বের বিস্তৃত আধ্যাত্নিক ও তান্ত্রিক প্রতিষ্ঠান মায়াজাল মন্ত্র গুরু 

তান্ত্রিক জগতে ১০০% লিখিত গ্যারান্টি

কালো জাদু ও জ্বীন চালানের মাধ্যমে তদবির করা হয় আপনারা যে কোন দেশ বা জেলা থেকে অনলাইনের মাধ্যমে তদবির করতে পারেন বা

সরাসরি এসে লিখুন গ্যারান্টিতে তদবির করার সুযোগ। imo-whotapo . 01757786808

ঠিকানা খুলনা খালিস‌ পুর বাজার সুপার মার্কেট 

বিস্তারিত জানতে কল করুন ধন্যবাদ

সোমবার, ২৭ জুন, ২০২২

নারী-পুরুষ বশিকরন এবং বান মারন। আপনি কোন ছেলে/মেয়েকে পছন্দ করেন? কোন ছেলে/মেয়েকে কাছে পেতে চান?


 নারী-পুরুষ বশিকরন এবং বান মারন। আপনি কোন ছেলে/মেয়েকে পছন্দ করেন? কোন ছেলে/মেয়েকে কাছে পেতে চান? কোন ছেলে/মেয়েকে বিবাহ করতে চান? আপনি যাকে পছন্দ করেন সে আপনাকে পাত্তা দেয় না? দ্বিতীয় আপনি কি শত্রুকে শাস্তি দিতে চান? শত্রুর বিনাশ করতে চান? যে বিষয়গুলো উল্লেখ করলাম তা যদি আপনার সমস্যা হয়ে থাকে- তাহলে এটার সমাধান আজকে পাবেন 100% গ্যারান্টি। আজকে আপনাদের দিবো শয়তান চর্চা। কিছুদিন ধরে আমি অসুস্থ থাকার কারণে নতুন কোন বিদ্যা তুলে ধরতে পারিনি। শয়তানের মাধ্যমে যে কাউকে বশীকরণ করতে পারবেন। অন্যদিকে শয়তানের মাধ্যমে যে কাউকে বান মারে মৃত্যু দান দিতে পারবেন। সুবর্ণ বিদ্যা শয়তানের উপাসনার মাধ্যমে করতে হবে। আপনার সমস্যা যতই জটিল কিংবা কঠিন হোক। শয়তানের সাথে চুক্তিবদ্ধের মাধ্যমে আপনি সমাধান পাবেন। হিব্রু ভাষায় শয়তানকে আহ্বান করার জন্য কিছু জটিল ক্রিয়া আছে। কিন্তু আমি আপনাদের খুব সহজভাবে বিষয়টা বুঝিয়ে বলব। যাতে আপনারা নিজেরাই শয়তানকে আহ্বান করতে পারেন। যখন আপনি শয়তানকে আহ্ববান করবেন অবশ্যই নিজ সিদ্ধান্তে অটল থাকতে হবে।

শয়তান চর্চা যারা করে তারা বিশ্বাস করে__

হিব্রুঃ __אני רואה אותך אז אני סוגד לך. אני לא סוגד למה שאני לא רואה. שטן, אתה המדריך העברי הגדול. השטן גדול.

বাংলা উচ্চারণঃ

__আপনাকে দেখি তাই আপনার উপাসনা করি। যা আমি দেখছি না তার উপাসক আমি নয়। শয়তান তুমি মহান হিব্রু পথ পরিদর্শক। শয়তান মহান।।

বিস্তারিত নিয়মঃ

___সপ্তাহের যেকোনো একদিন নির্ণয় করুন। রাত এগারো টার পর দক্ষিণ মুখ হয়ে বসুন। এবার পাঠার রক্ত এক বাটি সামনে রাখুন। বাটির সাথে জবা ফুল রাখবেন। যে ঘরে সাধনা করবেন- উক্ত ঘরের চার কোণ নয় বরং পাঁচ কোণ হিসেবে নির্ণয় করুন। এবার ঘরের পাঁচ কোণে আগরবাতি জ্বালান। কালো মোমবাতি ১১ টা জ্বালান। আপনার আসনের সামনে পেঁচার হাড় রাখুন কিছুটা। কালো ফল রাখুন পাঁচ পদের। যদি পাঁচ পদের ফল পাওয়া দুষ্কর হশ তাহলে যে কোনো সবুজ ফলের উপর শ্মশ্বানের কয়লা ছিটিয়ে রাখতে পারেন। শয়তানকে আহবান করার আগে অবশ্যই নিজেকে যে কোনো উপায়ে নামে পবিত্র করে নিবেন। এবার আপনার সমস্থ শরীরের এনার্জি ছেড়ে দিন। আমি বলেছি আপনি শয়তান কে বিশ্বাস করুন। এবার উল্লেখিত শব্দ কয়েকবার উচ্চারণ করুন। নিচে শয়তানকে ডাকার ৩ মহা শব্দ উল্লেখ করা হলো।

শব্দঃ "সাতান, ইয়া সাহ্ই-তা-ন, ইয়ান্নাস শায়তান"

শব্দগুলো অবশ্যই নিখুঁত ভাবে উচ্চারণ করবেন। শব্দগুলো উচ্চারণ করতে করতে শূকরের রক্ত চারদিকে ছিটিয়ে দিবেন। যখন আপনার অনুভব হবে শয়তান আপনার আশেপাশে তখন আপনি এক বাটি পাঠার রক্ত পান করবেন। এবং সামনে রাখা জবা ফুল চিবাতে থাকবেন। উপরের ক্রিয়া চলাকালীন উলঙ্গ রূপে শয়তান আপনাকে দেখা দিবে। তখন আপনি নিজ আত্মা দর্পণের মাধ্যমে শয়তানের সাথে চুক্তিবদ্ধ হবেন। শয়তানকে আপনার মনের খায়েশ ভেঙে বলবেন। অবশ্যই দুই থেকে তিন দিনের মধ্যে মনোকামনা পূর্ণ হবে।

বিঃদ্রঃ সাধনা টি অনেক কঠিন অবশ্যই সঠিক গুরুর থেকে অনুমতি দিবেন। যা নিয়েই চুক্তিবদ্ধ হবেন একটু ভেবেচিন্তে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবেন। একটা ভুল আপনার পুরো জীবন নষ্ট করে দিতে পারে। সাবধানতা সাফল্যের চাবিকাঠি। শয়তানের সাথে এমন কোনো চুক্তি করবেন না যেটাতে আপনার জীবন চলে যেতে পারে। খুবই সতর্কতার সাথে শয়তানের কাছে আত্মা দর্পণ করবেন।

মঙ্গলবার, ২১ জুন, ২০২২

 নাম/ছবি দিয়ে নারী বশীকরণ পদ্ধতি তান্ত্রিক পদ্ধতি

 

 নাম/ছবি দিয়ে নারী বশীকরণ পদ্ধতি তান্ত্রিক পদ্ধতি

আমরা সাধারনত স্ত্রী বলতে নিজ স্ত্রীকেই বুঝিয়ে থাকি কিন্তু এখানে স্ত্রী বলতে নারী জাতীকেই বোঝানো হয়েছে, আপনি স্ত্রী জাতীর যে কাউকেই এই তদবীর দ্বারা নিজ আয়ত্বে নিয়ে আসতে পারবেন।

এইসকল তন্ত্র মন্ত্র প্রয়োগ ও সাধনা করার জন্য অবশ্যই একজন অভিজ্ঞ ব্যক্তির পরামর্শ নিয়ে করতে হবে।যদি শুধু আপনার স্বার্নিধ্যে একজন সদগুরু থাকে, যেহেতু এ সকল তন্ত্র/যন্ত্র সকলি গুরুমুখি তাই গুরু বিহীন তা সফলতার স্বপ্নদেখা মুর্খ্যতার সামিল।

আমার উদ্দেশ্য আপনাদের জানানো সেই সাথে আমাদের আদি পুরুষদের ঐতিহ্য বহন করে চলা যাতে সময়ের অতল গহিনে তা হারিয়ে না যায়, আমি চাইবো আপনারা ছোট্ট এই জীবনে সকলেই সুখে শান্তিতে জীবন যাপন করুন, কিন্তু কখনো যদি আপনাদের তান্ত্রিক সাহায্যের প্রয়োজন পরেই যায় তবে বর্তমান সময় উপযোগি তান্ত্রিক ক্রিয়াগুলো করবেন, যা অতিব সহজ পান্থায় সৃষ্ট সেই সাথে খুব সহজেই আমাদের মনের আকাঙ্খা পূর্ণ করতে সক্ষম। নিচে বহুল ব্যবহৃত এক সময়ের স্রেষ্ট একটি তন্ত্র ক্রিয়া উপস্থাপন করা হলোঃ

সামগ্রী- বশীকরন গুটিকা(রুদ্রমাল যা গলায় ধারণ করতে হবে)কুমকম,ঘিয়ের প্রদীপ, ধূপকাঠি, জলপাত্র, কেশর।

জপমালা- মুঁগের মালা

সময়-রাতের যে কোন সময় বা আশ্বিনী নক্ষত্রে

দিন- শুক্রবার, সোমবার

আসন- সাদা সুতির আসন, লাল শালু কাপড়       দিক- উত্তর দিক

জড় সংখ্যা- ১০০০

অবধি- দশ দি

মন্ত্র-“ওঁ নমো উর্বশী তোহে মন্ত্র পঢ়ী সুনাউ, তোহী কলেজা লাবে তোহী জীবতা চাহে জো বশ্য ন হোয় তো হনুমন্ত কী আন অমুক বশ্য করে, দৌড় কর হিয়ে লগে। মেরা কহা করে, শব্দ সাচা পিন্ড কাচা, ফুরো মন্ত্র ঈশ্বরো বাচা।।

প্রয়োগ- যে কোন শুক্রবার/সোমবার রাতে উত্তর দিকে মুখ করে সাদা/লাল শালু আসনে বসতে হবে ও গলায় বশীকরন গুটিকা রাখতে হবে।প্রথমে নদী/বড় জলাশয়ের জলে স্নান করে তারপর কুমকুম বা কেশরের তিলক লাগাতে হবে এরপর আসন বদ্ধ হয়ে এবার সামনে ধূপকাঠি ও ঘিয়ের প্রদীপ জ্বালিয়ে উক্ত মন্ত্র জপ শুরু করতে হবে ও মন্ত্রে যেখানে ‘অমুক’ শব্দ লেখা আছে সে জায়গায় যাকে বশ করা দরকার তার নাম উচ্চারণ করতে হবে।”


 দশ দিনে দশ হাজার দফা মন্ত্র জপ সর্ম্পুন করতে হবে। মন্ত্র জপ করা শেষ হওয়ার পর বশীকরন গুটিকা পকেটে রেখে দিতে হবে। যদি কাংখিত নারী দুরে থাকে বা তার নাম জানা না থাকে বা পিতামাতার নাম জানা না থাকে তবে তার ফটোর সাথে বশীকরন গুটিকা বেঁধে সিন্দুকে রাখতে হবে। এতে তার মন সাধকের সাথে দেখা করার জন্য উতলা হবে ও যতক্ষন না দেখা হচ্ছে শান্তি পাবে না। মনে রাখবেন এই মন্ত্রের দুরুপোযোগে সাধকের ভয়ংকর ক্ষতি হতে পারে। তাই অত্যাবশ্যক পরিস্থিতিতেই এই মন্ত্র প্রয়োগ করা দরকার।

উল্লেখ যেকোনো বশীকরণ বা বশীভূত করার জন্য নারী পুরুষ উভয়ের নাম ও পিতামাতার নাম জানা থাকতে হবে যদি কোন কারনে নাম জানা না থাকে তাহলে অবশ্যই উভয়ের ছবি প্রযোজ্য হবে

বিঃদ্রঃ- যেকোনো সাধনা নিজ দ্বায়িত্বে করবেন এতে যেকোনো অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনার জন্য আমি বা আমার ওয়েবসাইট কোন ধরনের দ্বায় গ্রহণ করবেনা। 

মায়াজাল মন্ত্রগুরু তান্ত্রিক সেবা ও কবিরাজি সেবা প্রতিষ্ঠান। 

নিবেদক, গুরুজি আজিজ রহমান (কামরুপি অলৌকিক পান্ডে লীলা সাধক কামরুপ কামাক্ষা)

বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ বাংলাদেশের যে কোন প্রান্তে চিকিৎসা প্রদান করা হয় এবং আপনারা যে কোন দেশ বিদেশ থেকে অনলাইনে তদবীর করতে পারেন জ্বীন চালানের মাধমে তদবীর করা হয়

যে‌ কোন কঠিন কাজ ৩/৫ দিনের মধ্যে সমাধান করা হয় ইনশাআল্লাহ আজি যোগাযোগ করুন

ঠিকানা:- সরা সরি চেম্বার .খুলনা . খালিস পুর বাজার সুপার মার্কেট ফোন ..01757786808







শুক্রবার, ১৭ জুন, ২০২২

শয়তান চর্চা। বশিকরণ করার আসল উপায়।

 



শয়তান চর্চা। বশিকরণ করার আসল উপায়। লিখাটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। কথা দিতাছি আপনার কষ্ট বিফলে যাবেনা।
 তন্ত্র বিদ্যা, মন্ত্র বিদ্যা বা সাধনা এমন কিছু বিষয় যা মানুষের সুপ্ত শক্তিকে যাগ্রত করে, তার ষষ্ঠ ইন্দ্রিয়কে সজাগ করে। আমাদের সমাজে এমন অনেক ব্যক্তি আছে যারা হয়তো লোক চক্ষুর আড়ালে প্রতিনিয়ত কোন না কোন কিছুর সাধনা করে আসছে, যেমন মুসলিম শাস্ত্র অনুসারে অনেক পীরের মুরিদান গন অজিফা নিয়ে থাকে এবং সেই অজিফার বদৌলতে সে জীবনে অনেক সফলতাও লাভ করে থাকে, সাধারনত তন্ত্র, মন্ত্র ইত্যাদি তান্ত্রিক গনের কাজ, এটা সাধারন মানুষের জন্য কোন ভাবেই নয়, সাধারন মানুষ যদি কোন সমস্যায় পরে তবেই তারা তান্ত্রিকের দ্বারস্থ হয়, তখন তান্ত্রিক গণ এই তন্ত্র বা মন্ত্র শক্তির প্রভাবে তার উপকার সাধনের চেষ্ঠা করে থাকে তবে বর্তমান সময়ে আমাদের সমাজে কিছু অসাধু ব্যক্তি এটিকে এক ধরনের লোক ঠকানো ব্যবসায় পরিনত করেছে, তাদের নিজেস্ব কিছু দালালের মাধ্যমে সমাজে কিছু উদ্ভট কথা ছরিয়ে তারপর সাধারন জনগনকে কাছে ভেরায় এবং তাদের কে প্রতারিত করে থাকে। কথাটা এ কারনেই বলছি যে বর্তমানে তন্ত্র, মন্ত্র ইত্যাদিতে কাজ করারমত বা ফল প্রদান করার মত শতকরা ৩ জন ব্যক্তিও খুজে পাওয়া যাবে না। অনেকেই আবার নিজেকে জীন হুজুর বলে দাবি করে থাকে জীন দ্বারা কাজ করা হয়, জীন চালান করা হয়, আমরা আমাদের কাজের স্বার্থেই এমন অনেক ভুয়ো লোকের সন্ধান যানি যারা স্রেফ মানুষকে ভেলকি বাজি দেখানোর মত কিছু কারসাজি ছাড়া কিছুই করে না। একটি কথা সকলের যানা উচিৎ প্রথমত তন্ত্র মন্ত্র বিদ্যা কাজে লাগিয়ে কিছু পেতে হলে তার অনেক নিয়মাবলি মানতে হয়, অনেক কষ্ট ও ত্যাগের বিনিময় এই বিদ্যা আয়ত্বে আসে, মন চাইলো আর কিছু চটি বই কিনে যদি তন্ত্র বিদ্যায় পারদর্শী হওয়া যেত তবে জগতে আর কিছুই করার প্রয়োজন হতো না। তেমনি জীন সাধক আমাদের সমাজে রয়েছে এটি সত্য তবে আসলে এটি একটি শক্তি সাধনা, কোন জীন সাধক তার জীনকে অন্যের কাজে ব্যবহার করতে পারবে না। তার শক্তি তার ব্যক্তিগত উদ্দেশ্য হাসিলের জন্য ব্যবহার করতে পারবে। নিজেই শুধু উপকৃত হতে পারবে। যারা এ ধারনের আজগুবি কথা সমাজে ছড়ায় তারা নিজ স্বার্থ উদ্ধার ছাড়া কিছুই করে না। জীন হুজুরের যদি জীন চালান করার ক্ষমতাই থাকতো সব কিছু জানার ক্ষমতাই থাকতো তবে সে হয় শেখ হাসিনা নতুবা বারাক ওবামার পি এ হিসেবে জব করতো। মনে রাখবেন নিজ জীবনে উন্নতী নিজ স্বার্থ উদ্ধারের জন্যই কেবল সাধনা বিধি কাজে লাগানো সম্ভব অন্যের ক্ষতি বা উপকার করা সম্ভব নয়। তবে টোটকার মাধ্যমে অনেকে মানুষের নানা বিধ ক্ষতি সাধন করে থাকে আমরা ভাবি তার পিছনে কালি লাগিয়েছে বা জীন লাগিয়েছে, এটা ভুল। সম্পূর্ণ ভুল। আমাদের মাঝে অনেকেই রয়েছি জীন সাধনা বা কালি সাধনা বা পরী সাধনা করার বাসনা নিয়ে কিছু ভন্ডদের কবলে পরে সবকিছু হারাই, অনেকে নাকি জীন বিক্রিও করে বলে আমরা শুনেছি আসলে এর শতভাগ বানোয়াট গাল গল্প। বিংশ সতাব্দিতে এই সকল বিষয় নিয়ে এখন অনেক গবেশনা চলছে এর রহস্য উদ্ধারের চেষ্টা চলছে ন্যাশনাল জিওগ্রাফির মত চ্যানেলে প্রায়শই এই বিষয় বিভিন্ন অনুষ্ঠান রাত্রি কালিন প্রচার হয়ে থাকে। আপনারা নিজেরা দেখেই হয়তো অনেক কিছু বুঝতে পারবেন। যারা সাধনা করতে আগ্রহী তাদের বলবো আপনারা বর্তমান সময় উপযোগী সাধনাগুলো করুন এতে শতভাগ ফল পাবেন কিন্তু যদি আদি সাধনাগুলো করেন তবে অবশ্যই আপনাকে সেই ধরনের প্রিপারেশন নিতে হবে, অনেকে কিছু গল্প ছরিয়েছে যে জীন সাধনা নাকি ১ কিংবা ৩ কিংবা ৭ দিনেই সম্ভভ। আমরা সারা বিশ্বের ( ইন্ডিয়া, পাকিস্থান, মায়ানমার, ভুটান, ত্রিপুরা, চায়না, ইংল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া, আফ্রিকা, ফ্রান্স, আমেরিকা ইত্যাদি) অনেক দেশের স্বনাম ধন্য তান্ত্রিকদের সাহায্যে প্রতিনিয়ত কাজ করে যাচ্ছি, কোথাও এই ধরনের আজগুবি কথা শোনা যায় নি যে জীন সাধনা এতো স্বল্প সময়ে সম্ভব, জীন সাধনার জন্য এক চিল্লা (৪১ দিন )থেকে তিন চিল্লা পর্যন্ত লাগতে পারে, আর এই সাধনা শতভাগ সফল না হওয়া পর্যন্ত কোনরুপ ফল পাওয়ার আশা পরিপূর্ণ বৃথা। তেমনি ভাবে পরী সাধনা, অপ্সরা সাধনা ৭ থেকে ২১ দিন বা আরো বেশি লাগতে পারে এ ক্ষেত্রেও সাধনা পরিপূর্ণ সফল হতে হবে। এমনি ভাবে যগতের প্রায় শহস্রাধিক প্রচলিত সাধনা রয়েছে যার সর্বনিন্ম সাধনা কাল ৭ দিন।।

আমরা নিজেরা সাধারনত সর্বসাধারনদের “ত্রাটক” সাধনা করতে উদ্বুদ্ধ করে থাকি কারন, এই একটি মাত্র কাষ্টমাইজ সাধনা যা ব্যক্তির সার্বিক মনো কামনা পূর্ণ করতে সক্ষম সেই সাথে এটি পরিপূর্ণ বিজ্ঞান ভিত্তিক এবং এটা থেকে ফল পাওয়ার জন্য সাধককে সাধনা পরিপূর্ণ সফল হওয়া অব্দি প্রতিক্ষা করতে হয় না, “ত্রাটক” সাধনা শুরু করার প্রথম সপ্তাহ হতেই সাধক তার ব্যক্তি জীবন উৎকর্ষের জন্য এই বিদ্যা তার কাজে লাগাতে পারে। একজন ব্যক্তি তার নানা বিধ সমস্যা ও তার সার্বিক জীবনের স্বপ্নকে বাস্তবায়িত করার জন্য “ত্রাটক” এর বিকল্প কিছু হতেই পারে না।।

আপনি যখন যেখানেই আপনার কাজের জন্য কোন ধারনের তান্ত্রিকের স্বরনাপন্ন্য হন না কেন অবশ্যই পূর্বে তার সর্ম্পক্যে খুব ভালো ভাবে যেনে শুনে তারপর তাকে কাজ দেওয়াটাই উত্তম। আরেক ভাবে মানুষের উপকারও নিজের উপকার করা যায় সেটা হলো শয়তান চর্চার মাধ্যমে, সৃষ্টিকর্তা যেমন আছেন শয়তান কেমন আছেন। বিভিন্ন চর্চার মাধ্যমে শয়তানকে সন্তুষ্টি করে কার্য হাসিল করা যায়। শয়তান জীন আত্মা তাদের সাথে একটা চুক্তি সম্পাদন করা লাগে ‌‌। তুমি আমার এই কাজ করে দিবে তার বিনিময় আমি তোমার এই কাজ করে দিব। এই বিনিময় চুক্তির মাধ্যমে শয়তান জিন পরি আত্মা দ্বারা বিভিন্ন কাজ করা হয়। সব ধরনের কালোজাদু শয়তান চর্চার ব্যতীত হয় না। আপনি শয়তান কে সন্তুষ্ট করবেন আপনার দেহ আপনার আত্মা দিয়ে বিভিন্ন শয়তানীক রীতি নীতি মাধ্যমে। তার বিনিময় শয়তান আপনার সকল কাজ করে দিবে।

আমরা কোন ভাবেই যেন আমাদের স্বপ্ন পুরুন করার অভিপ্রায় নিয়ে অন্ধ্যের মত কোন ভন্ডের কাছে প্রতারিত না হই।। ভালো থাকবেন সকলেই।।

তান্ত্রিক সেবা ও কবিরাজি সেবা প্রতিষ্ঠান

খুলনা খালিস‌ পুর‌ বাজার সুপার মার্কেট ফোন imo-whoop 01757786808.

মঙ্গলবার, ১৭ মে, ২০২২

সর্ব বশীকরণ পুতলী মন্ত্র

সর্ব বশীকরণ পুতলী মন্ত্র 
“ওঁ হ্রীং ক্লীং জং হিয়ে জং হিয়ে অমুকীং আকর্ষয় আকর্ষয় মম বশ্যং কুরু কুরু মােহং স্বাহা।”
পুরুষ বা পতি বশীকরণ মন্ত্র তন্ত্র সাধনা — স্বামী বশের তিনটি মন্ত্র এক সাথে
বিঃ দ্রঃ— মন্ত্র মধ্যে অমুকী স্থলে অভিলষিত নারীর নাম বলবে । শনিবার রাত্রে নির্জন স্থানে বা নির্জন ঘরে বসে উক্ত মন্ত্র ১০,০০০ ( দশ হাজার ) জপ করলে মন্ত্র সিদ্ধ হবে। এবার একটি মাটির পুতুল তৈরী করে উক্ত মন্ত্রে ১০৮ বার অভিমন্ত্রিত করে যে নারীর গমনাগমন পথে লুকিয়ে রাখবে। সেই পথে উক্ত নারী গিয়ে পুতলীতে পা দিলে বা ডিঙোলে সাধকের বশীভূত হবে।
বশীকরণ সুপারী মন্ত্র 
“ওঁ নমাে ভগবতে বাসুদেবায় ত্রিলােচনায় ত্রিপুরবাহনায় অমুকং মম বশ্যং কুরু কুরু স্বাহা।”
এক সাথে সর্ব বশীকরণ ছয়টি মন্ত্র চর্চা করুণ —গণক্কার
বিঃ দ্রঃ— মন্ত্রমধ্যে অমুকং স্থলে যাকে বশ করবে তার নাম উচ্চারণ করতে হবে। একটি গােটা সুপারী হাতে নিয়ে উক্ত মন্ত্র ১০৮ বার জপ করে সেই সুপারী যার হাতে দেবে, সেই নারী বা পুরুষ অবশ্যই বশীভূত হবে।
 সকল মন্ত্র-তন্ত্র ভালো কাজে ব্যবহার করুন। খারাপ কাজে মন্ত্র-তন্ত্রের ব্যবহার নিজের ক্ষতির কারণ হতে পারে। তাই ভালো গুরু ধরুন এবং তার অনুমতি নিয়ে কাজ করুন। 
 কখনোই খারাপ কাজে অনুমতি দেয় না এবং এই বিষয়ে কোন দায় গ্রহণ করে না।

মায়াজাল মন্ত্রগুরু)
বিশ্বের বিস্তৃত আধ্যাত্নিক ও তান্ত্রিক প্রতিষ্ঠান মায়াজাল মন্ত্র গুরু
তান্ত্রিক জগতে ১০০% লিখিত গ্যারান্টি
সরাসরি এসে লিখুন গ্যারান্টিতে তদবির করার সুযোগ। imo-whotapo . 01757786808/

বশীকরণ তাবিজ-কবচের দুটি বহুল পরিক্ষিত টোটকা দেওয়া হলোঃ

বশীকরণ তাবিজ-কবচের দুটি বহুল পরিক্ষিত টোটকা দেওয়া হলোঃ 
১। যে মেয়েলোককে বশ করতে চান তার ঋতুকালিন ব্যবহৃত কাপরের একটি টুকরো খুঁজে নিবেন। এবার সেই কাপরের কিঞ্চিৎ কেটে নিয়ে তাতে রেডির তৈল মাখিয়ে আগুনে জ্বালাবেন এবং সেটাকে কাজল বানাবেন এবার সেই কাজল চোখে দিয়ে সেই মেয়ের সাথে দেখা করবে।। সম্ভব হলে কথা বলবেন। এতে সেই মেয়ে আপনার বশ হয়ে যাবে। 
২। অশ্বনী নক্ষত্রে পলাশ গাছের শিকর হাতে নিয়ে সেই দিন যদি আপনার কাঙ্খিত মেয়ের সাথে দেখা করেন তবে সেই মেয়ে আপনাকে দেখা মাত্র বিচলিত হবে এতে বিন্দু মাত্র সন্দেহ নাই। গুরুর অনুমতি ব্যাতিত এই কাজ নিষিদ্ধ। 
সতর্কতা: সকল মন্ত্র-তন্ত্র ভালো কাজে ব্যবহার করুন। খারাপ কাজে মন্ত্র-তন্ত্রের ব্যবহার নিজের ক্ষতির কারণ হতে পারে। তাই ভালো গুরু ধরুন এবং তার অনুমতি নিয়ে কাজ করুন। গণক্কার কখনোই খারাপ কাজে অনুমতি দেয় না এবং এই বিষয়ে কোন দায় গ্রহণ করে না।
মায়াজাল মন্ত্রগুরু)
বিশ্বের বিস্তৃত আধ্যাত্নিক ও তান্ত্রিক প্রতিষ্ঠান মায়াজাল মন্ত্র গুরু
তান্ত্রিক জগতে ১০০% লিখিত গ্যারান্টি
সরাসরি এসে লিখুন গ্যারান্টিতে তদবির করার সুযোগ। imo-whotapo . 01757786808/

শনিবার, ৩০ এপ্রিল, ২০২২

চাকরী বিষয়ক তদবীর

     চাকরির  বিষয়ক তদবীর

বিশ্বের যে কোন সরকারী বেসরকারী চাকুরী, বিদেশ গমন, ভিসা প্রসেসিং ইত্যাদি ক্ষেত্রে আমাদের তদবীরগুলো অত্যন্ত ফলপ্রসু।

বর্তমান বাংলাদেশে বেশ কয়েকটি ডিফেন্স, পাবলীক, প্রাইভেট কম্পানী, ব্যাংক ইত্যাদি বেশ কিছু চাকুরীর নিয়গ চলছে, যেনাদের যোগ্যতা থাকা সত্বেও চাকুরীর হচ্ছেনা, প্রতিটি স্থানে প্রতারিত হচ্ছেন উর্দ্ধতন কেউ পরিচিত নেই, ঘুষ বানিজ্যে আপনার হাত নেই সেই সকল ভাগ্য বিরম্বিত ভাই বোনদের কল্যানে আমাদের এই চাকুরী তদবীর অত্যন্ত মুখ্য ভুমিকা পালন করে আসছে। আপনার বয়স থেমে নেই হবে হচ্ছে করে শতভাগ নিশ্চিত চাকুরী আপনি পাচ্ছেন না, আপনার পরিবারের একমাত্র আশার প্রদিপ আপনি সেখানে আপনি নিজেই হাজারো হতাষা ও দুশ্চিন্তায় ভরাক্রান্ত। ভেবে দেখুন জীবন আপনার, চয়েস আপনার, বাচার তাগিদ আপনার আমরা শুধু আপনাকে একটু এগিয়ে দেয়ার প্রয়াস করবো মাত্র। হয়তো এতেই আপনার জীবনের স্থবীর চাকা ঘুরতে আরাম্ভ করবে। আপনি নতুন আলোর মুখ দেখতে পাবেন। পরিবারের সকলের মুখে হাসি ফুটাতে পারবেন। এই কাজটি সম্পূন্য করতে হাদিয়া প্রয়োজ্য হবে।

শুক্রবার, ২৯ এপ্রিল, ২০২২

নামের প্রথম অক্ষর দিয়ে জানুন আপনিকোন রাশির জাতক

নামের প্রথম অক্ষর দিয়ে জানুন আপনি
কোন রাশির জাতক।
আপনার নামের আদ্যক্ষর অনুসারে আপনার রাশি,
অ,আ,ল = মেষ রাশি
উ,ঊ,ই,এ,ও,ব = বৃষ রাশি
ক,ঘ,ঙ,ছ = মিথুন রাশি
ড,হ = কর্কট রাশি
ম,ট = সিংহ রাশি
ঠ,প,ব,ন = কন্যা রাশি
র,ত = তুলা রাশি
ন,য = বৃশ্চিক রাশি
ধ,ড,ফ,ড়,ঢ় = ধনু রাশি
খ,জ = মকর রাশি
গ,শ,ষ,স = কুম্ভ রাশি
এ ,ঞ,ঝ,থ,দ = মীন রাশি
পোস্টটি ভালো লাগলে সেয়ার করুন...
যোগাযোগ করুনঃঃ imo-whotapo 01757786808/

মঙ্গলবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২২

শিশুকে বাধ্যকরন

             শিশুকে বাধ্যকরন                                    তুর তুর তুরণী

                     ধর ধর ধরণী
              আয় আমার কাছে আয়।
               শুন শুন আমার কাছে
                 কথা বলবো পাছে।
                আমারে ছাড়িয়া যদি 
                   অন্য দিকে যাস
               দোহাই সোলেমান 


              নবীর মাথা খাস।।
যে কোন অবাধ্য শিশুর কাছে যাওয়ার সময় এই মন্ত্র পাঠ করতে করতে কাছে যাবে 

তবে অবশ্যই শিশুটি তার বস শিকার করবে।
আরো বিস্তারিত জানতে হলে আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করবেন কোন কাজ অনুমতি ছাড়া গ্রহণযোগ্য হবে না এটা সব সময় মনে রাখবেন। 
বিশ্বের বিস্তৃত আধ্যাত্নিক ও তান্ত্রিক প্রতিষ্ঠান মায়াজাল মন্ত্র গুরু 
তান্ত্রিক জগতে ১০০% লিখিত গ্যারান্টি
কালো জাদু ও জ্বীন চালানের মাধ্যমে তদবির করা হয় আপনারা যে কোন দেশ বা জেলা থেকে অনলাইনের মাধ্যমে তদবির করতে পারেন বা
সরাসরি এসে লিখুন গ্যারান্টিতে তদবির করার সুযোগ। imo-whotapo . 01757786808
ঠিকানা খুলনা খালিস‌ পুর বাজার সুপার মার্কেট 
বিস্তারিত জানতে কল করুন ধন্যবাদ

সোমবার, ২৫ এপ্রিল, ২০২২

সকল প্রকার জীন পরিকে বশ করা মন্ত্র

সকল প্রকার জীন পরিকে বশ করা মন্ত্র।মন্ত্রঃ ইয়া ক্বাফ ওয়া সীন,ওয়া তা ইয়া মীম-মহাম্মাদুর রসূল"বিহাক্কি ফা মমীন-আলিফ লাম শিন"মাকলুকত ইয়া জ্বীন;সামতু লাকা তামিম-ইয়াসীন লাম ক্বাফ;ইয়া আযাজিল হাকিম"নাউরিকা আলালতু সামিম;বুযরুক্কা ফাসালি জমিন।নিয়মঃ মন্ত্র ৭৮৬ বার পাঠ করে সিদ্ধি করতে হবে। প্রয়োগ ৩০৮ বার।আরো বিস্তারিত জানতে হলে আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করবেন কোন কাজ অনুমতি ছাড়া গ্রহণযোগ্য হবে না এটা সব সময় মনে রাখবেন। 

বিশ্বের বিস্তৃত আধ্যাত্নিক ও তান্ত্রিক প্রতিষ্ঠান মায়াজাল মন্ত্র গুরু 
তান্ত্রিক জগতে ১০০% লিখিত গ্যারান্টি
কালো জাদু ও জ্বীন চালানের মাধ্যমে তদবির করা হয় আপনারা যে কোন দেশ বা জেলা থেকে অনলাইনের মাধ্যমে তদবির করতে পারেন বা
সরাসরি এসে লিখুন গ্যারান্টিতে তদবির করার সুযোগ। imo-whotapo . 01757786808
ঠিকানা খুলনা খালিস‌ পুর বাজার সুপার মার্কেট 
বিস্তারিত জানতে কল করুন ধন্যবাদ

সোমবার, ১৮ এপ্রিল, ২০২২

ছবি দিয়ে বশীকরণ

ছবি দিয়ে বশীকরণ
ভালোবাসার মানুষটি এখন আপনার পিছনে ঘুরবে, আপনি নন। না দেখলে চরম মিস।
ইয়া আল্লাহ ইয়া মোহম্মদ।
তোমাদের নাম পড়িয়া-
করিলাম আমি বশিকরন।
অমুক ঊঠিলে বোকা শুইলে পাথা।
আমার এই বশিকরন হইতে যেই নারী নড়ে চড়ে।
৯ লক্ষ ৩৬ হাজার পীর পয়গম্বর কুরান পেরে বসে।
দোহায় আল্লাহু আকবর এর জোরে।
আল্লাহু আল্লাহু কাদের গনি।
পাক -ছুবহানি আল্লাহ তুমি।
এই মন্ত্র খুব প্রভাবশালী মন্ত্র। এই মন্ত্র দ্বারা মাত্র ৭ দিনে যেকোন মেয়ে কে বা নারী কে সহজেই বশ করা যায়।সেই নারী যতই রাগী হোক না কেন আপনার বশ হবেই।
আপনাদের সেবাই আমাদের মুল কামনা।
বশিকরন কর্ম ১০০% গ্যারান্টি।
আপনি কাউকে ভালোবাসেন, ভালোবেসে বিয়ে করতে চান তাহলে এই পোষ্ট টি আপনার জন্য। এবার ভাবা যাক সমস্যার কথা আপনি যাকে আপন করে পেতে চান সে হয়ত আপনাকে চায়না, ভালোবাসে অন্য কাউকে এমতবস্থায় আপনি কি করবেন। আবার হয়তবা কোন ছেলে/মেয়ে আপনার সাথে কিছুদিন ভালোবাসার অভিনয় করে তার পর অন্যকারো সাথে প্রেম করে। তখন কি করবেন?
এই বশিকরন উপায় দিয়ে আমি মাত্র ৩ দিন থেকে ৭ দিনের মধ্যে ছেলে/মেয়েকে আপনার সামনে হাজির করবো ইনশাআল্লাহ। এই কাজের জন্য আপনাকে শুধু দিতে হবে।
১.মেয়ের নাম,
২.মেয়ের মায়ের নাম,
৩.মেয়ের বাবার নাম।
৪.ছেলের নাম ,
৫.ছেলের বাবার নাম।
৬.ছেলের মায়ের নাম
ছবি যদি থাকে তাহলে কাজের জন্য সুবিধা হবে।
ছেলে মেয়ে উভয় এর জন্য।

নিবেদক, গুরুজি আজিজ রহমান (কামরুপি অলৌকিক পান্ডে লীলা সাধক কামরুপ কামাক্ষা)
বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ বাংলাদেশের যে কোন প্রান্তে চিকিৎসা প্রদান করা হয় এবং আপনারা যে কোন দেশ বিদেশ থেকে অনলাইনে তদবীর করতে পারেন জ্বীন চালানের মাধমে তদবীর করা হয়
যে‌ কোন কঠিন কাজ ৩/৫ দিনের মধ্যে সমাধান করা হয় ইনশাআল্লাহ আজি যোগাযোগ করুন
সরা সরি চেম্বার .খুলনা . খালিস পুর বাজার .ফোন ..01757786808।
 

বুধবার, ১৩ এপ্রিল, ২০২২

তাবিজ লেখার সঠিক নিয়ম।

   
ভিউওয়ারস আসসালামু আলাইকুম।  মায়াজাল মন্ত্রগুরু ওয়েবসাইটের পক্ষ হতে আপনাদের সকলকে জানাই স্বাগতম।আশা করি আপনারা অনেক ভাল আছেন।আমাদের আজকের বিষয় হল কীভাবে সঠিকভাবে তাবিজ লিখবেন তার নিয়মাবলী।তাহলে চলুন শুরু করি।  
তাবিজের কিতাব ফ্রীতে ডাউনলোড করতে নিচের লিংকে ক্লিক করুন : http://www.sulemanikitab.xyz/2021/10/blog-post.html?m=1    
      
তাবিজ লেখার নিয়মাবলী
যখন তাবীজ লেখবার ইচ্ছা করবে তখন গােসল অথবা অজু করে নিবে।তারপর সুগন্ধি ব্যবহার করবে। কিছু আতর গােলাপ নিকটে রাখবে।মাঝখানে কথা বলবে না। নাপাক মহিলা যেন তার নিকট না আসে সে দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। তাবীজের প্রথমে VA1 যা বিসমিল্লাহ সংখ্যা অবশ্যই লেখবে। 

যদি ভালবাসা ও অপরকে বাধ্য করার তাবীজ লেখে তা হলে কোন মিষ্টি বস্তু মুখের ভেতর রাখবে। হারাম মহব্বতের জন্য কখনও তাবীজ লিখবে না। যখন হালাল মহব্বতের জন্য তাবীজ লেখবে তখন মাতলুবের বাড়ির দিকে মুখ ফিরিয়ে বসবে এবং মাতলুব সম্বন্ধে এমন ধারণা ও কল্পনা করবে যেন সামনে দণ্ডায়মান আছে।

যদি শত্রুতার নকশা লিখতে হয় তা হলে তিক্ত বস্তু মুখে রাখবে। আর যদি জবানবন্দীর জন্য তাবীজ লেখতে হয় তা হলে সামান্য মােম দাঁতের মধ্যে চেপে রাখবে এবং চন্দ্রমাসের শেষ ভাগে লেখবে।

আর যদি কারাে নিদ্রা বন্ধ করার বা তরবারী বন্দী করার জন্য লেখতে হয় তাহলে কালি দ্বারা লেখবে। আর কোন কোন বুজর্গ বলেছেন যার জন্য তাবীজ লেখবে সেই ব্যক্তির শরীরের বর্ণের দিকে দেখবে। যদি তার রং লাল হয় তা হলে লাল বর্ণের কালি দ্বারা লেখবে। যদি হলুদ বর্ণ হয় তা হলে জাফরান দ্বারা তাবীজ লেখবে। আর যদি সাদা বর্ণ হয় তা হলে কফুর অথবা চুনা দ্বারা লেখবে। আর যদি কালাে বর্ণের হয় তা হলে কালাে কালি দ্বারা লেখবে। 
হেদায়া কিতাবের হাশিয়া ফতহুল কাদীর নামক কিতাবের মধ্যে লেখেছে যদি করাে সঙ্গে তাবীজ থাকে এবং ইহা ঠোলের মধ্যে আছে তা হলে ঐ তাবীজ নিয়ে পায়খানা প্রশ্রাব করার মধ্যে কোন দোষ নাই। তারপরও উহা খুলে যাওয়া ভাল। এতে বুঝা গেল যদি আংটির মধ্যে কোন দোয়া অথবা আয়াত লেখে থাকে এবং সে আংটি মােম অথবা কাপড় দিয়ে পেচানাে থাকে ঐ হুকুম হবে যা ঠোলের ভেতরে তাবীজের ব্যাপারে দেওয়া হয়েছে।অধিকাংশ নির্ভরযােগ্য কিতাবের মধ্যে উল্লেখ করা হয়েছে যে,যেই তাবীজের মধ্যে আল্লাহ তা'আলার নাম নেই সেই তাবীজ লেখা এবং আমল করা জায়েজ নেই। যদি কোন মন্ত্র হাদীছ দ্বারা ছাবেত আছে। কিন্তু এর অর্থ বুঝে আসে না তা হলে ঐ রূপ মন্ত্র পাঠ করলে কোন ক্ষতি নেই। অন্যথায় ঈমান নষ্ট
হওয়ার আশংকা আছে।যথা আমলে কুফুরী মন্ত্র পাঠ করা মুসলমানের জন্য ঈমান নষ্ট হওয়ার কারণ হয়।আল্লাহ তা'আলা মুসলমানগণকে ভাল কাজের তৌফিক দান করুন তারা যেন যাদুটোনা শিখে ঈমান নষ্ট না করে। কারণ তাবীজাতের জন্য পবিত্র কোরআনের আয়াত, এবং মাশায়েখের এরশাদাত যথেষ্ট। যাদু টোনা ও খারাপ আমলের কোন প্রয়ােজন নাই।নােট ও আমলে ছিলী বলে যাদু টোনা ও নানাহ খবীছ মন্ত্র ইত্যাদির আমলকে

প্রশ্ন : 
আমল পড়ে অথবা তাবীজ লেখে অধিকাংশ লােকেই কিছু পয়সা গ্রহণ করে থাকে তা জায়েজ কিনা?

উত্তরঃ 
যার নিয়তের মধ্যে কোন খারাবী বা ধােকা নেই সে লওয়া জায়েজ।যদি গ্রহিতার মিয়তের মধ্যে ধোকা থাকে তা হলে জায়েজ নয়। যথা সে ব্যক্তি তাবীজের নিয়মাবলী সম্বন্ধে অবগত নয়। যদি কোন কিতাবের মধ্যে দেখে না বুঝে পয়সার লােভে তাবীজ লেখে দেয় এবং তাগার মধ্যে গিরা লাগিয়ে দেয়। কিছু না পড়ে শুধু সাে সাে করে গিরা লাগায়। তারপর, এর হালক্স বানিয়ে দেয় শুধু আড়াই পয়সা হাসিল করার জন্য।যখন আমল করবার জন্য প্রস্তুত হবে তখন অজু করে তছবীহ পাঠ করতে থাকে এবং একটি দানার স্থানে ছয়টি দানা টানে, খুব হেলে ঢলে পড়তে থাকে।আর তার নিয়ত এই যে, মানুষ যেন তাকে একজন আমলদার মনে করে ! এ ধরনের লােক পয়সা লওয়া জায়েজ নয়। কেননা ইহা ধোকা। এভাবে লওয়া হারাম। আল্লাহ তাআলা এ প্রকার পাল ও হালকা ওয়ালাগণকে হেদায়াত করুন।তারা যেন হারাম খাদ্য না খায়। যার খাদ্য হারাম হবে তার দোয়া ও তাবীজ দ্বারা কি উপকার হবে।

তাবীজের প্রকারভেদ

জেনে রাখ যে, তাবীজ চার প্রকার। 

. আতশী
২. বাদী
৩. খাকী
৪. আবী

আতশী তাবীজ 
ঐ তাবীজকে বলা হয় যা কাগজ অথবা নতুন পাতিলে বা হরিণের জিল্লির মধ্যে লেখে আগুনে ফেলা হয় এবং ইহা করা হয় ভালবাসা সৃষ্টির জন্য অথবা অনুপস্থিত ব্যক্তিকে হাজির করার জন্য। আতশী তাবীজ লেখার সময় পূর্ব দিকে মুখ করে বসবে এবং তার নিকট আগুন রাখবে।

বাদী 
ঐ তাবীজকে বলা হয় যা লেখে গাছে বেধে দেয়া হয় যেন বায়ু একে হেলাতে থাকে। এ প্রকার তাবীজ লেখার সময় কোন উচু স্থানে বসে লেখবে যেখানে খুব বায়ু থাকে এবং পশ্চিমদিকে মুখ করে বসবে। এ তাবীজ লেখা হয় ভালবাসা সৃষ্টি ও জবানবন্দীর জন্য।

খাকী
ঐ তাবীজকে বলে যা মাটিতে অথবা পুরাতন কবরে দাফন করা হয়। এ তাবীজ লেখার সময় উত্তর দিকে মুখ করে বসবে। ইহা অপরকে বাধ্য করা এবং কয়দীর মুক্তির জন্য লেখবে।

আবী 
ঐ তাবীজকে বলা হয় যা লেখে পানির মধ্যে ফেলতে হয়। এ প্রকার তাবীজ নদীর তীরে বসে লেখবে এবং দক্ষিণ দিকে মুখ করে বসবে। এ প্রকার তাবীজ কয়দীর মুক্তির জন্য এবং রুজী বৃদ্ধির জন্য ও জবানবন্দী ইত্যাদির জন্য
লিখা হয়।

সাত তারকা
ঐ সাত তারকাকে ছাবআ, সাইয়ারা বা ভ্রমণকারী সাত তারকা বলা হয়।যারা নিজেদের পরিভ্রমণের দ্বারা আকাশ অতিক্রম করে থাকে। কিন্তু আসমানেরসাথে তারা ঘুরে না। 

সে সাতটি তারকার নাম ঃ

১। সামস
২। মুস্তরী
৩। মিররীখ
৪। আতারাদ 
৫। কমর
৬। জহুল 
৭। জুহরা

আল্লাহপাক এ তারকার মধ্যে অতি আশ্চর্য ধরণের ফল বেখেছেন।এ পৃথিবীর অধিবাসীকে উর্ধ্ব জগতের অনুসারী হিসাবে সৃষ্টি করেছেন।কোন কোন তারকা সৌভাগ্যবান। আবার কোন কোনটি হচ্ছে ভাগ্যহীন যেমন জহুল এবং মিররীখ এ দুটি হচ্ছে ভাগ্যহীন। তাই ভালবাসার জন্য তাতে বা আমল করতে হয়। দুশমনের জন্য তদবির বা আমল করতে হলে মিররীখ এবং জহুল এই দু' সেতাহার আমল করতে হয় এবং জবানবন্দীর জন্য তাবিজ বা আমল করতে হলে নম্বর এক বা দুই ধরণের দু' সেতারার আমল করতে হয় এবং
জ্বীন ভূতের তদবীর করতে হলে জহুল এবং মিশরী * এ দুই সেতেরার আমলে তদবীর বা আমল করতে হয়। এ সব বিষয়ের প্রতি লক্ষ রেখে যদি সঠিক সময়ে সেতারা অমল ধরে এবং লােবান জ্বালিয়ে তাবিজ বা আমল করলে ঐ তাবিজ ব্যবহার করলে তার ফলাফল নিশ্চিত হয়ে যায়।অনেক তাবিজে কাজ হয় না তার একমাত্র কারণ হল, ঐ তাৰিজ যে সময়ে লেখার নিয়ম ছিল, সে সময় লেখা হয়নি। তাই কোন সময় কোন সেতারার আমল শুরু হয়ে থাকে সে
বিষয়ে তালিকা তৈরী করে আপনাদের সামনে তুলে ধরা হল। যাতে সময় নির্ণয় করতে কোন চিন্তা করতে না হয়। প্রতিটি সেতারা প্রতিটি
বুরুজে ৫৬ মিনিট অবস্থান করে থাকে। ৫৬ মিনিট অবস্থান করে পুনঃ চলতে থাকে। আর এভাবে একের পর এক অবস্থান নিতে থাকে। আশাকরি স্ব-গভীর ব্যক্তিগণ, এ কথাগুলাে স্মরণ রেখে সময়ের প্রতি লক্ষ রেখে আমল ও তদবীর
করবেন। তালিকার নিচে সময়ের হিসাব দেয়া আছে। কোন সেতারা কোন সময়
থেকে শুরু হয় তা দেখে নিবেন।
কোন সেতারার আমলে কি লেবান জ্বালাতে হয়
 তা নিম্নে ক্রমিক নাম্বার অনুযায়ী লিপিবদ্ধ করলাম।

১। ১ সেতারার আমলে, উদ, রলি, এবং গুগল, যে কোন একটি লােবান।
জ্বালিয়ে আমল বা তদবীর করবেন।

মগ্ন ২। ডসেতারার আমলে, আতর, অম্বির, মেশক, জাফরান, জরদ।
যে কোন একটি লেবান জ্বলিয়ে তাবিজ বা আমল করবেন।

আজকের পোস্টটি এই পর্যন্তই।  

সুন্দরী নারী বশীকরণ তদবীর

        সুন্দরী নারী বশীকরণ তদবীর )   
     সকল নারী বশী ভূত করা কালো বাণ। এই মন্ত্রের দ্বারা যে কোনো মেয়েকে অনায়াসে বশিভূত করা যায়। সঠিক ভাবে মন্ত্র প্রয়োগ করতে পারলে ১০০% কাজ হবে।
মন্ত্রঃ 
বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম সর্বা শক্তি সর্বা চান্ডালিনী" পাতাল বাসি যক্ষ নাগরানি; চৌন মুখি আঁধা চাহুনি- তার উপরে পুষ্পা রমনি- পঞ্চ পান্ডব ভিমের হংকার" রামের হাতে রাবনের ভষ্মার; ডাকি তোরে মোর বাণে- বাণের জোড়ে অমুকের মন টানে" ডানে টানে চান্ডালী- বামে পদ্মর রানী; ছার ছার ছার- তোর বাপ মার ঘর গৃহ ছার" ছার ছার ছার - তোর মাও মাসি ছার; মোর বাণ যদি লড়ে চড়ে- দোহাই কামাখ্যা মায়ের___ যুনির জল মহাদেবের মুখে পড়ে। দোহাই তেত্রিশ কোটি দেবতার।
নিয়মঃ 
মন্ত্রটি আমবস্যার রাতে মুখস্ত করতে হবে। তারপর মেয়ের দিকে তাকিয়ে মন্ত্র ৩ বার পাঠ করে ফুঁক মারলেই মেয়ে আপনার বশ মানবে (পরিক্ষিত)

বিস্তারিত জানার জন্য আমাদের টেলিফোন নাম্বারে ফোন দিতে পারেন। সবচেয়ে কম কলরেটে কথাবলুন দিন-রাত ২৪ঘন্টা।যোগাযোগ করবেন । তম্ত মন্ত কালো জাদুর তাবিজ টোটকার মাধমে 100%গ্যারান্টিতে তদবীর করা হয় ..যে কোন কঠিন কাজ 3/5 দিনে সমাধান করা হয়ে যেমন .বশীকরন বিদ্যা☆☆

☞ প্রেমিক/প্রমিকা বশীকরন 12 ঘন্টায় ৷

☞ স্বামী/স্ত্রী বশীকরন করতে চান?

☞ পরকীয়া ঠেকাতে চান?

☞ হারানো ব্যাক্তিকে ফিরে পেতে চান?

☞ কাঙ্খিত ব্যাক্তির সাথে আপোষ করতে চান?

☞ শত্রুকে বিনাশ করতে চান!

☞ সন্তান হচ্ছেনা?

☞ বিবাহ হচ্ছেনা?

☞ কাউকে মতিভ্রম পাগল বানাতে চান?

☞ বিবাহ বিচ্ছেদ করতে চান?

আপনার সমসা জতো কঠিনই হোক না কেনো 

আপনার সমসা আমাদের জানান 

ঠিকানা .খুলনা .খালিসপুর বাজার রোড .25/3

সরাসরি কল করুন ☎ +88 01757786808

শূন্যে ভাসার মন্ত্র

শূন্যে ভাসার মন্ত্র
শূন্যে ভেসে থাকার মন্ত্র। সাধারনত
মানুষ শূন্যে ভেসে থাকতে পারেনা
কিন্তু আজ আমি আপনাদের এমন
একটা মন্ত্র শিখাবো যার দ্বারা
আপনি আনায়াসে ২/৩ ঘন্টা শূন্যে
ভেসে থাকতে পারবেন। সঠিক
ভাবে
মন্ত্র প্রয়োগ করতে পারলে ১০০% কাজ
হবে। এতে কোন সন্দেহ নাই। মন্ত্রঃ
বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম
ইন্না আতাইনা কাল কাওছার দমের
সঙ্গে আমার
চন্দ্রে করিলাম ভর
সূর্যের সমান
শূন্যে থাকে শূন্যের গুরু শূন্যে থাকে
নিরঞ্জন নাগদেবীর উপর ভর করিয়া
আমার শক্তি ততক্ষণ
নাগদেবী যদি সহায় হয়
শূন্যে থেকে যায়
চন্দ্রের উপর ভর করিয়া শূন্যে ভেসে
বেড়াই
বাক্য যদি না খাটে
নবীর মস্তক ফাটে।
নিয়মঃ মন্ত্র ১২০০ বার পাঠ করে
সিদ্ধি করে নিতে হবে। তারপর যখন
ইচ্ছা হবে তখন মন্ত্র ১০৮ বার পাঠ করে
দুই পায়ে ফুঁক দিতে হবে। তাহলে
সাথে সাথে শূন্যে ভেসে উঠবেন।
নোটঃ খুব সাবধানে কাজ সম্পূর্ন
করতে হবে। জেনে থাকা ভালো
এইটা কোনো সাধারন মন্ত্র না কুফুরি
বিদ্যা।
[ অবশ্যই উপযুক্ত গুরুর অনুমতি গ্রহণ করে নিবেন ]
[ এই বিদ্যা যদি কেউ প্রয়োগ করেন তাহলে নিজ দ্বায়িত্বে প্রয়োগ করবেন এতে কোন অনিষ্ট হলে আমি বা আমার পেজ কোন দ্বায়ী নয়]
বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ বাংলাদেশের যে কোন প্রান্তে চিকিৎসা প্রদান করা হয় এবং আপনারা যে কোন দেশ বিদেশ থেকে অনলাইনে তদবীর করতে পারেন জ্বীন চালানের মাধমে তদবীর করা হয়
যে‌ কোন কঠিন কাজ ৩/৫ দিনের মধ্যে সমাধান করা হয় ইনশাআল্লাহ আজি যোগাযোগ করুন
সরা সরি চেম্বার .খুলনা . খালিস পুর বাজার .ফোন ..01757786808।

বশীকরন তদবির মায়াজাল মন্ত্রগুরু

বশিকরণ মন্ত্র। আপনার কাঙ্খিত পছন্দের মানুষকে নিজের বাধ্য করে ফেলুন। যদি আপনি কাউকে ভালোবাসে কিন্তু উক্ত ছেলে অথবা মেয়ে আপনাকে পাত্তা না দেয় তাহলে মন্ত্রটি প্রয়োগ করুন। যে কাউকে মাত্র ৩ দিনের মধ্যে নিজের বাধ্য করে ফেলতে পারবেন। যাকে বাধ্য করবেন সে নিজের থেকেই আপনার কাছে চলে আসবে। আপনি যা বলবেন সে তাই করবে। মন্ত্রটি ১০০% কার্যকরী। সঠিক ভাবে প্রয়োগ করলে আপনার কষ্ট বৃথা যাবেনা। কারো ক্ষতি করার উদ্দেশ্যে মন্ত্রটি প্রয়োগ করবেন না। 

মন্ত্রঃ বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম 

চন্দ্রা চান্ডাল হরি চান্ডাল 

ভৈরব চান্ডালকে দিলাম টান

স্বর উপর বিষাখা হরি

অমুকের অন্তরে মারি বান।

চন্দ্রেশ্বরী চন্দ্রাশী মাতা

দুই অক্ষরের এক কথা

অগ্নিতে পরে অমুকের বেটা

বধ্যক হউক অন্তরের স্বথা

ছাড়া ছাড় ছাড়-

অমুক তোর পিতা মাতা ছাড়

আমার ছাড়ি যদি অমুক

অন্য পানে ফিরে চাস 

দোহায় কাউর চান্ডাল 

কামাখ্যা মায়ের মাথা খাস

পূর্বের তিথা পশ্চিমে যা

নাহলে দোহায় হযরত আলী

ফাতেমার মাথা চিবাই খা।

হক লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ। 

নিয়মঃ প্রথমে নির্দিষ্ট ব্যক্তির কাপড়ের দ্বারা একটা ফলা তৈরী করে নিবেন। তারপর শনিবার দিন রাতে সময়নে প্রদীপ জ্বালিয়ে মন্ত্রটি ৪১ বার পাঠ করবেন। এবার ফলার উপর ৭ বার দম করবেন। মোট তিন শনিবার করতে হবো। তিন শনিবার দিনে কাঙ্খিত ব্যক্তি ছুটে আসবে আপনার কাছে। পরিক্ষিত।( মায়াজাল মন্ত্রগুরু)
বিশ্বের বিস্তৃত আধ্যাত্নিক ও তান্ত্রিক প্রতিষ্ঠান মায়াজাল মন্ত্র গুরু 
তান্ত্রিক জগতে ১০০% লিখিত গ্যারান্টি
সরাসরি এসে লিখুন গ্যারান্টিতে তদবির করার সুযোগ। imo-whotapo . 01757786808/

সোমবার, ১১ এপ্রিল, ২০২২

আমাদের এখানের চিকিৎসা সমূহ :

        আমাদের এখানের চিকিৎসা সমূহ : 
🎀 (চরিত্র ঠিক না থাকলে কাজ হবে না) 🎀
১। প্রেমিক/প্রেমিকাকে বশিকরণের তদবির
২। স্বামী/স্ত্রীকে বশীকরণ অশান্তি দূর করা
৩। স্বামী/স্ত্রীর অবৈধ সম্পর্ক বিচ্ছেদ করা
৪। স্বামী/স্ত্রীর ভলোবাসা বৃদ্ধির তদবির
৫। কাঙ্ক্ষিত ব্যাক্তির সনে বন্ধুত্ব লাভের তদবির
৬। শ্বশুর বাড়ির অত্যাচার বন্ধ করা
৭। সংসারে সর্বক্ষণ অশান্তি ও ক্ষতি দূর করা
৮। যে কোনো মানুষকে অনুগত করণ
৯। শরীর বন্ধ করা সহ বাড়ী বন্ধের তাবিজ
১০। অবাধ্য ছেলে/মেয়ে সন্তান বাধ্য করা
১১। কর্মক্ষেত্রে ও ব্যবসায় ব্যর্থতা মুক্তির তদবির
১২। কর্মস্থলে শত্রুতা দূর করার তদবির
১৩। ব্যবসায় উন্নতির তদবির
১৪। জায়গা জমির বিরুদ্ধ
১৫। বিবাহ বন্ধ করা ও বন্ধ বিয়ে হওয়া
১৬। শত্রুকে অনুগত করা
১৭। শত্রুর উপর জয়ী হওয়া
১৮। শত্রুর আক্রমন থেকে রক্ষার তদবির
১৯। যাদু - টুনা নষ্ট করা
২০। পাওনা টাকা আদায় করার তদবির
২১। জিন-পরির নজর থেকে মুক্ত থাকার তাবিজ
২২। যে কোনো বন্ধ/বেধেঁ রাখা জিনিস খোলা
২৩। মীমাংসা ও শত্রুতা সৃষ্টি করা
২৪। বিবাহ বিচ্ছেদ করানো (শর্ত স্বাপেক্ষে)
২৫। গ্রহ ও অন্যান্য দোষ থেকে মুক্ত করা
২৬। শরীর বন্ধের তাবিজ সহ অন্যান্য তদবির
২৭। দোকানের উন্নতির জন্য তদবির
২৮। মাল হেফাজতের তদবির
২৯। শত্রুকে বান মারণ ❌
৩০। প্রেমিক/প্রেমিকা বিচ্ছেদ করা ❌
৩১। শত্রুকে জবান বন্ধ/শাস্তি দেওয়া ❌
মুত্র থলি, কিডনি, অন্য কোথাও পাথর ইত্যাদি সহ
অপারেশনের জন্য তদবির দেওয়া হয় !!
আপনার সমস্যা যতো বড়ো হোক ১০০% গ্যারান্টিতে
দিবো সকল সমস্যার সমাধান, তবে যাদের নিয়ত খারাপ আর মনে বিশ্বাস নেই তাদের তদবির কাজ করবে না কারণ মনে খোঁটা রেখে কোনো কাজ করলে সেই কাজে সফলতা আসে না !!
মনে খোঁটা রেখে কাজ করা আর অল্প ঈমানদার মানুষ এক সমান, তাই যাদের বিশ্বাস নেই তাঁরা আমার পেজ, গ্রুপ, আইডি থেকে ১০০ গজ দূরে থাকুন কারণ যার বিশ্বাস নেই/ঈমান নেই তারা নাস্তিক !!
বিশ্বাসে বস্তু মিলে তর্কে বহুদূর, আপনার যে কোনো সমস্যার জন্য আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন মোবাইলে অথবা কমেন্ট বক্সে !!
মোবাইলঃ 01757786808 ☎️ Imo/WhatsApp
আর নয় সমস্যা, এখন শুধুই সমাধান কারণ মায়াজাল মন্ত্রগুরু এখন আপনার সহযোগিতায় ২৪ ঘন্টা নিয়োজিত তাই আর দেরি না করে এখুনি যোগাযোগ করুন । বিশ্বাসে ভক্তি, বিশ্বাসে মুক্তি !!

( মায়াজাল মন্ত্রগুরু)
বিশ্বের বিস্তৃত আধ্যাত্নিক ও তান্ত্রিক প্রতিষ্ঠান মায়াজাল মন্ত্র গুরু
তান্ত্রিক জগতে ১০০% লিখিত গ্যারান্টি
সরাসরি এসে লিখুন গ্যারান্টিতে তদবির করার সুযোগ। imo-whotapo . 01757786808/